ETV Bharat / international

Hillary Clinton ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর পাশে হিলারি ক্লিনটন, পোস্ট করলেন নিজের নাচের ছবি

author img

By

Published : Aug 29, 2022, 5:28 PM IST

Updated : Aug 29, 2022, 6:46 PM IST

সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় ফিনল্য়ান্ডের প্রধানমন্ত্রী সানা মারিনের (Sanna Marin) নাচের ভিডিয়ো ৷ এর জন্য সমালোচকদের কটাক্ষের মুখে পড়তে হয় তাঁকে ৷ এই প্রেক্ষাপটে সানার পাশে থাকার বার্তা দিয়ে নিজের নাচের ছবি পোস্ট করলেন হিলারি ক্লিনটন (Hillary Clinton) ৷ জবাব দিলেন সানাও ৷

Hillary Clinton Posts her Dancing Picture to support Sanna Marin
Hillary Clinton ফিনল্য়ান্ডের প্রধানমন্ত্রীর পাশে হিলারি ক্লিনটন, পোস্ট করলেন নিজের নাচের ছবি

ওয়াশিংটন, 29 অগস্ট: "নাচতে থাকো, সানা মারিন"! ফিনল্য়ান্ডের প্রধানমন্ত্রী সানা মারিনের (Sanna Marin) পাশে থাকার বার্তা দিয়ে একটি ছবি-সহ এই মন্তব্যটি টুইট করেছেন আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিলারি ক্লিনটন (Hillary Clinton) ৷ সেই ছবিতে হিলারিকে নাচতে দেখা যাচ্ছে ৷ নাচের আনন্দে তাঁর মুখে রয়েছে প্রাণখোলা চওড়া হাসি ৷

প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিন ধরেই সংবাদ শিরোনামে রয়েছেন সানা ৷ প্রধানমন্ত্রী পদে থেকে পার্টিতে নাচার জন্য তাঁর সমালোচনায় সরব হয়েছেন কিছু মানুষ ৷ মনে করা হচ্ছে, সেই সমালোচকদের বার্তা দিতেই হিলারি এই টুইটটি করেছেন ৷ হিলারির টুইট করার পরই তার জবাব দিয়েছেন সানা মারিন ৷ তিনি লিখেছেন, "ধন্যবাদ হিলারি ক্লিনটন ৷" এই জবাবের সঙ্গে হৃদয়ের একটি 'ইমোজি'ও পোস্ট করেছেন সানা ৷

আরও পড়ুন: ব্রিটিশ রাজ পরিবারের গাড়ির থেকেও এই বাহন বেশি প্রিয় ছিল ডায়নার

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি সানা মারিনের একটি ভিডিয়ো ইন্টারনেটে ভাইরাল হয় ৷ সেই ভিডিয়োটি সম্ভবত কোনও পার্টিতে রেকর্ড করা হয়েছিল ৷ তাতে একদল বন্ধুর সঙ্গে সানাকে নাচতে দেখা গিয়েছে ৷ ভিডিয়োয় সানার সঙ্গে অনেক সেলেব্রিটিও ছিলেন ৷ এই ঘটনার পর থেকেই সানার সমালোচনা শুরু করেন কিছু মানুষ ৷ তাঁদের বক্তব্য, একজন প্রধানমন্ত্রীর নাকি এমন আচরণ করা উচিত নয় !

অনেকে আবার সানার পক্ষেও মুখ খুলেছেন ৷ তাঁদের সাফ কথা, প্রধানমন্ত্রীও আর পাঁচজন মানুষের থেকে আলাদা কিছু নন ৷ সানা মারিনের বয়স মাত্র 36 বছর ৷ এই বয়সের একজন তরুণী তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে বন্ধুদের সঙ্গে আনন্দ করবেন, সেটাই স্বাভাবিক ৷ এ নিয়ে সমাজের একাংশের নীতিপুলিশগিরি মোটেও ভালো চোখে দেখছেন না সানার সমর্থকরা ৷ হিলারিও যে দলেই রয়েছেন, টুইটের মাধ্যমেই তা বুঝিয়ে দিয়েছেন তিনি ৷

হিলারি নিজে একজন পোড় খাওয়া রাজনীতিক ৷ মার্কিন রাজনীতি তাঁকে ছাড়া অসম্পূর্ণ ৷ তিনি যে শুধুমাত্র আমেরিকার প্রাক্তন ফার্স্ট লেডি, তাই নয় ৷ প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আমলে গুরুত্বপূর্ণ পদও সামলেছেন হিলারি ৷ সেই সময় তিনি ছিলেন আমেরিকার সেক্রেটারি অফ স্টেট ৷ কিন্তু, রাজনীতির জটিল অঙ্ক সামলেও হিলারি বরাবরই হাসিখুশি থেকেছেন ৷ আমজনতার সঙ্গে তাঁকে খুব সহজভাবে মেলামেশা করতে দেখা গিয়েছে ৷ রাজনীতিক হলে বা কোনও সাংবিধানিক কিংবা প্রশাসনিক পদে থাকলেই যে সেই ব্যক্তি তাঁর নিজস্ব জীবনে আনন্দ উপভোগ করবেন না, হিলারি অন্তত এই নীতিতে বিশ্বাসী নন ৷ সানা মারিনের পাশে থেকে সেই বার্তাই দিয়েছেন তিনি ৷

ওয়াশিংটন, 29 অগস্ট: "নাচতে থাকো, সানা মারিন"! ফিনল্য়ান্ডের প্রধানমন্ত্রী সানা মারিনের (Sanna Marin) পাশে থাকার বার্তা দিয়ে একটি ছবি-সহ এই মন্তব্যটি টুইট করেছেন আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিলারি ক্লিনটন (Hillary Clinton) ৷ সেই ছবিতে হিলারিকে নাচতে দেখা যাচ্ছে ৷ নাচের আনন্দে তাঁর মুখে রয়েছে প্রাণখোলা চওড়া হাসি ৷

প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিন ধরেই সংবাদ শিরোনামে রয়েছেন সানা ৷ প্রধানমন্ত্রী পদে থেকে পার্টিতে নাচার জন্য তাঁর সমালোচনায় সরব হয়েছেন কিছু মানুষ ৷ মনে করা হচ্ছে, সেই সমালোচকদের বার্তা দিতেই হিলারি এই টুইটটি করেছেন ৷ হিলারির টুইট করার পরই তার জবাব দিয়েছেন সানা মারিন ৷ তিনি লিখেছেন, "ধন্যবাদ হিলারি ক্লিনটন ৷" এই জবাবের সঙ্গে হৃদয়ের একটি 'ইমোজি'ও পোস্ট করেছেন সানা ৷

আরও পড়ুন: ব্রিটিশ রাজ পরিবারের গাড়ির থেকেও এই বাহন বেশি প্রিয় ছিল ডায়নার

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি সানা মারিনের একটি ভিডিয়ো ইন্টারনেটে ভাইরাল হয় ৷ সেই ভিডিয়োটি সম্ভবত কোনও পার্টিতে রেকর্ড করা হয়েছিল ৷ তাতে একদল বন্ধুর সঙ্গে সানাকে নাচতে দেখা গিয়েছে ৷ ভিডিয়োয় সানার সঙ্গে অনেক সেলেব্রিটিও ছিলেন ৷ এই ঘটনার পর থেকেই সানার সমালোচনা শুরু করেন কিছু মানুষ ৷ তাঁদের বক্তব্য, একজন প্রধানমন্ত্রীর নাকি এমন আচরণ করা উচিত নয় !

অনেকে আবার সানার পক্ষেও মুখ খুলেছেন ৷ তাঁদের সাফ কথা, প্রধানমন্ত্রীও আর পাঁচজন মানুষের থেকে আলাদা কিছু নন ৷ সানা মারিনের বয়স মাত্র 36 বছর ৷ এই বয়সের একজন তরুণী তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে বন্ধুদের সঙ্গে আনন্দ করবেন, সেটাই স্বাভাবিক ৷ এ নিয়ে সমাজের একাংশের নীতিপুলিশগিরি মোটেও ভালো চোখে দেখছেন না সানার সমর্থকরা ৷ হিলারিও যে দলেই রয়েছেন, টুইটের মাধ্যমেই তা বুঝিয়ে দিয়েছেন তিনি ৷

হিলারি নিজে একজন পোড় খাওয়া রাজনীতিক ৷ মার্কিন রাজনীতি তাঁকে ছাড়া অসম্পূর্ণ ৷ তিনি যে শুধুমাত্র আমেরিকার প্রাক্তন ফার্স্ট লেডি, তাই নয় ৷ প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আমলে গুরুত্বপূর্ণ পদও সামলেছেন হিলারি ৷ সেই সময় তিনি ছিলেন আমেরিকার সেক্রেটারি অফ স্টেট ৷ কিন্তু, রাজনীতির জটিল অঙ্ক সামলেও হিলারি বরাবরই হাসিখুশি থেকেছেন ৷ আমজনতার সঙ্গে তাঁকে খুব সহজভাবে মেলামেশা করতে দেখা গিয়েছে ৷ রাজনীতিক হলে বা কোনও সাংবিধানিক কিংবা প্রশাসনিক পদে থাকলেই যে সেই ব্যক্তি তাঁর নিজস্ব জীবনে আনন্দ উপভোগ করবেন না, হিলারি অন্তত এই নীতিতে বিশ্বাসী নন ৷ সানা মারিনের পাশে থেকে সেই বার্তাই দিয়েছেন তিনি ৷

Last Updated : Aug 29, 2022, 6:46 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.