ETV Bharat / international

কোরোনায় সর্বাধিক মৃত্যু অ্যামেরিকায়, ছাড়াল 20 হাজার

বালটিমোরের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে , অ্যামেরিকায় এখনও পর্যন্ত কোরোনায় কমপক্ষে 20,506 জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন ।

author img

By

Published : Apr 12, 2020, 3:20 PM IST

Updated : Apr 12, 2020, 4:12 PM IST

ছবি
ছবি

নিউ ইয়র্ক, 12 এপ্রিল : মৃত্যু উপত্যকা বললে খুব একটা ভুল বলা হবে না । গোটা অ্যামেরিকাজুড়ে শুধু কান্নার রোল । কোরোনায় সর্বাধিক মৃত্যু অ্যামেরিকায় । মৃতের সংখ্যা 20 হাজার ছাড়াল । বালটিমোরের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে , অ্যামেরিকায় এখনও পর্যন্ত কোরোনায় কমপক্ষে 20,506 মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন ।

অ্যামেরিকার তুলনায় ইট্যালির জনসংখ্যা প্রায় পাঁচগুণ । সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ইট্যালিতে এখনও পর্যন্ত প্রায় সাড়ে 19 হাজার মানুষ ভাইরাস সংক্রমিত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন । গতকালই অ্যামেরিকায় কোরোনায় সংক্রমিত হয়ে সবথেকে বেশি মানুষের মৃত্যুর খবর সামনে এসেছিল । দু'হাজারেরও বেশি মানুষ একদিনে মারা গেছেন কোরোনায় ।

সেই চেনা ছন্দও নেই আর অ্যামেরিকার । সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি এই মুহূর্তে নিউ ইয়র্কে । ঠিক যেন একটা মৃত্যুপুরী । সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, শুধুমাত্র নিউ ইয়র্কেই মারা গেছেন সাড়ে সাত হাজারেরও বেশি মানুষ । গতকালই নিউ ইয়র্কের হার্ট আইল্যান্ডে ভাইরাসের কবলে পড়ে যাঁরা মারা গেছেন তাঁদের গণকবর দেওয়ার ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এসেছিল । চোখের জলে সেই দৃশ্যের সাক্ষী থেকেছে গোটা বিশ্ব ।

কোরোনার জেরে অ্যামেরিকার অর্থনীতি যে নিম্নমুখী সেই ইঙ্গিত আগেই দিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প । রাষ্ট্রসংঘের প্রতিষ্ঠার পর বিশ্ব সবচেয়ে গুরুতর পরীক্ষার মুখোমুখি হয়েছে । রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস কিছুদিন আগেই এই নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছিলেন, "অনেকে চাকরি হারিয়েছে এবং বাণিজ্যিক সংস্থাগুলি বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে । এর ফরে সাধারণ মানুষ তাদের অভ্যাস বদলাতে বাধ্য হয়েছে ।"

দিন দিন কোরোনার পরিস্থিতি জটিল আকার নিতে শুরু করেছে গোটা বিশ্বে । মৃতের সংখ্যা ইতিমধ্যেই এক লাখ ছাড়িয়েছে । এর মধ্যে 50 হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন শুধুমাত্র শেষ দেড় সপ্তাহে । এই পরিস্থিতিতে কোরোনা বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একাধিক দেশে চলছে লকডাউন । কোরোনার প্রকোপে দিন দিন যেভাবে বাড়ছে তাতে লকডাউন আরও বাড়ানোর জন্য দেশগুলিকে পরামর্শ দিচ্ছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা । রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ জারি রাখার পক্ষে WHO-এর ডিরেক্টর জেনেরাল ট্রেডস আধনম ঘেব্রেয়েসাস বলেছিলেন, "অনেক দেশ নিয়ন্ত্রণ শিথিল করার কথা ভাবছে । তড়িঘড়ি নিয়ন্ত্রণ তুলে নিলে , সংক্রমণ আরও ছড়াতে পারে ।"

নিউ ইয়র্ক, 12 এপ্রিল : মৃত্যু উপত্যকা বললে খুব একটা ভুল বলা হবে না । গোটা অ্যামেরিকাজুড়ে শুধু কান্নার রোল । কোরোনায় সর্বাধিক মৃত্যু অ্যামেরিকায় । মৃতের সংখ্যা 20 হাজার ছাড়াল । বালটিমোরের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে , অ্যামেরিকায় এখনও পর্যন্ত কোরোনায় কমপক্ষে 20,506 মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন ।

অ্যামেরিকার তুলনায় ইট্যালির জনসংখ্যা প্রায় পাঁচগুণ । সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ইট্যালিতে এখনও পর্যন্ত প্রায় সাড়ে 19 হাজার মানুষ ভাইরাস সংক্রমিত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন । গতকালই অ্যামেরিকায় কোরোনায় সংক্রমিত হয়ে সবথেকে বেশি মানুষের মৃত্যুর খবর সামনে এসেছিল । দু'হাজারেরও বেশি মানুষ একদিনে মারা গেছেন কোরোনায় ।

সেই চেনা ছন্দও নেই আর অ্যামেরিকার । সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি এই মুহূর্তে নিউ ইয়র্কে । ঠিক যেন একটা মৃত্যুপুরী । সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, শুধুমাত্র নিউ ইয়র্কেই মারা গেছেন সাড়ে সাত হাজারেরও বেশি মানুষ । গতকালই নিউ ইয়র্কের হার্ট আইল্যান্ডে ভাইরাসের কবলে পড়ে যাঁরা মারা গেছেন তাঁদের গণকবর দেওয়ার ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এসেছিল । চোখের জলে সেই দৃশ্যের সাক্ষী থেকেছে গোটা বিশ্ব ।

কোরোনার জেরে অ্যামেরিকার অর্থনীতি যে নিম্নমুখী সেই ইঙ্গিত আগেই দিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প । রাষ্ট্রসংঘের প্রতিষ্ঠার পর বিশ্ব সবচেয়ে গুরুতর পরীক্ষার মুখোমুখি হয়েছে । রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস কিছুদিন আগেই এই নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছিলেন, "অনেকে চাকরি হারিয়েছে এবং বাণিজ্যিক সংস্থাগুলি বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে । এর ফরে সাধারণ মানুষ তাদের অভ্যাস বদলাতে বাধ্য হয়েছে ।"

দিন দিন কোরোনার পরিস্থিতি জটিল আকার নিতে শুরু করেছে গোটা বিশ্বে । মৃতের সংখ্যা ইতিমধ্যেই এক লাখ ছাড়িয়েছে । এর মধ্যে 50 হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন শুধুমাত্র শেষ দেড় সপ্তাহে । এই পরিস্থিতিতে কোরোনা বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একাধিক দেশে চলছে লকডাউন । কোরোনার প্রকোপে দিন দিন যেভাবে বাড়ছে তাতে লকডাউন আরও বাড়ানোর জন্য দেশগুলিকে পরামর্শ দিচ্ছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা । রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ জারি রাখার পক্ষে WHO-এর ডিরেক্টর জেনেরাল ট্রেডস আধনম ঘেব্রেয়েসাস বলেছিলেন, "অনেক দেশ নিয়ন্ত্রণ শিথিল করার কথা ভাবছে । তড়িঘড়ি নিয়ন্ত্রণ তুলে নিলে , সংক্রমণ আরও ছড়াতে পারে ।"

Last Updated : Apr 12, 2020, 4:12 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.