ETV Bharat / city

হেলিপ্যাডের অনুমোদন না মেলায় দার্জিলিঙে অনিশ্চিত রাহুলের সভা - রাহুল গান্ধি

দার্জিলিঙে রাহুলে সভা ঘিরে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। হেলিপ্যাডের অনুমোদন না মেলায় বাতিল হতে পারে সভা জানালেন দার্জিলিং কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী শংকর মালাকার।

শংকর মালাকার
author img

By

Published : Apr 12, 2019, 9:13 PM IST

Updated : Apr 13, 2019, 12:02 AM IST

শিলিগুড়ি, 12 এপ্রিল : 14 এপ্রিল শিলিগুড়ির দাগাপুরে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধির নির্বাচনী সভা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে হেলিপ্যাডের অনুমোদন না মেলায় সেই সভা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

আগামী 18 এপ্রিল দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন। দার্জিলিঙে কংগ্রেসের টিকিটে এবারের প্রার্থী শংকর মালাকার। এই আসনে জয় নিশ্চিত করতেই রাহুল গান্ধির সভার আয়োজন করেছিল দার্জিলিং জেলা কংগ্রেস। নিয়মানুযায়ী অনলাইনে আবেদনও জমা করেছিল। যদিও শেষ মুহূর্তে হেলিপ্যাডের অনুমোদন না মেলায় বাতিল হওয়ার মুখে রাহুলের সভা।

আজ দার্জিলিং জেলা কংগ্রেসের দলীয় কার্যালয় বিধানভবনে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন দলীয় প্রার্থী শংকর মালাকার। তিনি জানান, রাহুল গান্ধির হেলিকপ্টার নামার জন্য পুলিশ কমিশনারেটের মাঠের অনুমোদন চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু সভার মাত্র 48 ঘণ্টা আগে মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে যে সেখানে হেলিকপ্টার নামানো যাবে না। শংকর জানান, এই বিষয়ে যদি তাঁদের আগে জানানো হত তবে তাঁরা অন্য কোনও মাঠের কথা ভাবতেন। যদিও কেন ওই মাঠে হেলিকপ্টার নামানো যাবে না তা জানানো হয়নি। হাতে বেশি সময় নাই। তাই যদি অনুমোদন না মেলে তবে শেষমেশ সভা বাতিল করা ছাড়া উপায় নেই।

ভিডিয়োয় শুনুন শংকর মালাকারের বক্তব্য

শংকরবাবুর অভিযোগ, "আমরা যেখানেই সভা বা র‍্যালি করার কথা জানাচ্ছি, সেখানে ইচ্ছে করেই সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। একমাত্র মুখ্যমন্ত্রী বাদে বাকি সব বিরোধীদের ক্ষেত্রে এই রকম করা হচ্ছে। আমরা এই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হব।"

শিলিগুড়ি, 12 এপ্রিল : 14 এপ্রিল শিলিগুড়ির দাগাপুরে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধির নির্বাচনী সভা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে হেলিপ্যাডের অনুমোদন না মেলায় সেই সভা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

আগামী 18 এপ্রিল দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন। দার্জিলিঙে কংগ্রেসের টিকিটে এবারের প্রার্থী শংকর মালাকার। এই আসনে জয় নিশ্চিত করতেই রাহুল গান্ধির সভার আয়োজন করেছিল দার্জিলিং জেলা কংগ্রেস। নিয়মানুযায়ী অনলাইনে আবেদনও জমা করেছিল। যদিও শেষ মুহূর্তে হেলিপ্যাডের অনুমোদন না মেলায় বাতিল হওয়ার মুখে রাহুলের সভা।

আজ দার্জিলিং জেলা কংগ্রেসের দলীয় কার্যালয় বিধানভবনে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন দলীয় প্রার্থী শংকর মালাকার। তিনি জানান, রাহুল গান্ধির হেলিকপ্টার নামার জন্য পুলিশ কমিশনারেটের মাঠের অনুমোদন চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু সভার মাত্র 48 ঘণ্টা আগে মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে যে সেখানে হেলিকপ্টার নামানো যাবে না। শংকর জানান, এই বিষয়ে যদি তাঁদের আগে জানানো হত তবে তাঁরা অন্য কোনও মাঠের কথা ভাবতেন। যদিও কেন ওই মাঠে হেলিকপ্টার নামানো যাবে না তা জানানো হয়নি। হাতে বেশি সময় নাই। তাই যদি অনুমোদন না মেলে তবে শেষমেশ সভা বাতিল করা ছাড়া উপায় নেই।

ভিডিয়োয় শুনুন শংকর মালাকারের বক্তব্য

শংকরবাবুর অভিযোগ, "আমরা যেখানেই সভা বা র‍্যালি করার কথা জানাচ্ছি, সেখানে ইচ্ছে করেই সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। একমাত্র মুখ্যমন্ত্রী বাদে বাকি সব বিরোধীদের ক্ষেত্রে এই রকম করা হচ্ছে। আমরা এই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হব।"

Intro:ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টে টাকা দিয়ে লোকেদের হাতে ঝান্ডা ধরানো যায়, এজেন্ট দেওয়া যায় না, বিজেপিকে কটাক্ষ গৌতমের!


শিলিগুড়ি, ১২ এপ্রিলঃ প্রথম দফায় রাজ্যের দুই আসন আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে ভোট সম্পন্ন হতেই জয়ের স্বপ্নে বুক বেঁধেছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বরা। অন্যদিকে, বিজেপির একাধিক অভিযোগ উড়িয়ে রাজ্য পুলিসের ভূয়সী প্রসংশা করতেও কোন কসুর রাখলেন না তারা। যদিও বিজেপির তরফে একাধিক অভিযোগ তুলে ধড়া হয়েছে। তবে রাজ্যের শাসকদলের নেতৃত্বরা তাতে আমল দিতে নারাজ। 


আজ দার্জিলিং জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি তথা রাজ্য পর্যটন দপ্তরের মন্ত্রী গৌতম দেব এক জরুরিকালীন সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টে টাকা দিয়ে কিছু লোকের হাতে ঝান্ডা ধরাতে পারে বিজেপি। তবে বুথে পোলিং এজেন্ট তো আর দেওয়া যায় না। পোলিং এজেন্ট হতে গেলে ভোটার আইডেন্টিটি প্রয়োজন। সেটাই তো নেই। তাই সিংহভাগ বুথেই বিজেপির কোন পোলিং এজেন্ট দেখা যায়নি প্রথম দফার নির্বাচনে। আর আমরাও বিরোধী রাজনৈতিক দলকে এজেন্ট দিয়ে সাহায্য করতে পারি না। তবে, সিপিআইএম অবশ্য বিজেপিকে সাহায্য করে চলেছে। নিজেদের মধ্যে একটা বোঝাপড়া করে নিয়েছে তারা। আর সেই বোঝাপড়ায় বামেরা একজন স্যাডো প্রার্থীকে সামনে রেখে বিজেপিকে স্পেস করে দিচ্ছে। 


এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে গৌতম দেব আরও বলেন, এবারের নির্বাচনে এই কেন্দ্রে দুটি ইভিএম ব্যবহার হচ্ছে। সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় ইভিএমের এক নম্বরে স্থান পেয়েছে নোট। অন্যদিকে প্রথম ইভিএমের শুরুতেই রয়েছে আমাদের প্রার্থীর নাম। ফলে কোন ভোটার অসাবধানতায় দ্বিতীয় ইভিএমের এক নম্বর বোতাম টিপে দিলে ভোটারদের অজান্তেই ভোট অন্যত্র চলে যাবে। সেক্ষেত্রে আমরা নির্বাচন কমিশনে বিষয়টি জানিয়েছি। নোটা যাতে সবশেষে থাকে তার ব্যবস্থা করা হোক। 




Body:.


Conclusion:.
Last Updated : Apr 13, 2019, 12:02 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.