ETV Bharat / city

মোর্চার সভাপতি ও সম্পাদক নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন : হাইকোর্ট - kolkata

গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বর্তমান সভাপতি বিনয় তামাং এবং সম্পাদক অনিত থাপার নাম নির্বাচন কমিশন নথিভুক্ত করেনি, এই দাবিতে ৮ মার্চ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় অনিত থাপা। কে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বর্তমান সভাপতি ? এবং সেক্রেটারি হিসাবেই বা কার নাম থাকবে। এবিষয়ে রোশন গিরি ও অনিত থাপার বক্তব্য শোনার পর আগামী দু'সপ্তাহের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে হবে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনকে। নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।

ফাইল ফোটো
author img

By

Published : Mar 11, 2019, 11:41 PM IST

কলকাতা, ১১ মার্চ : কে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বর্তমান সভাপতি ? এবং সেক্রেটারি হিসাবেই বা কার নাম থাকবে। এবিষয়ে রোশন গিরি ও অনিত থাপার বক্তব্য শোনার পর আগামী দু'সপ্তাহের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে হবে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনকে। নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিমল গুরুং পন্থী রোশন গিরি ও বিনয় তামাং পন্থী অনিত থাপা এই দুই পক্ষের বক্তব্য শোনার পরই নির্বাচন কমিশনকে জানাতে হবে তাদের সিদ্ধান্ত। জানালেন বিচারপতি দেবাংশু বসাক।

গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বর্তমান সভাপতি বিনয় তামাং এবং সম্পাদক অনিত থাপার নাম নির্বাচন কমিশন নথিভুক্ত করেনি, এই দাবিতে ৮ মার্চ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় অনিত থাপা। তার আইনজীবী শ্রীজীব চক্রবর্তী এই দাবি জানিয়ে বলেন, "২০১৮-র ১ এপ্রিলে দলের নির্বাচন হয়। বিমল গুরুংদের সরিয়ে তারা জিতে আসে। নিয়ম অনুযায়ী পুরোনোদের নাম সরিয়ে নব নির্বাচিতদের নাম নথিভুক্ত করতে হয় কমিশনে। না হলে সেই নির্বাচন বেআইনি হয়ে যায়। সেই মত চিঠি পাঠানো হয়েছিল নির্বাচন কমিশনকে। কিন্ত নির্বাচন কমিশন নাম নথিভুক্ত করেনি।"

সেই মামলাটি আজ বিচারপতি দেবাংশু বসাকের সিঙ্গল বেঞ্চে উঠলে দু'পক্ষই নিজেদের মতামত জানায় কোর্টকে। শুনানির পর বিমল গুরুং ও রোশন গিরির আইনজীবী অষিমেশ গোস্বামী জানান, "আমরা যে আসল গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা তার সাপেক্ষে আমরা প্রমাণপত্র দাখিল করব। পাশাপাশি বিনয় তামাঙের হয়ে অনিত থাপাকে নথিপত্র দিতে বলা হয়েছে। তারপর নির্বাচন কমিশন ঠিক করবে কারা সভাপতি, সম্পাদকের পদে থাকবে। মোর্চার লোগো ব্যবহার করবে। আমাদের বক্তব্য, গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা ১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ সালে রোশন গিরি ও বিমল গুরুঙের নেতৃত্বে বিনয় তামাং ও অনিত থাপাকে পার্টি থেকে বহিষ্কার করে। ওদের কোন অধিকার নেই পার্টিকে রিপ্রেজ়েন্ট করার। ওদের পিছনে জনসমর্থন নেই। ওরা চলছে পুলিশের সমর্থনে। প্রশাসনের সমর্থনে। ওদের পিছনে মানুষ নেই। কিন্ত গুরুয়ের পিছনে মানুষ রয়েছে। সেটাই নির্বাচন কমিশনকে জানানো হবে।"

অন্যদিকে অনিত থাপা, বিনং তামায়ের আইনজীবী শ্রীজীব চক্রবর্তী বলেন, "গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার কেন্দ্রীয় কমিটির মিটিং হয় ১ এপ্রিল ২০১৮ তে। সেখানে বিনয় তামাং সভাপতি ও অনিত থাপা সম্পাদক নির্বাচিত হন। এরপর নির্বাচন কমিশনকে জানানো হয় এদের নাম কমিশনের রেকর্ডে তুলতে। কিন্ত সেটা করেনি কমিশন। বিচারপতি দেবাংশু বসাক নির্দেশ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনকে ১৪ দিনের মধ্যে সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পর সিদ্ধান্ত নিতে।"

কলকাতা, ১১ মার্চ : কে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বর্তমান সভাপতি ? এবং সেক্রেটারি হিসাবেই বা কার নাম থাকবে। এবিষয়ে রোশন গিরি ও অনিত থাপার বক্তব্য শোনার পর আগামী দু'সপ্তাহের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে হবে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনকে। নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিমল গুরুং পন্থী রোশন গিরি ও বিনয় তামাং পন্থী অনিত থাপা এই দুই পক্ষের বক্তব্য শোনার পরই নির্বাচন কমিশনকে জানাতে হবে তাদের সিদ্ধান্ত। জানালেন বিচারপতি দেবাংশু বসাক।

গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বর্তমান সভাপতি বিনয় তামাং এবং সম্পাদক অনিত থাপার নাম নির্বাচন কমিশন নথিভুক্ত করেনি, এই দাবিতে ৮ মার্চ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় অনিত থাপা। তার আইনজীবী শ্রীজীব চক্রবর্তী এই দাবি জানিয়ে বলেন, "২০১৮-র ১ এপ্রিলে দলের নির্বাচন হয়। বিমল গুরুংদের সরিয়ে তারা জিতে আসে। নিয়ম অনুযায়ী পুরোনোদের নাম সরিয়ে নব নির্বাচিতদের নাম নথিভুক্ত করতে হয় কমিশনে। না হলে সেই নির্বাচন বেআইনি হয়ে যায়। সেই মত চিঠি পাঠানো হয়েছিল নির্বাচন কমিশনকে। কিন্ত নির্বাচন কমিশন নাম নথিভুক্ত করেনি।"

সেই মামলাটি আজ বিচারপতি দেবাংশু বসাকের সিঙ্গল বেঞ্চে উঠলে দু'পক্ষই নিজেদের মতামত জানায় কোর্টকে। শুনানির পর বিমল গুরুং ও রোশন গিরির আইনজীবী অষিমেশ গোস্বামী জানান, "আমরা যে আসল গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা তার সাপেক্ষে আমরা প্রমাণপত্র দাখিল করব। পাশাপাশি বিনয় তামাঙের হয়ে অনিত থাপাকে নথিপত্র দিতে বলা হয়েছে। তারপর নির্বাচন কমিশন ঠিক করবে কারা সভাপতি, সম্পাদকের পদে থাকবে। মোর্চার লোগো ব্যবহার করবে। আমাদের বক্তব্য, গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা ১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ সালে রোশন গিরি ও বিমল গুরুঙের নেতৃত্বে বিনয় তামাং ও অনিত থাপাকে পার্টি থেকে বহিষ্কার করে। ওদের কোন অধিকার নেই পার্টিকে রিপ্রেজ়েন্ট করার। ওদের পিছনে জনসমর্থন নেই। ওরা চলছে পুলিশের সমর্থনে। প্রশাসনের সমর্থনে। ওদের পিছনে মানুষ নেই। কিন্ত গুরুয়ের পিছনে মানুষ রয়েছে। সেটাই নির্বাচন কমিশনকে জানানো হবে।"

অন্যদিকে অনিত থাপা, বিনং তামায়ের আইনজীবী শ্রীজীব চক্রবর্তী বলেন, "গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার কেন্দ্রীয় কমিটির মিটিং হয় ১ এপ্রিল ২০১৮ তে। সেখানে বিনয় তামাং সভাপতি ও অনিত থাপা সম্পাদক নির্বাচিত হন। এরপর নির্বাচন কমিশনকে জানানো হয় এদের নাম কমিশনের রেকর্ডে তুলতে। কিন্ত সেটা করেনি কমিশন। বিচারপতি দেবাংশু বসাক নির্দেশ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনকে ১৪ দিনের মধ্যে সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পর সিদ্ধান্ত নিতে।"

Intro:গুরাপ এর ঘটনায় গুড়াপ থানার তদন্তকারী অফিসার কে অবিলম্বে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। এবং যা যা করা উচিত যে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত অবিলম্বে নিতে নেওয়ার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি শম্পা সরকা সিঙ্গেল বেঞ্চ চার সপ্তাহের মধ্যে তদন্তকারী অফিসার কে এই ঘটনার রিপোর্ট পেশ করতে বললেন হাইকোর্টে। এবং মামলাটি আগামী চার সপ্তাহ পর রেগুলার বেঞ্চে আবার শুনানি হবে বলে তিনি জানান। পাশাপাশি মামলাকারীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তারা যেন পুলিশের সাথে সহযোগিতা করে পুলিশের তদন্তের কাজে সহায়তা করে।


Body:আজ মামলার শুনানিতে মামলাকারী সন্দীপ মুখোপাধ্যায়ের আইনজীবী উদয় শঙ্কর চট্টোপাধ্যায় বলেন, পুলিশ কোনো তদন্ত করছে না ।প্রায় 50 জন লোক এসে 17 ভরি সোনা, 25 হাজার টাকা নগদ নিয়ে গেছে। আমার মক্কেল গ্রাম ছাড়তে বাধ্য হয়েছে। পুলিশ কিছুই করছে না ।যথাযথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা টুকুও দিতে পারছে না। কিন্তু সরকারি তরফে বলা হয়, ওরা ঘটনার পর ঘরে তালা দিয়ে চলে গেছে। অভিযুক্তদের নাম বলছে না। তদন্তে সহায়তা করছে না। সেই জন্য পুলিশের পক্ষে কাজ করতে সমস্যা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত হুগলির ঘুরাতে গত রবিবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের সভা ছিল। সেই সভার প্রচারে গত 15 অক্টোবর ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় সঙ্গীদের নিয়ে এলাকায় দেওয়ালে দেওয়ালে পোস্টার স্যার ছিলেন সন্দ্বীপ মুখোপাধ্যায়। তিনি বিজেপির একজন সদস্য। অভিযোগ সেই সময় একদল লোক সন্দীপবাবু র উপর চড়াও হয়। তাকে মারা হয়। এমনকি রাতে তার বাড়িতে হামলা চালানো হয়। ওই রাতে প্রায় 50 জনের একটি দল সন্দীপ বাবুর বাড়িতে লুটপাট চালায় বলে অভিযোগ। ঘটনার সময় বাড়িতে ছিলেন না সন্দীপবাবু। এই ঘটনার পর থেকেই ভয় সন্দীপ বাবুর পুরো পরিবারই এলাকা ছাড়ে। এরপর তিনি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। গত 30 অক্টোবর তিনি হাইকোর্ট হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চে আবেদন করেন। বিচারপতি আশীষ চক্রবর্ত্তী দ্রুত সব পক্ষকে নোটিশ পাঠাতে বলেন এবং 5 নভেম্বর মামলাটি শোনা হবে বলে জানান।


Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.