শিলিগুড়ি, 23 জুলাই : সেচ দপ্তরের কাজে সংশ্লিষ্ট ইঞ্জিনিয়রকে 5 শতাংশ কাটমানি দিতে হয় । তা না দিলে কাজ এগোয় না । নিজেকে ঠিকাদার পরিচয় দিয়ে নাম না জানিয়ে এমনই এক উড়ো চিঠি পাঠানো হয়েছে শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদে । উড়ো চিঠি পেয়ে তা নবান্নে পাঠিয়ে তদন্ত চাইলেন সভাধিপতি তাপস সরকার । সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই ইঞ্জিনিয়ার ।
সেচ দপ্তরের এগজ়িকিউটিভ ইঞ্জিনিয়র সুনীলকুমার ঠাকুর । তাঁর বিরুদ্ধেই কাটমানি নেওয়ার উড়ো চিঠি শিলিগুড়িতে । সভাধিপতি তাপস সরকার বলেন, "মহকুমার নানা প্রকল্প পর্যালোচনা করতে গিয়ে দেখেছি সেচ দপ্তরের কাজ ঢিমে তালে চলছে । সব সভাতে ওই ইঞ্জিনিয়র আসতেন না । চিঠিতে ওই ইঞ্জিনিয়রের বিরুদ্ধে কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে । সব জানিয়ে নবান্নে চিঠি দিয়েছি । তদন্ত চেয়েছি । তদন্ত হলেই সব স্পষ্ট হবে ।"
অভিযুক্ত ইঞ্জিনিয়র সুনীলকুমার ঠাকুর বলেন, "আমি এই ব্যাপারে কিছু জানি না । এরকম কোনও ঘটনা ঘটে না । কে বা কারা চিঠি দিয়েছে জানি না । কাটমানির অভিযোগ ভিত্তিহীন । "