ETV Bharat / city

বাসুদেবপুর গ্রামে ভূতের আতঙ্ক কাটাতে বিশেষ কর্মসূচি বিজ্ঞানমঞ্চের - special awareness campaign

গ্রামবাসীদের মন থেকে ভূতের ভয় দূর করতে আজ হুল দিবস উপলক্ষ্যে যৌথভাবে বিশেষ সচেতনতা কর্মসূচির আয়োজন করেছিল ওল্ড মালদা ব্লক ও পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চ ।

বাসুদেবপুর গ্রামে ভূতের আতঙ্ক দূর করতে বিশেষ সচেতনতা কর্মসূচি বিজ্ঞানমঞ্চের
author img

By

Published : Jun 30, 2019, 6:25 PM IST

Updated : Jun 30, 2019, 8:49 PM IST

মালদা, 30 জুন : গ্রামবাসীদের মন থেকে ভূতের আতঙ্ক দূর করতে মালদার বাসুদেবপুর গ্রামে আজ যৌথভাবে বিশেষ সচেতনতা কর্মসূচির আয়োজন করল ওল্ড মালদা ব্লক এবং পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চ ।

বিগত 7 মাসে 7টি মৃত্যুর ঘটনা ঘটে আদিবাসী অধ্যুষিত মালদার ভাবুক গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসুদেবপুর গ্রামে । সম্প্রতি গ্রামেরই এক বাসিন্দা দীনেশ মুর্মু মারা যান । তাঁকে যে বাঁচানো যাবে না সেই ভবিষ্যত বাণী করেছিলেন গ্রামেরই এক ওঝা । দীনেশের স্ত্রী মুন্নি সোরেন জানিয়েছিলেন, মাহান(ওঝা) বলেছিল তাঁর স্বামী বাঁচবে না । শুধু তাই নয় গ্রামের আরও লোক মারা যাবে । আর তাই শুনেই গ্রাম ছাড়ে 17টির মধ্যে 12টি পরিবার ।

ghosh fear, malda
ভূতের আতঙ্ক দূর করতে বিশেষ সচেতনতা কর্মসূচি বিজ্ঞানমঞ্চের

আসল ঘটনা খতিয়ে দেখতে চলতি মাসের 22 তারিখ ওই গ্রামে যান ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক সহ পুলিশ ও ব্লক প্রশাসনের কর্তারা । তাঁরা গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলেন । তাঁদের সচেতন করার চেষ্টা করেন ৷ কিন্তু তেমন কাজ হয়নি । এখনও গ্রাম ছাড়া 8টি পরিবার । সকালে কাজের জন্য তাঁরা গ্রামে এলেও সন্ধ্যার পর কেউই গ্রামে থাকছেন না ।

আজ হুল দিবস । সেই উপলক্ষ্যে গ্রামে সচেতনতা কর্মসূচির আয়োজন করেছিল ওল্ড মালদা ব্লক এবং পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চ । গ্রামে যান পুরাতন মালদার BDO জয়ন্তী খাটুয়া ৷ এই দিনটির তাৎপর্য বোঝানোর সঙ্গে সঙ্গে গ্রামবাসীদের মন থেকে ভূতের ভয় দূর করার চেষ্টা করেন BDO । তাঁর বক্তব্য, ভূত বলে কিছু নেই । একশ্রেণীর মানুষ সাধারণ মানুষকে ভূতের ভয় দেখিয়ে নিজেদের একাধিপত্য কায়েম করার চেষ্টা করে । অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভাবুক গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান লক্ষ্মীরাম হাঁসদা, পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের মালদা শাখার সভাপতি কমলেশ্বর প্রসাদ সিং, সহকারী সভাপতি সুমিত দাস প্রমুখ ৷ ছিলেন ব্লকের স্বাস্থ্যকর্মীরাও ৷ অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের পক্ষ থেকে একটি নাট্যাভিনয়ের মাধ্যমে গ্রামবাসীদের সচেতন করার চেষ্টা করা হয় ।

এই সংক্রান্ত আরও পড়ুন: ভূত আতঙ্ক ! গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে বাসিন্দারা

পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের পক্ষ থেকে সুমিত দাস বলেন, "আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য হল গ্রামবাসীদের মন থেকে কুসংস্কার দূর করা ৷ আমরা মানুষকে বিজ্ঞানসম্মতভাবে অনেক কিছু বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি । এছাড়া গ্রাম থেকে পানীয় জলের নমুনা সংগ্রহ করেছি ৷ সেই জল পরীক্ষা করে দেখব ৷ গত ২২ জুন গ্রামে এসে আমরা জেনেছি 7 জন মারা গেছে । তারা সবাই পেটের ব্যথায় ভুগছিল ৷ পরবর্তীতে জেনেছি এদের মধ্যে একজন অ্যাপেনডিক্স ফেটে মারা গেছে ৷ কিন্তু কেন গ্রামবাসীদের এভাবে মৃত্যু হচ্ছে তা আমাদের দেখতে হবে ৷ আজ আমরা মানুষকে দেখাচ্ছি, কীভাবে তাদের সঙ্গে প্রতারণা করা হয় ৷

ভিডিয়োয় দেখুন

অনিল টুডু নামে এক গ্রামবাসী বলেন, "ভূতের ভয়ে যে পরিবারগুলি গ্রাম ছেড়ে পালিয়েছিল তাদের মধ্যে 2-3 টি পরিবার গ্রামে ফিরে এসেছে ৷ বাকি 8টি পরিবার এখনও গ্রামছাড়া ৷ এই পরিবারের সদস্যরা দিনে গ্রামে থাকলেও রাত হওয়ার আগে গ্রাম ছেড়ে চলে যান ৷ তবে আগের থেকে মানুষের ভয় অনেকটা কেটেছে ৷ আজ সবাইকে বোঝানো হচ্ছে যে ভূত বলে কিছুই নেই । "

বিশেষ দ্রষ্টব্য : ETV ভারত ভূতপ্রেত যাবতীয় কোনও তত্ত্বে বিশ্বাস করে না, সমর্থন করে না । প্রশাসন এব্যাপারে পদক্ষেপ করেছে । সাধারণ মানুষকে কুসংস্কার থেকে দূর করতে এবং তাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যে এই খবরটি করা হয়েছে । এই ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে আমরা তা বিশ্বাস করি না । মানুষের এই ভুল ভাঙুক সেটাই আমাদের লক্ষ্য ।

মালদা, 30 জুন : গ্রামবাসীদের মন থেকে ভূতের আতঙ্ক দূর করতে মালদার বাসুদেবপুর গ্রামে আজ যৌথভাবে বিশেষ সচেতনতা কর্মসূচির আয়োজন করল ওল্ড মালদা ব্লক এবং পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চ ।

বিগত 7 মাসে 7টি মৃত্যুর ঘটনা ঘটে আদিবাসী অধ্যুষিত মালদার ভাবুক গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসুদেবপুর গ্রামে । সম্প্রতি গ্রামেরই এক বাসিন্দা দীনেশ মুর্মু মারা যান । তাঁকে যে বাঁচানো যাবে না সেই ভবিষ্যত বাণী করেছিলেন গ্রামেরই এক ওঝা । দীনেশের স্ত্রী মুন্নি সোরেন জানিয়েছিলেন, মাহান(ওঝা) বলেছিল তাঁর স্বামী বাঁচবে না । শুধু তাই নয় গ্রামের আরও লোক মারা যাবে । আর তাই শুনেই গ্রাম ছাড়ে 17টির মধ্যে 12টি পরিবার ।

ghosh fear, malda
ভূতের আতঙ্ক দূর করতে বিশেষ সচেতনতা কর্মসূচি বিজ্ঞানমঞ্চের

আসল ঘটনা খতিয়ে দেখতে চলতি মাসের 22 তারিখ ওই গ্রামে যান ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক সহ পুলিশ ও ব্লক প্রশাসনের কর্তারা । তাঁরা গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলেন । তাঁদের সচেতন করার চেষ্টা করেন ৷ কিন্তু তেমন কাজ হয়নি । এখনও গ্রাম ছাড়া 8টি পরিবার । সকালে কাজের জন্য তাঁরা গ্রামে এলেও সন্ধ্যার পর কেউই গ্রামে থাকছেন না ।

আজ হুল দিবস । সেই উপলক্ষ্যে গ্রামে সচেতনতা কর্মসূচির আয়োজন করেছিল ওল্ড মালদা ব্লক এবং পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চ । গ্রামে যান পুরাতন মালদার BDO জয়ন্তী খাটুয়া ৷ এই দিনটির তাৎপর্য বোঝানোর সঙ্গে সঙ্গে গ্রামবাসীদের মন থেকে ভূতের ভয় দূর করার চেষ্টা করেন BDO । তাঁর বক্তব্য, ভূত বলে কিছু নেই । একশ্রেণীর মানুষ সাধারণ মানুষকে ভূতের ভয় দেখিয়ে নিজেদের একাধিপত্য কায়েম করার চেষ্টা করে । অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভাবুক গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান লক্ষ্মীরাম হাঁসদা, পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের মালদা শাখার সভাপতি কমলেশ্বর প্রসাদ সিং, সহকারী সভাপতি সুমিত দাস প্রমুখ ৷ ছিলেন ব্লকের স্বাস্থ্যকর্মীরাও ৷ অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের পক্ষ থেকে একটি নাট্যাভিনয়ের মাধ্যমে গ্রামবাসীদের সচেতন করার চেষ্টা করা হয় ।

এই সংক্রান্ত আরও পড়ুন: ভূত আতঙ্ক ! গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে বাসিন্দারা

পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের পক্ষ থেকে সুমিত দাস বলেন, "আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য হল গ্রামবাসীদের মন থেকে কুসংস্কার দূর করা ৷ আমরা মানুষকে বিজ্ঞানসম্মতভাবে অনেক কিছু বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি । এছাড়া গ্রাম থেকে পানীয় জলের নমুনা সংগ্রহ করেছি ৷ সেই জল পরীক্ষা করে দেখব ৷ গত ২২ জুন গ্রামে এসে আমরা জেনেছি 7 জন মারা গেছে । তারা সবাই পেটের ব্যথায় ভুগছিল ৷ পরবর্তীতে জেনেছি এদের মধ্যে একজন অ্যাপেনডিক্স ফেটে মারা গেছে ৷ কিন্তু কেন গ্রামবাসীদের এভাবে মৃত্যু হচ্ছে তা আমাদের দেখতে হবে ৷ আজ আমরা মানুষকে দেখাচ্ছি, কীভাবে তাদের সঙ্গে প্রতারণা করা হয় ৷

ভিডিয়োয় দেখুন

অনিল টুডু নামে এক গ্রামবাসী বলেন, "ভূতের ভয়ে যে পরিবারগুলি গ্রাম ছেড়ে পালিয়েছিল তাদের মধ্যে 2-3 টি পরিবার গ্রামে ফিরে এসেছে ৷ বাকি 8টি পরিবার এখনও গ্রামছাড়া ৷ এই পরিবারের সদস্যরা দিনে গ্রামে থাকলেও রাত হওয়ার আগে গ্রাম ছেড়ে চলে যান ৷ তবে আগের থেকে মানুষের ভয় অনেকটা কেটেছে ৷ আজ সবাইকে বোঝানো হচ্ছে যে ভূত বলে কিছুই নেই । "

বিশেষ দ্রষ্টব্য : ETV ভারত ভূতপ্রেত যাবতীয় কোনও তত্ত্বে বিশ্বাস করে না, সমর্থন করে না । প্রশাসন এব্যাপারে পদক্ষেপ করেছে । সাধারণ মানুষকে কুসংস্কার থেকে দূর করতে এবং তাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যে এই খবরটি করা হয়েছে । এই ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে আমরা তা বিশ্বাস করি না । মানুষের এই ভুল ভাঙুক সেটাই আমাদের লক্ষ্য ।

Intro:মালদা, ৩০ জুন : ভূতের আতঙ্ক থেকে এখনও বেরিয়ে আসতে পারেনি পুরাতন মালদার বাসুদেবপুর গ্রাম৷ এখনও ওই গ্রামে রাত কাটাতে নারাজ ৮টি পরিবার৷ গ্রামবাসীদের মন থেকে ভূতের আতঙ্ক দূর করতে শেষ পর্যন্ত আজ ওই গ্রামে ছুটে যান বিডিও৷ যায় পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের মালদা শাখার সদস্যরাও৷ তাঁরা ওঝা গুণিনদের বুজরুকি গ্রামবাসীদের সামনে তুলে ধরেন৷ সবার আশা, এরপর গ্রামবাসীরা ভূতের ভয়ে গ্রামছাড়া হবেন না৷Body:         উল্লেখ্য, গত ৭ মাসে ৭টি মৃত্যুর ঘটনা ঘটে আদিবাসী অধ্যুষিত বাসুদেবপুর গ্রামে৷ এরপরই আসরে নামে ওঝা গুণিরা৷ তারা জানিয়ে দেয়, গ্রামে ভূতের হাওয়া বইছে৷ মাহানদের (ওঝা) এই ঘোষণার পর গ্রাম ছাড়ে মোট ১২টি পরিবার৷ সেই খবর ছড়িয়ে পড়লে গত ২২ জুন গ্রামে যান ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক সহ পুলিশ ও ব্লক প্রশাসনের কর্তারা৷ তাঁরা গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে তাদের সচেতন করার চেষ্টা করেন৷ কিন্তু কাজ হয়নি৷ এখনও গ্রামছাড়া ৮টি পরিবার৷
         ভূতের আতঙ্ক এখনও গ্রামবাসীদের মনে বাসা বেঁধে থাকার খবর পেয়ে আজ ওই গ্রামে যান পুরাতন মালদার বিডিও জয়ন্তী খাটুয়া৷ আজ আদিবাসী সমাজের হুল দিবস৷ এই দিনটির তাৎপর্য বোঝানোর সঙ্গে বিডিও গ্রামবাসীদের মন থেকে ভূতের ভয় দূর করার চেষ্টা করেন৷ বিডিও নিজের বক্তব্যে বলেন, হুল উৎসব পালনের অঙ্গ হিসাবে আজ বাসুদেবপুর গ্রামে তাঁরা এই সচেতনতা শিবির করছেন৷ ভূত বলে কিছু নেই৷ একশ্রেণির মানুষ সাধারণ মানুষকে ভূতের ভয় দেখিয়ে নিজেদের একাধিপত্য কায়েম করার চেষ্টা করে৷ আজ গ্রামবাসীদের সচেতন করেন ভাবুক গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান লক্ষ্মীরাম হাঁসদাও৷ পরে পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের সদস্যরা নাটিকার মাধ্যমে ভূত নিয়ে গ্রামবাসীদের সচেতন করেন৷ সংগঠনের পক্ষে গ্রামে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের মালদা শাখার সভাপতি কমলেশ্বর প্রসাদ সিং, সহকারী সভাপতি সুমিত দাস প্রমুখ৷ সচেতনতা শিবিরে উপস্থিত ছিলেন ব্লকের স্বাস্থ্যকর্মীরাও৷
         পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের পক্ষ থেকে সুমিতবাবু বলেন, "আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য হল গ্রামবাসীদের মন থেকে কুসংস্কার দূর করা৷ আমরা মানুষকে বিজ্ঞানসম্মতভাবে অনেক কিছু বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি৷ গত ৭ মাসে ৭ জনের মৃত্যুর পরই এই গ্রামে ভূতের আতঙ্ক ছড়িয়েছে৷ আমরা গ্রাম থেকে পানীয় জলের নমুনা সংগ্রহ করেছি৷ সেই জল আমরা পরীক্ষা করে দেখব৷ গত ২২ জুন গ্রামে এসে আমরা জেনেছি, যে ৭ জন মারা গেছেন, তাঁরা সবাই পেটের ব্যথায় ভুগছিলেন৷ পরবর্তীতে জেনেছি, এঁদের মধ্যে একজনের অ্যাপেনডিক্স ফেটে মারা গেছেন৷ গ্রামের মানুষ ভূত বিশ্বাস করে না৷ কিন্তু কেন গ্রামবাসীদের এভাবে মৃত্যু হচ্ছে তা আমাদের দেখতে হবে৷ আজ আমরা মানুষকে দেখাচ্ছি, কীভাবে তাদের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়৷"
Conclusion:         গ্রামের বাসিন্দা অনিল টুডু বলেন, "ভূতের ভয়ে যে পরিবারগুলি গ্রাম ছেড়ে পালিয়েছিল তাদের মধ্যে ২-৩টি পরিবার গ্রামে ফিরে এসেছে৷ বাকি ৮টি পরিবার এখনও গ্রামছাড়া৷ এই পরিবারগুলির সদস্যরা দিনে গ্রামে থাকলেও রাত হওয়ার আগে গ্রাম ছেড়ে চলে যান৷ তবে আগের থেকে মানুষের ভয় অনেকটা কমেছে৷ পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চ আজ গ্রামবাসীদের মন থেকে ভূতের ভয় দূর করার চেষ্টা করছে৷"
Last Updated : Jun 30, 2019, 8:49 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.