কলকাতা, 4 মে : পরিযায়ী শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনার সুব্যবস্থা ও মদের দোকান খোলার যে সরকারি নির্দেশ তার বিরোধিতা করে রাজ্যপাল, মুখ্যমন্ত্রী সহ রাজ্যের সবকটি দপ্তরে অনলাইনে ডেপুটেশন জমা দিল যুবশ্রী সংগঠন। পাশাপাশি তাঁরা যুব সমাজের দিকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেওয়ারও দাবি জানান।
মূলত 40 দিন ধরে চলছে লকডাউন ৷ যার জেরে খারাপ পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে দিন কাটাচ্ছেন সাধারণ মানুষ । এই পরিস্থিতিতে চরম আর্থিক অভাবের মধ্যে পড়েছে রাজ্যের বেকার যুব সম্প্রদায়। যুবশ্রী রাজ্য কমিটির সদস্য ও কোষাধ্যক্ষ প্রণব সাহা বলেন, "বর্তমানে লকডাউনে বিভিন্ন রাজ্যে আটকে রয়েছেন এই রাজ্যের একাধিক শ্রমিক । তাঁদের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে রাজ্য সরকার যাতে সবরকম সুব্যবস্থা করে সেই দাবি জানাচ্ছি আমরা ৷ ইতিমধ্যেই রাজ্যপাল ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিভিন্ন দপ্তরে অনলাইনে ডেপুটেশন জমা দিয়েছি । রেড জ়োনে মদের দোকান খোলার নির্দেশ দ্রুত বাতিল করার দাবি জানানো হয়েছে।"
তিনি আরও বলেন, "এমনিতেই বেকারত্বের জ্বালা নিয়ে জীবন কাটাচ্ছে রাজ্যের একাধিক যুবক। লকডাউনের ফলে বেকার যুবকদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত । বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মী ছাঁটাই থেকে শুরু করে যে ব্যাপক অর্থনৈতিক সংকট আসতে চলেছে তার প্রভাব পড়বে সবচেয়ে বেশি যুবসমাজের উপর। এই পরিস্থিতিতে সরকারের পক্ষ থেকে যদি বিশেষ কোনও পদক্ষেপ না করা হয় তাহলে যুবসমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে। এদিকে সরকারের নজর দেওয়া প্রয়োজন ৷"
পাশাপাশি যুবশ্রীদের চাকরি নিশ্চিত । সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পে তাঁদের নিয়োগ ও বর্তমানে সকল বেকার যুবকদের বন্ধ ভাতা চালু করার দাবি জানিয়েছেন তিনি ৷
ভিনরাজ্যে আটকে থাকা শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনার দাবি যুবশ্রী সংগঠনের
লকডাউনের ফলে বেকার যুবকদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত । এমন অবস্থায় যুবশ্রীদের চাকরি নিশ্চিত । সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পে তাঁদের নিয়োগ। ও বর্তমানে সকল বেকার যুবকদের বন্ধ ভাতা চালু করার দাবি জানিয়েছেন যুবশ্রী রাজ্য কমিটির সদস্য ও কোষাধ্যক্ষ প্রণব সাহা ৷
কলকাতা, 4 মে : পরিযায়ী শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনার সুব্যবস্থা ও মদের দোকান খোলার যে সরকারি নির্দেশ তার বিরোধিতা করে রাজ্যপাল, মুখ্যমন্ত্রী সহ রাজ্যের সবকটি দপ্তরে অনলাইনে ডেপুটেশন জমা দিল যুবশ্রী সংগঠন। পাশাপাশি তাঁরা যুব সমাজের দিকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেওয়ারও দাবি জানান।
মূলত 40 দিন ধরে চলছে লকডাউন ৷ যার জেরে খারাপ পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে দিন কাটাচ্ছেন সাধারণ মানুষ । এই পরিস্থিতিতে চরম আর্থিক অভাবের মধ্যে পড়েছে রাজ্যের বেকার যুব সম্প্রদায়। যুবশ্রী রাজ্য কমিটির সদস্য ও কোষাধ্যক্ষ প্রণব সাহা বলেন, "বর্তমানে লকডাউনে বিভিন্ন রাজ্যে আটকে রয়েছেন এই রাজ্যের একাধিক শ্রমিক । তাঁদের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে রাজ্য সরকার যাতে সবরকম সুব্যবস্থা করে সেই দাবি জানাচ্ছি আমরা ৷ ইতিমধ্যেই রাজ্যপাল ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিভিন্ন দপ্তরে অনলাইনে ডেপুটেশন জমা দিয়েছি । রেড জ়োনে মদের দোকান খোলার নির্দেশ দ্রুত বাতিল করার দাবি জানানো হয়েছে।"
তিনি আরও বলেন, "এমনিতেই বেকারত্বের জ্বালা নিয়ে জীবন কাটাচ্ছে রাজ্যের একাধিক যুবক। লকডাউনের ফলে বেকার যুবকদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত । বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মী ছাঁটাই থেকে শুরু করে যে ব্যাপক অর্থনৈতিক সংকট আসতে চলেছে তার প্রভাব পড়বে সবচেয়ে বেশি যুবসমাজের উপর। এই পরিস্থিতিতে সরকারের পক্ষ থেকে যদি বিশেষ কোনও পদক্ষেপ না করা হয় তাহলে যুবসমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে। এদিকে সরকারের নজর দেওয়া প্রয়োজন ৷"
পাশাপাশি যুবশ্রীদের চাকরি নিশ্চিত । সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পে তাঁদের নিয়োগ ও বর্তমানে সকল বেকার যুবকদের বন্ধ ভাতা চালু করার দাবি জানিয়েছেন তিনি ৷