কলকাতা, 17 নভেম্বর: বোলপুর থেকে কলকাতায় আসছিলেন 22 বছরের এক যুবতি। আজ সকালে কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলেন তিনি। আসছিলেন বাসে। অবিযোগ, বাসে ওঠার পর থেকেই এক যুবক তাঁকে হেনস্থা করতে শুরু করে। একটা সময় ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙে যায়। তিনি চিৎকার শুরু করে দেন। বাসের অন্য যাত্রী ও কন্ডাক্টার যুবককে আটক করে ফেলে। কলকাতার ধর্মতলায় বাসটি এলে গ্রেপ্তার করা হয় ওই যুবককে।
সকাল ছ'টার সময় বোলপুর থেকে কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিল বাসটি। সেই বাসে আসছিলেন 22 বছরের ওই যুবতি। ওই একই বাসে উঠেছিলেন মহম্মদ কাফারুল শেখ। বাড়ি বোলপুরে। ওই যুবতির পাশের সিটে বসে সে। বাসে ওঠার পর থেকেই নানা অছিলায় যুবক তাঁর শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে হাত দিতে শুরু করেন। প্রাথমিকভাবে কাফারুল ইচ্ছাকৃতভাবে এই কাজ করছে বলে বুঝতে পারেননি ওই যুবতি। একটা সময় বেপরোয়া হয়ে ওঠে ওই যুবক। আর তখনই চিৎকার শুরু করেন ওই যুবতি। তার চিৎকারে এগিয়ে আসে সহযাত্রীরা। বাসের চালক বাস কোথাও না থামিয়ে সোজা চলে আসেন কলকাতায়। সেখানে বাস আসতেই পুলিশকে দেওয়া হয় খবর।
এই ঘটনায় নিউমার্কেট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই যুবতি। কলকাতায় বাড়ি আসার পরেই ডরিনা ক্রসিং থেকে গ্রেপ্তার করা হয় কাফারুলকে। আজই তাকে ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হয়। আদালত 24 নভেম্বর পর্যন্ত ওই যুবকের জেল হেপাজতের নির্দেশ দিয়েছে।
বোলপুর থেকে কলকাতাগামী বাসে যুবতির শ্লীলতাহানি, গ্রেপ্তার অভিযুক্ত - বোলপুর থেকে কলকাতাগামী বাস
বাসের মধ্যে এক যুবতিকে শ্লীলতাহানি করল বাসযাত্রী এক যুবক ৷ যুবতি বাসের মধ্যে এই ঘটনার প্রতিবাদ করলে বাকি বাসযাত্রীরা ওই যুবককে আটক করে রাখে ৷ বোলপুর থেকে আসা ওই বাস কলকাতায় এলে আটক যুবককে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয় ৷
কলকাতা, 17 নভেম্বর: বোলপুর থেকে কলকাতায় আসছিলেন 22 বছরের এক যুবতি। আজ সকালে কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলেন তিনি। আসছিলেন বাসে। অবিযোগ, বাসে ওঠার পর থেকেই এক যুবক তাঁকে হেনস্থা করতে শুরু করে। একটা সময় ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙে যায়। তিনি চিৎকার শুরু করে দেন। বাসের অন্য যাত্রী ও কন্ডাক্টার যুবককে আটক করে ফেলে। কলকাতার ধর্মতলায় বাসটি এলে গ্রেপ্তার করা হয় ওই যুবককে।
সকাল ছ'টার সময় বোলপুর থেকে কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিল বাসটি। সেই বাসে আসছিলেন 22 বছরের ওই যুবতি। ওই একই বাসে উঠেছিলেন মহম্মদ কাফারুল শেখ। বাড়ি বোলপুরে। ওই যুবতির পাশের সিটে বসে সে। বাসে ওঠার পর থেকেই নানা অছিলায় যুবক তাঁর শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে হাত দিতে শুরু করেন। প্রাথমিকভাবে কাফারুল ইচ্ছাকৃতভাবে এই কাজ করছে বলে বুঝতে পারেননি ওই যুবতি। একটা সময় বেপরোয়া হয়ে ওঠে ওই যুবক। আর তখনই চিৎকার শুরু করেন ওই যুবতি। তার চিৎকারে এগিয়ে আসে সহযাত্রীরা। বাসের চালক বাস কোথাও না থামিয়ে সোজা চলে আসেন কলকাতায়। সেখানে বাস আসতেই পুলিশকে দেওয়া হয় খবর।
এই ঘটনায় নিউমার্কেট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই যুবতি। কলকাতায় বাড়ি আসার পরেই ডরিনা ক্রসিং থেকে গ্রেপ্তার করা হয় কাফারুলকে। আজই তাকে ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হয়। আদালত 24 নভেম্বর পর্যন্ত ওই যুবকের জেল হেপাজতের নির্দেশ দিয়েছে।