ETV Bharat / city

ঝাড়খণ্ড পার্টি নরেনের সঙ্গে সমঝোতা বাম-কংগ্রেসের

জঙ্গলমহলের বিনপুর এবং ঝাড়গ্রাম - এই দুটি আসনের একটি আসন ছেড়ে দেওয়া হবে ঝাড়খণ্ড পার্টি নরেনকে। তাদের সঙ্গে সমঝোতা হয়েছে বামফ্রন্টের। চুনিবালা হাঁসদা ই টিভি ভারতকে একান্ত সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, প্রতিদ্বন্দ্বিতা তিনি করবেন।

west bengal assembly election 2021: jharkhand party naren joins left congress alliance in west bengal
ঝাড়খণ্ড পার্টি নরেনের সঙ্গে সমঝোতা বাম-কংগ্রেসের
author img

By

Published : Feb 2, 2021, 5:33 PM IST

কলকাতা, 2 ফেব্রুয়ারি: ঝাড়খণ্ড পার্টি নরেনের সঙ্গে সমঝোতা হয়েছে বামফ্রন্টের। আপাতত আলোচনা হয়েছে জঙ্গলমহলের বিনপুর এবং ঝাড়গ্রাম - এই দুটি আসনের একটি আসন ছেড়ে দেওয়া হবে ঝাড়খণ্ড পার্টি নরেনকে। 2000 সাল থেকে 2001 সাল পর্যন্ত উপনির্বাচনে জয়ী হয়ে চুনিবালা হাঁসদা বিধায়ক হয়েছিলেন বিনপুর থেকে। তারপর 2006 সাল থেকে 2011 সাল পর্যন্ত ফের জঙ্গলমহল থেকে জিতে আসেন চুনিবালা হাঁসদা। 2016 সালে সুকুমার হাঁসদার কাছে পরাজিত হন। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে ঝাড়গ্রাম থেকে প্রতিদ্বন্দিতা করবেন তিনি। এখনও পর্যন্ত এমনটাই সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

চুনিবালা হাঁসদা ই টিভি ভারতকে একান্ত সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। জঙ্গলমহলের মানুষ গত 10 বছরে অনেকটাই পিছিয়ে পড়েছেন। তাঁদের বাঁচানোর জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতেই হবে। বামফ্রন্ট এবং কংগ্রেসের সমর্থন আগেও পেয়েছিলেন ঝাড়খণ্ড পার্টি নরেনের বিধায়ক চুনিবালা হাঁসদা। তিনি আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের বিষয়ে আশাবাদী।

আরও পড়ুন: 'তৃণমূল এখন টিকা চোর', বারুইপুরে বিস্ফোরক শুভেন্দু

চুনিবালা হাঁসদা বলেন, "ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়ায় প্রচুর সমর্থক রয়েছে। তৃণমূল এবং বিজেপির ভোট কাটাকাটিতে আমি বেরিয়ে যেতে পারব। আমিই জিতব। তৃণমূলের সঙ্গে কোনওদিনই ছিলাম না। ডিলিমিটেশনের ফলে আমার বিনপুর বিধানসভা ঝাড়গ্রামে পরিণত হয়। আমার মেয়ে বিরবাহা হাঁসদাকেও ভোটে দাঁড় করাতে চাই। জঙ্গলমহলে মাওবাদী সন্ত্রাসে বহু মানুষ এখনও পর্যন্ত নিখোঁজ। বহু মানুষ খুন হয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার কিচ্ছু করেনি। বউ-মেয়েরা জানেন না তাঁরা সধবা না বিধবা। কারও চাকরি হয়নি। অথচ মাওবাদী খুনিদের চাকরি হয়েছে। নিখোঁজদের কিছু হল না। আমি নির্বাচনে জিতলে মৃত্যুর সার্টিফিকেট দেব। তদন্ত করতে হবে। এখনও রাজ্য সরকার মাওবাদীদের পুষছে।"

কলকাতা, 2 ফেব্রুয়ারি: ঝাড়খণ্ড পার্টি নরেনের সঙ্গে সমঝোতা হয়েছে বামফ্রন্টের। আপাতত আলোচনা হয়েছে জঙ্গলমহলের বিনপুর এবং ঝাড়গ্রাম - এই দুটি আসনের একটি আসন ছেড়ে দেওয়া হবে ঝাড়খণ্ড পার্টি নরেনকে। 2000 সাল থেকে 2001 সাল পর্যন্ত উপনির্বাচনে জয়ী হয়ে চুনিবালা হাঁসদা বিধায়ক হয়েছিলেন বিনপুর থেকে। তারপর 2006 সাল থেকে 2011 সাল পর্যন্ত ফের জঙ্গলমহল থেকে জিতে আসেন চুনিবালা হাঁসদা। 2016 সালে সুকুমার হাঁসদার কাছে পরাজিত হন। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে ঝাড়গ্রাম থেকে প্রতিদ্বন্দিতা করবেন তিনি। এখনও পর্যন্ত এমনটাই সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

চুনিবালা হাঁসদা ই টিভি ভারতকে একান্ত সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। জঙ্গলমহলের মানুষ গত 10 বছরে অনেকটাই পিছিয়ে পড়েছেন। তাঁদের বাঁচানোর জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতেই হবে। বামফ্রন্ট এবং কংগ্রেসের সমর্থন আগেও পেয়েছিলেন ঝাড়খণ্ড পার্টি নরেনের বিধায়ক চুনিবালা হাঁসদা। তিনি আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের বিষয়ে আশাবাদী।

আরও পড়ুন: 'তৃণমূল এখন টিকা চোর', বারুইপুরে বিস্ফোরক শুভেন্দু

চুনিবালা হাঁসদা বলেন, "ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়ায় প্রচুর সমর্থক রয়েছে। তৃণমূল এবং বিজেপির ভোট কাটাকাটিতে আমি বেরিয়ে যেতে পারব। আমিই জিতব। তৃণমূলের সঙ্গে কোনওদিনই ছিলাম না। ডিলিমিটেশনের ফলে আমার বিনপুর বিধানসভা ঝাড়গ্রামে পরিণত হয়। আমার মেয়ে বিরবাহা হাঁসদাকেও ভোটে দাঁড় করাতে চাই। জঙ্গলমহলে মাওবাদী সন্ত্রাসে বহু মানুষ এখনও পর্যন্ত নিখোঁজ। বহু মানুষ খুন হয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার কিচ্ছু করেনি। বউ-মেয়েরা জানেন না তাঁরা সধবা না বিধবা। কারও চাকরি হয়নি। অথচ মাওবাদী খুনিদের চাকরি হয়েছে। নিখোঁজদের কিছু হল না। আমি নির্বাচনে জিতলে মৃত্যুর সার্টিফিকেট দেব। তদন্ত করতে হবে। এখনও রাজ্য সরকার মাওবাদীদের পুষছে।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.