কলকাতা, ১৭ মার্চ: মুকুন্দপুরে অবস্থিত একটি নার্সিং কলেজে গ্রীষ্মকালীন অবকাশ হিসেবে পড়ুয়াদের ছুটি দেওয়া হল মঙ্গলবার। প্রথম বর্ষের নার্সিংয়ের পড়ুয়াদের বিক্ষোভের জেরে গ্রীষ্মকালীন অবকাশের সময় এগিয়ে নিয়ে আসতে হল কর্তৃপক্ষকে। ছুটি পাওয়ার জন্য নার্সিংয়ের প্রথম বর্ষের পড়ুয়ারা আজ বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন।
জনসমাগম অর্থাৎ ভিড় এড়াতে সরকারি পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। যার জেরে, স্কুলগুলিও বন্ধ রাখার কথা বলা হয়েছে। প্রথমে ৩১ মার্চ পর্যন্ত ছুটি ছিল, পরে তা বাড়িয়ে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়। একাধিক স্থানে ৩১ মার্চ পর্যন্ত ভিড় এড়ানোর জন্য নানা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কলকাতার বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালেও ভিড় এড়ানোর জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এই ধরনের পরিস্থিতির মধ্যে আজ বেসরকারি ওই হাসপাতালের নার্সিং কলেজের প্রথম বর্ষের পড়ুয়ারা বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তাঁদেরকে ছুটি দেওয়ার দাবি জানাতে থাকেন।হবে।
এদিকে, মেডিকেল পড়ুয়া, নার্সিং পড়ুয়াদের ছুটি দেওয়ার কথা বলা হয়নি সরকারের পরামর্শ অনুযায়ী। এই যুক্তিতে কর্তৃপক্ষ প্রথমে নার্সিংয়ের এই পড়ুয়াদের ছুটি দিতে চাইছিল না। পরে সিদ্ধান্ত বদল করা হয়। কারণ, দেড় মাস পরে গ্রীষ্মকালীন অবকাশ। আর, চিকিৎসা পরিষেবার ক্ষেত্রে নার্সিংয়ের প্রথম বর্ষের পড়ুয়াদের সেভাবে কাজে লাগানো হয় না। জানা গিয়েছে, এই দু'টি বিষয় বিবেচনা করে গ্রীষ্মকালীন অবকাশের সময় এগিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। যার জেরে প্রথমে ঠিক হয়, এই নার্সিং কলেজের প্রথম বর্ষের পড়ুয়াদের মঙ্গলবার থেকে ছুটি দেওয়া হবে। তার পর কর্তৃপক্ষের তরফে আবার জানানো হয়, কোনও কোনও স্থানে নার্সিংয়ের পড়ুয়াদের ছুটি দেওয়া হচ্ছে বলে এখানকার কর্তৃপক্ষ জানতে পেরেছে। সেই কারণে এই হাসপাতালের নার্সিং কলেজে মঙ্গলবার থেকে গ্রীষ্মকালীন অবকাশ দেওয়া হল।
কোরোনা-আতঙ্কে মুকুন্দপুরের নার্সিং কলেজে আগাম গ্রীষ্মকালীন ছুটি
পড়ুয়াদের দাবি মেনে মুকুন্দপুরের এক নার্সিং কলেজে গ্রীষ্মকালীন ছুটি এগিয়ে আনা হল ।
কলকাতা, ১৭ মার্চ: মুকুন্দপুরে অবস্থিত একটি নার্সিং কলেজে গ্রীষ্মকালীন অবকাশ হিসেবে পড়ুয়াদের ছুটি দেওয়া হল মঙ্গলবার। প্রথম বর্ষের নার্সিংয়ের পড়ুয়াদের বিক্ষোভের জেরে গ্রীষ্মকালীন অবকাশের সময় এগিয়ে নিয়ে আসতে হল কর্তৃপক্ষকে। ছুটি পাওয়ার জন্য নার্সিংয়ের প্রথম বর্ষের পড়ুয়ারা আজ বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন।
জনসমাগম অর্থাৎ ভিড় এড়াতে সরকারি পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। যার জেরে, স্কুলগুলিও বন্ধ রাখার কথা বলা হয়েছে। প্রথমে ৩১ মার্চ পর্যন্ত ছুটি ছিল, পরে তা বাড়িয়ে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়। একাধিক স্থানে ৩১ মার্চ পর্যন্ত ভিড় এড়ানোর জন্য নানা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কলকাতার বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালেও ভিড় এড়ানোর জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এই ধরনের পরিস্থিতির মধ্যে আজ বেসরকারি ওই হাসপাতালের নার্সিং কলেজের প্রথম বর্ষের পড়ুয়ারা বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তাঁদেরকে ছুটি দেওয়ার দাবি জানাতে থাকেন।হবে।
এদিকে, মেডিকেল পড়ুয়া, নার্সিং পড়ুয়াদের ছুটি দেওয়ার কথা বলা হয়নি সরকারের পরামর্শ অনুযায়ী। এই যুক্তিতে কর্তৃপক্ষ প্রথমে নার্সিংয়ের এই পড়ুয়াদের ছুটি দিতে চাইছিল না। পরে সিদ্ধান্ত বদল করা হয়। কারণ, দেড় মাস পরে গ্রীষ্মকালীন অবকাশ। আর, চিকিৎসা পরিষেবার ক্ষেত্রে নার্সিংয়ের প্রথম বর্ষের পড়ুয়াদের সেভাবে কাজে লাগানো হয় না। জানা গিয়েছে, এই দু'টি বিষয় বিবেচনা করে গ্রীষ্মকালীন অবকাশের সময় এগিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। যার জেরে প্রথমে ঠিক হয়, এই নার্সিং কলেজের প্রথম বর্ষের পড়ুয়াদের মঙ্গলবার থেকে ছুটি দেওয়া হবে। তার পর কর্তৃপক্ষের তরফে আবার জানানো হয়, কোনও কোনও স্থানে নার্সিংয়ের পড়ুয়াদের ছুটি দেওয়া হচ্ছে বলে এখানকার কর্তৃপক্ষ জানতে পেরেছে। সেই কারণে এই হাসপাতালের নার্সিং কলেজে মঙ্গলবার থেকে গ্রীষ্মকালীন অবকাশ দেওয়া হল।