ETV Bharat / city

এরাজ্যে কমিশনের মুখ হতে পারেন অরিজিৎ

নির্বাচন কমিশনের মুখ হতে পারেন গায়ক অরিজিৎ সিং।

author img

By

Published : Mar 15, 2019, 3:42 AM IST

ফাইল ফোটো

কলকাতা, ১৫ মার্চ : নতুন ভোটারদের বুথমুখী করতে এবার নির্বাচন কমিশনের মুখ হতে পারেন গায়ক অরিজিৎ সিং। প্রস্তাব নিয়ে গত ডিসেম্বরে তাঁর কাছে ফোন গেছিল বলে খবর।

আসলে লক্ষ্যটা ছিল নতুন ভোটার। নতুন প্রজন্মের কাছে গায়ক অরিজিৎ সিংয়ের গ্রহণ যোগ্যতা প্রশ্নাতীত। নতুন ভোটারদের বুথে আনাটাই কমিশনের কাছে চ্যালেঞ্জ। সেই সূত্র ধরেই মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তার মাথায় আসে অরিজিৎ সিংয়ের নাম। বিষয়টিকে অনুঘটকের কাজ করে তাঁর অরাজনৈতিক ইমেজ।

এই মুহূর্তে রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের আইকন জিজা ঘোষ। বিশেষভাবে সক্ষম এক বিশেষ নারী। যার জীবন জেদ অনেকটাই মনে করায় হেলেন কেলারকে। যার শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে পাত্তা না দিয়ে আর পাঁচজন স্বাভাবিক মানুষের মতো মাথা উঁচু করে বাঁচার ধনুক ভাঙা পণ। জিজার কথা বলতে সমস্যা। হাঁটাচলাও খুব সাবলীল নয়। লা মার্টিনিয়ার স্কুল এবং পরে ইনস্টিটিউট অফ সেরিব্রাল পলসি থেকে পড়াশোনা করেছেন। সমাজতত্ত্বে অনার্স করেছেন প্রেসিডেন্সি থেকে। পরে পেয়েছেন দিল্লি স্কুল অফ সোশাল ওয়ার্কের ডিগ্রি। ২০০৬ সালে ইউনাইটেড কিংডমের লিডস ইউনিভার্সিটি ডিস অ‍্যবিলিটি নিয়ে দ্বিতীয় মাস্টার ডিগ্রি। ইনস্টিটিউট অফ সেরিব্রাল পলসিতে পড়ান তিনি। সেখানে অ্যাডভোকেসি অ্যান্ড ডিসেবিলিটি স্টাডিজের প্রধান তিনি। তাঁকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র পেয়েছে জাতীয় পুরস্কার 'আই অ্যাম জিজা।' এই ছবি দেখে তাঁর মতো অনেকেই খুঁজে পেয়েছেন জীবনের মানে। জিজার মাধ্যমে রাজ্যের ভোটারদের ভোট দেওয়ার আবেদন ইতিমধ্যেই জানিয়ে একটি মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর।

অরিজিতের সঙ্গে কথাবার্তা প্রায় পাকা। আজ রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরের অপেক্ষা ছিল অরিজিতের সম্মতি আসার। অরিজিৎ সিংয়ের তরফে বিষয়টিতে প্রাথমিক সম্মতি দেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর। বিষয়টি প্রথা মেনে মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকেও জানানো হয়। তবে গতকাল বিকেল থেকেই গানের রেকর্ডিং নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন অরিজিৎ। সব ঠিক থাকলে আজ অর্থাৎ আজ চূড়ান্ত হয়ে যাবে পুরো বিষয়টি। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর সূত্রে খবর এমনটাই।

কলকাতা, ১৫ মার্চ : নতুন ভোটারদের বুথমুখী করতে এবার নির্বাচন কমিশনের মুখ হতে পারেন গায়ক অরিজিৎ সিং। প্রস্তাব নিয়ে গত ডিসেম্বরে তাঁর কাছে ফোন গেছিল বলে খবর।

আসলে লক্ষ্যটা ছিল নতুন ভোটার। নতুন প্রজন্মের কাছে গায়ক অরিজিৎ সিংয়ের গ্রহণ যোগ্যতা প্রশ্নাতীত। নতুন ভোটারদের বুথে আনাটাই কমিশনের কাছে চ্যালেঞ্জ। সেই সূত্র ধরেই মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তার মাথায় আসে অরিজিৎ সিংয়ের নাম। বিষয়টিকে অনুঘটকের কাজ করে তাঁর অরাজনৈতিক ইমেজ।

এই মুহূর্তে রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের আইকন জিজা ঘোষ। বিশেষভাবে সক্ষম এক বিশেষ নারী। যার জীবন জেদ অনেকটাই মনে করায় হেলেন কেলারকে। যার শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে পাত্তা না দিয়ে আর পাঁচজন স্বাভাবিক মানুষের মতো মাথা উঁচু করে বাঁচার ধনুক ভাঙা পণ। জিজার কথা বলতে সমস্যা। হাঁটাচলাও খুব সাবলীল নয়। লা মার্টিনিয়ার স্কুল এবং পরে ইনস্টিটিউট অফ সেরিব্রাল পলসি থেকে পড়াশোনা করেছেন। সমাজতত্ত্বে অনার্স করেছেন প্রেসিডেন্সি থেকে। পরে পেয়েছেন দিল্লি স্কুল অফ সোশাল ওয়ার্কের ডিগ্রি। ২০০৬ সালে ইউনাইটেড কিংডমের লিডস ইউনিভার্সিটি ডিস অ‍্যবিলিটি নিয়ে দ্বিতীয় মাস্টার ডিগ্রি। ইনস্টিটিউট অফ সেরিব্রাল পলসিতে পড়ান তিনি। সেখানে অ্যাডভোকেসি অ্যান্ড ডিসেবিলিটি স্টাডিজের প্রধান তিনি। তাঁকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র পেয়েছে জাতীয় পুরস্কার 'আই অ্যাম জিজা।' এই ছবি দেখে তাঁর মতো অনেকেই খুঁজে পেয়েছেন জীবনের মানে। জিজার মাধ্যমে রাজ্যের ভোটারদের ভোট দেওয়ার আবেদন ইতিমধ্যেই জানিয়ে একটি মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর।

অরিজিতের সঙ্গে কথাবার্তা প্রায় পাকা। আজ রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরের অপেক্ষা ছিল অরিজিতের সম্মতি আসার। অরিজিৎ সিংয়ের তরফে বিষয়টিতে প্রাথমিক সম্মতি দেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর। বিষয়টি প্রথা মেনে মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকেও জানানো হয়। তবে গতকাল বিকেল থেকেই গানের রেকর্ডিং নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন অরিজিৎ। সব ঠিক থাকলে আজ অর্থাৎ আজ চূড়ান্ত হয়ে যাবে পুরো বিষয়টি। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর সূত্রে খবর এমনটাই।

Intro:কলকাতা, ১২ মার্চ: কাজ শুরু করে দিলো অভিযোগ জানানোর অ্যাপ। রাজনৈতিক দলগুলোর অভিযোগ আর সংবাদমাধ্যমের খবরের পর নড়েচড়ে বসল নির্বাচন কমিশন। রাতারাতি চালু হয়ে গেল CVIGIL। চালু হওয়ার কয়েক ঘন্টা অর্থাৎ আজ বিকেল পাঁচটার মধ্যে অভিযোগ ৮৬ টি। তার মতে গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ ১৯ টি। ৪ টি।অভিযোগ খতিয়ে দেখছে মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর। মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর সূত্রে খবর, অ্যাপ চালু হওয়ার পর কাজ করছে কিনা সে বিষয়ে টেস্ট করছেন অনেকেই। সেই সূত্রে 47 টি অভিযোগ বাতিল করা হয়েছে।


Body:কথা ছিল কোনও রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করলে অভিযোগ জানাতে পারবেন যে কেউ। দিতে পারবেন তার ছবি কিংবা ভিডিও। ১০০ মিনিটের মধ্যে সেই অভিযোগ নিয়ে ব্যবস্থা নেবে কমিশন। কিন্তু সেটা কথার কথা হয়েই রয়ে গেল বলে অভিযোগ বিরোধীদের। নির্বাচনে নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়ে আচরণবিধি লাগু হয়ে যাওয়ার পরেও গতকাল অবধি কাজ করেনি কমিশনের অ্যাপ C-vigil। এমনই অভিযোগ আনেন বিরোধীরা। রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক সঞ্জয় বসু জানান, এবিষয়ে তাঁরা স্পষ্ট করে কিছু জানেন না। কমিশনের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত অ্যাপ চালুর ব্যবস্থা করবেন বলে জানান তিনি। তারপরেই বিষয়টি নিয়ে কথা বলা হয় দিল্লিতে‌।

কলকাতায় এসে প্রথমবার বলেছিলেন প্রাক্তন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ওম প্রকাশ রাওয়াত। জানিয়েছিলেন কমিশন আনতে চলেছে একটি অ্যাপ। যার মাধ্যমে সাধারণ মানুষজন হতে পারবেন গণতন্ত্রের পাহারাদার। কোন রাজনৈতিক দল যদি আচরণবিধি ভঙ্গ করে তবে তার ছবি কিংবা ভিডিও অ্যাপটিতে পাঠানো যাবে। সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে কমিশন। অ্যাপটি তৈরি হয়ে কর্ণাটক সহ কয়েকটি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হয়। তাতে সাফল্য পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছিল কমিশন।

নির্বাচন কমিশনের ফুলবেঞ্চের সাম্প্রতিক কলকাতা সফরে দেশের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনিল আরোরা জানিয়েছিলেন, যে কেউ এই অ্যাপটিতে ছবি আপলোড করতে পারবেন। নির্বাচন কমিশন গুরুত্ব দিয়ে সেই অভিযোগের বিষয়টি বিবেচনা করবে। পাশাপাশি তাঁর আশ্বাস ছিলো যিনি এই অ্যাপটির মাধ্যমে অভিযোগ জানাবেন তার নাম পরিচয় গোপন থাকবে। পরে কমিশন জানিয়ে দেয় ১০০ মিনিটের মধ্যেই সেই অভিযোগ কে গুরুত্ব দিয়ে সমাধান করা হবে। স্থানীয় প্রশাসনকে এ বিষয়ে সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে। অভিযোগের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি তে নেতৃত্ব দেবে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর।




Conclusion:আজ অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক সঞ্জয় বসু বলেন, “ চালু হয়ে গেছে CVIGIL। আমরা এখনো পর্যন্ত ৮৬ টি অভিযোগ পেয়েছি। এখন থেকে যে কেউ ওই অ্যাপে জানাতে পারবেন অভিযোগ।"
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.