ETV Bharat / city

কোভিডে মৃতদের সৎকারের জন্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে চুল্লি তৈরি করেছে কলকাতা পৌরনিগম - Dhapa Burning ghat

অত্যাধুনিক এই চুল্লিতে একসঙ্গে চারটি দেহ সৎকার করা যাবে ।

কলকাতা পৌরনিগম
কলকাতা পৌরনিগম
author img

By

Published : Dec 18, 2020, 7:18 AM IST

কলকাতা, 17 ডিসেম্বর : এবার বিদেশের মতো কলকাতাতেও তৈরি হল অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে মরদেহ সৎকারের চুল্লি । দেশের মধ্যে এই প্রথম দ্বিতল চুল্লি তৈরি করেছে কলকাতা পৌরনিগম। ধাপায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে দুটি চুল্লিতে একসঙ্গে চারটি মৃতদেহ সৎকার করা যাবে । একটি চুল্লিতে একসঙ্গে দুজনের মৃতদেহ সৎকার করা যাবে। তবে কোরোনা আক্রান্ত মৃতদেহ সৎকারের জন্য এই চুল্লি দুটি ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলকাতা পৌরনিগম । কোরোনায় মৃত চারটি দেহ একসঙ্গে এই অত্যাধুনিক চুল্লিতে দাহ করা যাবে । সেইসঙ্গে শহরে আরও কয়েকটি শ্মশানে নতুন চুল্লি তৈরি করছে কলকাতা পৌরনিগম ।

কোরোনায় মৃতদের দেহ সৎকার নিয়ে এখনও মানুষের মধ্যে ছুতমার্গ রয়েছে। শহরের সব শ্মশানে কোরোনায় আক্রান্ত মৃতদেহ সৎকার করা হয় না। কলকাতা পৌরনিগম তিনটি শ্মশানে এখন কোরোনায় আক্রান্ত মৃতদেহ দাহ করছে। এই মুহূর্তে নিমতলা মহাশ্মশান, বিরজু নালা শ্মশানঘাট ও ধাপাতে কোভিডে মৃতদের সৎকার করা হচ্ছে। কলকাতা পৌরনিগমের প্রশাসন, পুলিশ সদস্য ও স্বাস্থ্য বিভাগের অতীন ঘোষ জানিয়েছেন ধাপার কোরোনা মৃতদেহ সৎকারের জন্য একটি অস্থায়ী চুল্লি তৈরি করা হয়েছিল । সেটাকেই সংস্কার করে নতুন রূপে তৈরি করা হয়েছে । সেইসঙ্গে এই অত্যাধুনিক চুল্লিতে থাকবে প্রতীক্ষালয় ও রেজিস্ট্রেশন অফিস ।

আরও পড়ুন : শনিবার দক্ষিণ কলকাতায় বন্ধ জল সরবরাহ

আদি গড়িয়া মহাশ্মশানে একটি চুল্লি তৈরি করা হয়েছে । কাশীপুর মহাশ্মশানে আরও একটি নতুন করে চুল্লি তৈরির কাজ চলছে । এই কাজটি সম্পূর্ণ হলে কাশীপুর মহাশ্মশানে চুল্লির সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে 4 টি। এদিন কলকাতা পৌরনিগমের প্রশাসন সদস্য ও স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান অতীন ঘোষ জানিয়েছেন, "কলকাতা বাদ দিয়ে বাকি সব জায়গাতেই সাধারণ চুল্লিতে দাহ করা হয় কোভিড আক্রান্তের মৃত দেহ। হু এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে কোরোনা আক্রান্ত মৃত দেহ থেকে সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে না । কোরোনা আক্রান্ত মৃতদেহ সৎকার যেহেতু আলাদা শ্মশানে হয় তাই ডেথ সার্টিফিকেট আলাদা ভাবে নিতে হয়। একই শ্মশানে দাহ হলে সঙ্গে সঙ্গে দেওয়া হবে। এতে সাধারণ মানুষের অনেক বেশি সুবিধা। তাই আগামী দিনে সব শ্মশানে মৃতদেহ দাহ নিয়ে ভাবনা চিন্তা করছে কলকাতা পৌরনিগম।"

কলকাতা, 17 ডিসেম্বর : এবার বিদেশের মতো কলকাতাতেও তৈরি হল অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে মরদেহ সৎকারের চুল্লি । দেশের মধ্যে এই প্রথম দ্বিতল চুল্লি তৈরি করেছে কলকাতা পৌরনিগম। ধাপায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে দুটি চুল্লিতে একসঙ্গে চারটি মৃতদেহ সৎকার করা যাবে । একটি চুল্লিতে একসঙ্গে দুজনের মৃতদেহ সৎকার করা যাবে। তবে কোরোনা আক্রান্ত মৃতদেহ সৎকারের জন্য এই চুল্লি দুটি ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলকাতা পৌরনিগম । কোরোনায় মৃত চারটি দেহ একসঙ্গে এই অত্যাধুনিক চুল্লিতে দাহ করা যাবে । সেইসঙ্গে শহরে আরও কয়েকটি শ্মশানে নতুন চুল্লি তৈরি করছে কলকাতা পৌরনিগম ।

কোরোনায় মৃতদের দেহ সৎকার নিয়ে এখনও মানুষের মধ্যে ছুতমার্গ রয়েছে। শহরের সব শ্মশানে কোরোনায় আক্রান্ত মৃতদেহ সৎকার করা হয় না। কলকাতা পৌরনিগম তিনটি শ্মশানে এখন কোরোনায় আক্রান্ত মৃতদেহ দাহ করছে। এই মুহূর্তে নিমতলা মহাশ্মশান, বিরজু নালা শ্মশানঘাট ও ধাপাতে কোভিডে মৃতদের সৎকার করা হচ্ছে। কলকাতা পৌরনিগমের প্রশাসন, পুলিশ সদস্য ও স্বাস্থ্য বিভাগের অতীন ঘোষ জানিয়েছেন ধাপার কোরোনা মৃতদেহ সৎকারের জন্য একটি অস্থায়ী চুল্লি তৈরি করা হয়েছিল । সেটাকেই সংস্কার করে নতুন রূপে তৈরি করা হয়েছে । সেইসঙ্গে এই অত্যাধুনিক চুল্লিতে থাকবে প্রতীক্ষালয় ও রেজিস্ট্রেশন অফিস ।

আরও পড়ুন : শনিবার দক্ষিণ কলকাতায় বন্ধ জল সরবরাহ

আদি গড়িয়া মহাশ্মশানে একটি চুল্লি তৈরি করা হয়েছে । কাশীপুর মহাশ্মশানে আরও একটি নতুন করে চুল্লি তৈরির কাজ চলছে । এই কাজটি সম্পূর্ণ হলে কাশীপুর মহাশ্মশানে চুল্লির সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে 4 টি। এদিন কলকাতা পৌরনিগমের প্রশাসন সদস্য ও স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান অতীন ঘোষ জানিয়েছেন, "কলকাতা বাদ দিয়ে বাকি সব জায়গাতেই সাধারণ চুল্লিতে দাহ করা হয় কোভিড আক্রান্তের মৃত দেহ। হু এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে কোরোনা আক্রান্ত মৃত দেহ থেকে সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে না । কোরোনা আক্রান্ত মৃতদেহ সৎকার যেহেতু আলাদা শ্মশানে হয় তাই ডেথ সার্টিফিকেট আলাদা ভাবে নিতে হয়। একই শ্মশানে দাহ হলে সঙ্গে সঙ্গে দেওয়া হবে। এতে সাধারণ মানুষের অনেক বেশি সুবিধা। তাই আগামী দিনে সব শ্মশানে মৃতদেহ দাহ নিয়ে ভাবনা চিন্তা করছে কলকাতা পৌরনিগম।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.