ETV Bharat / city

Cattle Smuggling Case: গরুপাচার মামলায় রাজ্য পুলিশের তদন্তে স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

author img

By

Published : Sep 29, 2022, 10:04 PM IST

গরুপাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) রাজ্য পুলিশের তদন্তে স্থগিতাদেশের আর্জি জানিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল হাইকোর্টে (Calcutta High Court)৷ তারপরেই রাজ্য পুলিশের তদন্তে আপাতত স্থগিতাদেশ দিল রাজ্যের সর্বোচ্চ ন্যায়ালয় ৷

Etv Bharat
Cattle Smuggling Case

কলকাতা, 29 সেপ্টেম্বর: গরুপাচার মামলায় আপাতত রাজ্যের তদন্তের উপর স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের । প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশে জানিয়েছে, সিবিআই এই মামলার তদন্ত করছিল ৷ তারাই আপাতত তদন্ত করুক । দুই পক্ষ যতদিন না-হলফনামা দিয়ে তাদের বক্তব্য জানাচ্ছে, আদালতের পক্ষে কোনও সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব নয় । তাই রাজ্যের তদন্ত আপাতত স্থগিত রাখার নির্দেশ (Cattle Smuggling Case) ।

গরুপাচার সংক্রান্ত মামলায় কেন রাজ্য তদন্ত করবে ? প্রশ্ন তুলে জনস্বার্থ মামলা হয় । সিবিআই যেখানে তদন্ত করছে, সেখানে কেন ফের আলাদা করে রাজ্য পুলিশ তদন্ত করবে ? প্রশ্ন তুলে মামলা করেছিলেন সুমন শংকর চট্টোপাধ্যায় নামে এক ব্যক্তি । তারপরেই রাজ্যের রিপোর্ট তলব করে হাইকোর্ট । প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশে রাজ্যকে তাদের বক্তব্য তিন সপ্তাহের মধ্যে জানাতে নির্দেশ দিয়েছে (Cal High Court suspends investigation of State Police) ।

এদিন মামলাকারীর আইনজীবী জয়দীপ কর বলেন, "রাজ্য পুলিশের থেকে সিবিআইয়ের হাতে তদন্ত নিয়ে যেতে চাইছি। কারণ সিবিআই ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় তদন্ত করছে । সীমান্ত এলাকায় গরুপাচার এবং রাজস্ব সংক্রান্ত বিষয় অন্যান্য আরও একটি কারণে এফআইয়ার দায়ের করা হয় । তার ভিত্তিতে বিএসএফের একজন আধিকারিককে গ্রেফতার করা হয়েছে । সিবিআই অনেক আগে থেকেই সীমান্ত এলাকায় এই ব্যাপারে তদন্ত করছে । রাজ্যের সেখানে তদন্তের এক্তিয়ার নেই । সায়গল হোসেন (অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী) নামে এক ব্যক্তিকে 10 জুন গ্রেফতার করা হয় । পুরনো মামলায় রাজ্য এই ঘটনায় তদন্ত করে 2019 সালেই চার্জশিট দিয়ে দেয় । কিন্তু সেই মামলা ফের 12 জুলাই নতুন করে উত্থাপন করা হয়েছে । সায়গল হোসেনকে গ্রেফতার করার পর রাজ্য 10 জুলাই ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে এই মামলায় ফের তদন্তের আবেদন জানায় । অথচ চার্জশিটে আগে পরবর্তী তদন্তের আর্জি ছিল না ।"

আরও পড়ুন: সায়গলকে ইডি হেফাজতে নেওয়ার আবেদন গৃহীত হল না সিবিআই আদালতে

রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় (এজি) বলেন, "24 নভেম্বর 2019, বিএসএফের এফআইআর-এর ভিত্তিতেই রাজ্য তদন্ত শুরু করেছিল । এতদিন পরে কেন এই জনস্বার্থ মামলা ? এখানে কোনও অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ দেওয়া উচিত নয় ।"

দুই পক্ষের বক্তব্য শোনার পর প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ 3 সপ্তাহের মধ্যে রাজ্যকে হলফনামা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ৷ 14 নভেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি ৷

কলকাতা, 29 সেপ্টেম্বর: গরুপাচার মামলায় আপাতত রাজ্যের তদন্তের উপর স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের । প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশে জানিয়েছে, সিবিআই এই মামলার তদন্ত করছিল ৷ তারাই আপাতত তদন্ত করুক । দুই পক্ষ যতদিন না-হলফনামা দিয়ে তাদের বক্তব্য জানাচ্ছে, আদালতের পক্ষে কোনও সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব নয় । তাই রাজ্যের তদন্ত আপাতত স্থগিত রাখার নির্দেশ (Cattle Smuggling Case) ।

গরুপাচার সংক্রান্ত মামলায় কেন রাজ্য তদন্ত করবে ? প্রশ্ন তুলে জনস্বার্থ মামলা হয় । সিবিআই যেখানে তদন্ত করছে, সেখানে কেন ফের আলাদা করে রাজ্য পুলিশ তদন্ত করবে ? প্রশ্ন তুলে মামলা করেছিলেন সুমন শংকর চট্টোপাধ্যায় নামে এক ব্যক্তি । তারপরেই রাজ্যের রিপোর্ট তলব করে হাইকোর্ট । প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশে রাজ্যকে তাদের বক্তব্য তিন সপ্তাহের মধ্যে জানাতে নির্দেশ দিয়েছে (Cal High Court suspends investigation of State Police) ।

এদিন মামলাকারীর আইনজীবী জয়দীপ কর বলেন, "রাজ্য পুলিশের থেকে সিবিআইয়ের হাতে তদন্ত নিয়ে যেতে চাইছি। কারণ সিবিআই ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় তদন্ত করছে । সীমান্ত এলাকায় গরুপাচার এবং রাজস্ব সংক্রান্ত বিষয় অন্যান্য আরও একটি কারণে এফআইয়ার দায়ের করা হয় । তার ভিত্তিতে বিএসএফের একজন আধিকারিককে গ্রেফতার করা হয়েছে । সিবিআই অনেক আগে থেকেই সীমান্ত এলাকায় এই ব্যাপারে তদন্ত করছে । রাজ্যের সেখানে তদন্তের এক্তিয়ার নেই । সায়গল হোসেন (অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী) নামে এক ব্যক্তিকে 10 জুন গ্রেফতার করা হয় । পুরনো মামলায় রাজ্য এই ঘটনায় তদন্ত করে 2019 সালেই চার্জশিট দিয়ে দেয় । কিন্তু সেই মামলা ফের 12 জুলাই নতুন করে উত্থাপন করা হয়েছে । সায়গল হোসেনকে গ্রেফতার করার পর রাজ্য 10 জুলাই ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে এই মামলায় ফের তদন্তের আবেদন জানায় । অথচ চার্জশিটে আগে পরবর্তী তদন্তের আর্জি ছিল না ।"

আরও পড়ুন: সায়গলকে ইডি হেফাজতে নেওয়ার আবেদন গৃহীত হল না সিবিআই আদালতে

রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় (এজি) বলেন, "24 নভেম্বর 2019, বিএসএফের এফআইআর-এর ভিত্তিতেই রাজ্য তদন্ত শুরু করেছিল । এতদিন পরে কেন এই জনস্বার্থ মামলা ? এখানে কোনও অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ দেওয়া উচিত নয় ।"

দুই পক্ষের বক্তব্য শোনার পর প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ 3 সপ্তাহের মধ্যে রাজ্যকে হলফনামা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ৷ 14 নভেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.