কলকাতা, 18 নভেম্বর : ভাইফোঁটার নামে বাড়িতে ডেকে যুবককে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ । খাস কলকাতায় এই ঘটনা নিয়ে ঢাকুরিয়া এলাকায় তৈরি হয়েছে চাঞ্চল্য। ইতিমধ্যেই পুলিশে জমা পড়েছে খুনের অভিযোগ। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। শুরু হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদ।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, লেক থানা এলাকায় রহিম ওস্তাগর লেনে থাকতেন প্রবীর দাস। তাঁর পরিবারের দাবি, গত সোমবার ভাইফোঁটা নিতে যাওয়ার নামে বাড়ি থেকে বের হন তিনি। জানান, ঢাকুরিয়া পঞ্চানন তলায় এক বন্ধুর বাড়িতে ভাইফোঁটার জন্য নিমন্ত্রণ করা হয়েছে। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রবীরকে উদ্ধার করা হয় বজবজ শাখার রেল লাইনের পাশে সাদার্ন অ্যাভিনিউয়ের রাস্তার ধারে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ভর্তি করা হয় SSKM হাসপাতালে। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয় ।
প্রবীরের পরিবার যে অভিযোগ করেছে, তাতে বলা হয়েছে চার বন্ধু মিলে পূর্ব শত্রুতার জেরে তাঁকে নিয়ে যায় রেললাইনের ধারে একটি নির্জন এলাকায়। সেখানেই চারজন মিলে তাঁকে মারধর করে। তারপর প্রবীরকে সাদার্ন অ্যাভিনিউয়ে ফেলে রেখে যায় তারা। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ইতিমধ্যেই মামলা দায়ের করেছে রবীন্দ্র সরোবর থানা। প্রবীরের দেহ পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য। ইতিমধ্যেই অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ।
ভাইফোঁটার নামে বাড়িতে ডেকে মারধর, যুবককে খুনের অভিযোগ পরিবারের - রহিম ওস্তাগর লেন
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, লেক থানা এলাকায় রহিম ওস্তাগর লেনে থাকতেন প্রবীর দাস। বয়স 38 বছর। তার পরিবারের দাবি, গত সোমবার ভাইফোঁটা নিতে যাওয়ার নামে বাড়ি থেকে বের হন তিনি। জানান, ঢাকুরিয়া পঞ্চানন তলায় এক বন্ধুর বাড়িতে ভাইফোঁটার জন্য নেমন্তন্ন করা হয়েছে।
কলকাতা, 18 নভেম্বর : ভাইফোঁটার নামে বাড়িতে ডেকে যুবককে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ । খাস কলকাতায় এই ঘটনা নিয়ে ঢাকুরিয়া এলাকায় তৈরি হয়েছে চাঞ্চল্য। ইতিমধ্যেই পুলিশে জমা পড়েছে খুনের অভিযোগ। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। শুরু হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদ।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, লেক থানা এলাকায় রহিম ওস্তাগর লেনে থাকতেন প্রবীর দাস। তাঁর পরিবারের দাবি, গত সোমবার ভাইফোঁটা নিতে যাওয়ার নামে বাড়ি থেকে বের হন তিনি। জানান, ঢাকুরিয়া পঞ্চানন তলায় এক বন্ধুর বাড়িতে ভাইফোঁটার জন্য নিমন্ত্রণ করা হয়েছে। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রবীরকে উদ্ধার করা হয় বজবজ শাখার রেল লাইনের পাশে সাদার্ন অ্যাভিনিউয়ের রাস্তার ধারে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ভর্তি করা হয় SSKM হাসপাতালে। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয় ।
প্রবীরের পরিবার যে অভিযোগ করেছে, তাতে বলা হয়েছে চার বন্ধু মিলে পূর্ব শত্রুতার জেরে তাঁকে নিয়ে যায় রেললাইনের ধারে একটি নির্জন এলাকায়। সেখানেই চারজন মিলে তাঁকে মারধর করে। তারপর প্রবীরকে সাদার্ন অ্যাভিনিউয়ে ফেলে রেখে যায় তারা। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ইতিমধ্যেই মামলা দায়ের করেছে রবীন্দ্র সরোবর থানা। প্রবীরের দেহ পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য। ইতিমধ্যেই অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ।