কলকাতা, 24 জানুয়ারি : কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মাফিক ফের উচ্চপ্রাথমিক স্তরে শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চালু করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। 4 জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে অনলাইনে নথি যাচাইয়ের আবেদন গ্রহণের প্রক্রিয়া। প্রথমে 20 জানুয়ারি আবেদন গ্রহণের শেষ দিন হিসেবে ঘোষণা করা হলেও পরে হাইকোর্টের নির্দেশে সময়সীমা বাড়িয়ে 22 জানুয়ারি করা হয়। কমিশনের তরফে প্রক্রিয়া শুরুর আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, 2012 এবং 2015 সালের টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকল প্রার্থীর নথি যাচাই করা হবে। সূত্রের খবর, ওই দুটি পরীক্ষা মিলিয়ে প্রায় 2 লাখ 28 হাজার প্রার্থী নথি যাচাইয়ের আবেদন করার জন্য যোগ্য বিবেচিত হয়েছিলেন। কিন্তু, আবেদন গ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর দেখা যায়, সব প্রার্থী আবেদন করেননি। কমিশন সূত্রে খবর, প্রায় 1 লাখ 30 হাজার আবেদন জমা পড়েছে।
হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, 5 মে পর্যন্ত নথি যাচাই প্রক্রিয়া চলবে। তারপর ইন্টারভিউয়ের তালিকা প্রকাশ করতে হবে 10 মে-র মধ্যে। তার আট সপ্তাহের মধ্যে সম্পূর্ণ মেধাতালিকা প্রকাশ করার নির্দেশ রয়েছে হাইকোর্টের। পুরো প্রক্রিয়াটি 31 জুলাইয়ের মধ্যে সম্পূর্ণ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কমিশনকে। সূত্রের খবর, হাইকোর্টের নির্দেশ মাথায় রেখেই যত দ্রুত সম্ভব এই নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে চায় স্কুল সার্ভিস কমিশন। সেক্ষেত্রে হাইকোর্টের বেঁধে দেওয়া সময়সীমার আগেই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে কমিশন।
স্কুল সার্ভিস কমিশনের এক পদস্থ আধিকারিক বলেন, "আপাতত সাঁওতালি মাধ্যমের পরীক্ষা নিয়েই ব্যস্ততা রয়েছে। এর মধ্যেই আপারের ডকুমেন্ট আপলোডের কাজ শেষ হয়েছে। 1 লাখ 30 হাজার আবেদন জমা পড়েছে। অনেকেই কাট অফ পার হতে পারবেন না বুঝতে পেরে আবেদন করেননি বলে মনে করছি। এবার জমা পড়া আবেদনগুলোর স্ক্রুটিনি শুরু হবে। হাইকোর্টের নির্দেশ মেনেই আমরা নিয়োগ প্রক্রিয়া পরিচালনা করব। তবে, আমরা চেষ্টা করব সময়সীমার আগেই কাজ শেষ করতে। জুলাইয়ের মধ্যেই প্রক্রিয়া শেষ করতে বলা হয়েছে। তবে নতুন করে কোনও মামলা না হলে অতদিন সময় লাগবে না। সেক্ষেত্রে জুলাইয়ের আগেই কাজ শেষ করতে পারব বলে আশা রাখছি। চেষ্টা করব, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এটা শেষ করে দেওয়া যায়।"
উচ্চপ্রাথমিকের নথি যাচাইয়ের 1 লাখ 30 হাজার আবেদন জমা - উচ্চমাধ্য়মিকে শিক্ষক নিয়োগ
22 জানুয়ারি পর্যন্ত উচ্চপ্রাথমিক স্তরে শিক্ষক নিয়োগের প্রাথমিক পর্যায়ের নথি যাচাইয়ের জন্য আবেদন গ্রহণ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। হাইকোর্টের নির্দেশে প্রক্রিয়া শুরুর প্রথমেই কমিশনের তরফে বলা হয়েছিল, টেট উত্তীর্ণ সকলের অর্থাৎ প্রায় 2 লাখ 28 হাজার প্রার্থীর নথি যাচাই করা হবে। সম্প্রতি কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, 2 লাখ 28 হাজার নয়, প্রায় 1 লাখ 30 হাজার প্রার্থী আবেদন করেছেন নথি যাচাইয়ের জন্য।

কলকাতা, 24 জানুয়ারি : কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মাফিক ফের উচ্চপ্রাথমিক স্তরে শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চালু করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। 4 জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে অনলাইনে নথি যাচাইয়ের আবেদন গ্রহণের প্রক্রিয়া। প্রথমে 20 জানুয়ারি আবেদন গ্রহণের শেষ দিন হিসেবে ঘোষণা করা হলেও পরে হাইকোর্টের নির্দেশে সময়সীমা বাড়িয়ে 22 জানুয়ারি করা হয়। কমিশনের তরফে প্রক্রিয়া শুরুর আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, 2012 এবং 2015 সালের টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকল প্রার্থীর নথি যাচাই করা হবে। সূত্রের খবর, ওই দুটি পরীক্ষা মিলিয়ে প্রায় 2 লাখ 28 হাজার প্রার্থী নথি যাচাইয়ের আবেদন করার জন্য যোগ্য বিবেচিত হয়েছিলেন। কিন্তু, আবেদন গ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর দেখা যায়, সব প্রার্থী আবেদন করেননি। কমিশন সূত্রে খবর, প্রায় 1 লাখ 30 হাজার আবেদন জমা পড়েছে।
হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, 5 মে পর্যন্ত নথি যাচাই প্রক্রিয়া চলবে। তারপর ইন্টারভিউয়ের তালিকা প্রকাশ করতে হবে 10 মে-র মধ্যে। তার আট সপ্তাহের মধ্যে সম্পূর্ণ মেধাতালিকা প্রকাশ করার নির্দেশ রয়েছে হাইকোর্টের। পুরো প্রক্রিয়াটি 31 জুলাইয়ের মধ্যে সম্পূর্ণ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কমিশনকে। সূত্রের খবর, হাইকোর্টের নির্দেশ মাথায় রেখেই যত দ্রুত সম্ভব এই নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে চায় স্কুল সার্ভিস কমিশন। সেক্ষেত্রে হাইকোর্টের বেঁধে দেওয়া সময়সীমার আগেই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে কমিশন।
স্কুল সার্ভিস কমিশনের এক পদস্থ আধিকারিক বলেন, "আপাতত সাঁওতালি মাধ্যমের পরীক্ষা নিয়েই ব্যস্ততা রয়েছে। এর মধ্যেই আপারের ডকুমেন্ট আপলোডের কাজ শেষ হয়েছে। 1 লাখ 30 হাজার আবেদন জমা পড়েছে। অনেকেই কাট অফ পার হতে পারবেন না বুঝতে পেরে আবেদন করেননি বলে মনে করছি। এবার জমা পড়া আবেদনগুলোর স্ক্রুটিনি শুরু হবে। হাইকোর্টের নির্দেশ মেনেই আমরা নিয়োগ প্রক্রিয়া পরিচালনা করব। তবে, আমরা চেষ্টা করব সময়সীমার আগেই কাজ শেষ করতে। জুলাইয়ের মধ্যেই প্রক্রিয়া শেষ করতে বলা হয়েছে। তবে নতুন করে কোনও মামলা না হলে অতদিন সময় লাগবে না। সেক্ষেত্রে জুলাইয়ের আগেই কাজ শেষ করতে পারব বলে আশা রাখছি। চেষ্টা করব, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এটা শেষ করে দেওয়া যায়।"