ETV Bharat / city

বাকি 2 আসনে পদ্ম প্রতীকে কে, ভরসা কি কোনও হেভিওয়েটে ?

বর্ধমান-দুর্গাপুর ও পুরুলিয়া। এই দুই কেন্দ্রে প্রার্থী ঘোষণা এখনও বাকি BJP-র। তাহলে কি এই দুই কেন্দ্রে থাকছে কোনও চমক ?

author img

By

Published : Apr 6, 2019, 2:20 AM IST

Updated : Apr 6, 2019, 2:27 AM IST

চলছে দেওয়াল লিখন

দুর্গাপুর, 6 এপ্রিল : রাজ্যে লোকসভা আসন 42। ইতিমধ্যে 40টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে BJP। পুরুলিয়া ও বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রে প্রার্থী নিয়ে চলছে টানাপোড়েন। জেলা নেতৃত্ব আশাবাদী, কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব কোনও না কোনও চমক দেবে।

বর্ধমান-দুর্গাপুর আসনে নির্বাচন 29 এপ্রিল। মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন 9 এপ্রিল। হাতে মাত্র 3 দিন। আগামীকাল রবিবার। সরকারি অফিসে কাজকর্ম বন্ধ। এরমধ্যে প্রার্থী ঘোষণা করে মনোনয়ন জমা করতে হবে। তারপর আছে প্রচার। দেওয়াল লিখনও বাকি। তাই, BJP জেলা নেতৃত্ব মনে করছে, হেভিওয়েট কোনও প্রার্থীর নাম ঘোষণা হবে এই আসনে। যিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে মানুষের কাছে সহজেই পৌঁছে যাবেন। আলাদা করে প্রচারের দায়িত্বও নিতে হবে না।

2014-র নিরিখে 2016 বিধানসভা, পঞ্চায়েত ভোটের পরিসংখ্যান মেলালে বোঝা যাবে এই কেন্দ্রে BJP-র ভোট বেড়েছে তড়তড়িয়ে। 2014 নির্বাচনে এই কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন মমতাজ সংঘমিতা। তিনি এবারও তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী। গত লোকসভায় তাঁর প্রাপ্ত ভোট ছিল 5 লাখ 54 হাজার 521। দ্বিতীয় হয়েছিলেন CPI(M) প্রার্থী সইদুল হক। তিনি পেয়েছিলেন 4 লাখ 47 হাজার 190টি ভোট। BJP প্রার্থী দেবশ্রী চৌধুরি পেয়েছিলেন 2 লাখ 37 হাজার 205টি ভোট। অর্থাৎ, জয়ী তৃণমূল প্রার্থী সংঘমিতার থেকে 3 লাখেরও বেশি ভোটে পিছিয়ে ছিলেন দেবশ্রী। 2016 বিধানসভা নির্বাচনের ফল অবশ্য বিরোধীদের অক্সিজেন দেয়। এই লোকসভার অন্তর্গত 7টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে 5টি জয়ী হয় তৃণমূল কংগ্রেস। 2টি আসনে জেতে বিরোধীরা। দুর্গাপুর পশ্চিম আসে কংগ্রেসের দখলে। দুর্গাপুর পূর্ব আসনে জয়ী হয় CPI(M)। ভোট বাড়লেও BJP-র পক্ষে আসন জয় সম্ভব হয়নি। পট পরিবর্তন হয় পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময়। CPI(M), কংগ্রেসকে পিছনে ফেলে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসে BJP। তৃণমূলকে শীর্ষস্থান থেকে টলানো যায়নি। কিন্তু, CPI(M), কংগ্রেসের ভোট সুইং করে অনেকটাই আসে BJP-র দখলে। জেলা নেতৃত্বের কথায়, প্রথম থেকেই এই আসনটিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।

দু'মাস আগে দুর্গাপুরে সভা করেন খোদ নরেন্দ্র মোদি। সভায় জনসমাগম বেশ ভালোই হয়েছিল। মনোবল বাড়ে BJP কর্মীদের। তাই, অনেকেই আশাবাদী এই কেন্দ্রে সংঘমিতা মমতাজকে হারিয়ে জয়ী হবেন BJP প্রার্থী। কিন্তু, প্রার্থীর নামই তো ঘোষণা হয়নি। তাহলে কি বড় কোনও চমক দিয়ে শেষবেলায় বাজিমাত করতে চাইছে BJP ?

একই অবস্থা পুরুলিয়াতেও। গত পঞ্চায়েত ভোটে পুরুলিয়ায় দাপট দেখিয়েছিল BJP। গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতির একাধিক আসনে জয়ও এসেছিল। কিন্তু, এই আসনে এখনও প্রার্থী ঘোষণা হয়নি। এখানে নির্বাচন 12 মে। তাহলে কি পুরুলিয়াতেও থাকছে চমক ?

প্রসঙ্গত, গতবার লোকসভা নির্বাচনের সময় একইভাবে চমক দিয়েছিল BJP নেতৃত্ব। উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে প্রার্থী হয়েছিলেন খোদ নরেন্দ্র মোদি। মোদি হাওয়া কাজ করেছিল সেখানে। ফল মিলেছিল হাতেনাতে। এবারও কি তাহলে বর্ধমান-দুর্গাপুর ও পুরুলিয়া কেন্দ্রে কোনও হেভিওয়েটকে দাঁড় করিয়ে বাজিমাত করতে চাইছে তারা ?

দুর্গাপুর, 6 এপ্রিল : রাজ্যে লোকসভা আসন 42। ইতিমধ্যে 40টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে BJP। পুরুলিয়া ও বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রে প্রার্থী নিয়ে চলছে টানাপোড়েন। জেলা নেতৃত্ব আশাবাদী, কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব কোনও না কোনও চমক দেবে।

বর্ধমান-দুর্গাপুর আসনে নির্বাচন 29 এপ্রিল। মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন 9 এপ্রিল। হাতে মাত্র 3 দিন। আগামীকাল রবিবার। সরকারি অফিসে কাজকর্ম বন্ধ। এরমধ্যে প্রার্থী ঘোষণা করে মনোনয়ন জমা করতে হবে। তারপর আছে প্রচার। দেওয়াল লিখনও বাকি। তাই, BJP জেলা নেতৃত্ব মনে করছে, হেভিওয়েট কোনও প্রার্থীর নাম ঘোষণা হবে এই আসনে। যিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে মানুষের কাছে সহজেই পৌঁছে যাবেন। আলাদা করে প্রচারের দায়িত্বও নিতে হবে না।

2014-র নিরিখে 2016 বিধানসভা, পঞ্চায়েত ভোটের পরিসংখ্যান মেলালে বোঝা যাবে এই কেন্দ্রে BJP-র ভোট বেড়েছে তড়তড়িয়ে। 2014 নির্বাচনে এই কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন মমতাজ সংঘমিতা। তিনি এবারও তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী। গত লোকসভায় তাঁর প্রাপ্ত ভোট ছিল 5 লাখ 54 হাজার 521। দ্বিতীয় হয়েছিলেন CPI(M) প্রার্থী সইদুল হক। তিনি পেয়েছিলেন 4 লাখ 47 হাজার 190টি ভোট। BJP প্রার্থী দেবশ্রী চৌধুরি পেয়েছিলেন 2 লাখ 37 হাজার 205টি ভোট। অর্থাৎ, জয়ী তৃণমূল প্রার্থী সংঘমিতার থেকে 3 লাখেরও বেশি ভোটে পিছিয়ে ছিলেন দেবশ্রী। 2016 বিধানসভা নির্বাচনের ফল অবশ্য বিরোধীদের অক্সিজেন দেয়। এই লোকসভার অন্তর্গত 7টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে 5টি জয়ী হয় তৃণমূল কংগ্রেস। 2টি আসনে জেতে বিরোধীরা। দুর্গাপুর পশ্চিম আসে কংগ্রেসের দখলে। দুর্গাপুর পূর্ব আসনে জয়ী হয় CPI(M)। ভোট বাড়লেও BJP-র পক্ষে আসন জয় সম্ভব হয়নি। পট পরিবর্তন হয় পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময়। CPI(M), কংগ্রেসকে পিছনে ফেলে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসে BJP। তৃণমূলকে শীর্ষস্থান থেকে টলানো যায়নি। কিন্তু, CPI(M), কংগ্রেসের ভোট সুইং করে অনেকটাই আসে BJP-র দখলে। জেলা নেতৃত্বের কথায়, প্রথম থেকেই এই আসনটিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।

দু'মাস আগে দুর্গাপুরে সভা করেন খোদ নরেন্দ্র মোদি। সভায় জনসমাগম বেশ ভালোই হয়েছিল। মনোবল বাড়ে BJP কর্মীদের। তাই, অনেকেই আশাবাদী এই কেন্দ্রে সংঘমিতা মমতাজকে হারিয়ে জয়ী হবেন BJP প্রার্থী। কিন্তু, প্রার্থীর নামই তো ঘোষণা হয়নি। তাহলে কি বড় কোনও চমক দিয়ে শেষবেলায় বাজিমাত করতে চাইছে BJP ?

একই অবস্থা পুরুলিয়াতেও। গত পঞ্চায়েত ভোটে পুরুলিয়ায় দাপট দেখিয়েছিল BJP। গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতির একাধিক আসনে জয়ও এসেছিল। কিন্তু, এই আসনে এখনও প্রার্থী ঘোষণা হয়নি। এখানে নির্বাচন 12 মে। তাহলে কি পুরুলিয়াতেও থাকছে চমক ?

প্রসঙ্গত, গতবার লোকসভা নির্বাচনের সময় একইভাবে চমক দিয়েছিল BJP নেতৃত্ব। উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে প্রার্থী হয়েছিলেন খোদ নরেন্দ্র মোদি। মোদি হাওয়া কাজ করেছিল সেখানে। ফল মিলেছিল হাতেনাতে। এবারও কি তাহলে বর্ধমান-দুর্গাপুর ও পুরুলিয়া কেন্দ্রে কোনও হেভিওয়েটকে দাঁড় করিয়ে বাজিমাত করতে চাইছে তারা ?

Intro:বর্ধমান-দুর্গাপুর এই লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন আগামী 29 শে এপ্রিল। তার আগে আগামী 9 ই এপ্রিল এই কেন্দ্রের প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। অথচ রাজ্যের 40 টি আসনে বিজেপি প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হলেও এখনো পর্যন্ত বর্ধমান-দুর্গাপুর এবং পুরুলিয়া এই দুই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীদের নাম এখনো পর্যন্ত ঘোষণা করা হলো না।হাতে গোনা আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকী এই বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচনের। আর তার আগে এখনও বিজেপি র প্রার্থীর নাম না ঘোষনার পিছনে কি তাহলে রয়েছে বিরাট এক সারপ্রাইজ? আপাতত দুটি আসনে প্রার্থী দেয়নি বিজেপি।বর্ধমান-দুর্গাপুর এবং পুরুলিয়া।পুরুলিয়া তে সম্ভাব্য কংগ্রেস এর এক বিধায়ক দল ছেড়ে প্রার্থী হতে চলেছেন।তাহলে প্রশ্ন বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রে তাহলে কে হচ্ছেন বিজেপি প্রার্থী? এরাজ্যের ২০২১ র বিধানসভা কে পাখির চোখ করে এক ঢিলে দুই পাখি মারার প্রচেষ্টা চালাতেই কি তাহলে বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী হিসাবে বিরাট চমক দিতে চলেছে গেরুয়া শিবির?বিজেপির পক্ষ থেকে অবশ্য এর আগেও ২০১৪ র লোকসভা নির্বাচনেও চমক দিয়ে গুজরাট ছেড়ে নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদী কে বারাণসী থেকে প্রার্থী করা হয়।আর বলা বাহুল্য উত্তরপ্রদেশ জুড়ে মোদী ওয়েভ ছড়িয়ে পড়ে।মোদীম্যাজিকের সুফল শুধু ২০১৪ র লোকসভাতেই পায়নি বিজেপি। তারপরে উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনেও বিজেপি ক্ষমতা দখল করেছে।তাই পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে পাকাপাকিভাবে থাবা বসাতে উত্তরপ্রদেশের বারানসী মডেল এর মতই কি পন্থা অবলম্বন করবে?আর তাতে বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা আসনেই কি হেভিওয়েট সারপ্রাইজ প্রার্থীর নাম ঘোষনার দিকে এগোচ্ছে গেরুয়াশিবির?এছাড়া এই কেন্দ্রের মূল প্রতিপক্ষ টিএমসি র ডাক্তার মমতাজ সংঘমিতা একবারের সাংসদ হলেও এই লোকসভার অন্তর্ভুক্ত ৭ টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে দুটি তে শাসকদলের প্রার্থীদের ২০১৬ তে পরাজয় হয়েছে আর বাকী ৫ টি আসনেও শাসকদলের অবস্থান যে খুব শক্ত জায়গায় তাও নয়।তাই এই আসনকেই কি বিজেপি র হেভিওয়েট সারপ্রাইজ প্রার্থীর জন্য সেফসিট বলে পদ্মশিবিরের ভাবনা?। বিজেপি রাজ্যের ৪০ টি আসনে বিজেপি প্রার্থী দিলেও বর্ধমান-দুর্গাপুর ও পুরুলিয়া তে এখন দেয়নি কেন?আগামী ৯ তারিখে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন।হাতে আর মাত্র ২৪ টা দিন নির্বাচনের জন্য।প্রচারের জন্য পাবেন মাত্র ২০ দিন।তাহলে কি এমন কোনও হেভিওয়েট প্রার্থী অর্থাৎ মোদীর মত প্রার্থী যাকে বাড়ি বাড়ি প্রচারে যেতে হবে না তাই ঘোষনা তে বিলম্ব?একনজরে দেখা নেওয়া যাক বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রে ২০১৪ র লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল।সেবার লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্র থেকে জয়ী ডাঃ মমতাজ সংঘমিতা পেয়েছিলেন ৫,৫৪,৫২১ টি ভোট।তারপরে সিপিআই(এম) এর প্রার্থী সাইদুল হক পেয়েছিলেন ৪,৪৭,১৯০ টি ভোট এবং বিজেপি র দেবশ্রী চৌধুরী পেয়েছিলেন ২,৩৭,২০৫ টি ভোট।সেবার বিজেপি প্রার্থী সেভাবে এই কেন্দ্রে পরিচিত ছিলেন না।সেইসময় অবিভক্ত বর্ধমান জেলায় বামেরাও শক্তিশালী ছিল অনেকটাই।এখন রাজনৈতিক অবস্থান বদলেছে।বামেদের সরিয়ে এই জেলায় পঞ্চায়েত এবং পুরসভা নির্বাচনে বিজেপি দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে।আর সেই তথ্যকে সামনে রেখেই কি এই কেন্দ্রে বিজেপি এবার হেভিওয়েট প্রার্থী কে সামনে রেখে আসলে গোটা রাজ্যে পদ্ম ফোটাতে মরীয়া?একটা কথা কিন্তু স্পষ্ট।এই কেন্দ্রে নির্বাচনে দেরী আর মাত্র তিনসপ্তাহ।আর এখনও বিজেপি প্রার্থীর নাম জানেন না এই বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রায় ১৭ লক্ষ নির্বাচক।আর এই স্বল্প সময়ে বিজেপি র কোনও আনকোরা মুখ আমজনতার দরজায় পৌঁছাতে পারবেন না।তাই কি এমন কাউকে প্রার্থী হিসাবে এই কেন্দ্র থেকে বিজেপি তুলে ধরতে চাই যার নামটা যথেষ্ট ভোটারদের কাছে।অপেক্ষা ঘোষনার জন্য।পদ্মশিবির এই কেন্দ্রে কি চমক দেয় সেটাই দেখার।পশ্চিম বর্ধমান জেলার টিএমসি র কার্যকরী সভাপতি উত্তম মুখোপাধ্যায় স্পষ্ট জানালেন "" কে এমন হেভিওয়েট দাঁড়াবেন আসুন এই কেন্দ্রে।খোদ নরেন্দ্র মোদী আসুন না।আমরা চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছি যে এই আসনে মানুষ নরেন্দ্র মোদীকেও পরাজিত করে মোক্ষম জবাব দেবেন তার বিগত ৫ বছরের অপশাসনের আর মিথ্যা প্রতিশ্রুতির। "" শেষমেশ দেখার এটাই যে নির্বাচনের একেবারে কাছে এসেও বর্ধমান-দুর্গাপুরে বিজেপি র এখনও পর্যন্ত প্রার্থীর নাম না ঘোষনার পিছনে কি চমক রয়েছে।।Body:কপিConclusion:কপি
Last Updated : Apr 6, 2019, 2:27 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.