বর্ধমান, 30 ডিসেম্বর : দূরশিক্ষা কেন্দ্রের অনুমতি পাচ্ছে না বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় ৷ কোন কোন কেন্দ্র দূরশিক্ষার অনুমতি পাচ্ছে সেই তালিকা প্রকাশ করেছে ইউজিসি। এই রাজ্যের দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম আছে সেখানে। সেই তালিকায় নাম নেই বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের। ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষে (2020-21) দূরশিক্ষা বিভাগে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ভরতি করতে পারবে না বলে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিমাইচন্দ্র সাহা বলেন, "কী ঘটনা ঘটেছে বৈঠকে আলোচনার পরেই জানা যাবে। একটা নোটিস ঘিরে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে ৷ বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের চিন্তার কিছু নেই ৷ ইউজিসির গাইড লাইন মেনে যাবতীয় কাগজপত্র জমা দেওয়া হয়েছে ৷"
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছর বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন আইন করে, কোনও বিশ্ববিদ্যালয়কে দূরশিক্ষা পড়ানোর সুযোগ পেতে গেলে ন্যাকের মূল্যায়নের পর 3.25 এর বেশি পেতে হবে। পরে আইন সংশোধন করে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন জানায় ন্যাকের মূল্যায়নে 3.01 এর বেশি নম্বর পেলেই দূরশিক্ষার অনুমোদন পাবে বিশ্ববিদ্যালয়। বর্ধমান, উত্তরবঙ্গ, রবীন্দ্রভারতী, কল্যাণী ও বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে দূরশিক্ষার কোর্স আছে।
কিন্তু ন্যাকের পর্যবেক্ষণে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকাঠামো, পঠনপাঠন, পড়াশোনার পরিবেশ সহ একাধিক বিষয়ে তারা সন্তুষ্ট হতে পারেনি। 2020-21 শিক্ষাবর্ষে জানুয়ারি মাস থেকে ছাত্র ভরতির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। সেক্ষেত্রে পরিস্থিতি কী পর্যায়ে আছে তা নিয়ে ধন্দে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
দূরশিক্ষা কেন্দ্রের তালিকায় নাম নেই বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের - distance learning centers
দূরশিক্ষা কেন্দ্র বন্ধ হতে চলেছে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে ৷ রাজ্যে দূরশিক্ষার অনুমতি দেওয়া কেন্দ্রগুলির নামের তালিকা প্রকাশ করেছে ইউজিসি ৷ সেই তালিকায় নাম নেই বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের ৷ ন্যাকের মূল্যায়নে পাশ করতে পারেনি এই বিশ্ববিদ্যালয় ৷
বর্ধমান, 30 ডিসেম্বর : দূরশিক্ষা কেন্দ্রের অনুমতি পাচ্ছে না বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় ৷ কোন কোন কেন্দ্র দূরশিক্ষার অনুমতি পাচ্ছে সেই তালিকা প্রকাশ করেছে ইউজিসি। এই রাজ্যের দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম আছে সেখানে। সেই তালিকায় নাম নেই বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের। ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষে (2020-21) দূরশিক্ষা বিভাগে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ভরতি করতে পারবে না বলে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিমাইচন্দ্র সাহা বলেন, "কী ঘটনা ঘটেছে বৈঠকে আলোচনার পরেই জানা যাবে। একটা নোটিস ঘিরে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে ৷ বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের চিন্তার কিছু নেই ৷ ইউজিসির গাইড লাইন মেনে যাবতীয় কাগজপত্র জমা দেওয়া হয়েছে ৷"
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছর বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন আইন করে, কোনও বিশ্ববিদ্যালয়কে দূরশিক্ষা পড়ানোর সুযোগ পেতে গেলে ন্যাকের মূল্যায়নের পর 3.25 এর বেশি পেতে হবে। পরে আইন সংশোধন করে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন জানায় ন্যাকের মূল্যায়নে 3.01 এর বেশি নম্বর পেলেই দূরশিক্ষার অনুমোদন পাবে বিশ্ববিদ্যালয়। বর্ধমান, উত্তরবঙ্গ, রবীন্দ্রভারতী, কল্যাণী ও বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে দূরশিক্ষার কোর্স আছে।
কিন্তু ন্যাকের পর্যবেক্ষণে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকাঠামো, পঠনপাঠন, পড়াশোনার পরিবেশ সহ একাধিক বিষয়ে তারা সন্তুষ্ট হতে পারেনি। 2020-21 শিক্ষাবর্ষে জানুয়ারি মাস থেকে ছাত্র ভরতির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। সেক্ষেত্রে পরিস্থিতি কী পর্যায়ে আছে তা নিয়ে ধন্দে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।