ETV Bharat / briefs

মুর্শিদাবাদে জালনোট পাচারের দায়ে 3 জনের 7 বছরের কারাদণ্ড - Fake note trafficking

মুর্শিদাবাদে জালনোট পাচারের দায়ে তিনজনের সাত বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল আদালত ।

Aa
author img

By

Published : Sep 24, 2020, 8:18 PM IST

বহরমপুর, 24 সেপ্টেম্বর : জালনোট পাচার চক্রে ধৃত তিনজনের সাত বছরের সাজা শোনালেন তৃতীয় মুর্শিদাবাদ জেলা দায়রা আদালতের বিচারক প্রদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় । একই সঙ্গে প্রত্যেকের পাঁচ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে । অনাদায়ে অতিরিক্ত ছ'মাসের জেল হেপাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক । গতকাল তিনজনকে দোষীসাব্যস্ত করা হয়েছিল ।

2017 সালের নভেম্বর মাসে বহরমপুরের রানিবাগান এলাকা থেকে ওই তিনজনকে 2 লাখ 98 হাজার টাকার জালনোটসহ গ্রেপ্তার করে বহরমপুর থানার পুলিশ । সাজাপ্রাপ্তদের নাম সুজয় মণ্ডল, ওয়াইদুল ইসলাম ও ইনতাজ আলি ।

পুলিশের একাংশের বক্তব্য, মুর্শিদাবাদ বাংলাদেশ সীমান্তে হওয়ায় আর্ন্তজাতিক পাচার চক্র এখানে সক্রিয় । পাশাপাশি মালদা জেলার সঙ্গে এই জেলার জলপথ ও স্থলপথে যোগাযোগ থাকায় পাচারকারীরা অনেক সুবিধা পায় । মালদা দিয়েই বাংলাদেশ থেকে জালনোটের সিংহভাগ প্রবেশ করে রাজ্যে । আর মুর্শিদাবাদ জেলা থেকে ছড়িয়ে যায় বিভিন্ন জেলা ও রাজ্যে ।

গোপন সূত্রে খবর পেয়ে 2017 সালের নভেম্বর মাসে বহরমপুর থানার পুলিশ জালনোটের কারবারি সেজে ফাঁদ পেতে ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার করে । উদ্ধার হয়েছিল দু'হাজার টাকার নোটের 199টি ভারতীয় জালনোট । সেদিন থেকেই তিনজনকে জেল হেপাজতে রেখে বিচার প্রক্রিয়া চলছিল । গতকাল সাক্ষ্য প্রমাণের পর তিনজনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয় । আজ সাজা ঘোষণা করেন বিচারক ।

বহরমপুর, 24 সেপ্টেম্বর : জালনোট পাচার চক্রে ধৃত তিনজনের সাত বছরের সাজা শোনালেন তৃতীয় মুর্শিদাবাদ জেলা দায়রা আদালতের বিচারক প্রদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় । একই সঙ্গে প্রত্যেকের পাঁচ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে । অনাদায়ে অতিরিক্ত ছ'মাসের জেল হেপাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক । গতকাল তিনজনকে দোষীসাব্যস্ত করা হয়েছিল ।

2017 সালের নভেম্বর মাসে বহরমপুরের রানিবাগান এলাকা থেকে ওই তিনজনকে 2 লাখ 98 হাজার টাকার জালনোটসহ গ্রেপ্তার করে বহরমপুর থানার পুলিশ । সাজাপ্রাপ্তদের নাম সুজয় মণ্ডল, ওয়াইদুল ইসলাম ও ইনতাজ আলি ।

পুলিশের একাংশের বক্তব্য, মুর্শিদাবাদ বাংলাদেশ সীমান্তে হওয়ায় আর্ন্তজাতিক পাচার চক্র এখানে সক্রিয় । পাশাপাশি মালদা জেলার সঙ্গে এই জেলার জলপথ ও স্থলপথে যোগাযোগ থাকায় পাচারকারীরা অনেক সুবিধা পায় । মালদা দিয়েই বাংলাদেশ থেকে জালনোটের সিংহভাগ প্রবেশ করে রাজ্যে । আর মুর্শিদাবাদ জেলা থেকে ছড়িয়ে যায় বিভিন্ন জেলা ও রাজ্যে ।

গোপন সূত্রে খবর পেয়ে 2017 সালের নভেম্বর মাসে বহরমপুর থানার পুলিশ জালনোটের কারবারি সেজে ফাঁদ পেতে ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার করে । উদ্ধার হয়েছিল দু'হাজার টাকার নোটের 199টি ভারতীয় জালনোট । সেদিন থেকেই তিনজনকে জেল হেপাজতে রেখে বিচার প্রক্রিয়া চলছিল । গতকাল সাক্ষ্য প্রমাণের পর তিনজনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয় । আজ সাজা ঘোষণা করেন বিচারক ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.