দিল্লি, 26 জুন : বিশ্বজুড়ে করোনা সংক্রমনের কারণে অন্যান্য খেলার সংস্থার মতো ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন । এবং এরপরই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের ক্রিকেট অপারেশনের জেনেরাল ম্যানেজার সাবা করিমের পদ নিয়ে টানাটানি হতে পারে । ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড তাকে ইতিমধ্যেই স্ক্যানারের তলায় রেখেছে। বোর্ড মনে করছে, এই দুঃসময়ে সাবা করিম বোর্ডের জন্য কিছুই করতে পারেননি ।
ভারতীয় বোর্ডের উন্নতিকল্পে থাকা একজন সিনিয়র বোর্ড এক্সিকিউটিভ ইতিমধ্যে সংবাদ সংস্থা IANS এর কাছে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে । তিনি জানিয়েছেন করিমের পদটি BCCI এর স্ক্যানারের তলায় আছে । ক্রিকেট অপারেশনের জেনেরাল ম্যানেজারের মধ্যে পড়ে এমন অনেক জিনিসই আছে যেগুলি সঠিকভাবে দেখা শোনা হয়নি । এবং বর্তমান পরিস্থিতিতে অর্থনীতির কথা ভেবে কঠিন সিদ্ধান্তটা হয়ত খুব শীঘ্রই নেওয়া হবে ।
IANS কে তিনি বলেন, " এটি একটি অদ্ভুত সময়। এবং আমরা সবাই জানি এই সময় সবাইকে সাধারণ চিন্তা ধারার বাইরে বেরিয়ে কাজ করতে হবে । আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে এই মহামারি'র কারণে আমাদের ক্ষতির পরিমাণ যেন কমের মধ্যে থাকে । আমরা ইতিমধ্যে অনেক আলোচনা করেছি। এবং এর ফল স্বরূপ আমরা দেখেছি, যে যে বিষয়গুলির উপর আলোকপাত করা দরকার ছিল সেগুলি সেভাবে হয়নি। যদিও এটা শুধুমাত্র একটি ইশু নয় । যদি ঘরোয়া ক্রিকেট ক্যালেন্ডারের দিকে তাকানো হয় তাহলে দেখা যাবে, আমাদের এখনও পর্যন্ত গঠনমূলক কাজকর্ম কিছুই হয়নি । এছাড়া কিছু রাজ্য সংস্থাগুলি থেকেও করিমের ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। "
তিনি আরও বলেন, " যদি তুমি ন্যাশনাল ক্রিকেট একাডেমি দিকে দেখো, তাহলে সেখানে রাহুল দ্রাবিড় ও কে ভি পি আছেন । যাকে সাবা করিম এর জায়গায় আগেই আনা হয়েছে । সাবা করিম এর দায়িত্বে থাকা আম্পায়ার একাডেমি অবস্থা মৃতপ্রায়। তাই এমন সময় যখন সবাই বাড়তি কাজ করছে এবং দায়িত্ব নিচ্ছে তখন কেউই মৃতদেহ বহন করতে চাইবে না। দিনের শেষে এটা দেখা হয় তুমি অরগানাইজেশন কে কতটা দিচ্ছ ও তুমি কতটা নিচ্ছ।"
তিনি আরও উল্লেখ করেন, কোরোনা মহামারির কারণে অর্থনৈতিক পতন রুখতে না পেরে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার CEO কেভিন রবার্টস পদত্যাগ করেন । ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড কর্মচারী ছাঁটাই করতে বাধ্য হয়। এমনকী ক্রিকেটারদের সঙ্গে বোর্ডের CEO টম হ্যারিসন স্বেচ্ছায় 25 শতাংশ পারিশ্রমিক ছাড়ার কথা ঘোষণা করেন । যদিও BCCI ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে কোরোনার কারণে হওয়া এই অর্থনৈতিক দুরবস্থার মধ্যেও ক্রিকেটারদের বেতন কাটা হবে না ।
BCCI এর ক্রিকেট অপেরাশনের জেনেরাল ম্যানেজারের পদ খোয়াতে পারেন সাবা করিম
চাকরি খোয়াতে পারেন সাবা করিম। কোরোনা মহামারির কারণে অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড । এমন সময় সাবা করিমের কাজে খুশি নয় বোর্ড ।
দিল্লি, 26 জুন : বিশ্বজুড়ে করোনা সংক্রমনের কারণে অন্যান্য খেলার সংস্থার মতো ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন । এবং এরপরই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের ক্রিকেট অপারেশনের জেনেরাল ম্যানেজার সাবা করিমের পদ নিয়ে টানাটানি হতে পারে । ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড তাকে ইতিমধ্যেই স্ক্যানারের তলায় রেখেছে। বোর্ড মনে করছে, এই দুঃসময়ে সাবা করিম বোর্ডের জন্য কিছুই করতে পারেননি ।
ভারতীয় বোর্ডের উন্নতিকল্পে থাকা একজন সিনিয়র বোর্ড এক্সিকিউটিভ ইতিমধ্যে সংবাদ সংস্থা IANS এর কাছে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে । তিনি জানিয়েছেন করিমের পদটি BCCI এর স্ক্যানারের তলায় আছে । ক্রিকেট অপারেশনের জেনেরাল ম্যানেজারের মধ্যে পড়ে এমন অনেক জিনিসই আছে যেগুলি সঠিকভাবে দেখা শোনা হয়নি । এবং বর্তমান পরিস্থিতিতে অর্থনীতির কথা ভেবে কঠিন সিদ্ধান্তটা হয়ত খুব শীঘ্রই নেওয়া হবে ।
IANS কে তিনি বলেন, " এটি একটি অদ্ভুত সময়। এবং আমরা সবাই জানি এই সময় সবাইকে সাধারণ চিন্তা ধারার বাইরে বেরিয়ে কাজ করতে হবে । আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে এই মহামারি'র কারণে আমাদের ক্ষতির পরিমাণ যেন কমের মধ্যে থাকে । আমরা ইতিমধ্যে অনেক আলোচনা করেছি। এবং এর ফল স্বরূপ আমরা দেখেছি, যে যে বিষয়গুলির উপর আলোকপাত করা দরকার ছিল সেগুলি সেভাবে হয়নি। যদিও এটা শুধুমাত্র একটি ইশু নয় । যদি ঘরোয়া ক্রিকেট ক্যালেন্ডারের দিকে তাকানো হয় তাহলে দেখা যাবে, আমাদের এখনও পর্যন্ত গঠনমূলক কাজকর্ম কিছুই হয়নি । এছাড়া কিছু রাজ্য সংস্থাগুলি থেকেও করিমের ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। "
তিনি আরও বলেন, " যদি তুমি ন্যাশনাল ক্রিকেট একাডেমি দিকে দেখো, তাহলে সেখানে রাহুল দ্রাবিড় ও কে ভি পি আছেন । যাকে সাবা করিম এর জায়গায় আগেই আনা হয়েছে । সাবা করিম এর দায়িত্বে থাকা আম্পায়ার একাডেমি অবস্থা মৃতপ্রায়। তাই এমন সময় যখন সবাই বাড়তি কাজ করছে এবং দায়িত্ব নিচ্ছে তখন কেউই মৃতদেহ বহন করতে চাইবে না। দিনের শেষে এটা দেখা হয় তুমি অরগানাইজেশন কে কতটা দিচ্ছ ও তুমি কতটা নিচ্ছ।"
তিনি আরও উল্লেখ করেন, কোরোনা মহামারির কারণে অর্থনৈতিক পতন রুখতে না পেরে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার CEO কেভিন রবার্টস পদত্যাগ করেন । ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড কর্মচারী ছাঁটাই করতে বাধ্য হয়। এমনকী ক্রিকেটারদের সঙ্গে বোর্ডের CEO টম হ্যারিসন স্বেচ্ছায় 25 শতাংশ পারিশ্রমিক ছাড়ার কথা ঘোষণা করেন । যদিও BCCI ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে কোরোনার কারণে হওয়া এই অর্থনৈতিক দুরবস্থার মধ্যেও ক্রিকেটারদের বেতন কাটা হবে না ।