ETV Bharat / briefs

নকল প্রেসক্রিপশনে রমরমিয়ে ব্যবসা, হাওড়ায় গ্রেপ্তার ভুয়ো চিকিৎসক

মধ্য হাওড়ার দেশপ্রাণ শাসমল রোডে একটি দোকানে ব্যবসা চালাচ্ছিলেন এক নকল চিকিৎসক। সম্প্রতি তার চিকিৎসায় এক মহিলার শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ব্যাঁটরা থানায় অভিযোগ করা হয়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই গতকাল রাতে গ্রেপ্তার করা হয় ভুয়ো চিকিৎসককে।

Bantra police
author img

By

Published : Jun 9, 2020, 9:37 PM IST

হাওড়া, 9জুন : নকল ডিগ্রি ও প্রেসক্রিপশনেই রমরমিয়ে চলছিল ভুয়ো চিকিৎসকের ব্যবসা। বাধ সাধল এক মহিলার অভিযোগ। গতকাল রাতে দেশপ্রাণ শাসমল রোডের একটি চিকিৎসালয় থেকে এক নকল চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করে ব্যাঁটরা থানার পুলিশ। আজ তাকে হাওড়া আদালতে পেশ করা হয়।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মধ্য হাওড়ার দেশপ্রাণ শাসমল রোডে একটি দোকানে দীর্ঘদিন ধরে প্র্যাকটিস চালাচ্ছিলেন অসিত কুমার রায় নামে ওই ভুয়ো চিকিৎসক। তিনি নিজেকে ত্বক এবং যৌন রোগের চিকিৎসক বলে পরিচয় দিতেন ।

কিছুদিন আগে এক মহিলার চোখের পাশে জ্বালা অনুভূত হওয়ায় ওই চিকিৎসকের কাছে যান তিনি। ভুয়ো চিকিৎসক ওই মহিলাকে চোখের পাশে ব্যবহারের জন্য একটি ওষুধ লিখে দেন । প্রেসক্রিপশনে লেখা ওষুধ ব্যবহার করে ওই মহিলার চোখে জ্বালা আরও বেড়ে যায় এবং অবস্থার অবনতি হয়।

এই ঘটনার প্রেক্ষিতেই তিনি লিখিতভাবে ব্যাঁটরা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এরপরই পুলিশ ওই চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করে। ধৃতের কাছ থেকে এম বি বি এস লেখা নকল প্রেসক্রিপশন পুলিশ উদ্ধার করে। ওই চিকিৎসক আসল এম বি বি এস সার্টিফিকেট দেখাতে পারেননি পুলিশকে।

ভুয়ো চিকিৎসকের বিরুদ্ধে প্রতারণা এবং ক্লিনিক্যাল এস্টাবলিশমেন্ট অ্যাক্ট-র বিভিন্ন ধারায় মামলা শুরু করেছে পুলিশ ।

হাওড়া, 9জুন : নকল ডিগ্রি ও প্রেসক্রিপশনেই রমরমিয়ে চলছিল ভুয়ো চিকিৎসকের ব্যবসা। বাধ সাধল এক মহিলার অভিযোগ। গতকাল রাতে দেশপ্রাণ শাসমল রোডের একটি চিকিৎসালয় থেকে এক নকল চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করে ব্যাঁটরা থানার পুলিশ। আজ তাকে হাওড়া আদালতে পেশ করা হয়।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মধ্য হাওড়ার দেশপ্রাণ শাসমল রোডে একটি দোকানে দীর্ঘদিন ধরে প্র্যাকটিস চালাচ্ছিলেন অসিত কুমার রায় নামে ওই ভুয়ো চিকিৎসক। তিনি নিজেকে ত্বক এবং যৌন রোগের চিকিৎসক বলে পরিচয় দিতেন ।

কিছুদিন আগে এক মহিলার চোখের পাশে জ্বালা অনুভূত হওয়ায় ওই চিকিৎসকের কাছে যান তিনি। ভুয়ো চিকিৎসক ওই মহিলাকে চোখের পাশে ব্যবহারের জন্য একটি ওষুধ লিখে দেন । প্রেসক্রিপশনে লেখা ওষুধ ব্যবহার করে ওই মহিলার চোখে জ্বালা আরও বেড়ে যায় এবং অবস্থার অবনতি হয়।

এই ঘটনার প্রেক্ষিতেই তিনি লিখিতভাবে ব্যাঁটরা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এরপরই পুলিশ ওই চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করে। ধৃতের কাছ থেকে এম বি বি এস লেখা নকল প্রেসক্রিপশন পুলিশ উদ্ধার করে। ওই চিকিৎসক আসল এম বি বি এস সার্টিফিকেট দেখাতে পারেননি পুলিশকে।

ভুয়ো চিকিৎসকের বিরুদ্ধে প্রতারণা এবং ক্লিনিক্যাল এস্টাবলিশমেন্ট অ্যাক্ট-র বিভিন্ন ধারায় মামলা শুরু করেছে পুলিশ ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.