ETV Bharat / bharat

Uttar Pradesh Crime News: জমিয়ে সংসার করছেন 7 বছর আগে 'নিহত' মহিলা ! খুঁজে বের করলেন দুই 'খুনি'

author img

By

Published : Dec 11, 2022, 10:42 PM IST

উত্তরপ্রদেশে (Uttar Pradesh) একটি ভুয়ো অপহরণ ও খুনের ঘটনায় (False Abduction and Murder Case) বছরের পর বছর ধরে হাজতবাস করেন দুই ব্যক্তি ৷ অবশেষে সামনে এল সত্যি ! কী ঘটেছিল ?

two men were in jail for years over a False Abduction and Murder Case in Uttar Pradesh
Uttar Pradesh Crime News: জমিয়ে সংসার করছেন 7 বছর আগে 'নিহত' মহিলা ! খুঁজে বের করলেন দুই 'খুনি'

লখনউ, 11 ডিসেম্বর: সাতবছর আগে যাকে 'অপহরণ করে খুন' করা হয়েছিল, হঠাৎই তাঁর দেখা মিলল দূরের এক বসত এলাকায় ৷ শুধু তাই নয় ৷ একদিকে, যখন অপহরণ করে খুনের দায়ে 'দোষী'রা (যাঁদের মধ্যে একজন মহিলার প্রথম স্বামী) বছরের বছর ধরে হাজতবাস করছেন, ঠিক তখনই খুন হয়ে যাওয়া সেই মহিলা জমিয়ে সংসার করছিলেন দ্বিতীয় স্বামীর সঙ্গে ! উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) এই ঘটনা হার মানাবে ক্রাইম থ্রিলারকেও ৷

ঘটনার সূত্রপাত হয় সাতবছর আগে ৷ এক মহিলাকে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় দুই যুবককে ৷ অভিযুক্তরা হলেন দৌসার রসিদপুরের বাসিন্দা সোনু সাইনি এবং উদয়পুরের বাসিন্দা গোপাল সাইনি ৷ তাঁদের গ্রেফতার করে অনেক প্রশংসাও কুড়িয়েছিল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ ৷ মিলেছিল 15 হাজার টাকার আর্থিক পুরস্কার ৷

আরও পড়ুন: হবু বর কালো, বিয়ের দিনই বিয়ে ভাঙলেন তরুণী

এদিকে, মামলা লড়তে গিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে যায় সোনু ও গোপালের ৷ প্রসঙ্গত, যে মহিলাকে খুনের অভিযোগ তাঁদের বিরুদ্ধে উঠেছিল, তাঁর নাম আরতি ৷ ইতিমধ্যে জামিনে ছাড়া পান ওই দুই যুবক ৷ তাঁরা মৃত আরতির খোঁজে নানা জায়গায় তল্লাশি শুরু করেন ৷ শেষমেশ ঝাঁসির কাছে এক মহিলার সন্ধান পান তাঁরা ৷ তিনিই যে সেই 'খুন হওয়া' আরতি, তার প্রমাণ জোগাড় করেন দুই যুবক ৷ সেই প্রমাণ-সহ পুলিশের কাছে নতুন করে অভিযোগ জানান সোনু ও গোপাল ৷

পুলিশ নথি যাচাই করে আরও অবাক হয় ৷ কারণ, সোনু আর গোপাল তাদের সঠিক তথ্যই দিয়েছিলেন ৷ এরপর আরতির বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয় ৷ তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণা, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র-সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে ৷ পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, 2015 সালে হঠাৎই নিখোঁজ হয়ে যান আরতি ৷ তার কিছুদিন পর এক মহিলার পচাগলা দেহ উদ্ধার হয় ৷ সেই দেহটিই আরতির বাবা তাঁর মেয়ের বলে দাবি করেন ৷ এবং ঘটনার সমস্ত দায় এসে পড়ে সোনু ও গোপালের উপর ৷ পরবর্তীতে জানা যায়, আরতি গোপনে সোনুকে বিয়ে করেছিলেন (False Abduction and Murder Case) আরতির বাবা ৷

লখনউ, 11 ডিসেম্বর: সাতবছর আগে যাকে 'অপহরণ করে খুন' করা হয়েছিল, হঠাৎই তাঁর দেখা মিলল দূরের এক বসত এলাকায় ৷ শুধু তাই নয় ৷ একদিকে, যখন অপহরণ করে খুনের দায়ে 'দোষী'রা (যাঁদের মধ্যে একজন মহিলার প্রথম স্বামী) বছরের বছর ধরে হাজতবাস করছেন, ঠিক তখনই খুন হয়ে যাওয়া সেই মহিলা জমিয়ে সংসার করছিলেন দ্বিতীয় স্বামীর সঙ্গে ! উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) এই ঘটনা হার মানাবে ক্রাইম থ্রিলারকেও ৷

ঘটনার সূত্রপাত হয় সাতবছর আগে ৷ এক মহিলাকে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় দুই যুবককে ৷ অভিযুক্তরা হলেন দৌসার রসিদপুরের বাসিন্দা সোনু সাইনি এবং উদয়পুরের বাসিন্দা গোপাল সাইনি ৷ তাঁদের গ্রেফতার করে অনেক প্রশংসাও কুড়িয়েছিল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ ৷ মিলেছিল 15 হাজার টাকার আর্থিক পুরস্কার ৷

আরও পড়ুন: হবু বর কালো, বিয়ের দিনই বিয়ে ভাঙলেন তরুণী

এদিকে, মামলা লড়তে গিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে যায় সোনু ও গোপালের ৷ প্রসঙ্গত, যে মহিলাকে খুনের অভিযোগ তাঁদের বিরুদ্ধে উঠেছিল, তাঁর নাম আরতি ৷ ইতিমধ্যে জামিনে ছাড়া পান ওই দুই যুবক ৷ তাঁরা মৃত আরতির খোঁজে নানা জায়গায় তল্লাশি শুরু করেন ৷ শেষমেশ ঝাঁসির কাছে এক মহিলার সন্ধান পান তাঁরা ৷ তিনিই যে সেই 'খুন হওয়া' আরতি, তার প্রমাণ জোগাড় করেন দুই যুবক ৷ সেই প্রমাণ-সহ পুলিশের কাছে নতুন করে অভিযোগ জানান সোনু ও গোপাল ৷

পুলিশ নথি যাচাই করে আরও অবাক হয় ৷ কারণ, সোনু আর গোপাল তাদের সঠিক তথ্যই দিয়েছিলেন ৷ এরপর আরতির বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয় ৷ তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণা, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র-সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে ৷ পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, 2015 সালে হঠাৎই নিখোঁজ হয়ে যান আরতি ৷ তার কিছুদিন পর এক মহিলার পচাগলা দেহ উদ্ধার হয় ৷ সেই দেহটিই আরতির বাবা তাঁর মেয়ের বলে দাবি করেন ৷ এবং ঘটনার সমস্ত দায় এসে পড়ে সোনু ও গোপালের উপর ৷ পরবর্তীতে জানা যায়, আরতি গোপনে সোনুকে বিয়ে করেছিলেন (False Abduction and Murder Case) আরতির বাবা ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.