ETV Bharat / bharat

Shraddha Murder Case: জঙ্গলে পাওয়া দেহাংশ শ্রদ্ধারই, ডিএনএ পরীক্ষার পর জানাল পুলিশ

মেহরাউলির জঙ্গলে যে হাড় পাওয়া গিয়েছে তা মিলে গেল শ্রদ্ধার বাবার ডিএনএর সঙ্গে(Shraddha Murder Case)৷ এবার শ্রদ্ধা হত্যার কিনারা করা সহজ হবে বলে মনে করছে পুলিশ ৷

Etv Bharat
জঙ্গলে পাওয়া দেহাংশ শ্রদ্ধারই
author img

By

Published : Dec 15, 2022, 3:30 PM IST

নয়াদিল্লি, 15 ডিসেম্বর: শ্রদ্ধা ওয়াকর হত্যা মামলায় বড় সাফল্য পুলিশের ৷ মেহরাউলির জঙ্গল থেকে উদ্ধার হওয়া কঙ্কালের ডিএনএ শ্রদ্ধার বাবা বিকাশ ওয়াকরের সঙ্গে মিলেছে (Shraddha Murder Case DNA of Bones Recovered from Mehrauli Forest Matched With DNA of Shraddha Father)৷ এই বিষয়ে সম্পূর্ণ তথ্য দেন দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সিপি সাগর প্রীত হুডা ৷ মেহরাউলির জঙ্গল থেকে মোট 13টি হাড় উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান তিনি ৷

আফতাবকে নিয়ে পুলিশ বহুবার মেহরাউলি জঙ্গলে গিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরে শ্রদ্ধার দেহাবশেষ খুঁজতে থাকে এবং সেখান থেকে পাওয়া হাড়গুলি সংগ্রহ করে ৷ এরপর রোহিণীর ল্যাবে তার ফরেনসিক পরীক্ষা করা হয় ৷ সেখানে দেখা যায় শ্রদ্ধার বাবার ডিএনএর সঙ্গে সেই হাড়গুলির ডিএনএর মিলে গিয়েছে ৷

এরপরই পুলিশ জানায়, সিএফএসএল রিপোর্টে বলছে হাড়গুলো শ্রদ্ধারই ৷ পুলিশি জেরায় আফতাব জানায়, 18 মে ঝগড়া হওয়ার পর সে শ্রদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে খুন করে ৷ এরপর তার দেহ 35 টুকরো করে ফ্রিজে রাখে ৷ সেদিনের পর থেকে প্রতি রাতে মেহরাউলির জঙ্গলে শ্রদ্ধার দেহের সেই টুকরোগুলি ফেলতে যেত ৷

এরপরই তদন্তে নেমে মেহরাউলি জঙ্গল ও গুরুগ্রামে আফতাবের উল্লেখিত জায়গাগুলি থেকে মৃতদেহের বেশ কয়েকটি টুকরো উদ্ধার করে পুলিশ ৷ এরপর তা ল্যাবে পাঠাতেই শ্রদ্ধার বাবার ডিএনএর সঙ্গে তা মিলে যায় ৷

আরও পড়ুন : রাতে হেঁটে আসছে আফতাব, হাতের প্যাকেট কি শ্রদ্ধার দেহাংশ ? তদন্তে পুলিশ

নয়াদিল্লি, 15 ডিসেম্বর: শ্রদ্ধা ওয়াকর হত্যা মামলায় বড় সাফল্য পুলিশের ৷ মেহরাউলির জঙ্গল থেকে উদ্ধার হওয়া কঙ্কালের ডিএনএ শ্রদ্ধার বাবা বিকাশ ওয়াকরের সঙ্গে মিলেছে (Shraddha Murder Case DNA of Bones Recovered from Mehrauli Forest Matched With DNA of Shraddha Father)৷ এই বিষয়ে সম্পূর্ণ তথ্য দেন দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সিপি সাগর প্রীত হুডা ৷ মেহরাউলির জঙ্গল থেকে মোট 13টি হাড় উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান তিনি ৷

আফতাবকে নিয়ে পুলিশ বহুবার মেহরাউলি জঙ্গলে গিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরে শ্রদ্ধার দেহাবশেষ খুঁজতে থাকে এবং সেখান থেকে পাওয়া হাড়গুলি সংগ্রহ করে ৷ এরপর রোহিণীর ল্যাবে তার ফরেনসিক পরীক্ষা করা হয় ৷ সেখানে দেখা যায় শ্রদ্ধার বাবার ডিএনএর সঙ্গে সেই হাড়গুলির ডিএনএর মিলে গিয়েছে ৷

এরপরই পুলিশ জানায়, সিএফএসএল রিপোর্টে বলছে হাড়গুলো শ্রদ্ধারই ৷ পুলিশি জেরায় আফতাব জানায়, 18 মে ঝগড়া হওয়ার পর সে শ্রদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে খুন করে ৷ এরপর তার দেহ 35 টুকরো করে ফ্রিজে রাখে ৷ সেদিনের পর থেকে প্রতি রাতে মেহরাউলির জঙ্গলে শ্রদ্ধার দেহের সেই টুকরোগুলি ফেলতে যেত ৷

এরপরই তদন্তে নেমে মেহরাউলি জঙ্গল ও গুরুগ্রামে আফতাবের উল্লেখিত জায়গাগুলি থেকে মৃতদেহের বেশ কয়েকটি টুকরো উদ্ধার করে পুলিশ ৷ এরপর তা ল্যাবে পাঠাতেই শ্রদ্ধার বাবার ডিএনএর সঙ্গে তা মিলে যায় ৷

আরও পড়ুন : রাতে হেঁটে আসছে আফতাব, হাতের প্যাকেট কি শ্রদ্ধার দেহাংশ ? তদন্তে পুলিশ

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.