ETV Bharat / bharat

SC on Joshimath Disaster: জোশীমঠের ধসকে জাতীয় বিপর্যয় ঘোষণায় সুপ্রিম হস্তক্ষেপের আবেদন গৃহীত হল না

জোশীমঠের ধসকে জাতীয় বিপর্যয় ঘোষণায় সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) হস্তক্ষেপের আবেদন গৃহীত হল না শীর্ষ আদালতে (SC on Joshimath Disaster)৷

SC on Joshimath Disaster ETV Bharat
সুপ্রিম কোর্ট
author img

By

Published : Jan 16, 2023, 7:46 PM IST

নয়াদিল্লি, 16 জানুয়ারি: জোশীমঠের ভূমিধসকে প্রাকৃতিক বিপর্যয় হিসেবে ঘোষণা করার জন্য শীর্ষ আদালতের (Supreme Court) হস্তক্ষেপ চেয়ে যে আবেদন করা হয়েছিল তা গ্রহণ করতে অস্বীকার করল সুপ্রিম কোর্ট (SC on Joshimath Disaster)। সোমবার প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি পিএস নরসিমা ও জেবি পারদিওয়ালার বেঞ্চ আবেদনকারীকে তাঁর আবেদন নিয়ে উত্তরাখণ্ড হাইকোর্টে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে ।

উত্তরাখণ্ডের জোশীমঠে ভূমিধসের কবলে পড়া লোকেদের পুনর্বাসনের কাজে সহায়তা করার জন্য কেন্দ্রকে নির্দেশ দিতে শীর্ষ আদালতের অবিলম্বে হস্তক্ষেপের জন্য আবেদন করা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে ৷ আজ তারই শুনানিতে শীর্ষ আদালত বলেছে, "হাইকোর্ট ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন-সহ অভিযোগগুলি যথাযথভাবে সমাধান করতে পারে ৷"

এ দিন ধর্মীয় নেতা স্বামী অভিমুক্তেশ্বরানন্দ সরস্বতীকে হাইকোর্টে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে আদালত ৷ এই একই বিষয়ে পিটিশন উত্তরাখণ্ড হাইকোর্টে বিচারাধীন রয়েছে, শীর্ষ আদালতে এ কথা জানানোর পর এই নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট ৷ শীর্ষ আদালতের কাছে আবেদনে তপোবন প্রকল্পের উন্নয়ন এবং ধর্মীয় স্থানগুলির সুরক্ষা বন্ধ করার চেষ্টা করা হয়েছে ।

স্বামীর দায়ের করা আবেদনে ভূমিধস, তলিয়ে যাওয়া, ভূমি ফেটে যাওয়া এবং জমি ও সম্পত্তিতে ফাটল ধরার বর্তমান ঘটনাগুলিকে একটি জাতীয় দুর্যোগ হিসাবে ঘোষণা করার এবং জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে এই সময়ে জোশীমঠের বাসিন্দাদের সহায়তা করার জন্য নির্দেশ দেওয়ার জন্য একটি নির্দেশ চাওয়া হয়েছিল । ধসের পর বাড়িতে ফাটল দেখা দিলে জোশীমঠ থেকে বেশ কয়েকটি পরিবারকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে । যাঁরা তাঁদের বাড়ি এবং জমি হারিয়েছেন, পিটিশনে উত্তরাখণ্ডের লোকেদের অবিলম্বে আর্থিক সহায়তা এবং ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল ৷

আরও পড়ুন: জোশীমঠে বিপর্যয় বাড়ছে, পরস্পরের দিকে হেলে পড়ল আরও দু'টি হোটেল !

পিটিশনে বলা হয়, "উন্নয়নের নামে এবং/অথবা জনগণকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়ার এবং ধর্মীয় পবিত্র শহরটিকে বিলুপ্তির পথে ঠেলে দেওয়ার এবং এর ফলে আবেদনকারী-সহ জোশীমঠের মানুষের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করার অধিকার বিবাদীদের নেই ।" উত্তরাখণ্ড রাজ্যে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের শিল্পায়ন, নগরায়ণ এবং প্রাকৃতিক সম্পদ ধ্বংসের মধ্যে দিয়ে বৃহৎ আকারের মানবিক হস্তক্ষেপের কারণে পরিবেশগত এবং ভূতাত্ত্বিক বিপর্যয়ের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলেও পিটিশনে উল্লেখ করা হয় ।

নয়াদিল্লি, 16 জানুয়ারি: জোশীমঠের ভূমিধসকে প্রাকৃতিক বিপর্যয় হিসেবে ঘোষণা করার জন্য শীর্ষ আদালতের (Supreme Court) হস্তক্ষেপ চেয়ে যে আবেদন করা হয়েছিল তা গ্রহণ করতে অস্বীকার করল সুপ্রিম কোর্ট (SC on Joshimath Disaster)। সোমবার প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি পিএস নরসিমা ও জেবি পারদিওয়ালার বেঞ্চ আবেদনকারীকে তাঁর আবেদন নিয়ে উত্তরাখণ্ড হাইকোর্টে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে ।

উত্তরাখণ্ডের জোশীমঠে ভূমিধসের কবলে পড়া লোকেদের পুনর্বাসনের কাজে সহায়তা করার জন্য কেন্দ্রকে নির্দেশ দিতে শীর্ষ আদালতের অবিলম্বে হস্তক্ষেপের জন্য আবেদন করা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে ৷ আজ তারই শুনানিতে শীর্ষ আদালত বলেছে, "হাইকোর্ট ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন-সহ অভিযোগগুলি যথাযথভাবে সমাধান করতে পারে ৷"

এ দিন ধর্মীয় নেতা স্বামী অভিমুক্তেশ্বরানন্দ সরস্বতীকে হাইকোর্টে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে আদালত ৷ এই একই বিষয়ে পিটিশন উত্তরাখণ্ড হাইকোর্টে বিচারাধীন রয়েছে, শীর্ষ আদালতে এ কথা জানানোর পর এই নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট ৷ শীর্ষ আদালতের কাছে আবেদনে তপোবন প্রকল্পের উন্নয়ন এবং ধর্মীয় স্থানগুলির সুরক্ষা বন্ধ করার চেষ্টা করা হয়েছে ।

স্বামীর দায়ের করা আবেদনে ভূমিধস, তলিয়ে যাওয়া, ভূমি ফেটে যাওয়া এবং জমি ও সম্পত্তিতে ফাটল ধরার বর্তমান ঘটনাগুলিকে একটি জাতীয় দুর্যোগ হিসাবে ঘোষণা করার এবং জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে এই সময়ে জোশীমঠের বাসিন্দাদের সহায়তা করার জন্য নির্দেশ দেওয়ার জন্য একটি নির্দেশ চাওয়া হয়েছিল । ধসের পর বাড়িতে ফাটল দেখা দিলে জোশীমঠ থেকে বেশ কয়েকটি পরিবারকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে । যাঁরা তাঁদের বাড়ি এবং জমি হারিয়েছেন, পিটিশনে উত্তরাখণ্ডের লোকেদের অবিলম্বে আর্থিক সহায়তা এবং ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল ৷

আরও পড়ুন: জোশীমঠে বিপর্যয় বাড়ছে, পরস্পরের দিকে হেলে পড়ল আরও দু'টি হোটেল !

পিটিশনে বলা হয়, "উন্নয়নের নামে এবং/অথবা জনগণকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়ার এবং ধর্মীয় পবিত্র শহরটিকে বিলুপ্তির পথে ঠেলে দেওয়ার এবং এর ফলে আবেদনকারী-সহ জোশীমঠের মানুষের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করার অধিকার বিবাদীদের নেই ।" উত্তরাখণ্ড রাজ্যে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের শিল্পায়ন, নগরায়ণ এবং প্রাকৃতিক সম্পদ ধ্বংসের মধ্যে দিয়ে বৃহৎ আকারের মানবিক হস্তক্ষেপের কারণে পরিবেশগত এবং ভূতাত্ত্বিক বিপর্যয়ের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলেও পিটিশনে উল্লেখ করা হয় ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.