ETV Bharat / bharat

ভারত ও অ্যামেরিকার সম্পর্কে নতুন মাইল ফলক 'টাইগার ট্রায়াম্প' - টাইগার ট্রায়াম্প

এবার প্রথম অ্যামেরিকার সঙ্গে সামরিক মহড়া করবে ভারত । এই মহড়ার নাম ‘টাইগার ট্রায়াম্প’ । এই মহড়ায় দুই দেশের 1200 সেনা অংশ নেবে । মহড়া শুরু হয়েছে 13 নভেম্বর থেকে । চলবে 21 নভেম্বর পর্যন্ত ।

ফাইল ফোটো
author img

By

Published : Nov 18, 2019, 2:15 PM IST

দিল্লি, 18 নম্বর : ভারতের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক মজবুত করতে অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ‘টাইগার ট্রায়াম্প’ – এর কথা ঘোষণা করেছেন । কিন্তু ‘টাইগার ট্রায়াম্প’ বিষয়টি কী ? তা নিয়ে একাধিক দেশের সরকারের মধ্যে কৌতূহল দেখা দিয়েছে । ‘টাইগার ট্রায়াম্প’ হল আসলে ভারত ও অ্যামেরিকার ত্রিমুখী যৌথ সামরিক মহড়া । সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অ্যামেরিকা সফরে গিয়েছিলেন । তখন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ‘টাইগার ট্রায়াম্প’ –এর কথা ঘোষণা করেন । এই যৌথ সামরিক মহড়া নিঃসন্দেহে দুই দেশের মজবুত প্রতিরক্ষা সম্পর্কের পরিচয় । ভারত ও অ্যামেরিকার নৌবাহিনী 1992 সাল থেকেই যৌথ মহড়া দিয়ে আসছে । এই মহড়ার নাম ‘মালাবার’ ।

ভারত ও অ্যামেরিকার এই যৌথ মহড়ার উদ্দেশ্য হল একে অপরের সামরিক ও কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হওয়া এবং ভবিষ্যতে যৌথভাবে বিশেষ কোনও সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নেওয়া । এছাড়া এই ধরনের যৌথ মহড়ার আরও একটি বিশেষ উদ্দেশ্য রয়েছে । ভারতবর্ষের তিন দিকে সমুদ্র রয়েছে – বঙ্গোপসাগর, আরব সাগর ও ভারত মহাসাগর । তাই ভারতীয় উপমহাদেশ এলাকায় সমুদ্রপথে বৈদেশিক আক্রমণ কীভাবে ঠেকানো সম্ভব সেই বিষয়ে ভারতীয় নৌবাহিনীর দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা রয়েছে । অন্যদিকে অ্যামেরিকার নৌবাহিনীও যথেষ্ট দক্ষ । প্রশান্ত মহাসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগর এলাকায় কীভাবে শত্রুর আ্ক্রমণ ঠেকানো সম্ভব সেই বিষয়ে তাদের অভিজ্ঞতা রয়েছে । কিন্তু এশিয়ার ভারতীয় উপমহাদেশ এলাকার সমুদ্রের চরিত্রের সঙ্গে আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরের চরিত্র আলাদা । ফলে ওই দুই এলাকায় সামরিক কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গিরও যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে । তাই এশিয়ার সমুদ্র অঞ্চলে নিজেদের প্রভাব বিস্তারে মরিয়া অ্যামেরিকার নৌবাহিনী ভারতের নৌবাহিনীর অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চাইছে । সেজন্য এই যৌথ মহড়ার উদ্যোগ । গত 27 বছর ধরে ‘মালাবার’ মহড়া চলছে । মহড়ায় নৌবাহিনীর কয়েক হাজার আধিকারিক ও সেনা অংশ নিয়েছে । এছাড়া মহড়ায় দুই দেশের যৌথ উদ্যোগে সাফল্যের সঙ্গে ব্যবহার করা হয়েছে উভয় দেশের ডুবোজাহাজ, যুদ্ধ বিমান, যুদ্ধ জাহাজ ইত্যাদি । শুধু কৌশলগত সামরিক পরিকল্পনা নয়, এই মহড়ার অন্য উদ্দেশ্যগুলি হল প্রাকৃতিক ও অন্যান্য বিপর্যয়ের সঠিক মোকাবিলা, জলদস্যুদের পরাস্ত করে সাধারণ মানুষকে তাদের হাত থেকে বাঁচানো ।

‘মালাবার’ মহড়ার অন্যতম সদস্য দেশ হল জাপান । জাপান সরকার বুঝতে পেরেছে তাদের সমুদ্রসীমা রক্ষা করার জন্য শক্তিধর রাষ্ট্রগুলির সাহায্য প্রয়োজন । 2007 সালের ‘মালাবার’ মহড়ার আয়োজক দেশ ছিল জাপান । 2015 সালে ভারত ও অ্যামেরিকার পর এই মহড়ায় তৃতীয় সদস্য দেশ হিসেবে জাপানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয় । পরবর্তীতে অস্ট্রেলিয়াও এই মহড়ায় যোগ দেয় । নিজেদের নৌবাহিনীর পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়া তাদের সমুদ্রসীমার নিরাপত্তার জন্য ভারত ও অ্যামেরিকার নৌবাহিনীকে অতিরিক্ত সুরক্ষাকবচ হিসেবে বিবেচনা করে । তাই সব মিলিয়ে ‘মালাবার’ মহড়ার জন্য ভারত, অ্যামেরিকা, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার সামরিক সম্পর্ক যথেষ্ট জোরদার হয়েছে । ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় ভারতের কৌশলগত সামরিক দৃষ্টিভঙ্গির কথা মাথায় রেখে অ্যামেরিকার নৌবাহিনীতে ‘ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ড’ তৈরি করা হয়েছে । অ্যামেরিকা চায় ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় তাদের মিত্র দেশগুলি পর্যাপ্ত সামরিক শক্তির মাধ্যমে নিজেদের সমুদ্রসীমা রক্ষা করতে সমর্থ হোক । তাই ওই দেশগুলিতে সামরিক উপকরণ সরবরাহ করতে অ্যামেরিকা বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে । সম্প্রতি অ্যামেরিকার সঙ্গে ভারতের একটি সামরিক চুক্তি হয়েছে । এই চুক্তি অনুসারে অ্যামেরিকা ভারতকে INS জলাশ্ম এবং P-81 সরবরাহ করবে ।

এশিয়ায় শক্তি হওয়ার চেষ্টা দীর্ঘদিন ধরে করে আসছে চিন । তাই স্বভাবতই ‘মালাবার’ মহড়া তাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে । ভারত মহাসাগর অঞ্চলে নিজেদের প্রতিপত্তি বাড়াতে ব্যস্ত চিন । কিন্তু সন্দেহ নেই ‘মালাবার’ মহড়া তাদের সেই উদ্যোগে একটি বড় কাঁটা । চিন একটি অনেক বড় দেশ । কিন্তু তাদের সমুদ্রসীমা সেই তুলনায় অনেকটাই কম । নিজেদের নৌবাহিনীকে ভারতের কাছাকাছি রাখার জন্য চিন শ্রীলঙ্কার হামবানটোটা এলাকাটিকে বেছে নিয়েছে । এছাড়া চিন বাংলাদেশ, মায়ানমার, ফিলিপিন্স ও আফ্রিকার দেশগুলির সেনাবাহিনীর সঙ্গেও সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলছে । ভারতের অন্যতম শত্রুদেশ পাকিস্তানকে হাতে রাখার জন্য চিন বালুচিস্তানে গদর সমুদ্র বন্দর ও CPEC (চায়না-পাকিস্তান ইকোনমিক করিড়র) তৈরিতে সাহায্য করছে । চিন মনে করে ‘মালাবার’ মহড়া এশিয়ায় তাদের শক্তি হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে বড় বাধা ।

এখনও পর্যন্ত শুধু রাশিয়ার সঙ্গে ভারত ত্রিমুখী সামরিক মহড়া করেছে । যার নাম ‘ইন্দ্র’ । এবার প্রথম অ্যামেরিকার সঙ্গে এই ধরনের মহড়া করবে ভারত । এই মহড়ার নাম ‘টাইগার ট্রায়াম্প’ । এই মহড়ায় দুই দেশের 1200 সেনা অংশ নেবে । মহড়া শুরু হয়েছে 13 নভেম্বর থেকে । চলবে 21 নভেম্বর পর্যন্ত । মহড়ার জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে অন্ধপ্রদেশের কাকিনাড়া ও বিশাখাপটনম এলাকাকে । এতদিন পর্যন্ত ভারত ও অ্যামেরিকার সামরিক মহড়ায় জল, স্থল ও বায়ু সেনা আলাদা আলাদাভাবে অংশ নিত । এই প্রথম ‘টাইগার ট্রায়াম্প’ মহড়ায় দুই দেশের জল, স্থল ও বায়ু সেনা একযোগে অংশ নিচ্ছে । কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মহড়া দুই দেশের সম্পর্কে নিঃসন্দেহে এক নতুন মাইল ফলক ।

দিল্লি, 18 নম্বর : ভারতের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক মজবুত করতে অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ‘টাইগার ট্রায়াম্প’ – এর কথা ঘোষণা করেছেন । কিন্তু ‘টাইগার ট্রায়াম্প’ বিষয়টি কী ? তা নিয়ে একাধিক দেশের সরকারের মধ্যে কৌতূহল দেখা দিয়েছে । ‘টাইগার ট্রায়াম্প’ হল আসলে ভারত ও অ্যামেরিকার ত্রিমুখী যৌথ সামরিক মহড়া । সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অ্যামেরিকা সফরে গিয়েছিলেন । তখন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ‘টাইগার ট্রায়াম্প’ –এর কথা ঘোষণা করেন । এই যৌথ সামরিক মহড়া নিঃসন্দেহে দুই দেশের মজবুত প্রতিরক্ষা সম্পর্কের পরিচয় । ভারত ও অ্যামেরিকার নৌবাহিনী 1992 সাল থেকেই যৌথ মহড়া দিয়ে আসছে । এই মহড়ার নাম ‘মালাবার’ ।

ভারত ও অ্যামেরিকার এই যৌথ মহড়ার উদ্দেশ্য হল একে অপরের সামরিক ও কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হওয়া এবং ভবিষ্যতে যৌথভাবে বিশেষ কোনও সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নেওয়া । এছাড়া এই ধরনের যৌথ মহড়ার আরও একটি বিশেষ উদ্দেশ্য রয়েছে । ভারতবর্ষের তিন দিকে সমুদ্র রয়েছে – বঙ্গোপসাগর, আরব সাগর ও ভারত মহাসাগর । তাই ভারতীয় উপমহাদেশ এলাকায় সমুদ্রপথে বৈদেশিক আক্রমণ কীভাবে ঠেকানো সম্ভব সেই বিষয়ে ভারতীয় নৌবাহিনীর দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা রয়েছে । অন্যদিকে অ্যামেরিকার নৌবাহিনীও যথেষ্ট দক্ষ । প্রশান্ত মহাসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগর এলাকায় কীভাবে শত্রুর আ্ক্রমণ ঠেকানো সম্ভব সেই বিষয়ে তাদের অভিজ্ঞতা রয়েছে । কিন্তু এশিয়ার ভারতীয় উপমহাদেশ এলাকার সমুদ্রের চরিত্রের সঙ্গে আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরের চরিত্র আলাদা । ফলে ওই দুই এলাকায় সামরিক কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গিরও যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে । তাই এশিয়ার সমুদ্র অঞ্চলে নিজেদের প্রভাব বিস্তারে মরিয়া অ্যামেরিকার নৌবাহিনী ভারতের নৌবাহিনীর অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চাইছে । সেজন্য এই যৌথ মহড়ার উদ্যোগ । গত 27 বছর ধরে ‘মালাবার’ মহড়া চলছে । মহড়ায় নৌবাহিনীর কয়েক হাজার আধিকারিক ও সেনা অংশ নিয়েছে । এছাড়া মহড়ায় দুই দেশের যৌথ উদ্যোগে সাফল্যের সঙ্গে ব্যবহার করা হয়েছে উভয় দেশের ডুবোজাহাজ, যুদ্ধ বিমান, যুদ্ধ জাহাজ ইত্যাদি । শুধু কৌশলগত সামরিক পরিকল্পনা নয়, এই মহড়ার অন্য উদ্দেশ্যগুলি হল প্রাকৃতিক ও অন্যান্য বিপর্যয়ের সঠিক মোকাবিলা, জলদস্যুদের পরাস্ত করে সাধারণ মানুষকে তাদের হাত থেকে বাঁচানো ।

‘মালাবার’ মহড়ার অন্যতম সদস্য দেশ হল জাপান । জাপান সরকার বুঝতে পেরেছে তাদের সমুদ্রসীমা রক্ষা করার জন্য শক্তিধর রাষ্ট্রগুলির সাহায্য প্রয়োজন । 2007 সালের ‘মালাবার’ মহড়ার আয়োজক দেশ ছিল জাপান । 2015 সালে ভারত ও অ্যামেরিকার পর এই মহড়ায় তৃতীয় সদস্য দেশ হিসেবে জাপানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয় । পরবর্তীতে অস্ট্রেলিয়াও এই মহড়ায় যোগ দেয় । নিজেদের নৌবাহিনীর পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়া তাদের সমুদ্রসীমার নিরাপত্তার জন্য ভারত ও অ্যামেরিকার নৌবাহিনীকে অতিরিক্ত সুরক্ষাকবচ হিসেবে বিবেচনা করে । তাই সব মিলিয়ে ‘মালাবার’ মহড়ার জন্য ভারত, অ্যামেরিকা, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার সামরিক সম্পর্ক যথেষ্ট জোরদার হয়েছে । ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় ভারতের কৌশলগত সামরিক দৃষ্টিভঙ্গির কথা মাথায় রেখে অ্যামেরিকার নৌবাহিনীতে ‘ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ড’ তৈরি করা হয়েছে । অ্যামেরিকা চায় ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় তাদের মিত্র দেশগুলি পর্যাপ্ত সামরিক শক্তির মাধ্যমে নিজেদের সমুদ্রসীমা রক্ষা করতে সমর্থ হোক । তাই ওই দেশগুলিতে সামরিক উপকরণ সরবরাহ করতে অ্যামেরিকা বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে । সম্প্রতি অ্যামেরিকার সঙ্গে ভারতের একটি সামরিক চুক্তি হয়েছে । এই চুক্তি অনুসারে অ্যামেরিকা ভারতকে INS জলাশ্ম এবং P-81 সরবরাহ করবে ।

এশিয়ায় শক্তি হওয়ার চেষ্টা দীর্ঘদিন ধরে করে আসছে চিন । তাই স্বভাবতই ‘মালাবার’ মহড়া তাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে । ভারত মহাসাগর অঞ্চলে নিজেদের প্রতিপত্তি বাড়াতে ব্যস্ত চিন । কিন্তু সন্দেহ নেই ‘মালাবার’ মহড়া তাদের সেই উদ্যোগে একটি বড় কাঁটা । চিন একটি অনেক বড় দেশ । কিন্তু তাদের সমুদ্রসীমা সেই তুলনায় অনেকটাই কম । নিজেদের নৌবাহিনীকে ভারতের কাছাকাছি রাখার জন্য চিন শ্রীলঙ্কার হামবানটোটা এলাকাটিকে বেছে নিয়েছে । এছাড়া চিন বাংলাদেশ, মায়ানমার, ফিলিপিন্স ও আফ্রিকার দেশগুলির সেনাবাহিনীর সঙ্গেও সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলছে । ভারতের অন্যতম শত্রুদেশ পাকিস্তানকে হাতে রাখার জন্য চিন বালুচিস্তানে গদর সমুদ্র বন্দর ও CPEC (চায়না-পাকিস্তান ইকোনমিক করিড়র) তৈরিতে সাহায্য করছে । চিন মনে করে ‘মালাবার’ মহড়া এশিয়ায় তাদের শক্তি হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে বড় বাধা ।

এখনও পর্যন্ত শুধু রাশিয়ার সঙ্গে ভারত ত্রিমুখী সামরিক মহড়া করেছে । যার নাম ‘ইন্দ্র’ । এবার প্রথম অ্যামেরিকার সঙ্গে এই ধরনের মহড়া করবে ভারত । এই মহড়ার নাম ‘টাইগার ট্রায়াম্প’ । এই মহড়ায় দুই দেশের 1200 সেনা অংশ নেবে । মহড়া শুরু হয়েছে 13 নভেম্বর থেকে । চলবে 21 নভেম্বর পর্যন্ত । মহড়ার জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে অন্ধপ্রদেশের কাকিনাড়া ও বিশাখাপটনম এলাকাকে । এতদিন পর্যন্ত ভারত ও অ্যামেরিকার সামরিক মহড়ায় জল, স্থল ও বায়ু সেনা আলাদা আলাদাভাবে অংশ নিত । এই প্রথম ‘টাইগার ট্রায়াম্প’ মহড়ায় দুই দেশের জল, স্থল ও বায়ু সেনা একযোগে অংশ নিচ্ছে । কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মহড়া দুই দেশের সম্পর্কে নিঃসন্দেহে এক নতুন মাইল ফলক ।

New Delhi, Nov 17 (ANI): Recently, the statue of Swami Vivekananda located inside JNU campus was vandalised by some miscreants amid protests against fee hike and several other issues. While addressing a press conference, JNU administration criticised the vandalism and stated that action will be taken against those who will be found guilty. "Condemn the vandalism done by students. Everything has been recorded. Action will be taken against culprits according to the university guidelines," said Umesh Ashok Kadam, JNU Professor.

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.