ETV Bharat / bharat

বাস কন্ডাকটরের সঙ্গে "বন্ধুত্ব", তারপর ৭ মাস ধরে গণধর্ষণ - gang rape

এক কিশোরীকে ৭ মাস ধরে গণধর্ষণ করার অভিযোগ উঠল চার বাস কন্ডাকটরের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি নাগপুরের।

ফাইল ফোটো
author img

By

Published : Mar 6, 2019, 7:47 PM IST

নাগপুর, ৬ মার্চ: এক কিশোরীকে ৭ মাস ধরে গণধর্ষণ করার অভিযোগ উঠল চার বাস কন্ডাকটরের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি নাগপুরের। চার বাস কন্ডাকটরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের নাম উমেশ ওরফে ভার্শপাল মোরেশ্বর মিশ্রাম (২২), ধর্মপাল দাদারাও মিশ্রাম (২২), আশিস কাশিনাথ লোখান্ডে (২৫) ও অজয় (২২)।

ওই কিশোরী নাগপুরের একটি কলেজে পড়ত। বাসে কলেজে যাতায়াতের সময় এক কন্ডাকটরের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব হয়। তারা পরস্পরকে নিজেদের ফোন নম্বর দেয়। অভিযোগ, ২০১৮ সালের ১ জুলাই ওই কন্ডাকটর কিশোরীকে তার বাড়িতে ডাকে। সেখানে সে ও তার তিন বন্ধু ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে। ওই তিনজনও পেশায় কন্ডাকটর। এরপর দীর্ঘ সাত মাস ধরে ওই চার বাস কন্ডাকটর ওই কিশোরীকে গণধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। ধর্ষণের জেরে ওই কিশোরী গর্ভবতী হয়ে পড়ে। এরপর সে লোকলজ্জায় ২৮ ফেব্রুয়ারি বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়।

ওই কিশোরী বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর তার পরিবারের লোকজন থানার একটি মিসিং ডায়েরি করে। এরপর পুলিশ রায়পুর থেকে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে। তারা ওই কিশোরীকে জেরা করে গোটা বিষয়টি জানতে পারে। এরপরই ওই চার কন্ডাকটরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

undefined

নাগপুর, ৬ মার্চ: এক কিশোরীকে ৭ মাস ধরে গণধর্ষণ করার অভিযোগ উঠল চার বাস কন্ডাকটরের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি নাগপুরের। চার বাস কন্ডাকটরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের নাম উমেশ ওরফে ভার্শপাল মোরেশ্বর মিশ্রাম (২২), ধর্মপাল দাদারাও মিশ্রাম (২২), আশিস কাশিনাথ লোখান্ডে (২৫) ও অজয় (২২)।

ওই কিশোরী নাগপুরের একটি কলেজে পড়ত। বাসে কলেজে যাতায়াতের সময় এক কন্ডাকটরের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব হয়। তারা পরস্পরকে নিজেদের ফোন নম্বর দেয়। অভিযোগ, ২০১৮ সালের ১ জুলাই ওই কন্ডাকটর কিশোরীকে তার বাড়িতে ডাকে। সেখানে সে ও তার তিন বন্ধু ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে। ওই তিনজনও পেশায় কন্ডাকটর। এরপর দীর্ঘ সাত মাস ধরে ওই চার বাস কন্ডাকটর ওই কিশোরীকে গণধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। ধর্ষণের জেরে ওই কিশোরী গর্ভবতী হয়ে পড়ে। এরপর সে লোকলজ্জায় ২৮ ফেব্রুয়ারি বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়।

ওই কিশোরী বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর তার পরিবারের লোকজন থানার একটি মিসিং ডায়েরি করে। এরপর পুলিশ রায়পুর থেকে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে। তারা ওই কিশোরীকে জেরা করে গোটা বিষয়টি জানতে পারে। এরপরই ওই চার কন্ডাকটরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

undefined

Hyderabad, Mar 06 (ANI): While reacting on Supreme Court's decision on Ram Mandir, All India Majlis-e-Ittehad-ul-Muslimeen (AIMIM) president Asaduddin Owaisi said, "Muslim side has accepted the SC suggestion for mediation and also Nirmohi Akhara has also accepted it." He further said, "When SC made the suggestion, Muslim side said the mediation should be court monitored and should be kept confidential. SC has also accepted it." The Supreme Court reserved its order on the issue of referring Ram Janmabhoomi-Babri Masjid title dispute case to court appointed and monitored mediation for 'permanent solution'.
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.