ETV Bharat / bharat

একদিন তার প্লাস্টিকমুক্ত প্রচার সাফল্য আনবে, বিশ্বাস আস্থার

author img

By

Published : Jan 5, 2020, 7:02 AM IST

দেশের উন্নতির দিকে নজর দিয়েছে অনেক সাধারণ মানুষ ৷ একইভাবে উদ্যোগ নিয়েছে তাউলি গ্রামের বাল পঞ্চায়েত ৷ 13 বছর বয়সি আস্থা ঠাকুর এই দলের প্রধান ৷ গ্রামকে প্লাস্টিকমুক্ত করতেই তাদের প্রচার ৷

প্লাস্টিকমুক্ত প্রচার
প্লাস্টিকমুক্ত প্রচার

দেরাদুন, 5 জানুয়ারি : 13 বছর বয়সি আস্থা ঠাকুর ৷ নিজের গ্রামকে প্লাস্টিকমুক্ত করতে বদ্ধপরিকর ৷ তাই তারই মতো আরও কয়েকজন পড়ুয়াদের নিয়ে তৈরি করেছে 'টিম আস্থা' ৷ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধের জন্য তারা কাগজের ব্যাগ তৈরি করছে ৷ পাশাপাশি, মানুষকে প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করতে সচেতনও করছে ৷

স্বচ্ছ ভারত মিশনের আওতায় দেশজুড়ে মানুষ পরিবেশ সংরক্ষণ সম্পর্কে অন্যান্যদের শিক্ষিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে ৷ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বার্তায় অনুপ্রাণিত হয়েই নিজের গ্রামকে প্লাস্টিকমুক্ত করার উদ্যোগ আস্থার ৷ দেরাদুন থেকে 80 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত তাউলি গ্রামের বাসিন্দা সে ৷ গ্রামকে প্লাস্টিকমুক্ত করতে তৈরি করে নিয়েছে বাল পঞ্চায়েত ৷ যেখানে পাঁচ থেকে 14 বছর বয়সি 28 জন স্কুল পড়ুয়া রয়েছে ৷ প্লাস্টিক বিরুদ্ধে লড়াই করতে এই ছাত্রছাত্রীরা কাগজের ব্যাগ বানাচ্ছে ৷

এই কাগজের ব্যাগ অনেক মানুষ ব্যবহার করুক এবং পরিবেশকে বাঁচাতে ও দৈনন্দীন জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করুক, এটাই তাদের একমাত্র লক্ষ্য ৷ গত এক বছর ধরে এই কাজের কারণগুলি তারা সকলের কাছে তুলে ধরে চলেছে ৷ একটি ভালো কাজে আস্থা ও তার দলের এই উদ্যোগ দেখে বর্তমানে অনেক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সাহায্যের জন্য এগিয়ে এসেছে ৷

শুধু তাই নয়, আস্থা বলে, নিজেদের জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতে ও পরিবেশকে রক্ষা করতে সমাজের সকলের সচেতন থাকা উচিত ৷ তাদের এই প্রচার বর্তমানে সীমিত হলেও পরে পরিবেশ রক্ষার জন্য মানুষকে সচেতন করতে আরও বেশ প্রভাব ফেলবে ৷

গ্রামকে প্লাস্টিকমুক্ত করতে প্রচার 13 বছর বয়সি আস্থা ঠাকুরের

নিজের বাড়ি থেকেই এই প্রচারের জন্য প্রথম সমর্থন পায় সে ৷ শুরু থেকেই দাদু অমর সিং ঠাকুর আস্থাকে প্রথম থেকে সমর্থন জানিয়ে এসেছেন ৷ তাঁর দোকানে আসা প্রত্যেক ক্রেতাকে প্লাস্টিকের পণ্য ব্যবহার না করার পরামর্শ দেন তিনি ৷ অমর সিং ঠাকুর জানান, পুরো অঞ্চলটি সেচের জন্য জলের অভাবের মুখে পড়ছে ৷ এমন পরিস্থিতিতে জমিতে প্লাস্টিকের বর্জ্য থাকায় মাটির উর্বরতাও কমে যাচ্ছে ৷

তাদের উদ্যাগ ছোটো হলেও এটাই বিবর্তনের সূচনা ৷ প্লাস্টিকমুক্ত ভারত গড়তে দেশজুড়ে বিবর্তনের প্রয়োজন ৷ সঠিক পথপ্রদর্শক পেলে 'টিম আস্থা'-র এই প্রচেষ্টা একদিন দেশজুড়ে প্রচার চালাবে ৷

দেরাদুন, 5 জানুয়ারি : 13 বছর বয়সি আস্থা ঠাকুর ৷ নিজের গ্রামকে প্লাস্টিকমুক্ত করতে বদ্ধপরিকর ৷ তাই তারই মতো আরও কয়েকজন পড়ুয়াদের নিয়ে তৈরি করেছে 'টিম আস্থা' ৷ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধের জন্য তারা কাগজের ব্যাগ তৈরি করছে ৷ পাশাপাশি, মানুষকে প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করতে সচেতনও করছে ৷

স্বচ্ছ ভারত মিশনের আওতায় দেশজুড়ে মানুষ পরিবেশ সংরক্ষণ সম্পর্কে অন্যান্যদের শিক্ষিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে ৷ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বার্তায় অনুপ্রাণিত হয়েই নিজের গ্রামকে প্লাস্টিকমুক্ত করার উদ্যোগ আস্থার ৷ দেরাদুন থেকে 80 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত তাউলি গ্রামের বাসিন্দা সে ৷ গ্রামকে প্লাস্টিকমুক্ত করতে তৈরি করে নিয়েছে বাল পঞ্চায়েত ৷ যেখানে পাঁচ থেকে 14 বছর বয়সি 28 জন স্কুল পড়ুয়া রয়েছে ৷ প্লাস্টিক বিরুদ্ধে লড়াই করতে এই ছাত্রছাত্রীরা কাগজের ব্যাগ বানাচ্ছে ৷

এই কাগজের ব্যাগ অনেক মানুষ ব্যবহার করুক এবং পরিবেশকে বাঁচাতে ও দৈনন্দীন জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করুক, এটাই তাদের একমাত্র লক্ষ্য ৷ গত এক বছর ধরে এই কাজের কারণগুলি তারা সকলের কাছে তুলে ধরে চলেছে ৷ একটি ভালো কাজে আস্থা ও তার দলের এই উদ্যোগ দেখে বর্তমানে অনেক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সাহায্যের জন্য এগিয়ে এসেছে ৷

শুধু তাই নয়, আস্থা বলে, নিজেদের জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতে ও পরিবেশকে রক্ষা করতে সমাজের সকলের সচেতন থাকা উচিত ৷ তাদের এই প্রচার বর্তমানে সীমিত হলেও পরে পরিবেশ রক্ষার জন্য মানুষকে সচেতন করতে আরও বেশ প্রভাব ফেলবে ৷

গ্রামকে প্লাস্টিকমুক্ত করতে প্রচার 13 বছর বয়সি আস্থা ঠাকুরের

নিজের বাড়ি থেকেই এই প্রচারের জন্য প্রথম সমর্থন পায় সে ৷ শুরু থেকেই দাদু অমর সিং ঠাকুর আস্থাকে প্রথম থেকে সমর্থন জানিয়ে এসেছেন ৷ তাঁর দোকানে আসা প্রত্যেক ক্রেতাকে প্লাস্টিকের পণ্য ব্যবহার না করার পরামর্শ দেন তিনি ৷ অমর সিং ঠাকুর জানান, পুরো অঞ্চলটি সেচের জন্য জলের অভাবের মুখে পড়ছে ৷ এমন পরিস্থিতিতে জমিতে প্লাস্টিকের বর্জ্য থাকায় মাটির উর্বরতাও কমে যাচ্ছে ৷

তাদের উদ্যাগ ছোটো হলেও এটাই বিবর্তনের সূচনা ৷ প্লাস্টিকমুক্ত ভারত গড়তে দেশজুড়ে বিবর্তনের প্রয়োজন ৷ সঠিক পথপ্রদর্শক পেলে 'টিম আস্থা'-র এই প্রচেষ্টা একদিন দেশজুড়ে প্রচার চালাবে ৷

Kota (Rajasthan), 4 January (ANI): Patients coming to the hospital should get the best treatment as it is the top priority of the state government, said Rajasthan CM Ashok Gehlot. The death of children in JK Lon Hospital in Kota is not due to negligence in treatment but due to increase in diseases. Special attention is being given by the government to ensure better treatment facilities for children in the hospital. Chief Minister Ashok Gehlot has given instructions to concerned authorities to provide every possible care and treatment to children. In view of this, the Rajasthan Health Minister Dr Raghu Sharma directed the inspection of JK Lon Hospital in Kota and instructed the hospital management to take all corrective measures. The state government is sensitive that there should be no negligence in the medical services being provided to infants coming to the hospital. The maintenance and facilities of equipment in the hospital are constantly being improved.
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.