ETV Bharat / bharat

রাজ্যপাল কি কাঠপুতুল, প্রশ্ন সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় - পটনা

রাজ্যপাল কি কাঠপুতুল । এমনই প্রশ্ন এল বিহারের সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় ।

প্রতীকী ছবি
author img

By

Published : Jul 16, 2019, 4:21 PM IST

Updated : Jul 16, 2019, 4:37 PM IST

পটনা, 16 জুলাই : সিভিল সার্ভিসের পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন । কিন্তু, পরীক্ষায় এমন প্রশ্ন আসবে, তা হয়তো ভাবেননি পরীক্ষার্থীরা । আর এমন প্রশ্ন নিয়ে বিতর্কও বেধেছে ।

কী প্রশ্ন করা হয়েছে বিহারের সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় ?

বিহারের সিভিল সার্ভিসের মেইন পরীক্ষার জেনেরাল নলেজ পেপারে প্রশ্ন করা হয়েছে, ভারতের রাজ্য রাজনীতিতে রাজ্যপালের ভূমিকা পর্যালোচনা করো । বিশেষ করে বিহারের ক্ষেত্রে । রাজ্যপাল কি শুধুই কাঠপুতুল ?

এমন প্রশ্ন হওয়ায় বিতর্ক বাধে । তারপরই বিষয়টি নিয়ে নিজেদের দায়ভার ঝেড়ে ফেলে বিহার পাবলিক সার্ভিস কমিশন (BPSC) । তারা জানায়, প্রশ্নপত্র তৈরিতে তাদের সদস্যদের কোনও ভূমিকা নেই । যিনি জেনেরাল নলেজ পেপারের প্রশ্নপত্র তৈরি করেছেন, তাঁর ঘাড়ে কার্যত দায়ভার চাপান BPSC আধিকারিকরা । একইসঙ্গে তাঁদের বক্তব্য, কাঠপুতুল শব্দটি বাদে এই প্রশ্নের মধ্যে কোনও ভুল নেই । কাঠপুতুল শব্দ এড়ানো যেত । তবে BPSC-র তরফে পরে দুঃখপ্রকাশ করা হয় ।

বছর দুয়েক আগে বিহারের সরকারি স্কুলের ক্লাস এইটের পরীক্ষায় একটি প্রশ্ন নিয়েও বিতর্ক বেধেছিল । প্রশ্ন ছিল, পাঁচটি দেশের নাগরিকদের কী বলে ডাকা হয় । পাঁচটি দেশের নাম দেওয়া হয়- চিন, নেপাল, ইংল্যান্ড, ইন্ডিয়া এবং কাশ্মীর । কাশ্মীরকে কী ভাবে দেশ বলা হল, তা নিয়ে বিতর্ক বেধেছিল । রাজ্য সরকার এই নিয়ে দুঃখপ্রকাশ করেছিল । যিনি প্রশ্নপত্র তৈরি করেছিলেন, তাঁকে ব্ল্যাকলিস্ট করা হয় ।

পটনা, 16 জুলাই : সিভিল সার্ভিসের পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন । কিন্তু, পরীক্ষায় এমন প্রশ্ন আসবে, তা হয়তো ভাবেননি পরীক্ষার্থীরা । আর এমন প্রশ্ন নিয়ে বিতর্কও বেধেছে ।

কী প্রশ্ন করা হয়েছে বিহারের সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় ?

বিহারের সিভিল সার্ভিসের মেইন পরীক্ষার জেনেরাল নলেজ পেপারে প্রশ্ন করা হয়েছে, ভারতের রাজ্য রাজনীতিতে রাজ্যপালের ভূমিকা পর্যালোচনা করো । বিশেষ করে বিহারের ক্ষেত্রে । রাজ্যপাল কি শুধুই কাঠপুতুল ?

এমন প্রশ্ন হওয়ায় বিতর্ক বাধে । তারপরই বিষয়টি নিয়ে নিজেদের দায়ভার ঝেড়ে ফেলে বিহার পাবলিক সার্ভিস কমিশন (BPSC) । তারা জানায়, প্রশ্নপত্র তৈরিতে তাদের সদস্যদের কোনও ভূমিকা নেই । যিনি জেনেরাল নলেজ পেপারের প্রশ্নপত্র তৈরি করেছেন, তাঁর ঘাড়ে কার্যত দায়ভার চাপান BPSC আধিকারিকরা । একইসঙ্গে তাঁদের বক্তব্য, কাঠপুতুল শব্দটি বাদে এই প্রশ্নের মধ্যে কোনও ভুল নেই । কাঠপুতুল শব্দ এড়ানো যেত । তবে BPSC-র তরফে পরে দুঃখপ্রকাশ করা হয় ।

বছর দুয়েক আগে বিহারের সরকারি স্কুলের ক্লাস এইটের পরীক্ষায় একটি প্রশ্ন নিয়েও বিতর্ক বেধেছিল । প্রশ্ন ছিল, পাঁচটি দেশের নাগরিকদের কী বলে ডাকা হয় । পাঁচটি দেশের নাম দেওয়া হয়- চিন, নেপাল, ইংল্যান্ড, ইন্ডিয়া এবং কাশ্মীর । কাশ্মীরকে কী ভাবে দেশ বলা হল, তা নিয়ে বিতর্ক বেধেছিল । রাজ্য সরকার এই নিয়ে দুঃখপ্রকাশ করেছিল । যিনি প্রশ্নপত্র তৈরি করেছিলেন, তাঁকে ব্ল্যাকলিস্ট করা হয় ।

Intro:কলকাতা, ১৩ জুলাই: "ট্রেনটাকে দাঁড় না করিয়ে, এই ভাবে একটি লোককে টেনে নিয়ে গিয়ে মেরে ফেলল। আমরা অভিযোগ জানাব।" এমনই জানাল শনিবার মেট্রোর রেকের দরজায় হাত আটকে যাওয়ার জেরে মৃত সজল কাঞ্জিলালের পরিজনরা।Body:কসবার ৯১/২৪বি বোসপুকুর রোডের বাসিন্দা সজল কাঞ্জিলাল থাকতেন তাঁর তুতো-ভাই রাজকুমার মুখোপাধ্যায়ের পরিবারের সঙ্গে। এই পরিবারে রয়েছেন রাজকুমার মুখোপাধ্যায়ের স্ত্রী শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায় এবং তাঁদের ছেলে রাজদীপ মুখোপাধ্যায়। কলকাতা মেট্রো রেলওয়েতে দুর্ঘটনার প্রসঙ্গে শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায় বলেন, "এটা একদিনের ঘটনা নয়। বার বার এটা হচ্ছে।" একই সঙ্গে, সজল কাঞ্জিলালের মৃত্যুর বিষয় তিনি বলেন, "সুইসাইড নয়, এটা অ্যাক্সিডেন্ট কেস। কারণ, প্রথমত ফার্স্ট বগিতেই ছিল। হাত যখন আটকাল, তখন তো সেনসর কাজ করছিল না।" তিনি বলেন, "সেখানে তো ট্রেনটাকে দাঁড় করানো উচিত ছিল। সেটা না করে টেনে নিয়ে গিয়ে এইভাবে একটা লোককে মেরে ফেলল। এটা নিয়ে আমরা অভিযোগ জানাব।"

শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, সজল কাঞ্জিলাল প্রত্যেকদিন মেট্রো করে রবীন্দ্রসদন-নন্দন চত্বর যেতেন। বাড়ি ফিরতেন রাত ১০টা- সাড়ে ১০টার মধ্যে। কখনও সকালে, কখনও বিকাল সাড়ে ৩টে-৪টের সময় বাড়ি থেকে বের হতেন। শনিবার বিকাল সাড়ে ৪টে নাগাদ বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন। আর্ট কলেজে মডেলিং করতেন সজল কাঞ্জিলাল। শুধুমাত্র তাই নয়। তিনি লিটল ম্যাগাজিন বিক্রি করতেন রবীন্দ্রসদন-নন্দন চত্বরে। অনেক আগে মমতা শঙ্করের গ্রুপে তিনি নাচও করতেন। এ সব নিয়ে থাকতেন তিনি।Conclusion:সজল কাঞ্জিলাল অবিবাহিত ছিলেন। শনিবার রাত ৮টা-সওয়া ৮টা নাগাদ পার্কস্ট্রিট থানা থেকে এই দুর্ঘটনার খবর পান শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায়। পায়ে ব‍্যথা ছিল। এই জন্য শনিবার বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় সজল মুখোপাধ্যায়কে শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায় বলেছিলেন, কেন তিনি বেরোচ্ছেন। কিন্তু, রবীন্দ্রসদন-নন্দন চত্বরে না গিয়ে থাকতে পারতেন না সজল কাঞ্জিলাল। শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায়ের কথায়, "এটা ওর নেশা ছিল। অনেকের অনেক রকম নেশা থাকে। ওর নেশা ছিল, নন্দন ছাড়া থাকতে পারে না।"

__________
Last Updated : Jul 16, 2019, 4:37 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.