ETV Bharat / bharat

এক বছর পর পরিবারের সঙ্গে মেয়েকে মিলিয়ে দিল ফেসবুক - পরিবারের সঙ্গে মিলিয়ে দিল মেয়েকে

প্রথমে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ । তারপর ফেসবুক । সোশাল মিডিয়ার দৌলতে মেয়েক ফিরে পেল পরিবার ।

পরিবারের সঙ্গে যুবতি
author img

By

Published : Nov 2, 2019, 11:46 PM IST

জবলপুর, 2 নভেম্বর : সোশাল মিডিয়া । এই শব্দটা শুনলে এখন বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই ভয়, চিন্তা দেখা যায় । মাথায় আসে সাইবার ক্রাইমের কথা । সেই সোশাল মিডিয়ার দৌলতেই এক বছর পর নিজের পরিবারকে ফিরে পেল যুবতি ।

2018 সালের নভেম্বরে তিন-চার দিন ধরে মধ্যপ্রদেশের ধামাপুরে একটি যুবতিকে ঘুরতে দেখে স্থানীয়রা । তারা পুলিশে খবর দেয় । তারপর ধামাপুর থানার পুলিশ ওই যুবতিকে হোমে নিয়ে যায় । সেখানে ওই যুবতিকে বাংলা ভাষায় কথা বলতে দেখে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে জবলপুর পুলিশ । পশ্চিমবঙ্গের থানাগুলিতে ওই যুবতির পরিচয় জানার জন্য ছবি পাঠানো হয় । পুলিশ একটি অফিশিয়াল হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ওই যুবতির ছবিটি শেয়ার করেন । ওই গ্রুপে হকার থেকে শুরু করে NGO-র সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা ছিলেন । সেখান থেকেই এক NGO-র ডিরেক্টর সন্দীপ রাই ফেসবুকে যুবতির ছবিটি পোস্ট করেন । ছবিটি পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গেই একজন জানান যে তিনি ওই যুবতিকে দেখেছেন । ওই NGO-র ডিরেক্টর সঙ্গে সঙ্গে যুবতির মা-বাবার সঙ্গে যোগাযোগ করেন । জানান যে তাঁদের মেয়ে জবলপুরে আছেন ।

আজ সন্দীপবাবু যুবতির মা-বাবার সঙ্গে জবলপুরে যায় । সেখানে ওই যুবতিকে পরিবারের হাতে তুলে দেন পুলিশ সুপার অমিত সিং । পুলিশের বক্তব্য, ওই যুবতি মানসিক ভারসাম্যহীন । তাই ভুল ট্রেনে উঠে পড়েন ।

জবলপুর, 2 নভেম্বর : সোশাল মিডিয়া । এই শব্দটা শুনলে এখন বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই ভয়, চিন্তা দেখা যায় । মাথায় আসে সাইবার ক্রাইমের কথা । সেই সোশাল মিডিয়ার দৌলতেই এক বছর পর নিজের পরিবারকে ফিরে পেল যুবতি ।

2018 সালের নভেম্বরে তিন-চার দিন ধরে মধ্যপ্রদেশের ধামাপুরে একটি যুবতিকে ঘুরতে দেখে স্থানীয়রা । তারা পুলিশে খবর দেয় । তারপর ধামাপুর থানার পুলিশ ওই যুবতিকে হোমে নিয়ে যায় । সেখানে ওই যুবতিকে বাংলা ভাষায় কথা বলতে দেখে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে জবলপুর পুলিশ । পশ্চিমবঙ্গের থানাগুলিতে ওই যুবতির পরিচয় জানার জন্য ছবি পাঠানো হয় । পুলিশ একটি অফিশিয়াল হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ওই যুবতির ছবিটি শেয়ার করেন । ওই গ্রুপে হকার থেকে শুরু করে NGO-র সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা ছিলেন । সেখান থেকেই এক NGO-র ডিরেক্টর সন্দীপ রাই ফেসবুকে যুবতির ছবিটি পোস্ট করেন । ছবিটি পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গেই একজন জানান যে তিনি ওই যুবতিকে দেখেছেন । ওই NGO-র ডিরেক্টর সঙ্গে সঙ্গে যুবতির মা-বাবার সঙ্গে যোগাযোগ করেন । জানান যে তাঁদের মেয়ে জবলপুরে আছেন ।

আজ সন্দীপবাবু যুবতির মা-বাবার সঙ্গে জবলপুরে যায় । সেখানে ওই যুবতিকে পরিবারের হাতে তুলে দেন পুলিশ সুপার অমিত সিং । পুলিশের বক্তব্য, ওই যুবতি মানসিক ভারসাম্যহীন । তাই ভুল ট্রেনে উঠে পড়েন ।

Intro:जबलपुर
कहते हैं कि सोशल मीडिया के कुछ बुरे परिणाम होते हैं तो कुछ अच्छे भी।जी हां सोशल मीडिया ने आज एक अच्छा परिणाम को दिखाते हुए एक बेटी को उसके माता-पिता से करीब 1 साल बाद मिलवाया।दरअसल घमापुर के पास नवंबर 2018 में यह युवती विछिप्त हालत में घूमती हुई स्थानीय लोगों के द्वारा देखी गई थी। आसपास के लोगो ने तीन-चार दिन युवती को घूमते देख पुलिस को सूचना दी जिसके बाद घमापुर थाना पुलिस के माध्यम से उसे महिला सुधार गृह भेजा गया।


Body:युवती बोलचाल में बंगाली भाषा का प्रयोग करती थी लिहाजा युवती के परिजनों की तलाश के लिए परिवार परामर्श केंद्र और जबलपुर पुलिस ने पश्चिम बंगाल के थानों में युवती की फोटो उसकी पतासाजी के लिए भेजी। कोलकाता में तमाम वेंडर- डिलीवरी ब्वॉय-हाकर और एनजीओ संचालक पुलिस के व्हाट्सएप ग्रुप से जुड़े रहते हैं।युवती की फोटो जब पुलिस ने कुछ ग्रुपों में वायरल की तब वायरल हुई युवती की फोटो को एक एनजीओ संचालक सुदीप राय ने फेसबुक में भी अपलोड कर दिया।फोटो फेसबुक में अपलोड होते ही उनके पास एक कमेंट से आया कि यह युवती कोलकाता के 18 नंबर वार्ड में रहती है। सुदीप राय तुरंत मौके पर जाकर उसके माता-पिता से संपर्क कर बताया कि उनकी बेटी इस समय जबलपुर में है।



Conclusion:आज एनजीओ संचालक युवती के परिजनों को लेकर जबलपुर पहुंचे जहां एसपी अमित सिंह के सामने परिवार परामर्श केंद्र ने युवती को उनके परिजनों को सौंप दिया।बताया जा रहा है कि 1 साल पहले युवती ट्रेन में बैठकर जबलपुर आ गई थी क्योंकि उसकी मानसिक हालत ठीक नहीं थी इस कारण वह यहां वहां घूम रही थी। लिहाजा घमापुर पुलिस के सहारे उसे महिला सुधार गृह में भेज दिया और उसके परिजनों की तलाश करने सोशल मीडिया का सहारा लिया गया।इधर जबलपुर एसपी मान रहे हैं कि आज के दौर का सोशल मीडिया सबसे बड़ा माध्यम है और जिस तरह से फेसबुक और व्हाट्सएप के साथ-साथ जबलपुर पुलिस ने युवती के माता-पिता को तलाश किया है वह काबिले तारीफ है।
बाईट.1-सुदीप राय...... ngo संचालक,कोलकाता
बाईट.2-अमित सिंह...... एसपी,जबलपुर
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.