ETV Bharat / bharat

রাজ্যের আর্থিক সমৃদ্ধি, কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে মৎস্য শিল্প নেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা - aqua culture

দেশে স্বাদু জলের মাছ চাষের সবচেয়ে বড় ক্ষেত্রটি রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশের কোলেরু নদীর অববাহিকায় । মাছ চাষই হল একমাত্র শিল্পক্ষেত্র, যেখানে হেক্টর পিছু 25 জন কাজ করতে পারেন, যা কৃষি এবং ওই সংক্রান্ত শিল্পের তুলনায় বেশি । এই শিল্পক্ষেত্রের দ্রুত উন্নতি ঘটলেও বাকি সব শিল্পের মতো এখানেও দৈনন্দিন বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে ।

মৎস্য শিল্প
author img

By

Published : Nov 1, 2019, 1:52 PM IST

গত কয়েক দশক ধরেই ভারতে কৃষির ধারাবাহিক উন্নতি হয়েছে । এ দেশে জাতীয় সড়ক তৈরির আগে থেকে মৎস্য চাষ হয়ে আসছে । মাছ চাষি, শিল্পপতি, বিজ্ঞানী এবং সর্বোপরি সরকারের সাহায্যে মাছ চাষে প্রভূত উন্নতি হয়েছে । দেশে স্বাদু জলের মাছ চাষের সবচেয়ে বড় ক্ষেত্রটি রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশের কোলেরু নদীর অববাহিকায় । মাছ চাষই হল একমাত্র শিল্পক্ষেত্র, যেখানে হেক্টর পিছু 25 জন কাজ করতে পারেন, যা কৃষি এবং ওই সংক্রান্ত শিল্পের তুলনায় বেশি । এই শিল্পক্ষেত্রের দ্রুত উন্নতি ঘটলেও বাকি সব শিল্পের মতো এখানেও দৈনন্দিন বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে । মাছের দামের তারতম্য, পর্যাপ্ত বরফ ও হিমঘরের অভাবে প্রতিনিয়ত ভুগতে হচ্ছে এই শিল্পকে । যার ফলে 10 শতাংশ পর্যন্ত ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছে এই শিল্প ।

মাছ ও চিংড়ি চাষের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বিষয়টি হল উন্নত বীজ (ছোট মাছ) । এই বিষয়ে (উন্নত বীজ বপন) একাধিক নির্দেশিকা, প্রশিক্ষণ থাকলেও প্রয়োগের ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা রয়েই গেছে । মৎস্য দফতরের তত্ত্বাবধানে গুন্টুর জেলার তেনালিতে একটি ফিস ফ্রাই ( চারা) তৈরির কেন্দ্র রয়েছে । বিভিন্ন সূত্রে খবর, শুধুমাত্র এই কেন্দ্রের আয় থেকেই গোটা দপ্তরের বেতন হয়ে যায় । বেসরকারি উদ্যোগের প্রবেশের পর এই কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গকেও টপকে গেছে । তুঙ্গভদ্রার অববাহিকায় কর্নাটক সরকার ও মৎস্য দফতরের যৌথ মৎস্য চাষ কেন্দ্রে খুব উন্নত জাতের বীজ তৈরি হচ্ছে । কিন্তু কর্নাটকের কেন্দ্রে যেখানে এক লক্ষ মাছের ডিমের দাম এক হাজার টাকা, সেখানে অন্ধ্রপ্রদেশে ওই একই পরিমাণ মাছের ডিমের দাম মাত্র 200 টাকা । শুধুমাত্র তুঙ্গভদ্রার এই কেন্দ্র থেকেই কর্নাটক সরকার 40 লক্ষ টাকা আয় করে ।

দেশে মাছ চাষ এই মুহূর্তে দুই জায়গায় খুব বেশি পরিমাণে হয় । পশ্চিমবঙ্গের গঙ্গা অববাহিকা এবং দ্বিতীয়টি হল অন্ধ্রপ্রদেশের কোলেরুর কৃষ্ণা-গোদাবরী অববাহিকা । এই দুই রাজ্যের মোট উৎপাদনের 40 থেকে 80 শতাংশ অন্য রাজ্যে রপ্তানি করা হয় । তবে এ ক্ষেত্রে রপ্তানির পথ মাধ্যম বেশ লম্বা এবং মাছ রপ্তানির ক্ষেত্রে বেশ কিছু সমস্যাও আছে । প্রাদেশিক মাছ, যেমন কাতলা, রুই, কার্প জাতীয় মাছ বছরে দু’বার প্রজননে সক্ষম । উন্নত ডিম ও চারাপোনার জন্য সঠিক পরিবেশেরও প্রয়োজন । 2007 সালে জাতীয় মৎস্য উন্নয়ন পর্ষদ (NFDB) 100 মিলিমিটার চারাপোনার দাম 1 টাকা ধার্য করেছে । ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর এগ্রিকালচারাল রিসার্চ (ICAR) এবং সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট অব ফ্রেশওয়াটার এগ্রিকালচার (CIFA)-এর সুপারিশ অনুযায়ী 2014 সালে দাম বেড়ে হয় 2 টাকা 50 পয়সা । চাষে খরচ বাড়লেও অন্ধ্রপ্রদেশের মৎস্য দফতর কিন্তু এখনও 1999 সালের দামই বজায় রেখেছে ।

এ বিষয়ে জরুরিভিত্তিতে পদক্ষেপ করা প্রয়োজন । গোদাবরী নদীতে ধারাবাহিকভাবে মাছ ছাড়া হচ্ছে, একই কাজ করা হচ্ছে ছোট নদীতেও । এই পদ্ধতি অবলম্বন করে পশ্চিমবঙ্গ মৎস্য উৎপাদনের ব্যাপক সাফল্য পেয়েছে । যদিও মৎস্য উৎপাদনে অন্ধ্রপ্রদেশ এক নম্বর, কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ দ্রুত গতিতে উপরে উঠে আসছে । উৎপাদিত মৎস্য মজুতের ব্যবস্থা না থাকায়, উত্পাদনকারীরা কম দামে তা বিক্রি করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন । সরকারকে এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ করতে হবে, নজর দিতে হবে দামের দিকটিতেও । পঞ্চায়েত দপ্তরকে মত্স্য দপ্তরের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে, এবং মত্স্যজীবীদের উত্কৃষ্টমানের ছোট মাছ (চারা মাছ ) প্রদান করতে হবে । ছোট মাছ দেওয়ার সময় মৎস্য দপ্তরকে সার্টিফিকেট এবং রশিদ দেওয়ার ব্যবস্থা চালু করতে হবে । ইন্টারনেটে সর্বশেষ তথ্য প্রদানের মাধ্যমে মৎস্যজীবীদের জ্ঞান বৃদ্ধির ব্যবস্থা করতে হবে । তথ্য-প্রযুক্তিগত ত্রুটি, বিশেষ করে আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে । রপ্তানির ক্ষেত্রে মৎস্যজীবীদের ছাড় দেওয়ার বিষয়টি ভাবতে হবে । ফিশারির ছাত্রদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই চ্যালেঞ্জকে খুব সহজেই মোকাবিলা করা সম্ভব ।

অন্ধ্রপ্রদেশে উৎপাদিত মৎস্যের 90 শতাংশ ভিন রাজ্যে রপ্তানি করা হয় । সদ্য ভূমিষ্ট তেলাঙ্গানা রাষ্ট্র এ বিষয়ে 'নীল' বিপ্লব এনেছে । কিন্তু, এই তেলুগু রাষ্ট্রে মাছের জন্য মাথাপিছু খরচ করা হয় খুবই কম, যার মূল কারণ মাছের বাজারের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, যা এখানকার মানুষের মনে বদ্ধমূল হয়ে গেছে । বড় শহরে পরিচ্ছন্ন মাছের বাজার বিক্রয় বৃদ্ধির অন্যতম কারণ । স্থানীয় বাজারে এটাই সব থেকে বড় সমস্যা । পরিপাটি ব্যবস্থা, একটি নির্দিষ্ট জায়গায় আবর্জনা ফেলা ক্রেতা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ । বড় বড় শহরে সাধারণ মানুষ প্রধানত গুরুত্ব দেন বাইরের খাবার বা অনলাইন খাবার অর্ডারের উপর । স্থানীয় মৎস্যজীবীরা এই বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে মাছ রান্না করে সরবরাহ করেন । সি-ফুড উৎসব আয়োজনের মাধ্যমে মাছ বিক্রির বিষয়টিকে আরও বাড়ানো যেতে পারে ।

ভারতীয় মৎস্যজীবীরা প্রাদেশিক মাছ যেমন রুই, কাতলা, সাদা কার্প জাতীয় মাছের উৎপাদন বাড়াচ্ছেন তেলাপিয়ার মতো মাছের পাশাপাশি । ইনসেনটিভ এবং ভরতুকি চিংড়ি এবং মাছ রপ্তানির ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । মাছের চারা এবং হ্যাচারির চিংড়ির ক্ষেত্রে এই পদক্ষেপ মৎস্যজীবীদের আর্থিক দিক থেকে সাহায্য করবে । স্বচ্ছ জলের সংরক্ষণ এ বিষয়ে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ । মাছ চাষের ক্ষেত্রে এই জল বিশেষ প্রয়োজনীয় । এই পদক্ষেপ ব্যবসা বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও কার্যকর ভূমিকা নেবে । এর মাধ্যমে তেলুগু রাষ্ট্রে কর্মসংস্থান বাড়বে এবং আয় বৃদ্ধি হবে ।

গত কয়েক দশক ধরেই ভারতে কৃষির ধারাবাহিক উন্নতি হয়েছে । এ দেশে জাতীয় সড়ক তৈরির আগে থেকে মৎস্য চাষ হয়ে আসছে । মাছ চাষি, শিল্পপতি, বিজ্ঞানী এবং সর্বোপরি সরকারের সাহায্যে মাছ চাষে প্রভূত উন্নতি হয়েছে । দেশে স্বাদু জলের মাছ চাষের সবচেয়ে বড় ক্ষেত্রটি রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশের কোলেরু নদীর অববাহিকায় । মাছ চাষই হল একমাত্র শিল্পক্ষেত্র, যেখানে হেক্টর পিছু 25 জন কাজ করতে পারেন, যা কৃষি এবং ওই সংক্রান্ত শিল্পের তুলনায় বেশি । এই শিল্পক্ষেত্রের দ্রুত উন্নতি ঘটলেও বাকি সব শিল্পের মতো এখানেও দৈনন্দিন বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে । মাছের দামের তারতম্য, পর্যাপ্ত বরফ ও হিমঘরের অভাবে প্রতিনিয়ত ভুগতে হচ্ছে এই শিল্পকে । যার ফলে 10 শতাংশ পর্যন্ত ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছে এই শিল্প ।

মাছ ও চিংড়ি চাষের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বিষয়টি হল উন্নত বীজ (ছোট মাছ) । এই বিষয়ে (উন্নত বীজ বপন) একাধিক নির্দেশিকা, প্রশিক্ষণ থাকলেও প্রয়োগের ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা রয়েই গেছে । মৎস্য দফতরের তত্ত্বাবধানে গুন্টুর জেলার তেনালিতে একটি ফিস ফ্রাই ( চারা) তৈরির কেন্দ্র রয়েছে । বিভিন্ন সূত্রে খবর, শুধুমাত্র এই কেন্দ্রের আয় থেকেই গোটা দপ্তরের বেতন হয়ে যায় । বেসরকারি উদ্যোগের প্রবেশের পর এই কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গকেও টপকে গেছে । তুঙ্গভদ্রার অববাহিকায় কর্নাটক সরকার ও মৎস্য দফতরের যৌথ মৎস্য চাষ কেন্দ্রে খুব উন্নত জাতের বীজ তৈরি হচ্ছে । কিন্তু কর্নাটকের কেন্দ্রে যেখানে এক লক্ষ মাছের ডিমের দাম এক হাজার টাকা, সেখানে অন্ধ্রপ্রদেশে ওই একই পরিমাণ মাছের ডিমের দাম মাত্র 200 টাকা । শুধুমাত্র তুঙ্গভদ্রার এই কেন্দ্র থেকেই কর্নাটক সরকার 40 লক্ষ টাকা আয় করে ।

দেশে মাছ চাষ এই মুহূর্তে দুই জায়গায় খুব বেশি পরিমাণে হয় । পশ্চিমবঙ্গের গঙ্গা অববাহিকা এবং দ্বিতীয়টি হল অন্ধ্রপ্রদেশের কোলেরুর কৃষ্ণা-গোদাবরী অববাহিকা । এই দুই রাজ্যের মোট উৎপাদনের 40 থেকে 80 শতাংশ অন্য রাজ্যে রপ্তানি করা হয় । তবে এ ক্ষেত্রে রপ্তানির পথ মাধ্যম বেশ লম্বা এবং মাছ রপ্তানির ক্ষেত্রে বেশ কিছু সমস্যাও আছে । প্রাদেশিক মাছ, যেমন কাতলা, রুই, কার্প জাতীয় মাছ বছরে দু’বার প্রজননে সক্ষম । উন্নত ডিম ও চারাপোনার জন্য সঠিক পরিবেশেরও প্রয়োজন । 2007 সালে জাতীয় মৎস্য উন্নয়ন পর্ষদ (NFDB) 100 মিলিমিটার চারাপোনার দাম 1 টাকা ধার্য করেছে । ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর এগ্রিকালচারাল রিসার্চ (ICAR) এবং সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট অব ফ্রেশওয়াটার এগ্রিকালচার (CIFA)-এর সুপারিশ অনুযায়ী 2014 সালে দাম বেড়ে হয় 2 টাকা 50 পয়সা । চাষে খরচ বাড়লেও অন্ধ্রপ্রদেশের মৎস্য দফতর কিন্তু এখনও 1999 সালের দামই বজায় রেখেছে ।

এ বিষয়ে জরুরিভিত্তিতে পদক্ষেপ করা প্রয়োজন । গোদাবরী নদীতে ধারাবাহিকভাবে মাছ ছাড়া হচ্ছে, একই কাজ করা হচ্ছে ছোট নদীতেও । এই পদ্ধতি অবলম্বন করে পশ্চিমবঙ্গ মৎস্য উৎপাদনের ব্যাপক সাফল্য পেয়েছে । যদিও মৎস্য উৎপাদনে অন্ধ্রপ্রদেশ এক নম্বর, কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ দ্রুত গতিতে উপরে উঠে আসছে । উৎপাদিত মৎস্য মজুতের ব্যবস্থা না থাকায়, উত্পাদনকারীরা কম দামে তা বিক্রি করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন । সরকারকে এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ করতে হবে, নজর দিতে হবে দামের দিকটিতেও । পঞ্চায়েত দপ্তরকে মত্স্য দপ্তরের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে, এবং মত্স্যজীবীদের উত্কৃষ্টমানের ছোট মাছ (চারা মাছ ) প্রদান করতে হবে । ছোট মাছ দেওয়ার সময় মৎস্য দপ্তরকে সার্টিফিকেট এবং রশিদ দেওয়ার ব্যবস্থা চালু করতে হবে । ইন্টারনেটে সর্বশেষ তথ্য প্রদানের মাধ্যমে মৎস্যজীবীদের জ্ঞান বৃদ্ধির ব্যবস্থা করতে হবে । তথ্য-প্রযুক্তিগত ত্রুটি, বিশেষ করে আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে । রপ্তানির ক্ষেত্রে মৎস্যজীবীদের ছাড় দেওয়ার বিষয়টি ভাবতে হবে । ফিশারির ছাত্রদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই চ্যালেঞ্জকে খুব সহজেই মোকাবিলা করা সম্ভব ।

অন্ধ্রপ্রদেশে উৎপাদিত মৎস্যের 90 শতাংশ ভিন রাজ্যে রপ্তানি করা হয় । সদ্য ভূমিষ্ট তেলাঙ্গানা রাষ্ট্র এ বিষয়ে 'নীল' বিপ্লব এনেছে । কিন্তু, এই তেলুগু রাষ্ট্রে মাছের জন্য মাথাপিছু খরচ করা হয় খুবই কম, যার মূল কারণ মাছের বাজারের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, যা এখানকার মানুষের মনে বদ্ধমূল হয়ে গেছে । বড় শহরে পরিচ্ছন্ন মাছের বাজার বিক্রয় বৃদ্ধির অন্যতম কারণ । স্থানীয় বাজারে এটাই সব থেকে বড় সমস্যা । পরিপাটি ব্যবস্থা, একটি নির্দিষ্ট জায়গায় আবর্জনা ফেলা ক্রেতা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ । বড় বড় শহরে সাধারণ মানুষ প্রধানত গুরুত্ব দেন বাইরের খাবার বা অনলাইন খাবার অর্ডারের উপর । স্থানীয় মৎস্যজীবীরা এই বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে মাছ রান্না করে সরবরাহ করেন । সি-ফুড উৎসব আয়োজনের মাধ্যমে মাছ বিক্রির বিষয়টিকে আরও বাড়ানো যেতে পারে ।

ভারতীয় মৎস্যজীবীরা প্রাদেশিক মাছ যেমন রুই, কাতলা, সাদা কার্প জাতীয় মাছের উৎপাদন বাড়াচ্ছেন তেলাপিয়ার মতো মাছের পাশাপাশি । ইনসেনটিভ এবং ভরতুকি চিংড়ি এবং মাছ রপ্তানির ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । মাছের চারা এবং হ্যাচারির চিংড়ির ক্ষেত্রে এই পদক্ষেপ মৎস্যজীবীদের আর্থিক দিক থেকে সাহায্য করবে । স্বচ্ছ জলের সংরক্ষণ এ বিষয়ে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ । মাছ চাষের ক্ষেত্রে এই জল বিশেষ প্রয়োজনীয় । এই পদক্ষেপ ব্যবসা বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও কার্যকর ভূমিকা নেবে । এর মাধ্যমে তেলুগু রাষ্ট্রে কর্মসংস্থান বাড়বে এবং আয় বৃদ্ধি হবে ।

New Delhi, Nov 01 (ANI): German Chancellor Angela Merkel arrived in Delhi on October 31. She received ceremonial reception at Rashtrapati Bhawan in the national capital on November 01. She was received by Prime Minister Narendra Modi upon her arrival at the Rashtrapati Bhawan. Angela Merkel is in India for the 5th India-Germany Inter Governmental Consultation. While addressing the media, German Chancellor Angela Merkel said, "I am delighted to be here in India. Germany-India are linked by very close ties. We have great respect for this vast country and its diversity." As per the diplomatic sources the main topics on agenda of talks between India and Germany during German Chancellor's visit include skill development, climate, artificial intelligence, sustainable development, security and economy. Talks on possible free trade agreement with EU will also be discussed.

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.