ETV Bharat / bharat

রাম মন্দির তৈরির জন্য় 50 লাখ টাকা দান 11 বছরের বালিকার

লকডাউনে স্কুলে যেতে পারেনি ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ভাবিকা মাহেশ্বরী৷ বদলে ভক্তদের রামকথা শোনাতে শুরু করে সে৷ রামকথা শুনিয়ে সংগ্রহ করে 50 লাখ টাকা৷ সেই অর্থ অযোধ্য়ায় রাম মন্দির তৈরির জন্য় দান করেছে সুরাতের বাসিন্দা ভাবিকা৷

author img

By

Published : Feb 12, 2021, 4:08 PM IST

11-year-old Bhavika from Surat did 4 Ramakathas and collected Rs 50 lakh for Ram Mandir Construction
রাম মন্দির তৈরির জন্য় 50 লাখ টাকা দান 11 বছরের বালিকার

সুরাত, 12 ফেব্রুয়ারি: অযোধ্য়ায় রাম মন্দির তৈরির জন্য 50 লাখ টাকা দান করল গুজরাতের বালিকা৷ 11 বছরের মেয়েটি সুরাতের বাসিন্দা৷ সূত্রের খবর, ভক্তদের রামকথা শুনিয়েই ওই বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করেছে সে৷ রামকথার আসর থেকেই উঠে এসেছে 50 লাখ টাকা!

কোরোনা আবহে লকডাউন চলছিল৷ তাই মাসের পর মাস স্কুলে যেতে পারেনি ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ভাবিকা মাহেশ্বরী৷ সেই সময়েই ভক্তদের রামকথা শোনাতে শুরু করে সে৷ পরিবারের দাবি, অন্য়দের রামকথা শোনাতে শোনাতেই ভগবান শ্রী রামের মহত্ব জানতে পারে ভাবিকা৷ তখনই ঠিক করে নেয়, অযোধ্য়ায় রাম মন্দির নির্মাণে তাকেও কিছু না কিছু করতে হবে৷ এরপরই মন্দিরের জন্য অর্থ সংগ্রহ শুরু করে সে৷

রাম মন্দির তৈরির জন্য অর্থ সংগ্রহ করতে ইতিমধ্য়েই একটি তহবিল তৈরি করা হয়েছে৷ ‘রাম মন্দির অযোধ্য়া সমর্পণ নিধি’ নামে ওই তহবিলেই 50 লাখ টাকা দান করেছে সুরাতের এই বালিকা৷

আরও পড়ুন: অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণে 11 কোটি দান গুজরাতের ব্যবসায়ীর

ভাবিকা জানিয়েছে, তার বাবা-মা এবং ঠাকুমা-ঠাকুর্দাই তাকে রামকথা পড়তে এবং রাম মন্দিরের জন্য অর্থ সংগ্রহ করতে উৎসাহ জুগিয়েছেন৷

ভাবিকার বাবা রাজেশ মাহেশ্বরী বলেন, ‘‘যখন বহু মানুষ তাঁদের সাধ্য মতো রাম মন্দির তৈরির কাজে অর্থ দান করছেন, তখনই আমার মেয়ে রামকথা শোনানোর সিদ্ধান্ত নেয়৷’’ এটা তাঁদের কাছে অত্যন্ত গৌরবের বিষয় বলেও জানিয়েছেন রাজেশ৷

সুরাত, 12 ফেব্রুয়ারি: অযোধ্য়ায় রাম মন্দির তৈরির জন্য 50 লাখ টাকা দান করল গুজরাতের বালিকা৷ 11 বছরের মেয়েটি সুরাতের বাসিন্দা৷ সূত্রের খবর, ভক্তদের রামকথা শুনিয়েই ওই বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করেছে সে৷ রামকথার আসর থেকেই উঠে এসেছে 50 লাখ টাকা!

কোরোনা আবহে লকডাউন চলছিল৷ তাই মাসের পর মাস স্কুলে যেতে পারেনি ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ভাবিকা মাহেশ্বরী৷ সেই সময়েই ভক্তদের রামকথা শোনাতে শুরু করে সে৷ পরিবারের দাবি, অন্য়দের রামকথা শোনাতে শোনাতেই ভগবান শ্রী রামের মহত্ব জানতে পারে ভাবিকা৷ তখনই ঠিক করে নেয়, অযোধ্য়ায় রাম মন্দির নির্মাণে তাকেও কিছু না কিছু করতে হবে৷ এরপরই মন্দিরের জন্য অর্থ সংগ্রহ শুরু করে সে৷

রাম মন্দির তৈরির জন্য অর্থ সংগ্রহ করতে ইতিমধ্য়েই একটি তহবিল তৈরি করা হয়েছে৷ ‘রাম মন্দির অযোধ্য়া সমর্পণ নিধি’ নামে ওই তহবিলেই 50 লাখ টাকা দান করেছে সুরাতের এই বালিকা৷

আরও পড়ুন: অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণে 11 কোটি দান গুজরাতের ব্যবসায়ীর

ভাবিকা জানিয়েছে, তার বাবা-মা এবং ঠাকুমা-ঠাকুর্দাই তাকে রামকথা পড়তে এবং রাম মন্দিরের জন্য অর্থ সংগ্রহ করতে উৎসাহ জুগিয়েছেন৷

ভাবিকার বাবা রাজেশ মাহেশ্বরী বলেন, ‘‘যখন বহু মানুষ তাঁদের সাধ্য মতো রাম মন্দির তৈরির কাজে অর্থ দান করছেন, তখনই আমার মেয়ে রামকথা শোনানোর সিদ্ধান্ত নেয়৷’’ এটা তাঁদের কাছে অত্যন্ত গৌরবের বিষয় বলেও জানিয়েছেন রাজেশ৷

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.