কলকাতা, 6 ডিসেম্বর: আরজি করে হুমকি সংস্কৃতি (থ্রেট কালচার) নিয়ে হাসপাতালের যাবতীয় নথি ও তথ্য চাইলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত । আরজি কর হাসপাতালে থ্রেট কালচার নিয়ে গত 2 বছরে কি অভিযোগ এসেছিল ? হাসপাতালই বা কি পদক্ষেপ নিয়েছে ? মুখবন্ধ খামে রিপোর্ট চাইলেন বিচারপতি। মামলার পরবর্তী শুনানি 16 ডিসেম্বর ৷
আরজি কর হাসপাতালের তরফে আইনজীবী সুমন সেনগুপ্ত এদিন জানান, হাসপাতাল এনএমসি গাইড লাইন অনুযায়ী ব্যাবস্থা নিয়েছিল ৷ সেই মতই কলেজ কাউন্সিলের কাছে সুপারিশ করা হয়েছিল 51 জনকে সাসপেন্ড করার । ইতিমধ্যে বিচারপতি কৌশিক চন্দের বেঞ্চে মামলা হয় পুজার ছুটির সময় ৷ বিচারপতি স্থগিতাদেশ দেন ৷ সুমন সেনগুপ্ত তাঁদের বক্তব্য জানাতে সময় চান। তারপরই শুক্রবার শুনানিতে বিচারপতি যাবতীয় নথি ও তথ্য তলব করেন।
ডাক্তারদের জয়েন্ট ডক্টরস ফোরামের চারটি সংগঠনের তরফে জয়ন্ত নারায়ণ চট্টোপাধ্যায় জানান, দীর্ঘদিন ধরে তারা অভিযোগ জানিয়ে আসছিলেন ৷ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ থেকে স্বাস্থ্যভবন, সর্বত্র অভিযোগ জানিয়েও লাভ হয়নি ৷ বিচারপতি আশ্বাস দিয়েছেন, তিনি তাঁদের বক্তব্য শুনবেন।