ETV Bharat / technology

মিশন চন্দ্রযান-4! চাঁদের মাটি থেকে নমুনা সংগ্রহ ও শুক্র অভিযান - CHANDRAYAAN 4

Mission Chandrayaan 4: চন্দ্রযান 4 মিশনে অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ৷ এই মিশনের উদ্দেশ্য় হল ভারতীয় মহাকাশচারীদের চাঁদের পিঠে অবতরণ করানো এবং তাঁদের নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা হবে ৷ সেখান থেকে মাটি ও পাথরের নমুনা সংগ্রহ করে পৃথিবীতে আনা হবে ৷

Mission Chandrayaan 4
এবার মিশন চন্দ্রযান 4 (ইটিভি ভারত)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Sep 24, 2024, 11:52 AM IST

নয়াদিল্লি: আবারও চন্দ্রাভিযান ৷ এবার মিশন চন্দ্রযান 4 ৷ 2040 সালের মধ্যেই এই মিশনে পরিকল্পনা আছে ইসরোর ৷ চাঁদ থেকে মাটি ও পাথরের নমুনা সংগ্রহ করা ও মহাকাশচারীদের পাঠিয়ে তাদের ফিরিয়ে আনা প্রধান লক্ষ্য এই মিশনের ৷ এই অভিযানের জন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা 2,104 কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে ।

রহস্যে মোড়া 160 কিমি প্রশস্ত গর্তের সন্ধান প্রজ্ঞান রোভারের ক্যামেরায়

কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার একটি বিবৃতিতেই জানানো হয়েছে, চন্দ্রযান-4 মিশনে প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রেও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ৷ চন্দ্রযান 4কে নিরাপদে অবতরণ এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের পর পৃথিবীতে নিরাপদে ফিরিয়ে আনা প্রধান উদ্দেশ্য ৷ এই মহাকাশযান উৎক্ষেপন ও উন্নয়নের জন্য ভার থাকবে ইসরোর উপর ৷ 36 মাসের সমগ্র পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত করাই উদ্দেশ্য বিজ্ঞানীদের ৷

পেট্রল বা ডিজেল নয়, কোন জ্বালানিতে চলে বিমান ?

চন্দ্রযান মিশন -4 এর জন্য নতুন মহাকাশযানের পাশাপাশি দুটি লঞ্চ ভেহিক্যাল, ডিপ স্পেস নেটওয়ার্ক সাপোর্ট, মহাকাশযানের ডিজাইন তৈরির জন্য বিশেষ পরীক্ষার খরচও ধার্য করা হয়েছে এই বরাদ্দের মধ্যে ৷ চন্দ্রযান 4 পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে 8,240 কোটি টাকা ৷ একটি সরকারী বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মহাকাশে স্পেসস্টেশন স্থাপনের লক্ষ্য রয়েছে ৷ যেটি 'ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন' নামে পরিচিত হবে ৷

রাত পোহালেই বছরের দ্বিতীয় চন্দ্রগ্রহণ, ভারতে দৃশ্য়মান হবে কি ?

ইসরোর পরিকল্পনা অনুযায়ী 2040 সালের মধ্যে চাঁদে ভারতীয় মহাকাশচারীদের পাঠানো হবে ৷ অবতরণের জন্য সক্ষমতা বিকাশের লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। LVM3 (Launch Vehicle Mark III) এর তুলনায় NGLV (Next Generation Launch Vehicle) এর 1.5 গুণ বেশি খরচ হলেও, কার্যকরী ক্ষমতাও অনেকটাই বেশি ৷ আংশিকভাবে-পুনঃব্যবহারযোগ্য LVM3 ভেহিকেলটি মহাকাশে পাঠাতেও কম খরচ ৷ আগামী 8 বছরের মধ্যেই এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে ৷

মাটি থেকে আকাশ! অল্প দূরত্বের ক্ষেপনাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ চাঁদিপুরে

চন্দ্রাভিযানের পাশাপাশি মন্ত্রিসভা ভেনাস অরবিটার মিশন অর্থাৎ 'শুক্র গ্রহের' অভিযানেরও অনুমোদন দিয়েছে। মহাকাশ অভিযানে 'ভেনাস অরবিটার মিশন' এ- শুক্রের বায়ুমণ্ডলে সূর্যের প্রভাব সম্পর্কে আরও ভালোভাবে তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্য শুক্রের কক্ষপথে একটি স্পেস শাটেল স্থাপনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে ৷ একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শুক্র, পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের গ্রহ ৷ জীবজগতের বসবাসের অনুরূপ আবহাওয়া সেখানে থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে ৷ মন্ত্রিসভা এই মিশনের জন্য 1,236 কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে ৷ যার মধ্যে 824 কোটি টাকা ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো মহাকাশযান উন্নয়েনের জন্য ব্যয় করবে।

সুনীতারা মহাকাশে! পৃথিবীতে একাই ফিরে এলো স্টারলাইনার, রইল ভিডিয়ো

নয়াদিল্লি: আবারও চন্দ্রাভিযান ৷ এবার মিশন চন্দ্রযান 4 ৷ 2040 সালের মধ্যেই এই মিশনে পরিকল্পনা আছে ইসরোর ৷ চাঁদ থেকে মাটি ও পাথরের নমুনা সংগ্রহ করা ও মহাকাশচারীদের পাঠিয়ে তাদের ফিরিয়ে আনা প্রধান লক্ষ্য এই মিশনের ৷ এই অভিযানের জন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা 2,104 কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে ।

রহস্যে মোড়া 160 কিমি প্রশস্ত গর্তের সন্ধান প্রজ্ঞান রোভারের ক্যামেরায়

কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার একটি বিবৃতিতেই জানানো হয়েছে, চন্দ্রযান-4 মিশনে প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রেও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ৷ চন্দ্রযান 4কে নিরাপদে অবতরণ এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের পর পৃথিবীতে নিরাপদে ফিরিয়ে আনা প্রধান উদ্দেশ্য ৷ এই মহাকাশযান উৎক্ষেপন ও উন্নয়নের জন্য ভার থাকবে ইসরোর উপর ৷ 36 মাসের সমগ্র পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত করাই উদ্দেশ্য বিজ্ঞানীদের ৷

পেট্রল বা ডিজেল নয়, কোন জ্বালানিতে চলে বিমান ?

চন্দ্রযান মিশন -4 এর জন্য নতুন মহাকাশযানের পাশাপাশি দুটি লঞ্চ ভেহিক্যাল, ডিপ স্পেস নেটওয়ার্ক সাপোর্ট, মহাকাশযানের ডিজাইন তৈরির জন্য বিশেষ পরীক্ষার খরচও ধার্য করা হয়েছে এই বরাদ্দের মধ্যে ৷ চন্দ্রযান 4 পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে 8,240 কোটি টাকা ৷ একটি সরকারী বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মহাকাশে স্পেসস্টেশন স্থাপনের লক্ষ্য রয়েছে ৷ যেটি 'ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন' নামে পরিচিত হবে ৷

রাত পোহালেই বছরের দ্বিতীয় চন্দ্রগ্রহণ, ভারতে দৃশ্য়মান হবে কি ?

ইসরোর পরিকল্পনা অনুযায়ী 2040 সালের মধ্যে চাঁদে ভারতীয় মহাকাশচারীদের পাঠানো হবে ৷ অবতরণের জন্য সক্ষমতা বিকাশের লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। LVM3 (Launch Vehicle Mark III) এর তুলনায় NGLV (Next Generation Launch Vehicle) এর 1.5 গুণ বেশি খরচ হলেও, কার্যকরী ক্ষমতাও অনেকটাই বেশি ৷ আংশিকভাবে-পুনঃব্যবহারযোগ্য LVM3 ভেহিকেলটি মহাকাশে পাঠাতেও কম খরচ ৷ আগামী 8 বছরের মধ্যেই এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে ৷

মাটি থেকে আকাশ! অল্প দূরত্বের ক্ষেপনাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ চাঁদিপুরে

চন্দ্রাভিযানের পাশাপাশি মন্ত্রিসভা ভেনাস অরবিটার মিশন অর্থাৎ 'শুক্র গ্রহের' অভিযানেরও অনুমোদন দিয়েছে। মহাকাশ অভিযানে 'ভেনাস অরবিটার মিশন' এ- শুক্রের বায়ুমণ্ডলে সূর্যের প্রভাব সম্পর্কে আরও ভালোভাবে তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্য শুক্রের কক্ষপথে একটি স্পেস শাটেল স্থাপনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে ৷ একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শুক্র, পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের গ্রহ ৷ জীবজগতের বসবাসের অনুরূপ আবহাওয়া সেখানে থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে ৷ মন্ত্রিসভা এই মিশনের জন্য 1,236 কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে ৷ যার মধ্যে 824 কোটি টাকা ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো মহাকাশযান উন্নয়েনের জন্য ব্যয় করবে।

সুনীতারা মহাকাশে! পৃথিবীতে একাই ফিরে এলো স্টারলাইনার, রইল ভিডিয়ো

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.