ETV Bharat / state

বাংলাদেশের ঘটনায় লাটে ব্যবসা, চিন্তায় ভারতীয়রা ! দেশের ভাবনায় ঘুম উড়েছে নাজিবদেরও - Bangladesh Unrest - BANGLADESH UNREST

Bangladesh Unrest Situation: বাংলাদেশের ভয়াবহ পরিস্থিতিতে বন্ধ ব্যবসা ৷ ফলে রোজ ভারত সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হচ্ছে দু’কোটি ডলার ৷ ফলে চিন্তায় ঘুম উড়েছে এদেশের ব্যবসায়ীদের ৷ দেশের চিন্তা তাড়া করছে বাংলাদেশের নাগরিকদেরও ৷

Bangladesh Unrest Situation
বাংলাদেশে ভয়াবহ পরিস্থিতি (ইটিভি ভারত)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Aug 6, 2024, 8:37 PM IST

Updated : Aug 6, 2024, 10:23 PM IST

মালদা, 6 অগস্ট: সংরক্ষণের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া ছাত্র-যুবদের আন্দোলন 37 দিনের মাথায় কীভাবে গণ অভ্যুত্থানের রূপ নিল, তা রাষ্ট্র বিশেষজ্ঞরা বলতে পারবেন ৷ কিন্তু বাংলাদেশের যে ছবি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, তা নিশ্চিতভাবে ভারতবাসীকে নাড়িয়ে দিয়েছে ৷ ভারতবাসীদের ভাবনায় আরও বেশি করে উঠে এসেছে অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশ ৷

বাংলাদেশের ভয়াবহ পরিস্থিতিতে বন্ধ ব্যবসা (ইটিভি ভারত)

প্রশ্নটা আরও বেশি করে দু’দেশের বাণিজ্যর সঙ্গে জড়িত ৷ সোমবার দুপুর থেকে পুরোপুরি বন্ধ আমদানি-রফতানি ৷ কবে ফের শুরু হবে, কেউ জানে না ৷ চিন্তার ছাপ স্পষ্ট ভূপতি মণ্ডলের কপালে ৷ পেশায় রফতানিকারক ভূপতি মালদার বাসিন্দা ৷ মহদিপুর এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ৷ তিনি জানালেন, “যেদিন থেকে বাংলাদেশে অরাজকতা শুরু হয়েছে, সেদিন থেকেই দু’দেশের বাণিজ্যে প্রভাব পড়েছে ৷ এই বন্দর দিয়ে প্রতিদিন 400-450 লরি পণ্য বাংলাদেশে যায় ৷ উদ্ভুত পরিস্থিতিতে তার পরিমাণ 100-150 লরিতে নেমে এসেছিল ৷’’

Bangladesh Unrest Situation
বাংলাদেশের ঘটনায় লাটে ব্যবসা, চিন্তায় ভারতীয়রা (ইটিভি ভারত)

তিনি বলেন, ‘‘গতকাল বেলা 2.40 পর্যন্ত আমরা রফতানি চালু রাখতে পেরেছিলাম ৷ 142 লরি মাল বাংলাদেশে গিয়েছিল ৷ তার মধ্যে 45টি ছিল পেঁয়াজের লরি ৷ গতকাল বাংলাদেশে যাওয়া কোনও লরির মাল খালি করা যায়নি ৷ গতকাল রাতে ওদেশের সোনা মসজিদ বন্দর থেকে 112টি লরির চালক ও খালাসিকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে ৷ এখনও সেখানে 40 জন লরি শ্রমিক আছেন ৷ তবে তাঁরা ভালো আছেন ৷ তাই আমরা আজ থেকে ফের পণ্য পরিবহণ চালু হওয়ার আশা করছি ৷ সোনা মসজিদে এখনও পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে ৷ ফলে মালপত্র সুরক্ষিত রয়েছে ৷ আজ সকাল থেকে বাংলাদেশের লরিগুলি পানামা পোর্টে আসতে শুরু করেছে ৷ আজ ভারতীয় লরিগুলি দেশে ফিরে আসবে বলে আশা করছি ৷ এই বন্দর দিয়ে প্রতিদিন 10 কোটি মার্কিন ডলারের আন্তর্জাতিক ব্যবসা হয় ৷ ভারত সরকারের প্রতিদিন দু’কোটি ডলার রাজস্ব আদায় হয় ৷ সেসব ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ৷”

দেশে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তায় সেদেশের নাগরিকরাও ৷ বাংলাদেশের ব্যবসায়ী মহম্মদ শাহজাহানও ৷ কিশোরগঞ্জে বাড়ি, 26 জুলাই ভারতে এসেছিলেন ৷ গতকাল নিজের দেশের অবস্থা সংবাদমাধ্যমে দেখেছেন ৷ এদিন দেশে ফিরে যাওয়ার আগে ইটিভি ভারতকে জানালেন, “বেশ কয়েকদিন এদেশে ছিলাম ৷ ওখানে ঠিক কী হয়েছে বলতে পারব না ৷ পরিবারের সঙ্গে কথা হয়েছে ৷ বাড়ির পরিস্থিতি ভালোই আছে ৷ আমাদের এলাকা শান্তই আছে বলে শুনলাম ৷”

রবিবার পণ্য নিয়ে বাংলাদেশে গিয়েছিলেন লরিচালক মদন মহালদার ৷ সোমবার রাতে লরি সেদেশে রেখেই ফিরে এসেছেন ৷ তাঁর বক্তব্য, “পেঁয়াজ নিয়ে বাংলাদেশে গিয়েছিলাম ৷ গতকাল দুপুর পর্যন্ত অর্ধেক মাল খালি হয়েছিল ৷ হঠাৎ সেখানকার লোকজন হাতে লাঠি-বল্লম নিয়ে বাইকে চেপে সোনা মসজিদ এলাকায় আসে ৷ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে স্লোগান তুলতে শুরু করে ৷ আওয়ামী লিগের অফিস ভাঙচুর করে ৷ সব দেখে খুব ভয়ে ছিলাম ৷ শেষ পর্যন্ত রাত 11টা নাগাদ আমাদের এদেশে ফেরার কথা বলা হয় ৷ সব ছেড়ে কোনওরকমে দেশে চলে এসেছি ৷ রবিবার থেকে খাবার কিছু পাইনি ৷ পানীয় জলেরও অভাব ছিল ৷ আমরা প্রায় দেড়শো জন সেখানে ছিলাম ৷ এখনও কয়েকজন ওদেশে আছে ৷ ওদের খবর পাইনি ৷”

বৃদ্ধা মা’র চিকিৎসা করাতে এদিনই এদেশে এসেছেন মাবিয়া বেগম ৷ বাড়ি রাজশাহী জেলার মুণ্ডমালা গ্রামে ৷ মাবিয়া জানালেন, “গতকালের ঘটনার কোনও প্রভাব মুণ্ডমালা গ্রামে না-পড়লেও তানক থানা এলাকা কিংবা আশেপাশের গ্রামের অবস্থা ভালো নয় ৷ চারদিকে ভাঙচুর চলছে ৷ এদেশে ঢুকে খানিকটা শান্তি পেলেও আতঙ্ক এখনও তাড়া করে বেড়াচ্ছে ৷”

ভাইয়ের চিকিৎসায় ভারতে আসা নাজমুল সাকিব বাংলাদেশের স্নাতক স্তরের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ৷ তাঁর কথায়, “দেশে যা হয়েছে বা হচ্ছে তাকে আমি যেমন সমর্থন করি, আবার সমর্থন করি না ৷ এতদিন আমাদের অবৈধ প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ৷ আমরা নায্য অধিকার পাইনি ৷ শেষ পর্যন্ত আমরা নিজেদের অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছি ৷ স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রীর পতন হয়েছে ৷ কিন্তু যেভাবে দেশে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ চলছে, আমি তা সমর্থন করি না৷ বঙ্গবন্ধু মুজিবর রহমান দেশের পিতা ৷ তাঁর মূর্তি যেভাবে ভাঙা হয়েছে তাকে সমর্থন করি না ৷ তিনি আমাদের মহানায়ক ৷ এসবে দেশেরই ক্ষতি হচ্ছে ৷”

ফিরদৌস নওয়াজ বলেন, “দেশে ভাঙচুর চলছে ৷ মারধর হচ্ছে ৷ বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে ৷ দু’টি রাজনৈতিক দল একে অন্যের বিরুদ্ধে লড়াই চালাচ্ছে ৷ কেন এমন হল তা বলতে পারব না ৷ কিন্তু এতে সাধারণ মানুষের সম্পত্তি নষ্ট হচ্ছে ৷ এমনিতেই বাংলাদেশে আনাজের দাম বেশি ৷ বর্তমান পরিস্থিতির জেরে এখনও আনাজের দাম না-বাড়লেও বাড়তে পারে ৷ পুলিশ-প্রশাসন ঠিকমতো কাজ করতে পারছে না বলেই দেশের এই পরিস্থিতি ৷”

বাংলাদেশের নাগরিকদের বক্তব্যে সেদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আতঙ্ক স্পষ্ট ৷ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কবে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনতে পারবে, এখন তারই প্রতীক্ষা ৷

মালদা, 6 অগস্ট: সংরক্ষণের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া ছাত্র-যুবদের আন্দোলন 37 দিনের মাথায় কীভাবে গণ অভ্যুত্থানের রূপ নিল, তা রাষ্ট্র বিশেষজ্ঞরা বলতে পারবেন ৷ কিন্তু বাংলাদেশের যে ছবি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, তা নিশ্চিতভাবে ভারতবাসীকে নাড়িয়ে দিয়েছে ৷ ভারতবাসীদের ভাবনায় আরও বেশি করে উঠে এসেছে অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশ ৷

বাংলাদেশের ভয়াবহ পরিস্থিতিতে বন্ধ ব্যবসা (ইটিভি ভারত)

প্রশ্নটা আরও বেশি করে দু’দেশের বাণিজ্যর সঙ্গে জড়িত ৷ সোমবার দুপুর থেকে পুরোপুরি বন্ধ আমদানি-রফতানি ৷ কবে ফের শুরু হবে, কেউ জানে না ৷ চিন্তার ছাপ স্পষ্ট ভূপতি মণ্ডলের কপালে ৷ পেশায় রফতানিকারক ভূপতি মালদার বাসিন্দা ৷ মহদিপুর এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ৷ তিনি জানালেন, “যেদিন থেকে বাংলাদেশে অরাজকতা শুরু হয়েছে, সেদিন থেকেই দু’দেশের বাণিজ্যে প্রভাব পড়েছে ৷ এই বন্দর দিয়ে প্রতিদিন 400-450 লরি পণ্য বাংলাদেশে যায় ৷ উদ্ভুত পরিস্থিতিতে তার পরিমাণ 100-150 লরিতে নেমে এসেছিল ৷’’

Bangladesh Unrest Situation
বাংলাদেশের ঘটনায় লাটে ব্যবসা, চিন্তায় ভারতীয়রা (ইটিভি ভারত)

তিনি বলেন, ‘‘গতকাল বেলা 2.40 পর্যন্ত আমরা রফতানি চালু রাখতে পেরেছিলাম ৷ 142 লরি মাল বাংলাদেশে গিয়েছিল ৷ তার মধ্যে 45টি ছিল পেঁয়াজের লরি ৷ গতকাল বাংলাদেশে যাওয়া কোনও লরির মাল খালি করা যায়নি ৷ গতকাল রাতে ওদেশের সোনা মসজিদ বন্দর থেকে 112টি লরির চালক ও খালাসিকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে ৷ এখনও সেখানে 40 জন লরি শ্রমিক আছেন ৷ তবে তাঁরা ভালো আছেন ৷ তাই আমরা আজ থেকে ফের পণ্য পরিবহণ চালু হওয়ার আশা করছি ৷ সোনা মসজিদে এখনও পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে ৷ ফলে মালপত্র সুরক্ষিত রয়েছে ৷ আজ সকাল থেকে বাংলাদেশের লরিগুলি পানামা পোর্টে আসতে শুরু করেছে ৷ আজ ভারতীয় লরিগুলি দেশে ফিরে আসবে বলে আশা করছি ৷ এই বন্দর দিয়ে প্রতিদিন 10 কোটি মার্কিন ডলারের আন্তর্জাতিক ব্যবসা হয় ৷ ভারত সরকারের প্রতিদিন দু’কোটি ডলার রাজস্ব আদায় হয় ৷ সেসব ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ৷”

দেশে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তায় সেদেশের নাগরিকরাও ৷ বাংলাদেশের ব্যবসায়ী মহম্মদ শাহজাহানও ৷ কিশোরগঞ্জে বাড়ি, 26 জুলাই ভারতে এসেছিলেন ৷ গতকাল নিজের দেশের অবস্থা সংবাদমাধ্যমে দেখেছেন ৷ এদিন দেশে ফিরে যাওয়ার আগে ইটিভি ভারতকে জানালেন, “বেশ কয়েকদিন এদেশে ছিলাম ৷ ওখানে ঠিক কী হয়েছে বলতে পারব না ৷ পরিবারের সঙ্গে কথা হয়েছে ৷ বাড়ির পরিস্থিতি ভালোই আছে ৷ আমাদের এলাকা শান্তই আছে বলে শুনলাম ৷”

রবিবার পণ্য নিয়ে বাংলাদেশে গিয়েছিলেন লরিচালক মদন মহালদার ৷ সোমবার রাতে লরি সেদেশে রেখেই ফিরে এসেছেন ৷ তাঁর বক্তব্য, “পেঁয়াজ নিয়ে বাংলাদেশে গিয়েছিলাম ৷ গতকাল দুপুর পর্যন্ত অর্ধেক মাল খালি হয়েছিল ৷ হঠাৎ সেখানকার লোকজন হাতে লাঠি-বল্লম নিয়ে বাইকে চেপে সোনা মসজিদ এলাকায় আসে ৷ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে স্লোগান তুলতে শুরু করে ৷ আওয়ামী লিগের অফিস ভাঙচুর করে ৷ সব দেখে খুব ভয়ে ছিলাম ৷ শেষ পর্যন্ত রাত 11টা নাগাদ আমাদের এদেশে ফেরার কথা বলা হয় ৷ সব ছেড়ে কোনওরকমে দেশে চলে এসেছি ৷ রবিবার থেকে খাবার কিছু পাইনি ৷ পানীয় জলেরও অভাব ছিল ৷ আমরা প্রায় দেড়শো জন সেখানে ছিলাম ৷ এখনও কয়েকজন ওদেশে আছে ৷ ওদের খবর পাইনি ৷”

বৃদ্ধা মা’র চিকিৎসা করাতে এদিনই এদেশে এসেছেন মাবিয়া বেগম ৷ বাড়ি রাজশাহী জেলার মুণ্ডমালা গ্রামে ৷ মাবিয়া জানালেন, “গতকালের ঘটনার কোনও প্রভাব মুণ্ডমালা গ্রামে না-পড়লেও তানক থানা এলাকা কিংবা আশেপাশের গ্রামের অবস্থা ভালো নয় ৷ চারদিকে ভাঙচুর চলছে ৷ এদেশে ঢুকে খানিকটা শান্তি পেলেও আতঙ্ক এখনও তাড়া করে বেড়াচ্ছে ৷”

ভাইয়ের চিকিৎসায় ভারতে আসা নাজমুল সাকিব বাংলাদেশের স্নাতক স্তরের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ৷ তাঁর কথায়, “দেশে যা হয়েছে বা হচ্ছে তাকে আমি যেমন সমর্থন করি, আবার সমর্থন করি না ৷ এতদিন আমাদের অবৈধ প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ৷ আমরা নায্য অধিকার পাইনি ৷ শেষ পর্যন্ত আমরা নিজেদের অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছি ৷ স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রীর পতন হয়েছে ৷ কিন্তু যেভাবে দেশে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ চলছে, আমি তা সমর্থন করি না৷ বঙ্গবন্ধু মুজিবর রহমান দেশের পিতা ৷ তাঁর মূর্তি যেভাবে ভাঙা হয়েছে তাকে সমর্থন করি না ৷ তিনি আমাদের মহানায়ক ৷ এসবে দেশেরই ক্ষতি হচ্ছে ৷”

ফিরদৌস নওয়াজ বলেন, “দেশে ভাঙচুর চলছে ৷ মারধর হচ্ছে ৷ বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে ৷ দু’টি রাজনৈতিক দল একে অন্যের বিরুদ্ধে লড়াই চালাচ্ছে ৷ কেন এমন হল তা বলতে পারব না ৷ কিন্তু এতে সাধারণ মানুষের সম্পত্তি নষ্ট হচ্ছে ৷ এমনিতেই বাংলাদেশে আনাজের দাম বেশি ৷ বর্তমান পরিস্থিতির জেরে এখনও আনাজের দাম না-বাড়লেও বাড়তে পারে ৷ পুলিশ-প্রশাসন ঠিকমতো কাজ করতে পারছে না বলেই দেশের এই পরিস্থিতি ৷”

বাংলাদেশের নাগরিকদের বক্তব্যে সেদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আতঙ্ক স্পষ্ট ৷ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কবে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনতে পারবে, এখন তারই প্রতীক্ষা ৷

Last Updated : Aug 6, 2024, 10:23 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.