ETV Bharat / state

যৌনাঙ্গে বাইকের চাবি ঢুকিয়ে নির্যাতন ! অস্ত্রোপচার নাবালিকার - GIRL SEXUALLY ABUSED

যৌনাঙ্গে বাইকের চাবি ঢুকিয়ে নাবালিকাকে যৌন নির্যাতন করা হয় বলে অভিযোগ ৷ ক্ষতবিক্ষত কিশোরীকে অস্ত্রোপচার করানো হয়েছে ৷

ETV BHARAT
যৌনাঙ্গে বাইকের চাবি ঢুকিয়ে যৌন নির্যাতন ! (ফাইল চিত্র)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Nov 18, 2024, 6:13 PM IST

আলিপুরদুয়ার, 18 নভেম্বর: নাবালিকা স্কুল ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন ! তাঁর যৌনাঙ্গে বাইকের চাবি ঢুকিয়ে ক্ষতবিক্ষত করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল ৷ গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাকে আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানে তার অস্ত্রোপচার হয় ৷

রবিবার নৃশংস এই ঘটনা ঘটেছে আলিপুরদুয়ারে ৷ একের পর এক নাবালিকা ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার পর এবার এক কিশোরীর উপর যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠল কুমারগ্রাম ব্লকে । রবিবার বিকেলে বাড়ি থেকে বেরিয়ে টিউশন পড়তে যাচ্ছিল ওই ছাত্রী । অভিযোগ, জাতীয় সড়কে ওঠার আগে এলাকার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পেছনে জঙ্গল ঘেরা জায়গায় এক ব্যক্তি ওই নাবালিকাকে হাত ধরে টেনে জঙ্গলের ভেতর নিয়ে যায় । সেখানে ওই কিশোরীর উপর যৌন নির্যাতন চালানো হয় বলে অভিযোগ ৷

আরও অভিযোগ, ওই নাবালিকার যৌনাঙ্গে বাইকের চাবি ঢুকিয়ে তাকে ক্ষতবিক্ষত করে দেওয়া হয় ৷ নাবালিকা চিৎকার করলে পালিয়ে যায় ওই ব্যক্তি । এরপর স্থানীয় মানুষ ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে বাড়িতে পৌঁছে দেন ।

যৌনাঙ্গ থেকে রক্তক্ষরণ হতে থাকায় তার দিদিমা নাবালিকাকে প্রথমে কামাখ্যাগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যান । পরে পুলিশে অভিযোগও জানায় ছাত্রীটির পরিবার । রক্তক্ষরণ বন্ধ না হওয়ায় তাকে আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে রেফার করা হয় । রাতে নাবালিকার অস্ত্রোপচার করেন চিকিৎসক । বর্তমানে তার অবস্থা স্থিতিশীল বলে হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে ৷

আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালের অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার গৌরব ভট্টাচার্য জানান, "গতকাল রাতে নাবালিকা মেয়েটিকে অ্যাডমিট করা হয় এবং তার শারীরিক অবস্থা খারাপ থাকায় অস্ত্রোপচার করা হয় । বর্তমানে মেয়েটি ভালো আছে ।" আলিপুরদুয়ারের পুলিশ সুপার ওয়াই রঘুবংশী জানান, "আমাদের কাছে অভিযোগ জমা পড়েছে ৷ আমরা কেস স্টার্ট করেছি । পুলিশ তদন্ত করছে ।"

যেখানে ঘটনাটি ঘটেছে, তার পাশেই রয়েছে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় । স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বিদ্যালয়ের কাছেই জঙ্গলে দিনে রাতে বসে মদের আসর ৷ সেখানে দুষ্কৃতীদের আনাগোনা রয়েছে ৷ যদিও তাতে প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই বলে অভিযোগ । স্থানীয় মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন গ্রামবাসীরা ।

আলিপুরদুয়ার, 18 নভেম্বর: নাবালিকা স্কুল ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন ! তাঁর যৌনাঙ্গে বাইকের চাবি ঢুকিয়ে ক্ষতবিক্ষত করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল ৷ গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাকে আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানে তার অস্ত্রোপচার হয় ৷

রবিবার নৃশংস এই ঘটনা ঘটেছে আলিপুরদুয়ারে ৷ একের পর এক নাবালিকা ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার পর এবার এক কিশোরীর উপর যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠল কুমারগ্রাম ব্লকে । রবিবার বিকেলে বাড়ি থেকে বেরিয়ে টিউশন পড়তে যাচ্ছিল ওই ছাত্রী । অভিযোগ, জাতীয় সড়কে ওঠার আগে এলাকার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পেছনে জঙ্গল ঘেরা জায়গায় এক ব্যক্তি ওই নাবালিকাকে হাত ধরে টেনে জঙ্গলের ভেতর নিয়ে যায় । সেখানে ওই কিশোরীর উপর যৌন নির্যাতন চালানো হয় বলে অভিযোগ ৷

আরও অভিযোগ, ওই নাবালিকার যৌনাঙ্গে বাইকের চাবি ঢুকিয়ে তাকে ক্ষতবিক্ষত করে দেওয়া হয় ৷ নাবালিকা চিৎকার করলে পালিয়ে যায় ওই ব্যক্তি । এরপর স্থানীয় মানুষ ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে বাড়িতে পৌঁছে দেন ।

যৌনাঙ্গ থেকে রক্তক্ষরণ হতে থাকায় তার দিদিমা নাবালিকাকে প্রথমে কামাখ্যাগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যান । পরে পুলিশে অভিযোগও জানায় ছাত্রীটির পরিবার । রক্তক্ষরণ বন্ধ না হওয়ায় তাকে আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে রেফার করা হয় । রাতে নাবালিকার অস্ত্রোপচার করেন চিকিৎসক । বর্তমানে তার অবস্থা স্থিতিশীল বলে হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে ৷

আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালের অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার গৌরব ভট্টাচার্য জানান, "গতকাল রাতে নাবালিকা মেয়েটিকে অ্যাডমিট করা হয় এবং তার শারীরিক অবস্থা খারাপ থাকায় অস্ত্রোপচার করা হয় । বর্তমানে মেয়েটি ভালো আছে ।" আলিপুরদুয়ারের পুলিশ সুপার ওয়াই রঘুবংশী জানান, "আমাদের কাছে অভিযোগ জমা পড়েছে ৷ আমরা কেস স্টার্ট করেছি । পুলিশ তদন্ত করছে ।"

যেখানে ঘটনাটি ঘটেছে, তার পাশেই রয়েছে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় । স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বিদ্যালয়ের কাছেই জঙ্গলে দিনে রাতে বসে মদের আসর ৷ সেখানে দুষ্কৃতীদের আনাগোনা রয়েছে ৷ যদিও তাতে প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই বলে অভিযোগ । স্থানীয় মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন গ্রামবাসীরা ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.