ETV Bharat / state

কার নির্দেশে খোলা হচ্ছিল অবস্থান মঞ্চের ত্রিপল ? বিবৃতি জুনিয়র চিকিৎসকদের - Junior Doctors Protest

author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : 10 hours ago

Updated : 10 hours ago

RG Kar Doctor Rape and Murder: কার নির্দেশে খোলা হচ্ছিল জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থান মঞ্চের ত্রিপল, ফ্যান, লাইট ? এই নিয়ে জল্পনা তৈরি হওয়ায় বিবৃতি দিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা ৷

ETV BHARAT
বিবৃতি দিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা (নিজস্ব চিত্র)

কলকাতা, 19 সেপ্টেম্বর: আচমকা স্বাস্থ্যভবনের সামনে থেকে জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থান মঞ্চ খুলে ফেলার উদ্যোগ শুরু হতেই জল্পনা তৈরি হয়েছিল ৷ পুলিশের চাপেই ডেকরেটর্সরা লাইট, ফ্যান, ত্রিপল খুলে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ ওঠে ৷ এই নিয়ে ধোঁয়াশা কাটাতে বিবৃতি দিয়ে বিষয়টি স্পষ্ট করলেন জুনিয়র ডাক্তাররা ৷ তাঁরা জানালেন, "প্যানিক করার প্রয়োজন নেই ৷"

কার নির্দেশে খোলা হচ্ছিল স্বাস্থ্যভবনের সামনের তাঁবু ? বুধবার রাত থেকেই সেই নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক । কারণ ওই সময় জুনিয়র চিকিৎসকদের 30 জন প্রতিনিধি নবান্নে মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করছিলেন । ঠিক সেই সময় থেকেই দেখা যায়, স্বাস্থ্যভবনের সামনে জুনিয়র চিকিৎসকদের অবস্থান মঞ্চের ত্রিপল থেকে বাঁশ খোলার কাজ চলছে । এ ব্যাপারে একেবারেই অবগত ছিলেন না জুনিয়র চিকিৎসকরা ।

তবে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সেই চিত্র আরও স্পষ্ট হয় । কারণ, তখন শুধু ত্রিপল নয়, খুলে নেওয়া হয় বেশকিছু লাইট ও ফ্যান ৷ অন্য অনুষ্ঠানে কাজে লাগবে বলে জানিয়ে সবকিছু খুলে নেওয়া হচ্ছিল ৷ এই নিয়ে ধোঁয়াশা বাড়ে ৷ আন্দোলনকারীরা প্রথমে অভিযোগ জানান যে, পুলিশের তরফে ডেকরেটরদের উপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে । আর সেই কারণেই ডেকরেটররা ত্রিপল, লাইট ও ফ্যান খুলে নিয়ে যাচ্ছেন । তবে পরবর্তী সময়ে সেই ধোঁয়াশা কাটল ৷ কাটালেন জুনিয়র ডাক্তাররাই ৷

পশ্চিমবঙ্গ জুনিয়র চিকিৎসক ফ্রন্টের তরফে এই নিয়ে একটি বিবৃতি দেওয়া হয় । সেখানে বলা হয় যে, "গতকালের নবান্নে মিটিংয়ের পর সেই বৈঠকে কী হল, তা আলোচনার জন্য আজ বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করার/মতামত নেওয়ার জন্য (অনেকে) নিজেদের কলেজে ফেরেন । ভোরের দিকে তাই অবস্থান মঞ্চে লোক কম থাকার সুযোগে কিছু কনফিউশন ছড়ায় । ফান্ড নিয়েও একটা কনফিউশন হয় । ডেকরেটরদের একটা অংশের উপর পরোক্ষে পুলিশি চাপের খবরও আসে । কথা বলে আপাতত এগুলি মিটেছে ।"

তাঁদের আন্দোলন যে থামছে না, সে কথা বিবৃতিতে স্পষ্ট করে দেন জুনিয়র ডাক্তাররা ৷ তাঁরা লিখেছেন, "প্যানিক করার প্রয়োজন নেই । বিভিন্ন কলেজ থেকে জুনিয়র ডাক্তাররা আসছেন । বাকিরাও আসুন । স্বাস্থ্যভবনের সামনে । সরকারের তরফে গতকালের প্রতিশ্রুতি মতো কোনও অর্ডার বা ডিরেক্টিভ এখনও আসেনি । বন্যাদুর্গত এলাকায় অভয়া ক্লিনিক ও ত্রাণ পাঠানোর ব্যবস্থা নিয়েও আলোচনা চলছে ।"

বিধাননগরের ডিসি অনিস সরকার এবিষয়ে বলেন, "এমন কোনও চাপ পুলিশ থেকে দেওয়া হয়নি । বরং আমরা জুনিয়র চিকিৎসকদের বলেছি, ওঁদের এই সংক্রান্ত কোনও দরকার হলে আমরা সবসময় তৈরি আছি সাহায্য করতে ।"

কলকাতা, 19 সেপ্টেম্বর: আচমকা স্বাস্থ্যভবনের সামনে থেকে জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থান মঞ্চ খুলে ফেলার উদ্যোগ শুরু হতেই জল্পনা তৈরি হয়েছিল ৷ পুলিশের চাপেই ডেকরেটর্সরা লাইট, ফ্যান, ত্রিপল খুলে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ ওঠে ৷ এই নিয়ে ধোঁয়াশা কাটাতে বিবৃতি দিয়ে বিষয়টি স্পষ্ট করলেন জুনিয়র ডাক্তাররা ৷ তাঁরা জানালেন, "প্যানিক করার প্রয়োজন নেই ৷"

কার নির্দেশে খোলা হচ্ছিল স্বাস্থ্যভবনের সামনের তাঁবু ? বুধবার রাত থেকেই সেই নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক । কারণ ওই সময় জুনিয়র চিকিৎসকদের 30 জন প্রতিনিধি নবান্নে মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করছিলেন । ঠিক সেই সময় থেকেই দেখা যায়, স্বাস্থ্যভবনের সামনে জুনিয়র চিকিৎসকদের অবস্থান মঞ্চের ত্রিপল থেকে বাঁশ খোলার কাজ চলছে । এ ব্যাপারে একেবারেই অবগত ছিলেন না জুনিয়র চিকিৎসকরা ।

তবে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সেই চিত্র আরও স্পষ্ট হয় । কারণ, তখন শুধু ত্রিপল নয়, খুলে নেওয়া হয় বেশকিছু লাইট ও ফ্যান ৷ অন্য অনুষ্ঠানে কাজে লাগবে বলে জানিয়ে সবকিছু খুলে নেওয়া হচ্ছিল ৷ এই নিয়ে ধোঁয়াশা বাড়ে ৷ আন্দোলনকারীরা প্রথমে অভিযোগ জানান যে, পুলিশের তরফে ডেকরেটরদের উপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে । আর সেই কারণেই ডেকরেটররা ত্রিপল, লাইট ও ফ্যান খুলে নিয়ে যাচ্ছেন । তবে পরবর্তী সময়ে সেই ধোঁয়াশা কাটল ৷ কাটালেন জুনিয়র ডাক্তাররাই ৷

পশ্চিমবঙ্গ জুনিয়র চিকিৎসক ফ্রন্টের তরফে এই নিয়ে একটি বিবৃতি দেওয়া হয় । সেখানে বলা হয় যে, "গতকালের নবান্নে মিটিংয়ের পর সেই বৈঠকে কী হল, তা আলোচনার জন্য আজ বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করার/মতামত নেওয়ার জন্য (অনেকে) নিজেদের কলেজে ফেরেন । ভোরের দিকে তাই অবস্থান মঞ্চে লোক কম থাকার সুযোগে কিছু কনফিউশন ছড়ায় । ফান্ড নিয়েও একটা কনফিউশন হয় । ডেকরেটরদের একটা অংশের উপর পরোক্ষে পুলিশি চাপের খবরও আসে । কথা বলে আপাতত এগুলি মিটেছে ।"

তাঁদের আন্দোলন যে থামছে না, সে কথা বিবৃতিতে স্পষ্ট করে দেন জুনিয়র ডাক্তাররা ৷ তাঁরা লিখেছেন, "প্যানিক করার প্রয়োজন নেই । বিভিন্ন কলেজ থেকে জুনিয়র ডাক্তাররা আসছেন । বাকিরাও আসুন । স্বাস্থ্যভবনের সামনে । সরকারের তরফে গতকালের প্রতিশ্রুতি মতো কোনও অর্ডার বা ডিরেক্টিভ এখনও আসেনি । বন্যাদুর্গত এলাকায় অভয়া ক্লিনিক ও ত্রাণ পাঠানোর ব্যবস্থা নিয়েও আলোচনা চলছে ।"

বিধাননগরের ডিসি অনিস সরকার এবিষয়ে বলেন, "এমন কোনও চাপ পুলিশ থেকে দেওয়া হয়নি । বরং আমরা জুনিয়র চিকিৎসকদের বলেছি, ওঁদের এই সংক্রান্ত কোনও দরকার হলে আমরা সবসময় তৈরি আছি সাহায্য করতে ।"

Last Updated : 10 hours ago
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.