ETV Bharat / state

গ্যাস সিলিন্ডারে বিস্ফোরণ ! প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোডের বস্তিতে ভয়াবহ আগুন

গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোডের বস্তিতে আগুন ৷ ঘটনায় গুরুতর জখম এক ৷

FIRE BROKE OUT ANWAR SHAH ROAD
ছড়িয়ে পড়ল বস্তিতে আগুন (ইটিভি ভারত)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : 3 hours ago

কলকাতা, 28 অক্টোবর: ফের শহরে অগ্নিকাণ্ড। এবার ভোরে দক্ষিণ কলকাতার প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোডের এক বস্তিতে আগুন লাগে। ঘটনায় এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন বলে খবর ৷ তাঁকে ইতিমধ্যে, বাঙুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। প্রায় একঘণ্টারও বেশি চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণেও এসেছে বলে খবর।

স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার ভোর সাড়ে পাঁচটা নাগাদ আগুনের ফুলকি দেখা যায়। মুহূর্তেই তা ছড়িয়ে পড়ে। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে আগুন লাগে বলে দমকলের প্রাথমিক অনুমান। খবর দেওয়ার পরও দমকল আসতে দেরি করেছে বলে এলাকাবাসীদের অভিযোগ ৷ কোন দমকল কেন্দ্রের আওতায় পড়বে ওই বস্তি, তা নিয়েই টালবাহানার জেরে দমকল আসতে দেরি করে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। চারু মার্কেট ও গল্ফগ্রিন দমকল কেন্দ্রের মধ্যে চলে দীর্ঘক্ষণ টানাপোড়েন। পরে বাধ্য হয়ে লেক থানায় ফোন করেন স্থানীয়রা। তার কিছু পরে দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন আসে বলে জানা গিয়েছে।

এরপর দমকলের প্রায় ঘণ্টা দেড়েকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আসে। দমকল আসতেই স্থানীয়দের একাংশ ক্ষোভে ফেটে পড়ে। কেন দমকল দেরিতে এসেছে তাও জানতে চাওয়া হয়। কারণ, ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়দের দাবি, সময় মতো দমকল আসলে আগুন এতটাও ছড়িয়ে পড়ত না। পরপর বেশ কয়েকটি ঝুপড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়ত না বলেও দাবি। উৎসবের মুখে বিধ্বংসী আগুনে সব হারাতেও হত না তাদের। আলোর উৎসব কালীপুজোর আগে সব হারিয়ে কার্যত রাস্তায় এসে দাঁড়িয়েছেন ওই বস্তিবাসীদের একাংশ। শুধু দমকল নয়, স্থানীয় কাউন্সিলর কেন এই বিপদের সময় পাশে দাঁড়াননি সেই প্রশ্নও তোলা হয়েছে। ঘটনার প্রায় সাড়ে তিনঘণ্টা পর এলাকায় আসেন এলাকার কাউন্সিলর ৷

উল্লেখ্য, এই প্রথম নয়। গত সপ্তাহেই বড়বাজার টেরিটি বাজারের কাছে এজরা স্ট্রিটে সন্ধ্যায় আগুন লাগে। কাঠের বাক্স তৈরির গুদামে আগুন লাগে। সেখানেও ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ওই গুদাম ছাড়াও একাধিক ছোট বড় ইলেক্টনিক্সের দোকানে আগুন লাগে। কয়েক লক্ষের ক্ষতির সম্মমুখীন হয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

কলকাতা, 28 অক্টোবর: ফের শহরে অগ্নিকাণ্ড। এবার ভোরে দক্ষিণ কলকাতার প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোডের এক বস্তিতে আগুন লাগে। ঘটনায় এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন বলে খবর ৷ তাঁকে ইতিমধ্যে, বাঙুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। প্রায় একঘণ্টারও বেশি চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণেও এসেছে বলে খবর।

স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার ভোর সাড়ে পাঁচটা নাগাদ আগুনের ফুলকি দেখা যায়। মুহূর্তেই তা ছড়িয়ে পড়ে। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে আগুন লাগে বলে দমকলের প্রাথমিক অনুমান। খবর দেওয়ার পরও দমকল আসতে দেরি করেছে বলে এলাকাবাসীদের অভিযোগ ৷ কোন দমকল কেন্দ্রের আওতায় পড়বে ওই বস্তি, তা নিয়েই টালবাহানার জেরে দমকল আসতে দেরি করে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। চারু মার্কেট ও গল্ফগ্রিন দমকল কেন্দ্রের মধ্যে চলে দীর্ঘক্ষণ টানাপোড়েন। পরে বাধ্য হয়ে লেক থানায় ফোন করেন স্থানীয়রা। তার কিছু পরে দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন আসে বলে জানা গিয়েছে।

এরপর দমকলের প্রায় ঘণ্টা দেড়েকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আসে। দমকল আসতেই স্থানীয়দের একাংশ ক্ষোভে ফেটে পড়ে। কেন দমকল দেরিতে এসেছে তাও জানতে চাওয়া হয়। কারণ, ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়দের দাবি, সময় মতো দমকল আসলে আগুন এতটাও ছড়িয়ে পড়ত না। পরপর বেশ কয়েকটি ঝুপড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়ত না বলেও দাবি। উৎসবের মুখে বিধ্বংসী আগুনে সব হারাতেও হত না তাদের। আলোর উৎসব কালীপুজোর আগে সব হারিয়ে কার্যত রাস্তায় এসে দাঁড়িয়েছেন ওই বস্তিবাসীদের একাংশ। শুধু দমকল নয়, স্থানীয় কাউন্সিলর কেন এই বিপদের সময় পাশে দাঁড়াননি সেই প্রশ্নও তোলা হয়েছে। ঘটনার প্রায় সাড়ে তিনঘণ্টা পর এলাকায় আসেন এলাকার কাউন্সিলর ৷

উল্লেখ্য, এই প্রথম নয়। গত সপ্তাহেই বড়বাজার টেরিটি বাজারের কাছে এজরা স্ট্রিটে সন্ধ্যায় আগুন লাগে। কাঠের বাক্স তৈরির গুদামে আগুন লাগে। সেখানেও ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ওই গুদাম ছাড়াও একাধিক ছোট বড় ইলেক্টনিক্সের দোকানে আগুন লাগে। কয়েক লক্ষের ক্ষতির সম্মমুখীন হয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.