ETV Bharat / state

রবীন্দ্র সরোবরের ঐতিহ্য রক্ষায় রাজভবনের দ্বারস্থ পরিবেশপ্রেমীদের একাংশ - Raj Bhavan - RAJ BHAVAN

Rabindra Sarobar: রবীন্দ্র সরোবরের ঐতিহ্য রক্ষায় রাজ্যপালের দ্বারস্থ পরিবেশপ্রেমীদের একাংশ ৷ হ্রদ বাঁচাতে পদক্ষেপের আর্জি পরিবেশপ্রেমীদের ৷

Etv Bharat
রবীন্দ্র সরোবর (ইটিভি ভারত)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Jun 23, 2024, 8:20 PM IST

কলকাতা, 23 জুন: দক্ষিণ কলকাতার ফুসফুস তথা রবীন্দ্র সরোবরের ঐতিহ্য রক্ষায় এবার রাজভবনের দ্বারস্থ পরিবেশ প্রেমীদের একাংশ । রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সচিবালয়ে মেইল পাঠিয়ে রাজ্যপালের কাছে সময় চাওয়া হয়েছে বলে খবর । সেই মেইলে রবীন্দ্র সরোবরের বর্তমান অবস্থার বিষয়ে উদ্বেগও প্রকাশ করেছে পরিবেশপ্রেমীরা । প্রশাসনিক মদতেই সবুজের ধ্বংস যজ্ঞ চলছে বলেও অভিযোগ করা হয়েছে বলে খবর। মেইলের প্রেক্ষিতে অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী রাজ্যপালের সাক্ষাতের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানিয়েছে রাজভবন সচিবালয় ৷

মূলত, পরিবেশকর্মী তথা পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির সাধারণ সম্পাদক আশুতোষ চট্টোপাধ্য়ায় রাজ্যপালের কাছে সাক্ষাতের সময় চেয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, ‘‘রবীন্দ্র সরোবরের দুঃখজনক অবস্থা । এটি কলকাতার ফুসফুস এবং জাতীয় সম্পত্তি । প্রশাসন ও কর্তৃপক্ষের একাংশ ক্লাবের নামে জমি হস্তান্তর করা হচ্ছে । যা সম্পূর্ণভাবে বেআইনি । গাছ কেটে-জমি ধ্বংস করা হচ্ছে । যার ফলে পরিবেশ ও পাখিদের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে । এর বিরুদ্ধে প্রাতঃভ্রমণকারীরা ও পরিবেশবিদদের একাংশ প্রতিবাদে নেমেছিল । বিশ্ব পরিবেশ দিবসে গাছ লাগানো হয়েছিল । যা ইতিমধ্যে উপড়ে ফেলা হয়েছে। এই ধরনের অশুভ পরিকল্পনা বন্ধ করা দরকার ।’’

অভিযোগকারীদের আরও বক্তব্য, ‘‘রবীন্দ্র সরোবর স্টেডিয়ামটি ইচ্ছাকৃতভাবে বহু বছর ধরে বন্ধ রয়েছে । এই কারণে ক্রীড়াবিদ এবং উদীয়মান ক্রীড়াবিদরা প্রতিদিন সমস্যায় পড়ছেন ।’’ তাই প্রাতভ্রমণকারী, পরিবেশবিদ এবং রবীন্দ্র সরোবর আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে দশ সদস্যের প্রতিনিধি দল সমস্ত কাগজপত্র নিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে দেখা করতে চায়। কারণ, এই মামলাটি জাতীয় গ্রিন ট্রাইবুনালেও চলছে।

উল্লেখ্য, রবীন্দ্র সরোবরকে 3 ডিসেম্বর, 2001-এ জাতীয় হ্রদ সংরক্ষণ পরিকল্পনা (এনএলসিপি)-এর অধীনে ভারত সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রক জাতীয় হ্রদের পরিবেশ সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য ‘জাতীয় হ্রদ’ হিসাবে ঘোষণা করে। এই রবীন্দ্র সরোবর আগে কলকাতা ইমপ্রুভমেন্ট ট্রাস্টের অধীনে ছিল।

কলকাতা, 23 জুন: দক্ষিণ কলকাতার ফুসফুস তথা রবীন্দ্র সরোবরের ঐতিহ্য রক্ষায় এবার রাজভবনের দ্বারস্থ পরিবেশ প্রেমীদের একাংশ । রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সচিবালয়ে মেইল পাঠিয়ে রাজ্যপালের কাছে সময় চাওয়া হয়েছে বলে খবর । সেই মেইলে রবীন্দ্র সরোবরের বর্তমান অবস্থার বিষয়ে উদ্বেগও প্রকাশ করেছে পরিবেশপ্রেমীরা । প্রশাসনিক মদতেই সবুজের ধ্বংস যজ্ঞ চলছে বলেও অভিযোগ করা হয়েছে বলে খবর। মেইলের প্রেক্ষিতে অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী রাজ্যপালের সাক্ষাতের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানিয়েছে রাজভবন সচিবালয় ৷

মূলত, পরিবেশকর্মী তথা পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির সাধারণ সম্পাদক আশুতোষ চট্টোপাধ্য়ায় রাজ্যপালের কাছে সাক্ষাতের সময় চেয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, ‘‘রবীন্দ্র সরোবরের দুঃখজনক অবস্থা । এটি কলকাতার ফুসফুস এবং জাতীয় সম্পত্তি । প্রশাসন ও কর্তৃপক্ষের একাংশ ক্লাবের নামে জমি হস্তান্তর করা হচ্ছে । যা সম্পূর্ণভাবে বেআইনি । গাছ কেটে-জমি ধ্বংস করা হচ্ছে । যার ফলে পরিবেশ ও পাখিদের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে । এর বিরুদ্ধে প্রাতঃভ্রমণকারীরা ও পরিবেশবিদদের একাংশ প্রতিবাদে নেমেছিল । বিশ্ব পরিবেশ দিবসে গাছ লাগানো হয়েছিল । যা ইতিমধ্যে উপড়ে ফেলা হয়েছে। এই ধরনের অশুভ পরিকল্পনা বন্ধ করা দরকার ।’’

অভিযোগকারীদের আরও বক্তব্য, ‘‘রবীন্দ্র সরোবর স্টেডিয়ামটি ইচ্ছাকৃতভাবে বহু বছর ধরে বন্ধ রয়েছে । এই কারণে ক্রীড়াবিদ এবং উদীয়মান ক্রীড়াবিদরা প্রতিদিন সমস্যায় পড়ছেন ।’’ তাই প্রাতভ্রমণকারী, পরিবেশবিদ এবং রবীন্দ্র সরোবর আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে দশ সদস্যের প্রতিনিধি দল সমস্ত কাগজপত্র নিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে দেখা করতে চায়। কারণ, এই মামলাটি জাতীয় গ্রিন ট্রাইবুনালেও চলছে।

উল্লেখ্য, রবীন্দ্র সরোবরকে 3 ডিসেম্বর, 2001-এ জাতীয় হ্রদ সংরক্ষণ পরিকল্পনা (এনএলসিপি)-এর অধীনে ভারত সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রক জাতীয় হ্রদের পরিবেশ সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য ‘জাতীয় হ্রদ’ হিসাবে ঘোষণা করে। এই রবীন্দ্র সরোবর আগে কলকাতা ইমপ্রুভমেন্ট ট্রাস্টের অধীনে ছিল।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.