ETV Bharat / state

শতাধিক অতিরিক্ত ট্রেন, ঢালাও সুরক্ষা ব্যবস্থা ! গঙ্গাসাগরে কী কী ব্যবস্থা রেলের ? - RAIL SERVICE DURING GANGASAGAR MELA

শিয়ালদা ও নামখানায় 12টি খালি কোচ রাখা থাকবে । মেলার সময় ক্লোজ সার্কিট মনিটরিং, স্টেশনে বিভিন্ন জায়গায় ডগ স্কোয়াডও মোতায়েন করা হয়েছে ।

Railway to take Plenty of Steps
গঙ্গাসাগরে কী কী সুবিধা দেবে রেল ? (Railway)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Jan 9, 2025, 10:40 AM IST

কলকাতা, 9 জানুয়ারি: চলতি মাসের 10 থেকে 18 তারিখ পর্যন্ত রাজ্যে চলবে গঙ্গাসাগর মেলা । যাত্রীদের সুবিধার্থে এবং নিরাপত্তার স্বার্থে পূর্ব রেলের শিয়ালদহ ডিভিশনে একাধিক পদক্ষেপ করা হয়েছে । শিয়ালদা বিভাগের ডিআরএম দীপক নিগম জানিয়েছেন, প্রতি বছর গঙ্গাসাগর মেলা উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পূর্ণার্থীদের সমাগম হয় গঙ্গাসাগর দ্বীপে । স্বাভাবিকভাবেই সেই সময় ট্রেনে ভিড় অনেক বেড়ে যায় । তাই যাত্রীদের সুবিধা এবং নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে একাধিক পদক্ষেপ করেছে পূর্ব রেলের শিয়ালদা বিভাগ ।

পূর্ব রেলের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সাধারণত শিয়ালদা স্টেশনে গঙ্গাসাগর মেলা সময় প্রতিদিন 15 থেকে 18 লক্ষেরও বেশি যাত্রী হয় । তবে মনে করা হচ্ছে, এ বছর প্রয়াগরাজে 12 বছর পর মহাকুম্ভ হচ্ছে ৷ ফলে রাজ্যের বাইরের বহু পূর্ণার্থী মহাকুম্ভ মেলায় যাবেন । ফলে এ বছর কিছুটা হলেও রাজ্যের বাইরের পূর্ণার্থীদের সংখ্যা কম হতে পারে গঙ্গাসাগর মেলায় ।

যদিও, সে সব অঙ্কে না-গিয়ে কলকাতা ও শিয়ালদা স্টেশন থেকে বিশেষ ট্রেন চালানো এবং শিয়ালদা, নামখানা, কাকদ্বীপ, লক্ষ্মীকান্তপুর স্টেশন, প্রিন্সেপ ঘাটে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করার কথা জানিয়েছেন দীপক নিগম । মেলার দিনগুলিতে (9 জানুয়ারি থেকে 17 জানুয়ারি পর্যন্ত) শিয়ালদা এবং নামখানার মধ্যে মোট 102টি অতিরিক্ত ট্রেন চলবে । এছাড়াও, শিয়ালদা ও নামখানায় 12টি খালি কোচ রাখা থাকবে ।

অন্যদিকে, স্টেশন চত্বরে বিশেষ করে প্রিন্সেপ ঘাট, লক্ষীকান্তপুর, কাকদ্বীপ এবং নামখানায় পর্যাপ্ত এবং জরুরি আলোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে । নামখানা স্টেশনের 2 নম্বর প্ল্যাটফর্মের অ্যাপ্রোচ রোড, নামখানা ওভার-ব্রিজ এবং কাকদ্বীপ অস্থায়ী বুকিং কাউন্টারেও পর্যাপ্ত আলো দেওয়া হচ্ছে । পর্যাপ্ত আলো দিয়ে কাকদ্বীপ ও নামখানা স্টেশন সাজিয়ে তোলা হয়েছে । শিয়ালদা ডিভিশন প্রিন্সেপ ঘাট, লক্ষীকান্তপুর, কাকদ্বীপ ও নামখানা স্টেশনে 24 ঘণ্টা পাম্প চালানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে । কাকদ্বীপ ও নামখানায় মেলার দিনগুলিতে পানীয় জলের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা হয়েছে ।

মেলার সময় যাত্রীদের টিকিট দেওয়ার জন্য অতিরিক্ত বুকিং কাউন্টার খোলা থাকবে । শিয়ালদা স্টেশনে পাঁচটি কাউন্টার, কাকদ্বীপে চারটি এবং নামখানায় তিনটি কাউন্টার খোলা হবে । কাকদ্বীপ স্টেশনে দু’টি অস্থায়ী বুকিং কাউন্টার করা হয়েছে । নামখানায় প্ল্যাটফর্ম-1 এর বকখালী প্রান্তে দুই নম্বর বুকিং কাউন্টারের ব্যবস্থা করা হয়েছে ।

কাকদ্বীপে 15টি, নামখানায় 8টি এবং শিয়ালদায় 8টি মোবাইল ইউটি রাখা হয়েছে । শিয়ালদা, লক্ষ্মীকান্তপুর, কাকদ্বীপ ও নামখানায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উপর বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে । পরিদর্শক এবং পর্যাপ্ত কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে । প্রিন্সেপ ঘাট, লক্ষ্মীকান্তপুর, নামখানা এবং কাকদ্বীপ স্টেশনে পর্যাপ্ত আরপিএফ কর্মী-সহ 25 জন আধিকারিক মোতায়েন করার ব্যবস্থা করা হয়েছে ৷ জিআরপি এবং পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় রেখে তাঁরা কাজ করবেন । স্টেশনে বিভিন্ন জায়গায় ট্রেনে, পিআরএস কাউন্টার, ওয়েটিং হল, ডাস্টবিন এবং টয়লেটে চেক করার জন্য ডগ স্কোয়াড মোতায়েন করা হয়েছে ।

মেলার সময় ক্লোজ সার্কিট মনিটরিংয়ের জন্য 16 নম্বর কাকদ্বীপ, নামখানা এবং লক্ষ্মীকান্তপুরে স্টেশন চত্বরের বিভিন্ন জায়গায় সিসিটিভি বসানো হয়েছে । সিসিটিভিগুলি এমনভাবে বসানো হয়েছে যাতে পুরো স্টেশনটি দেখা যায় । শিয়ালদা দক্ষিণ, প্রিন্সেপ ঘাট, কাকদ্বীপ এবং নামখানায় টেলিফোন সংযোগ-সহ ‘মে আই হেল্প ইউ’ বুথ খোলা হয়েছে । বুথগুলি আরপিএফের পাশাপাশি জিআরপি কর্মীদের দ্বারা পরিচালিত হবে । লক্ষ্মীকান্তপুর, কাকদ্বীপ ও নামখানায় জরুরি ঘোষণার জন্য হ্যান্ড মাইক্রোফোনের ব্যবস্থা করা হয়েছে ।

মেলার দিনগুলিতে সিভিল ডিফেন্স, স্কাউট, গাইড এবং সেন্ট জন অ্যাম্বুলেন্স ব্রিগেডের স্বেচ্ছাসেবকরা শিয়ালদা, কাকদ্বীপ এবং নামখানায় রেলের আধিকারিকদের সহায়তা করবে । বারুইপুর এবং লক্ষ্মীকান্তপুরে দু’টি টাওয়ার ওয়াগন প্রস্তুত রাখা হয়েছে যাতে জরুরি ওভারহেড সরঞ্জামের সমস্যা দেখা দিলে যা দ্রুত আরপিএফ সেখানে পৌঁছে যেতে পারে ।

শিয়ালদা ও কাকদ্বীপ স্টেশনে মেডিক্যাল ইউনিট মোতায়েন করা হয়েছে । জরুরি প্রয়োজনে তারা প্রাথমিক চিকিৎসা দেবে । কাকদ্বীপ ও নামখানায় অতিরিক্ত বক্স-সহ স্টেশনগুলিতে বর্ধিত প্রাথমিক চিকিৎসা বক্স পাওয়া যাবে । মেলার সময় নামখানা এবং কাকদ্বীপ স্টেশনগুলিতে চারটি হুইলচেয়ার এবং চারটি স্ট্রেচার সরবরাহ করা হবে । দু’টি মেডিক্যাল বুথ শিয়ালদা এবং 1টি কাকদ্বীপ ও নামখানা স্টেশনে দেওয়া হবে । শিয়ালদা, কাকদ্বীপ এবং নামখানা স্টেশনগুলিতে ডাক্তার, প্যারামেডিক্যাল স্টাফ এবং অ্যাম্বুলেন্স মোতায়েন করা হবে ।

শিয়ালদা, কাকদ্বীপ ও নামখানা সেকশন এবং প্রিন্সেপ ঘাটে ‘পে অ্যান্ড ইউজ’ টয়লেটগুলি পরিষ্কার রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । রাজ্য সরকারকে মেলার আশেপাশের এলাকায় ‘পে অ্যান্ড ইউজ’ টয়লেট দেওয়ার জন্য যোগাযোগ করা হয়েছে । লক্ষ্মীকান্তপুর স্টেশনে (প্ল্যাটফর্ম নং 2) অস্থায়ী শৌচাগার দেওয়া হবে ।

মেলার দিনগুলিতে যাত্রীদের সুবিধার্থে শিয়ালদা, প্রিন্সেপ ঘাট, কাকদ্বীপ, নামখানা এবং লক্ষ্মীকান্তপুর স্টেশনে ‘পুলিশ সহায়তা বুথ’ তৈরি করা হবে। জরুরি ফোন নম্বরগুলি সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনে প্রদর্শিত হবে ৷

আরও পড়ুন

গঙ্গাসাগরে এই প্রথম, আটকে পড়া পুণ্যার্থীদের খাবার-জল পৌঁছে দেবে ড্রোন

কলকাতা, 9 জানুয়ারি: চলতি মাসের 10 থেকে 18 তারিখ পর্যন্ত রাজ্যে চলবে গঙ্গাসাগর মেলা । যাত্রীদের সুবিধার্থে এবং নিরাপত্তার স্বার্থে পূর্ব রেলের শিয়ালদহ ডিভিশনে একাধিক পদক্ষেপ করা হয়েছে । শিয়ালদা বিভাগের ডিআরএম দীপক নিগম জানিয়েছেন, প্রতি বছর গঙ্গাসাগর মেলা উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পূর্ণার্থীদের সমাগম হয় গঙ্গাসাগর দ্বীপে । স্বাভাবিকভাবেই সেই সময় ট্রেনে ভিড় অনেক বেড়ে যায় । তাই যাত্রীদের সুবিধা এবং নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে একাধিক পদক্ষেপ করেছে পূর্ব রেলের শিয়ালদা বিভাগ ।

পূর্ব রেলের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সাধারণত শিয়ালদা স্টেশনে গঙ্গাসাগর মেলা সময় প্রতিদিন 15 থেকে 18 লক্ষেরও বেশি যাত্রী হয় । তবে মনে করা হচ্ছে, এ বছর প্রয়াগরাজে 12 বছর পর মহাকুম্ভ হচ্ছে ৷ ফলে রাজ্যের বাইরের বহু পূর্ণার্থী মহাকুম্ভ মেলায় যাবেন । ফলে এ বছর কিছুটা হলেও রাজ্যের বাইরের পূর্ণার্থীদের সংখ্যা কম হতে পারে গঙ্গাসাগর মেলায় ।

যদিও, সে সব অঙ্কে না-গিয়ে কলকাতা ও শিয়ালদা স্টেশন থেকে বিশেষ ট্রেন চালানো এবং শিয়ালদা, নামখানা, কাকদ্বীপ, লক্ষ্মীকান্তপুর স্টেশন, প্রিন্সেপ ঘাটে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করার কথা জানিয়েছেন দীপক নিগম । মেলার দিনগুলিতে (9 জানুয়ারি থেকে 17 জানুয়ারি পর্যন্ত) শিয়ালদা এবং নামখানার মধ্যে মোট 102টি অতিরিক্ত ট্রেন চলবে । এছাড়াও, শিয়ালদা ও নামখানায় 12টি খালি কোচ রাখা থাকবে ।

অন্যদিকে, স্টেশন চত্বরে বিশেষ করে প্রিন্সেপ ঘাট, লক্ষীকান্তপুর, কাকদ্বীপ এবং নামখানায় পর্যাপ্ত এবং জরুরি আলোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে । নামখানা স্টেশনের 2 নম্বর প্ল্যাটফর্মের অ্যাপ্রোচ রোড, নামখানা ওভার-ব্রিজ এবং কাকদ্বীপ অস্থায়ী বুকিং কাউন্টারেও পর্যাপ্ত আলো দেওয়া হচ্ছে । পর্যাপ্ত আলো দিয়ে কাকদ্বীপ ও নামখানা স্টেশন সাজিয়ে তোলা হয়েছে । শিয়ালদা ডিভিশন প্রিন্সেপ ঘাট, লক্ষীকান্তপুর, কাকদ্বীপ ও নামখানা স্টেশনে 24 ঘণ্টা পাম্প চালানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে । কাকদ্বীপ ও নামখানায় মেলার দিনগুলিতে পানীয় জলের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা হয়েছে ।

মেলার সময় যাত্রীদের টিকিট দেওয়ার জন্য অতিরিক্ত বুকিং কাউন্টার খোলা থাকবে । শিয়ালদা স্টেশনে পাঁচটি কাউন্টার, কাকদ্বীপে চারটি এবং নামখানায় তিনটি কাউন্টার খোলা হবে । কাকদ্বীপ স্টেশনে দু’টি অস্থায়ী বুকিং কাউন্টার করা হয়েছে । নামখানায় প্ল্যাটফর্ম-1 এর বকখালী প্রান্তে দুই নম্বর বুকিং কাউন্টারের ব্যবস্থা করা হয়েছে ।

কাকদ্বীপে 15টি, নামখানায় 8টি এবং শিয়ালদায় 8টি মোবাইল ইউটি রাখা হয়েছে । শিয়ালদা, লক্ষ্মীকান্তপুর, কাকদ্বীপ ও নামখানায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উপর বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে । পরিদর্শক এবং পর্যাপ্ত কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে । প্রিন্সেপ ঘাট, লক্ষ্মীকান্তপুর, নামখানা এবং কাকদ্বীপ স্টেশনে পর্যাপ্ত আরপিএফ কর্মী-সহ 25 জন আধিকারিক মোতায়েন করার ব্যবস্থা করা হয়েছে ৷ জিআরপি এবং পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় রেখে তাঁরা কাজ করবেন । স্টেশনে বিভিন্ন জায়গায় ট্রেনে, পিআরএস কাউন্টার, ওয়েটিং হল, ডাস্টবিন এবং টয়লেটে চেক করার জন্য ডগ স্কোয়াড মোতায়েন করা হয়েছে ।

মেলার সময় ক্লোজ সার্কিট মনিটরিংয়ের জন্য 16 নম্বর কাকদ্বীপ, নামখানা এবং লক্ষ্মীকান্তপুরে স্টেশন চত্বরের বিভিন্ন জায়গায় সিসিটিভি বসানো হয়েছে । সিসিটিভিগুলি এমনভাবে বসানো হয়েছে যাতে পুরো স্টেশনটি দেখা যায় । শিয়ালদা দক্ষিণ, প্রিন্সেপ ঘাট, কাকদ্বীপ এবং নামখানায় টেলিফোন সংযোগ-সহ ‘মে আই হেল্প ইউ’ বুথ খোলা হয়েছে । বুথগুলি আরপিএফের পাশাপাশি জিআরপি কর্মীদের দ্বারা পরিচালিত হবে । লক্ষ্মীকান্তপুর, কাকদ্বীপ ও নামখানায় জরুরি ঘোষণার জন্য হ্যান্ড মাইক্রোফোনের ব্যবস্থা করা হয়েছে ।

মেলার দিনগুলিতে সিভিল ডিফেন্স, স্কাউট, গাইড এবং সেন্ট জন অ্যাম্বুলেন্স ব্রিগেডের স্বেচ্ছাসেবকরা শিয়ালদা, কাকদ্বীপ এবং নামখানায় রেলের আধিকারিকদের সহায়তা করবে । বারুইপুর এবং লক্ষ্মীকান্তপুরে দু’টি টাওয়ার ওয়াগন প্রস্তুত রাখা হয়েছে যাতে জরুরি ওভারহেড সরঞ্জামের সমস্যা দেখা দিলে যা দ্রুত আরপিএফ সেখানে পৌঁছে যেতে পারে ।

শিয়ালদা ও কাকদ্বীপ স্টেশনে মেডিক্যাল ইউনিট মোতায়েন করা হয়েছে । জরুরি প্রয়োজনে তারা প্রাথমিক চিকিৎসা দেবে । কাকদ্বীপ ও নামখানায় অতিরিক্ত বক্স-সহ স্টেশনগুলিতে বর্ধিত প্রাথমিক চিকিৎসা বক্স পাওয়া যাবে । মেলার সময় নামখানা এবং কাকদ্বীপ স্টেশনগুলিতে চারটি হুইলচেয়ার এবং চারটি স্ট্রেচার সরবরাহ করা হবে । দু’টি মেডিক্যাল বুথ শিয়ালদা এবং 1টি কাকদ্বীপ ও নামখানা স্টেশনে দেওয়া হবে । শিয়ালদা, কাকদ্বীপ এবং নামখানা স্টেশনগুলিতে ডাক্তার, প্যারামেডিক্যাল স্টাফ এবং অ্যাম্বুলেন্স মোতায়েন করা হবে ।

শিয়ালদা, কাকদ্বীপ ও নামখানা সেকশন এবং প্রিন্সেপ ঘাটে ‘পে অ্যান্ড ইউজ’ টয়লেটগুলি পরিষ্কার রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । রাজ্য সরকারকে মেলার আশেপাশের এলাকায় ‘পে অ্যান্ড ইউজ’ টয়লেট দেওয়ার জন্য যোগাযোগ করা হয়েছে । লক্ষ্মীকান্তপুর স্টেশনে (প্ল্যাটফর্ম নং 2) অস্থায়ী শৌচাগার দেওয়া হবে ।

মেলার দিনগুলিতে যাত্রীদের সুবিধার্থে শিয়ালদা, প্রিন্সেপ ঘাট, কাকদ্বীপ, নামখানা এবং লক্ষ্মীকান্তপুর স্টেশনে ‘পুলিশ সহায়তা বুথ’ তৈরি করা হবে। জরুরি ফোন নম্বরগুলি সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনে প্রদর্শিত হবে ৷

আরও পড়ুন

গঙ্গাসাগরে এই প্রথম, আটকে পড়া পুণ্যার্থীদের খাবার-জল পৌঁছে দেবে ড্রোন

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.