ETV Bharat / state

নিজের ঘরে প্রোমোটারের গলা কাটা দেহ মিলল শহরে, পাশে পড়ে রক্তমাখা চপার - PROMOTER MURDER IN KOLKATA - PROMOTER MURDER IN KOLKATA

Promoter Killed in kolkata: শহরতলিতে সকালে উদ্ধার এক প্রোমোটারের গলা কাটা দেহ ৷ খুনের ঘটনায় পরিচিত কারও যুক্ত থাকা নিয়ে সন্দেহ করছে পুলিশ ৷

Promoter Killed in kolkata
কলকাতায় প্রোমোটার খুন (ইটিভি ভারত)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Jul 12, 2024, 4:59 PM IST

কলকাতা, 12 জুলাই: ঘর থেকে উদ্ধার প্রোমোটারের গলা কাটা রক্তাক্ত দেহ ৷ দেহের পাশ থেকেই মিলল রক্তমাখা চপার ৷ ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কড়েয়া থানা এলাকার ব্রাইট স্ট্রিটে ৷ আততায়ীরা সংখ্যায় একের বেশি ছিল বলে প্রাথমিক অনুমান পুলিশের। শুক্রবার ঘটনাস্থলে যান কলকাতা পুলিসের হোমিসাইড এবং কলকাতা পুলিশের ডিসি (সাউথ ইস্ট ডিভিশন) ভোলানাথ পাণ্ডে ৷

জানা গিয়েছে, বছর আটত্রিশের শামসের আলি নামে ওই ব্যক্তির দেহ বাড়ি থেকেই রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার হয়। পুলিশ জানায়, দেহটি রক্তাক্ত মেঝেয় পড়েছিল। শুক্রবার ভোরে রক্তাক্ত দেহটি প্রথম দেখতে পান মৃতের স্ত্রী। পরে তিনিই পরিবারের সদস্যদের খবর দেন। সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে আসেন কড়েয়া থানার পুলিশ ও হোমিসাইড বিভাগের গোয়েন্দারা। দেহটি দেখে প্রাথমিক ভাবে হোমিসাইড বিভাগের গোয়েন্দাদের অনুমান, ভোর রাতে ঘটনাটি ঘটেছে। অভিযোগ ঘরে ঢুকে গলার নলি কেটে খুন করা হয়েছে ৷ পাশাপাশি, তথ্য প্রমাণ লোপাট করার জন্যই বাড়ির সিসিটিভি ভাঙচুর করা হয়েছে বলে অনুমান পুলিশের।

পরিবারের তরফ থেকে পুলিশকে জানানো হয়েছে, যে ঘর থেকে প্রোমোটারের রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে সেই ঘরে তিনি একাই থাকতেন ৷ পাশের আরেকটি ঘরে থাকতেন তাঁর স্ত্রী এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। শুক্রবার সকালে যখন শামসের আলিকে তাঁর স্ত্রী ডাকতে যান, তখন দেখেন দরজা আলগা করে বন্ধ ৷ দরজা ঠেলে ঘরে ঢুকতেই মেঝেয় স্বামীকে রক্তাক্ত অবস্থা পড়ে থাকতে দেখেন তিনি ৷ সঙ্গে সঙ্গে চিৎকার-চেঁচামেচি করে বাড়ির লোকেদের জড়ো করেন ৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কড়েয়া থানার পুলিশ।

দেহ উদ্ধারের পর ইতিমধ্যেই তা পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তে ৷ প্রাথমিক রিপোর্ট আসার পরেই মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। কিন্তু এই ঘটনায় একাধিক প্রশ্ন উঠেছে ৷ সিসিটিভি ক্যামেরা ভাঙচুর ও দরজা খোলা রাখা দেখে পুলিশের অনুমান এই ঘটনায় চেনা-পরিচিতরাই জড়িত থাকতে পারেন ৷ পাশাপাশি, শত্রুতা বা প্রতিশোধস্পৃহার সম্ভাবনাকেও উড়িয়ে দিচ্ছেন না তদন্তকারীরা ৷ ইতিমধ্যেই পুরো বিষয়টি নিয়ে তদন্ত ও জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ ৷

কলকাতা, 12 জুলাই: ঘর থেকে উদ্ধার প্রোমোটারের গলা কাটা রক্তাক্ত দেহ ৷ দেহের পাশ থেকেই মিলল রক্তমাখা চপার ৷ ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কড়েয়া থানা এলাকার ব্রাইট স্ট্রিটে ৷ আততায়ীরা সংখ্যায় একের বেশি ছিল বলে প্রাথমিক অনুমান পুলিশের। শুক্রবার ঘটনাস্থলে যান কলকাতা পুলিসের হোমিসাইড এবং কলকাতা পুলিশের ডিসি (সাউথ ইস্ট ডিভিশন) ভোলানাথ পাণ্ডে ৷

জানা গিয়েছে, বছর আটত্রিশের শামসের আলি নামে ওই ব্যক্তির দেহ বাড়ি থেকেই রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার হয়। পুলিশ জানায়, দেহটি রক্তাক্ত মেঝেয় পড়েছিল। শুক্রবার ভোরে রক্তাক্ত দেহটি প্রথম দেখতে পান মৃতের স্ত্রী। পরে তিনিই পরিবারের সদস্যদের খবর দেন। সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে আসেন কড়েয়া থানার পুলিশ ও হোমিসাইড বিভাগের গোয়েন্দারা। দেহটি দেখে প্রাথমিক ভাবে হোমিসাইড বিভাগের গোয়েন্দাদের অনুমান, ভোর রাতে ঘটনাটি ঘটেছে। অভিযোগ ঘরে ঢুকে গলার নলি কেটে খুন করা হয়েছে ৷ পাশাপাশি, তথ্য প্রমাণ লোপাট করার জন্যই বাড়ির সিসিটিভি ভাঙচুর করা হয়েছে বলে অনুমান পুলিশের।

পরিবারের তরফ থেকে পুলিশকে জানানো হয়েছে, যে ঘর থেকে প্রোমোটারের রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে সেই ঘরে তিনি একাই থাকতেন ৷ পাশের আরেকটি ঘরে থাকতেন তাঁর স্ত্রী এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। শুক্রবার সকালে যখন শামসের আলিকে তাঁর স্ত্রী ডাকতে যান, তখন দেখেন দরজা আলগা করে বন্ধ ৷ দরজা ঠেলে ঘরে ঢুকতেই মেঝেয় স্বামীকে রক্তাক্ত অবস্থা পড়ে থাকতে দেখেন তিনি ৷ সঙ্গে সঙ্গে চিৎকার-চেঁচামেচি করে বাড়ির লোকেদের জড়ো করেন ৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কড়েয়া থানার পুলিশ।

দেহ উদ্ধারের পর ইতিমধ্যেই তা পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তে ৷ প্রাথমিক রিপোর্ট আসার পরেই মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। কিন্তু এই ঘটনায় একাধিক প্রশ্ন উঠেছে ৷ সিসিটিভি ক্যামেরা ভাঙচুর ও দরজা খোলা রাখা দেখে পুলিশের অনুমান এই ঘটনায় চেনা-পরিচিতরাই জড়িত থাকতে পারেন ৷ পাশাপাশি, শত্রুতা বা প্রতিশোধস্পৃহার সম্ভাবনাকেও উড়িয়ে দিচ্ছেন না তদন্তকারীরা ৷ ইতিমধ্যেই পুরো বিষয়টি নিয়ে তদন্ত ও জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.