ETV Bharat / state

গেরুয়া শক্তিকে হারাতে নাগরিক সমাজের এবারের স্লোগান 'ডিফিট বিজেপি' - Lok Sabha Election 2024 - LOK SABHA ELECTION 2024

Civil Society: অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে নাগরিক সমাজের নতুন স্লোগান 'ডিফিট বিজেপি' ৷ উদ্দেশ্য, রাজ্য কিংবা দেশ, ক্ষমতা থেকে দূরে রাখতে হবে ফ্যাসিবাদী শক্তিকে ৷

Civil Society
নাগরিক সমাজ
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Apr 29, 2024, 1:30 PM IST

ছোটন দাস

কলকাতা, 29 এপ্রিল: 2021 বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যের নাগরিক সমাজের স্লোগান ছিল 'নো ভোট টু বিজেপি' এবং 'লড়াই হবে' ৷ কিন্তু অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে তাদের নতুন স্লোগান 'ডিফিট বিজেপি' ৷ বিজেপির জয় আটকাতে ফের নয়া স্লোগানে ভোটের ময়দানে নাগরিক সমাজ ৷ উদ্দেশ্য, রাজ্য থেকে দূরে রাখতে হবে ফ্যাসিবাদী শক্তিকে ৷

গত বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের ম্যাজিক ফিগার বানানোর লড়াউয়ে অনেক অংশে 'চিয়ারলিডার'-এর ভূমিকা পালন করেছিল 'নো ভোট টু বিজেপি' স্লোগানটি । লোকসভা নির্বাচনে দিল্লির মসনদে যাতে তৃতীয়বার বিজেপির ক্ষমতায় না আসতে পারে, সেই বিষয়টিকে সুনিশ্চিত করতে হাতিয়ার হিসেবে 'বিজেপিকে ভোটে হারাও' স্লোগানটিকে বেছে নিয়েছে নাগরিক সমাজ ।

আরএসএস এবং বিজেপি'র বিরুদ্ধে বাংলায় এই সংগঠনের আহ্বায়ক কুশল দেবনাথ বলেন, "গত বিধানসভায় সংগঠনের মূল স্লোগান ছিল 'আরএসএস-বিজেপিকে পথে হারাও ভোটে হারাও' সংক্ষিপ্তভাবে 'নো ভোট টু বিজেপি' ৷ তবে এবার রাজনৈতিক পরিস্থিতি পালেটেছে। এই লোকসভা নির্বাচনে ফ্যাসিস্ট আরএসএস পরিচালিত বিজেপিকে ভোটে হারাতে হবে ৷ ফ্যাসিস্ট কেন্দ্রীয় সরকার এবং রাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত সরকার যেভাবে চূড়ান্ত স্বৈরতান্ত্রিক কায়দায় নাগরিক অধিকার হরণ করে চলেছে, তার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে সবাইকে আহ্বান জানানো হয়েছে ।"

কুশলের দাবি, ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতান্ত্রিক পরিকাঠামো, বিচার ব্যবস্থার স্বাধীনতা, আমজনতার জীবন, এক কথায় সবকিছুর অস্তিত সংকটে রয়েছে ৷ নাগরিক সমাজের মতে, ইলেকটোরাল বন্ড, পিএম কেয়ারস ফান্ড, ব্যাংক দুর্নীতি, রাফায়েল দুর্নীতি, নোটবন্দি, ভারতমালা পরিযোজনা দুর্নীতি, আয়ুষ্মান দুর্নীতি-সহ একাধিক দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার ।

অন্যদিকে, 'সংবিধান বাঁচাও দেশ বাঁচাও'এর পক্ষ থেকে ছোটন দাসের অভিযোগ, "নাগরিকদের পক্ষ থেকে বারে বারে বলা হচ্ছে বিজেপিকে হারানর জন্য । আরএসএস-কে হারানোর জন্য । যেখানে যে জিততে পারেন তার পাশে দাঁড়াতে বলা হচ্ছে ।" বিজেপি সরকারকে কটাক্ষ করে তাঁর সংযোজন, "ভারতীয় সংবিধানের মৌলিকতাকেই ধ্বংস করছে বিজেপি । এটা এখন বিজেপি বনাম দেশের গণতন্ত্রের লড়াই । মানবাধিকার কমিশন, মহিলা কমিশন, তফশিলি কমিশনকে কেন্দ্র সরকার নিয়ন্ত্রণ করছে । তাই দেশের মানুষের মৌলিক অধিকারকে বাঁচাতে হলে তৃতীয়বারের জন্য আর দিল্লিতে আনা যাবে না এই দলকে ।"

আরও পড়ুন:

ছোটন দাস

কলকাতা, 29 এপ্রিল: 2021 বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যের নাগরিক সমাজের স্লোগান ছিল 'নো ভোট টু বিজেপি' এবং 'লড়াই হবে' ৷ কিন্তু অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে তাদের নতুন স্লোগান 'ডিফিট বিজেপি' ৷ বিজেপির জয় আটকাতে ফের নয়া স্লোগানে ভোটের ময়দানে নাগরিক সমাজ ৷ উদ্দেশ্য, রাজ্য থেকে দূরে রাখতে হবে ফ্যাসিবাদী শক্তিকে ৷

গত বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের ম্যাজিক ফিগার বানানোর লড়াউয়ে অনেক অংশে 'চিয়ারলিডার'-এর ভূমিকা পালন করেছিল 'নো ভোট টু বিজেপি' স্লোগানটি । লোকসভা নির্বাচনে দিল্লির মসনদে যাতে তৃতীয়বার বিজেপির ক্ষমতায় না আসতে পারে, সেই বিষয়টিকে সুনিশ্চিত করতে হাতিয়ার হিসেবে 'বিজেপিকে ভোটে হারাও' স্লোগানটিকে বেছে নিয়েছে নাগরিক সমাজ ।

আরএসএস এবং বিজেপি'র বিরুদ্ধে বাংলায় এই সংগঠনের আহ্বায়ক কুশল দেবনাথ বলেন, "গত বিধানসভায় সংগঠনের মূল স্লোগান ছিল 'আরএসএস-বিজেপিকে পথে হারাও ভোটে হারাও' সংক্ষিপ্তভাবে 'নো ভোট টু বিজেপি' ৷ তবে এবার রাজনৈতিক পরিস্থিতি পালেটেছে। এই লোকসভা নির্বাচনে ফ্যাসিস্ট আরএসএস পরিচালিত বিজেপিকে ভোটে হারাতে হবে ৷ ফ্যাসিস্ট কেন্দ্রীয় সরকার এবং রাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত সরকার যেভাবে চূড়ান্ত স্বৈরতান্ত্রিক কায়দায় নাগরিক অধিকার হরণ করে চলেছে, তার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে সবাইকে আহ্বান জানানো হয়েছে ।"

কুশলের দাবি, ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতান্ত্রিক পরিকাঠামো, বিচার ব্যবস্থার স্বাধীনতা, আমজনতার জীবন, এক কথায় সবকিছুর অস্তিত সংকটে রয়েছে ৷ নাগরিক সমাজের মতে, ইলেকটোরাল বন্ড, পিএম কেয়ারস ফান্ড, ব্যাংক দুর্নীতি, রাফায়েল দুর্নীতি, নোটবন্দি, ভারতমালা পরিযোজনা দুর্নীতি, আয়ুষ্মান দুর্নীতি-সহ একাধিক দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার ।

অন্যদিকে, 'সংবিধান বাঁচাও দেশ বাঁচাও'এর পক্ষ থেকে ছোটন দাসের অভিযোগ, "নাগরিকদের পক্ষ থেকে বারে বারে বলা হচ্ছে বিজেপিকে হারানর জন্য । আরএসএস-কে হারানোর জন্য । যেখানে যে জিততে পারেন তার পাশে দাঁড়াতে বলা হচ্ছে ।" বিজেপি সরকারকে কটাক্ষ করে তাঁর সংযোজন, "ভারতীয় সংবিধানের মৌলিকতাকেই ধ্বংস করছে বিজেপি । এটা এখন বিজেপি বনাম দেশের গণতন্ত্রের লড়াই । মানবাধিকার কমিশন, মহিলা কমিশন, তফশিলি কমিশনকে কেন্দ্র সরকার নিয়ন্ত্রণ করছে । তাই দেশের মানুষের মৌলিক অধিকারকে বাঁচাতে হলে তৃতীয়বারের জন্য আর দিল্লিতে আনা যাবে না এই দলকে ।"

আরও পড়ুন:

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.