ETV Bharat / sports

টিফোয় 'না' পুলিশের, যুবভারতীতে নিষেধাজ্ঞার ঘেরাটোপে ডুরান্ড সেমি - DURAND CUP SEMI FINAL

Bidhannagar Police Commissionerate: ডুরান্ড সেমিতে টিফো-সহ একাধিক জিনিসে নিষেধাজ্ঞা জারি পুলিশের ৷ আরজি কর কাণ্ডে রাজ্যজুড়ে প্রতিবাদ চলছেই ৷ এমন আবহে শহরে ফুটবল ম্য়াচ ঘিরে অশান্তি এড়াতে এমন গাইডলাইন বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের ৷ যুবভারতীতে মঙ্গলবার দ্বিতীয় সেমিফাইনালে মোহনবাগান মুখোমুখি বেঙ্গালুরু এফসি'র ৷

DURAND CUP SEMI FINAL
ডুরান্ড সেমিতে নামছে বাগান (Mohun Bagan Super Giant X Handle Screengrab)
author img

By ETV Bharat Sports Team

Published : Aug 26, 2024, 9:17 PM IST

কলকাতা, 26 অগস্ট: যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে মঙ্গলবার ডুরান্ড সেমিফাইনাল ঘিরে জারি হল একগুচ্ছ নিষেধাজ্ঞা ৷ যে কোনও ধরনের টিফো নিয়ে প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেট। আগামিকাল যুবভারতীতে ডুরান্ড সেমিফাইনালে মোহনবাগান মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু এফসি'র। এমতাবস্থায় আরজি কর কাণ্ড নিয়ে রাজ্যের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে টিফোর পাশাপাশি, কোনওপ্রকার বাদ্যযন্ত্র (ড্রাম), স্মোর বম্বে নিষেধাজ্ঞা জারি করল পুলিশ ৷

আরজি কর কাণ্ড নিয়ে প্রতিবাদী টিফোয় উত্তপ্ত হতে পারে বড় ম্যাচের মঞ্চ ৷ শঙ্কায় বাতিল হয়েছিল ডুরান্ডে কলকাতা ডার্বি ৷ যা নিয়ে সরব হয়ে রাস্তায় নেমেছিল ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগানের সমর্থকরা। সামিল হয়েছিল মহমেডান স্পোর্টিংও। পরবর্তী সময়ে কলকাতা লিগের ম্যাচ হোক কিংবা ডুরান্ড, সুযোগ পেলেই আরজি কর কাণ্ড নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ফুটবলাররা। পরিস্থিতি বিরূপ দেখে ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান-সহ ডুরান্ডের খেলা শিলং ও জামশেদপুর সরিয়ে নিয়ে যায় কমিটি। ইস্টবেঙ্গল বিদায় নেওয়ার পর ডুরান্ড কমিটি প্রথম সেমিফাইনাল শিলংয়েই করার সিদ্ধান্ত নেয়। কারণ, প্রতিদ্বন্দ্বী দুই দল লাজং এবং নর্থ-ইস্ট ইউনাইটেড দুই দলই উত্তর-পূর্ব ভারতের।

কিন্তু মোহনবাগান শেষ চারের যোগ্যতা অর্জন করতেই দ্বিতীয় সেমিফাইনাল কলকাতায় ফিরিয়ে নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেয় কমিটি। এমনকী তিন প্রধানের অনুরোধে সেমিফাইনালের পাশাপাশি ফাইনালও ফিরেছে কলকাতায়। কিন্তু ম্যাচ অনুষ্ঠিত হলেও প্রশাসন যে মোহনবাগানের সেমিফাইনাল ম্যাচেও রাশ আলগা করছে না, তা বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের ঘোষণায় প্রমাণিত।

পুলিশের ঘোষণায় তাল মিলিয়ে মোহনবাগান সচিব দেবাশিস দত্ত সবুজ-মেরুন সমর্থকদের আগামিকাল স্টেডিয়ামে সংযত আচরণের আবেদন জানিয়েছেন। একইসঙ্গে তিনি যোগ করেন, "ডুরান্ড সেমিফাইনালে মোহনবাগানকে সমর্থনের জন্য সবুজ-মেরুন জনতাই যথেষ্ট। অন্য দলের সমর্থকরা ভালো খেলা দেখার আশায় ভিড় করলে স্বাগত।"

কলকাতা, 26 অগস্ট: যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে মঙ্গলবার ডুরান্ড সেমিফাইনাল ঘিরে জারি হল একগুচ্ছ নিষেধাজ্ঞা ৷ যে কোনও ধরনের টিফো নিয়ে প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেট। আগামিকাল যুবভারতীতে ডুরান্ড সেমিফাইনালে মোহনবাগান মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু এফসি'র। এমতাবস্থায় আরজি কর কাণ্ড নিয়ে রাজ্যের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে টিফোর পাশাপাশি, কোনওপ্রকার বাদ্যযন্ত্র (ড্রাম), স্মোর বম্বে নিষেধাজ্ঞা জারি করল পুলিশ ৷

আরজি কর কাণ্ড নিয়ে প্রতিবাদী টিফোয় উত্তপ্ত হতে পারে বড় ম্যাচের মঞ্চ ৷ শঙ্কায় বাতিল হয়েছিল ডুরান্ডে কলকাতা ডার্বি ৷ যা নিয়ে সরব হয়ে রাস্তায় নেমেছিল ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগানের সমর্থকরা। সামিল হয়েছিল মহমেডান স্পোর্টিংও। পরবর্তী সময়ে কলকাতা লিগের ম্যাচ হোক কিংবা ডুরান্ড, সুযোগ পেলেই আরজি কর কাণ্ড নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ফুটবলাররা। পরিস্থিতি বিরূপ দেখে ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান-সহ ডুরান্ডের খেলা শিলং ও জামশেদপুর সরিয়ে নিয়ে যায় কমিটি। ইস্টবেঙ্গল বিদায় নেওয়ার পর ডুরান্ড কমিটি প্রথম সেমিফাইনাল শিলংয়েই করার সিদ্ধান্ত নেয়। কারণ, প্রতিদ্বন্দ্বী দুই দল লাজং এবং নর্থ-ইস্ট ইউনাইটেড দুই দলই উত্তর-পূর্ব ভারতের।

কিন্তু মোহনবাগান শেষ চারের যোগ্যতা অর্জন করতেই দ্বিতীয় সেমিফাইনাল কলকাতায় ফিরিয়ে নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেয় কমিটি। এমনকী তিন প্রধানের অনুরোধে সেমিফাইনালের পাশাপাশি ফাইনালও ফিরেছে কলকাতায়। কিন্তু ম্যাচ অনুষ্ঠিত হলেও প্রশাসন যে মোহনবাগানের সেমিফাইনাল ম্যাচেও রাশ আলগা করছে না, তা বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের ঘোষণায় প্রমাণিত।

পুলিশের ঘোষণায় তাল মিলিয়ে মোহনবাগান সচিব দেবাশিস দত্ত সবুজ-মেরুন সমর্থকদের আগামিকাল স্টেডিয়ামে সংযত আচরণের আবেদন জানিয়েছেন। একইসঙ্গে তিনি যোগ করেন, "ডুরান্ড সেমিফাইনালে মোহনবাগানকে সমর্থনের জন্য সবুজ-মেরুন জনতাই যথেষ্ট। অন্য দলের সমর্থকরা ভালো খেলা দেখার আশায় ভিড় করলে স্বাগত।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.