ETV Bharat / sports

নিজামের শহরে তেলেঙ্গানা 'বধ', সন্তোষে জারি বাংলার দাপট - SANTOSH TROPHY 2024 25

সন্তোষ ট্রফিতে দুরন্ত ছন্দে বাংলা ৷ জম্মু-কাশ্মীরের পর তেলাঙ্গানাকে তাঁদের মাটিতেই হারাল সঞ্জয় সেনের ছেলেরা ৷

BENGAL BEAT TELANGANA
সন্তোষে জারি বাংলার দাপট (ETV Bharat)
author img

By ETV Bharat Sports Team

Published : 2 hours ago

হায়দরাবাদ, 16 ডিসেম্বর: সঞ্জয় সেনের হাতে পড়ে এ যেন বদলে যাওয়া বাংলা ৷ যোগ্যতা অর্জন পর্বের পর সন্তোষ ট্রফির মূলপর্বেও বাংলার দাদগিরি চলছেই। হায়দরাবাদে প্রথম ম্যাচে জম্মু-কাশ্মীরকে হারিয়ে মূলপর্বের যাত্রা শুরু হয়েছিল 32 বারের খেতাবজয়ীদের ৷ সোমবার দ্বিতীয় ম্যাচে আয়োজক তেলাঙ্গানাকে হারিয়ে দিল সঞ্জয় সেনের ছেলেরা ৷ 3-0 গোলে এদিন জয় তুলে নিল বাংলা ৷ যার মধ্যে জোড়া গোল নরহরি শ্রেষ্ঠার ৷ একটি গোল করলেন রবি হাঁসদা ৷

যা পরিস্থিতি তাতে বাকি তিন ম্যাচের (রাজস্থান, সার্ভিসেস এবং মণিপুর) একটিতে জিতলেই শেষ আটের দরজা খুলে যাবে প্রতিযোগিতার সবচেয়ে সফল দলের। সোমবার ডেকান এরিনায় আয়োজকদের বিরুদ্ধে জয়ের পর 6 পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ-এ'র শীর্ষে বাংলা। ম্যাচের আগে বাংলা কোচ সঞ্জয় সেন জানিয়েছিলেন, দুপুরে খেলা থাকায় গরমের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে। কিন্তু বাংলার ফুটবলারদের দারুণ বোঝাপড়ায় আবহাওয়ার প্রতিকূলতা কোনও প্রভাবই ফেলতে পারল না। আক্রমণ থেকে রক্ষণ, সব বিভাগেই জমাট বাংলা। পুরো ম্যাচ জুড়ে সংঘবদ্ধ ফুটবল উপহার দিলেন বাংলার ফুটবলাররা ৷

আক্রমণেই প্রতিপক্ষকে ব্যাকফুটে ঠেলে দেওয়ার ছক ছিল বাংলার। তাই প্রথম মিনিট থেকেই একের পর এক আক্রমণে গোলমুখ খোলার চেষ্টায় ছিলেন নরহরিরা। তবে প্রথম গোল পেতে 39 মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হল। ডেডলক ভাঙেন সেই রবি হাঁসদা। দূরপাল্লার একটি শট হাতে না-ধরে ফিস্ট করেন তেলঙ্গানা গোলরক্ষক ঈশান সরকার। সামনে বল পড়লে দ্রুত সেই বল জালে জড়ান রবি। চলতি সন্তোষ ট্রফিতে আট গোল হয়ে গেল রবির। সেইসঙ্গে তামিলনাড়ুর লিজো'কে টপকে সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকায় শীর্ষে উঠে এলেন বাংলার গোলমেশিন ৷

প্রথমার্ধের সংযুক্তি সময়ে ব্যবধান বাড়ান নরহরি শ্রেষ্ঠা। ডানপ্রান্ত থেকে আসা একটি ক্রসে মাথা ছুঁইয়ে 2-0 করেন তিনি ৷ দ্বিতীয়ার্ধেও আক্রমণাত্মক ধারা বজায় রাখে বাংলা। ফলশ্রুতিতে 56 মিনিটে আবারও স্কোরশিটে নাম তোলেন নরহরি। মূলপর্বে দারুন ছন্দে তিনি। রবিলাল মান্ডির ডিফেন্স চেরা থ্রু ধরে জোরালো শটে 3-0 করেন ডায়মন্ড হারবার এফসি'র স্ট্রাইকার। বেশ কয়েকটি সুযেোগ হাতছাড়া না-করলে ব্যবধান আরও বাড়তে পারত বাংলার।

আরও পড়ুন:

হায়দরাবাদ, 16 ডিসেম্বর: সঞ্জয় সেনের হাতে পড়ে এ যেন বদলে যাওয়া বাংলা ৷ যোগ্যতা অর্জন পর্বের পর সন্তোষ ট্রফির মূলপর্বেও বাংলার দাদগিরি চলছেই। হায়দরাবাদে প্রথম ম্যাচে জম্মু-কাশ্মীরকে হারিয়ে মূলপর্বের যাত্রা শুরু হয়েছিল 32 বারের খেতাবজয়ীদের ৷ সোমবার দ্বিতীয় ম্যাচে আয়োজক তেলাঙ্গানাকে হারিয়ে দিল সঞ্জয় সেনের ছেলেরা ৷ 3-0 গোলে এদিন জয় তুলে নিল বাংলা ৷ যার মধ্যে জোড়া গোল নরহরি শ্রেষ্ঠার ৷ একটি গোল করলেন রবি হাঁসদা ৷

যা পরিস্থিতি তাতে বাকি তিন ম্যাচের (রাজস্থান, সার্ভিসেস এবং মণিপুর) একটিতে জিতলেই শেষ আটের দরজা খুলে যাবে প্রতিযোগিতার সবচেয়ে সফল দলের। সোমবার ডেকান এরিনায় আয়োজকদের বিরুদ্ধে জয়ের পর 6 পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ-এ'র শীর্ষে বাংলা। ম্যাচের আগে বাংলা কোচ সঞ্জয় সেন জানিয়েছিলেন, দুপুরে খেলা থাকায় গরমের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে। কিন্তু বাংলার ফুটবলারদের দারুণ বোঝাপড়ায় আবহাওয়ার প্রতিকূলতা কোনও প্রভাবই ফেলতে পারল না। আক্রমণ থেকে রক্ষণ, সব বিভাগেই জমাট বাংলা। পুরো ম্যাচ জুড়ে সংঘবদ্ধ ফুটবল উপহার দিলেন বাংলার ফুটবলাররা ৷

আক্রমণেই প্রতিপক্ষকে ব্যাকফুটে ঠেলে দেওয়ার ছক ছিল বাংলার। তাই প্রথম মিনিট থেকেই একের পর এক আক্রমণে গোলমুখ খোলার চেষ্টায় ছিলেন নরহরিরা। তবে প্রথম গোল পেতে 39 মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হল। ডেডলক ভাঙেন সেই রবি হাঁসদা। দূরপাল্লার একটি শট হাতে না-ধরে ফিস্ট করেন তেলঙ্গানা গোলরক্ষক ঈশান সরকার। সামনে বল পড়লে দ্রুত সেই বল জালে জড়ান রবি। চলতি সন্তোষ ট্রফিতে আট গোল হয়ে গেল রবির। সেইসঙ্গে তামিলনাড়ুর লিজো'কে টপকে সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকায় শীর্ষে উঠে এলেন বাংলার গোলমেশিন ৷

প্রথমার্ধের সংযুক্তি সময়ে ব্যবধান বাড়ান নরহরি শ্রেষ্ঠা। ডানপ্রান্ত থেকে আসা একটি ক্রসে মাথা ছুঁইয়ে 2-0 করেন তিনি ৷ দ্বিতীয়ার্ধেও আক্রমণাত্মক ধারা বজায় রাখে বাংলা। ফলশ্রুতিতে 56 মিনিটে আবারও স্কোরশিটে নাম তোলেন নরহরি। মূলপর্বে দারুন ছন্দে তিনি। রবিলাল মান্ডির ডিফেন্স চেরা থ্রু ধরে জোরালো শটে 3-0 করেন ডায়মন্ড হারবার এফসি'র স্ট্রাইকার। বেশ কয়েকটি সুযেোগ হাতছাড়া না-করলে ব্যবধান আরও বাড়তে পারত বাংলার।

আরও পড়ুন:

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.