ETV Bharat / opinion

দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ট্রাম্প, ভারতের জন্য কী হবে তাঁর কৌশল? - INDIA US RELATION

ইতিমধ্যেই আমেরিকায় গিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এখানেই প্রশ্ন কেমন হতে চলেছে ভারত-আমেরিকা সম্পর্কের আগামী ?

trump
নরেন্দ্র মোদি ও ডোনাল্ড ট্রাম্প (ইটিভি ভারত)
author img

By Vivek Mishra

Published : Feb 17, 2025, 12:32 PM IST

আমেরিকা সফরে গিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরপর থেকে আলোচনায় উঠে এসেছে একাধিক বিষয়। দ্বিতীয়বার শপথ নেওয়ার পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়া রাষ্ট্র নেতাদের ক্রমতালিকায় মোদি ছিলেন চার নম্বরে। সফরের গুরুত্ব এখান থেকেই খানিকটা অনুধাবন করা যায়।

ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের কতগুলি দিক রয়েছে। প্রথমত, বর্তমানে এই দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে কতগুলি নতুন বিষয় যুক্ত হয়েছে । অভিবাসন থেকে শুরু করে ব্যবসা-বাণিজ্য, প্রতিরক্ষা এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে নিরাপত্তার মতো একাধিক ক্ষেত্রে এই সম্পর্কের নির্ণায়ক।

analysis-india-in-trump
ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা মোদির (ইটিভি ভারত)

দ্বিতীয়ত, রাষ্ট্রপতি হিসেবে দ্বিতীয় ইনিংসে ট্রাম্পকে ঘরোয়া বিষয়ে বেশি করে মন দিতে হবে। শুরু থেকেই তিনি সেই ইঙ্গিত দিয়ে এসেছেন। ঠিক এই কারণে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের দিক থেকে একটি সমস্যা তৈরি হওয়ার প্রবল আশঙ্কা আছে। দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে অবৈধভাবে আমেরিকায় আসা বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছেন ট্রাম্প। আমেরিকায় বসবাসকারী এই ধরনের ভারতীয়ের সংখ্যা কমপক্ষে 8 লাখ। ইতিমধ্যে বেশ কিছু ভারতীয়কে দেশে ফেরানোর কাজ হয়েছে। আর এই কারণে ভারতের মতো দেশের পক্ষে আমেরিকার সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক চালিয়ে নিয়ে যাওয়া বেশ কঠিন ৷

তৃতীয়ত, ভারত ও আমেরিকার শক্তপোক্ত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও কয়েকটি বিষয়ের জন্য প্রভাবিত হয়েছে। বিভিন্ন দেশে ক্ষমতার রদবদল, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে নিরাপত্তার সমস্যা। এর পাশাপাশি এশিয়া মহাদেশে ক্ষমতার বিন্যাসও একটি বড় কারণ।

সবমিলিয়ে বদলাতে থাকা পৃথিবীতে ভারতের যতটা আমেরিকাকে দরকার, আমেরিকারও ভারতকে ততটাই দরকার। ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এভাবেই এগিয়ে যেতে থাকবে। জো বাইডেন যেখানে শেষ করেছেন, সেখান থেকেই শুরু করেছেন ট্রাম্প। আমেরিকার প্রশাসনিক ইতিহাস বলে প্রতিটি রাষ্ট্রপতি বিদেশের সঙ্গে সম্পর্কের প্রশ্নে নিজেদের স্বতন্ত্র অবদান রেখেছেন। বিশেষ করে ভারতের মতো দেশের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার ক্ষেত্রে তাঁদের অবদান সুদূরপ্রসারি।

analysis
প্রায় 44 মিনিট কথা হল দুই নেতার (ইটিভি ভারত)

ট্রাম্পের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুটা ভারতের জন্য খারাপ হয়নি। মসনদে বসেই ট্রাম্প কানাডা এবং মেক্সিকোর মতো প্রতিবেশী দেশ থেকে আসা বিভিন্ন জিনিসের উপর মোটা অঙ্কের আমদানি শুল্ক বসিয়েছেন। আমেরিকার চিরাচরিত প্রতিপক্ষ চিনের ক্ষেত্রেও এই নিয়মের কোনও অন্যথা হয়নি। অন্যদের তুলনায় বেশি পরিমাণে নিরপেক্ষ অবস্থান নেওয়ায় ভারতকে ট্রাম্পের এই করনীতির কুপ্রভাব সইতে হয়নি ৷

আমেরিকার জন্য এখনও প্রথম চ্যালেঞ্জ চিন। দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট হয়ে ইউক্রেনে চলতে থাকা যুদ্ধ বন্ধ করার কথা বলেছিলেন ট্রাম্প। কিন্তু তাতেও চিনের প্রসঙ্গ অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যায় না। প্রযুক্তি এবং ভূ-কৌশলগত দিক থেকে চিন ও আমেরিকার লড়াই ঠিক করে দেবে আগামী দশকের পৃথিবী ঠিক কেমন হবে। আর ঠিক এখানেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে ভারতের ।

বদলে যাওয়া বিশ্ব প্রেক্ষাপটে রাশিয়া এবং চিন ক্রমশ কাছাকাছি আসছ । এই পরিস্থিতি ট্রাম্প প্রশাসন চায় না । তারা মনে করে, বিশ্ব ব্যবস্থায় এ ধরনের ঐক্য থাকা ঠিক নয়। বিভিন্ন শক্তিধর রাষ্ট্র বিভাজিত হোক-এটাই আমেরিকা চায়। এর পাশাপাশি আপাতত দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে ট্রাম্প ঘরোয়া সমস্য়া সমাধান করতে চান। আন্তর্জাতিক মঞ্চে কোনও সঙ্কটের অংশ হতে চান না । কোনও সঙ্কট তৈরি হোক, সেটাও চান না তিনি। ট্রাম্প মনে করেন, শান্তির মাধ্যমে শক্তি আসে। প্রায় এই ধরনের কূটনীতি ভারতও চায়।

analysis
দুই নেতার সৌজন্য (ইটিভি ভারত)

ট্রাম্পের এই নীতি প্রাথমিকভাবে সাফল্য পেয়েছে তাতে সন্দেহ নেই। মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের পরিবেশের পরিসমাপ্তি ঘটার দিকে এগিয়ে চলেছে। সাময়িক সময়ের জন্য যুদ্ধবিরতিও হয়েছে । এর পাশাপাশি রাশিয়া এবং ইউক্রেনের সঙ্গেও তিনি কথা বলছেন। সেখান থেকেও সমাধান সূত্র বেরিয়ে আসতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে । এখানে এটাও মনে রাখা দরকার- এই সমঝোতায় কোনও এক পক্ষের হয়তো ক্ষতি হবে। তবু সমাধান বেরবে না, পরিস্থিতি একেবারেই তেমন নয়।

মধ্য়প্রাচ্য শান্ত হলে তা ভারতের জন্য সবদিক থেকেই ইতিবাচক। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ প্রচুর পরিমাণে ভারতীয় আছেন। তাছাড়া এই অঞ্চলের সঙ্গে ভারতের বাণিজ্য-সম্পর্কও বেশ মজবুত। এই এলাকা শান্ত হলে মধ্য়প্রাচ্য হয়ে ইউরোপ পর্যন্ত ইকনমিক করিডর তৈরির কাজেও গতি আসবে। সেটা চিনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে। 2013 সালে এশিয়া থেকে আফ্রিকা হয়ে ইউরোপ পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছিল চিন।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হলে রাশিয়ার উপরে থাকা নিষেধাজ্ঞা উঠবে। তাতে মস্কোর সঙ্গে দিল্লির সম্পর্ক ভালো হওয়ার সম্ভাবনা আরও বেড়ে যাবে । তবে ভারতের জন্য সবচেয়ে বেশি সমস্যার বিষয় হতে চলেছে আমেরিকার করনীতি থেকে নিজেদের রক্ষা করে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া। এছাড়া আমেরিকার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অভিবাসনের মতো সমস্যা সম্পর্কে ভারত নিজেদের অবস্থান কীভাবে তুলে ধরে তার উপর অনেক কিছু নির্ভর করবে ।

আমেরিকা সফরে গিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরপর থেকে আলোচনায় উঠে এসেছে একাধিক বিষয়। দ্বিতীয়বার শপথ নেওয়ার পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়া রাষ্ট্র নেতাদের ক্রমতালিকায় মোদি ছিলেন চার নম্বরে। সফরের গুরুত্ব এখান থেকেই খানিকটা অনুধাবন করা যায়।

ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের কতগুলি দিক রয়েছে। প্রথমত, বর্তমানে এই দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে কতগুলি নতুন বিষয় যুক্ত হয়েছে । অভিবাসন থেকে শুরু করে ব্যবসা-বাণিজ্য, প্রতিরক্ষা এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে নিরাপত্তার মতো একাধিক ক্ষেত্রে এই সম্পর্কের নির্ণায়ক।

analysis-india-in-trump
ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা মোদির (ইটিভি ভারত)

দ্বিতীয়ত, রাষ্ট্রপতি হিসেবে দ্বিতীয় ইনিংসে ট্রাম্পকে ঘরোয়া বিষয়ে বেশি করে মন দিতে হবে। শুরু থেকেই তিনি সেই ইঙ্গিত দিয়ে এসেছেন। ঠিক এই কারণে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের দিক থেকে একটি সমস্যা তৈরি হওয়ার প্রবল আশঙ্কা আছে। দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে অবৈধভাবে আমেরিকায় আসা বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছেন ট্রাম্প। আমেরিকায় বসবাসকারী এই ধরনের ভারতীয়ের সংখ্যা কমপক্ষে 8 লাখ। ইতিমধ্যে বেশ কিছু ভারতীয়কে দেশে ফেরানোর কাজ হয়েছে। আর এই কারণে ভারতের মতো দেশের পক্ষে আমেরিকার সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক চালিয়ে নিয়ে যাওয়া বেশ কঠিন ৷

তৃতীয়ত, ভারত ও আমেরিকার শক্তপোক্ত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও কয়েকটি বিষয়ের জন্য প্রভাবিত হয়েছে। বিভিন্ন দেশে ক্ষমতার রদবদল, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে নিরাপত্তার সমস্যা। এর পাশাপাশি এশিয়া মহাদেশে ক্ষমতার বিন্যাসও একটি বড় কারণ।

সবমিলিয়ে বদলাতে থাকা পৃথিবীতে ভারতের যতটা আমেরিকাকে দরকার, আমেরিকারও ভারতকে ততটাই দরকার। ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এভাবেই এগিয়ে যেতে থাকবে। জো বাইডেন যেখানে শেষ করেছেন, সেখান থেকেই শুরু করেছেন ট্রাম্প। আমেরিকার প্রশাসনিক ইতিহাস বলে প্রতিটি রাষ্ট্রপতি বিদেশের সঙ্গে সম্পর্কের প্রশ্নে নিজেদের স্বতন্ত্র অবদান রেখেছেন। বিশেষ করে ভারতের মতো দেশের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার ক্ষেত্রে তাঁদের অবদান সুদূরপ্রসারি।

analysis
প্রায় 44 মিনিট কথা হল দুই নেতার (ইটিভি ভারত)

ট্রাম্পের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুটা ভারতের জন্য খারাপ হয়নি। মসনদে বসেই ট্রাম্প কানাডা এবং মেক্সিকোর মতো প্রতিবেশী দেশ থেকে আসা বিভিন্ন জিনিসের উপর মোটা অঙ্কের আমদানি শুল্ক বসিয়েছেন। আমেরিকার চিরাচরিত প্রতিপক্ষ চিনের ক্ষেত্রেও এই নিয়মের কোনও অন্যথা হয়নি। অন্যদের তুলনায় বেশি পরিমাণে নিরপেক্ষ অবস্থান নেওয়ায় ভারতকে ট্রাম্পের এই করনীতির কুপ্রভাব সইতে হয়নি ৷

আমেরিকার জন্য এখনও প্রথম চ্যালেঞ্জ চিন। দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট হয়ে ইউক্রেনে চলতে থাকা যুদ্ধ বন্ধ করার কথা বলেছিলেন ট্রাম্প। কিন্তু তাতেও চিনের প্রসঙ্গ অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যায় না। প্রযুক্তি এবং ভূ-কৌশলগত দিক থেকে চিন ও আমেরিকার লড়াই ঠিক করে দেবে আগামী দশকের পৃথিবী ঠিক কেমন হবে। আর ঠিক এখানেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে ভারতের ।

বদলে যাওয়া বিশ্ব প্রেক্ষাপটে রাশিয়া এবং চিন ক্রমশ কাছাকাছি আসছ । এই পরিস্থিতি ট্রাম্প প্রশাসন চায় না । তারা মনে করে, বিশ্ব ব্যবস্থায় এ ধরনের ঐক্য থাকা ঠিক নয়। বিভিন্ন শক্তিধর রাষ্ট্র বিভাজিত হোক-এটাই আমেরিকা চায়। এর পাশাপাশি আপাতত দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে ট্রাম্প ঘরোয়া সমস্য়া সমাধান করতে চান। আন্তর্জাতিক মঞ্চে কোনও সঙ্কটের অংশ হতে চান না । কোনও সঙ্কট তৈরি হোক, সেটাও চান না তিনি। ট্রাম্প মনে করেন, শান্তির মাধ্যমে শক্তি আসে। প্রায় এই ধরনের কূটনীতি ভারতও চায়।

analysis
দুই নেতার সৌজন্য (ইটিভি ভারত)

ট্রাম্পের এই নীতি প্রাথমিকভাবে সাফল্য পেয়েছে তাতে সন্দেহ নেই। মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের পরিবেশের পরিসমাপ্তি ঘটার দিকে এগিয়ে চলেছে। সাময়িক সময়ের জন্য যুদ্ধবিরতিও হয়েছে । এর পাশাপাশি রাশিয়া এবং ইউক্রেনের সঙ্গেও তিনি কথা বলছেন। সেখান থেকেও সমাধান সূত্র বেরিয়ে আসতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে । এখানে এটাও মনে রাখা দরকার- এই সমঝোতায় কোনও এক পক্ষের হয়তো ক্ষতি হবে। তবু সমাধান বেরবে না, পরিস্থিতি একেবারেই তেমন নয়।

মধ্য়প্রাচ্য শান্ত হলে তা ভারতের জন্য সবদিক থেকেই ইতিবাচক। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ প্রচুর পরিমাণে ভারতীয় আছেন। তাছাড়া এই অঞ্চলের সঙ্গে ভারতের বাণিজ্য-সম্পর্কও বেশ মজবুত। এই এলাকা শান্ত হলে মধ্য়প্রাচ্য হয়ে ইউরোপ পর্যন্ত ইকনমিক করিডর তৈরির কাজেও গতি আসবে। সেটা চিনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে। 2013 সালে এশিয়া থেকে আফ্রিকা হয়ে ইউরোপ পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছিল চিন।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হলে রাশিয়ার উপরে থাকা নিষেধাজ্ঞা উঠবে। তাতে মস্কোর সঙ্গে দিল্লির সম্পর্ক ভালো হওয়ার সম্ভাবনা আরও বেড়ে যাবে । তবে ভারতের জন্য সবচেয়ে বেশি সমস্যার বিষয় হতে চলেছে আমেরিকার করনীতি থেকে নিজেদের রক্ষা করে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া। এছাড়া আমেরিকার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অভিবাসনের মতো সমস্যা সম্পর্কে ভারত নিজেদের অবস্থান কীভাবে তুলে ধরে তার উপর অনেক কিছু নির্ভর করবে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.