এইবছর প্রজাতন্ত্র দিবস 76তম হিসাবে উদযাপন করা হয় ৷ 1950 সালের এই দিনে, ভারতের সংবিধান কার্যকর হয় এবং ভারত একটি গণতান্ত্রিক দেশে পরিণত হয় । প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে স্কুল-কলেজে বিশেষ অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয় ।
প্রজাতন্ত্র দিবস হল দেশপ্রেমের রঙে রঙিন একটি দিন ৷ যখন সবাই আমাদের মাতৃভূমির জন্য আমাদের ভালোবাসা এবং গর্ব উদযাপন করি । স্কুলের সময়, এই দিনটি আরও বিশেষ ছিল । পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠান, দেশাত্মবোধক গান এবং বিশেষ করে সুস্বাদু খাবার যার জন্য আমরা শৈশবে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতাম ।
প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে সেই সুস্বাদু দেশাত্মবোধক খাবারের রেসিপিগুলিকে স্মরণ করি যা আমাদের স্কুলের দিনগুলিকে আরও স্মরণীয় করে তুলেছিল তবে একটু অন্যরকমভাবে ৷
তেরঙ্গা রঙের সাজানো সিঙারা: স্নাক্সের মধ্যে সিঙারার বিকল্প নেই । এই মশলাযুক্ত আলু এবং টমেটো কেচাপে ভরা শৈশবে এই জিনিস পেলে কে না খুশি হয় ৷ আপনি এই সিঙারাকেই তিনরঙের তৈরি করতে পারেন ৷ সবুজ, সাদা ও গেরুয়া রঙের সিঙারাগুলি শুধু দেখতেই সুন্দর নয় খেতেও সুস্বাদু ৷
রঙিন কচুরি: প্রজাতন্ত্র দিবসে স্কুলের টিফিনে কচুরিও দেওয়া হত ৷ এই প্রজাতন্ত্র দিবসে আপনার স্কুলের দিনগুলি মনে রেখে সুস্বাদু কচুরিও তৈরি করতে পারেন । তাই এই কচুরির সঙ্গে তিন রঙের চাটনিও খেতে পারেন ৷ যা প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে উপযুক্ত ।
তিনরঙের মিষ্টি: মিষ্টি ছাড়া যেকোনও উৎসবই অসম্পূর্ণ । প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে তিন রঙের তৈরি মিষ্টি খুব পছন্দ হয় । বরফি, রসগোল্লা ও গোলাপ জামুনকে তিরঙ্গায় রঙ করে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা হয়েছে ।
তিনরঙের স্যান্ডউইচ: ছোটবেলায় স্কুলের টিফিনে স্যান্ডউইচ দেওয়া হত ৷ যা বাচ্চাদের জন্যও বেশ প্রিয় একটি জিনিস ৷ এই প্রজাতন্ত্র দিবসে স্যান্ডউইচকে আকর্ষিত করে তোলার জন্য রঙের হিসাবে ঘরেই বানিয়ে নিতে পারবেন ৷ সাদা ব্রেডের উপরে সবজ ও গেরুয়া চাটনি লাগিয়ে পরিবেশণ করতে পারবেন ৷ যা খেতেও হবে সুস্বাদু