ETV Bharat / international

চির ঘুমের দেশে ডোজে মিমের মুখ সারমেয় কাবোসু - KABOSU DEATH

Kabosu Passes Away: নিজের বাড়িতেই চির ঘুমের দেশে পাড়ি দিল ডোজে মিমের মুখ সারমেয় কাবোসু ৷ বয়স হয়েছিল 18 বছর ৷ 2008 সাল থেকে তার মজার কাণ্ডকারখানা দিয়ে অনুরাগীদের মন জয় করে নিয়েছিল সে ৷ তার মিম ভাইরাল হতেও বেশি সময় লাগেনি ৷

Kabosu
কাবোসু (নিজস্ব ছবি)
author img

By ANI

Published : May 25, 2024, 10:42 PM IST

টোকিও, 25 মে: 18 বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করল কাবোসু ৷ তার কাণ্ডকারখানার ফলে সোশাল মিডিয়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল এই সারমেয় ৷ পরে তার মুখ ও অভিব্যক্তি 'ডোজ' মিমে ব্যবহার করা হয় এবং ডোজকয়েনের প্রধান মুখ হয়ে ওঠে কাবোসু ৷

শুক্রবার টোকিওর পূর্বাঞ্চলীয় শহর সাকুরায় বাড়িতে চিরঘুমের দেশে পাড়ি দেয় শিবা ইনু ব্রিডের এই সারমেয়। সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করে খোদ সে কথা জানান কাবোসুর মালিক আতসুকো সাতো ৷ তিনি ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, "আপনারা যারা কাবোসুকে ভালোবাসেন তাদেরকে জানাই 24 মে সকালে সে আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছে । বছরের পর বছর ধরে তাকে ভালোবাসার জন্য আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ । কাবোসু কোনও কষ্ট না পেয়ে খুব শান্তিতে চির ঘুমের দেশে পাড়ি দিয়েছে ৷ যেন আমি ওকে হাত দিয়ে আদর করে ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছি ৷" তাঁর সংযোজন, "আমি নিশ্চিত যে কাবোসু পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী কুকুর ছিল এবং সে আমাকে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মালিকও করে তুলেছে । যারা আমাদের অনেক ভালোবাসা পাঠিয়েছেন আমি তাদের প্রত্যেকের প্রতি আমার গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ।"

আরও পড়ুন:

ডেডলাইনের রিপোর্ট অনুসারে, 2008 সাল থেকে কাবোসু জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল ৷ যখন কিন্ডারগার্ডেনের শিক্ষিকা আতসুকো সাতো তাকে দত্তক নিয়েছিলেন ৷ সেসময় শিবা ইনু কুকুরের ব্রিডের ব্যবসা খুব একটা চল ছিল না ৷ তাই কাবোসুকে সেল্টার থেকে দত্তক নেন আতসুকো সাতো । এরপর কাবোসুকে নিয়ে সোশাল মিডিয়ায় বিভিন্ন মজাদার পোস্ট করতে থাকেন তার মালিক ৷ যার ফলে রাতারাতি আনন্দময় হাসি এবং অভিব্যক্তিপূর্ণ চোখের ফলে কাবোসু বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা লাভ করে ৷ অনুরাগীরা কাবোসুকে ভালোবাসায় ভরিয়ে দেয় ৷

কাবোসুর একটি বিশেষ ছবি যেখানে সে মাথা কাত করে সরাসরি ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে রহস্যময় হাসি হাসছে, মানুষের মন জয় করে ৷ যা পরে আইকনিক হয়ে ওঠে । এই ছবিটি সকলে মিম হিসাবে ব্যবহার করতে থাকে ৷ তার থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ডোজকয়েনের লোগো তৈরি হয় । 2013 একটি সাক্ষাৎকারে কাবোসুর মালিক আতসুকো সাতো জানিয়েছিলেন যে, সেল্টারে থাকাকালীন একটি গোলাকার জাপানি সাইট্রাস ফলের নাম অনুসারে কাবোসুর নামকরণ করা হয়েছিল । তিনি মনে করেছিলেন এই নামটি ভালোই ৷ তাই তিনি এটিকে আর পরিবর্তন করেননি । রবিবার নারিতায় কাবোসুর জন্য একটি বিদায়ী সম্বোর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে ৷ যেখানে অনুরাগী এবং বন্ধুরা সারমেয়টিকে শ্রদ্ধা জানাতে পারে ৷ কাবোসু অনেকের জীবনে আনন্দ এবং হাসি এনেছিল ।

আরও পড়ুন:

টোকিও, 25 মে: 18 বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করল কাবোসু ৷ তার কাণ্ডকারখানার ফলে সোশাল মিডিয়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল এই সারমেয় ৷ পরে তার মুখ ও অভিব্যক্তি 'ডোজ' মিমে ব্যবহার করা হয় এবং ডোজকয়েনের প্রধান মুখ হয়ে ওঠে কাবোসু ৷

শুক্রবার টোকিওর পূর্বাঞ্চলীয় শহর সাকুরায় বাড়িতে চিরঘুমের দেশে পাড়ি দেয় শিবা ইনু ব্রিডের এই সারমেয়। সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করে খোদ সে কথা জানান কাবোসুর মালিক আতসুকো সাতো ৷ তিনি ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, "আপনারা যারা কাবোসুকে ভালোবাসেন তাদেরকে জানাই 24 মে সকালে সে আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছে । বছরের পর বছর ধরে তাকে ভালোবাসার জন্য আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ । কাবোসু কোনও কষ্ট না পেয়ে খুব শান্তিতে চির ঘুমের দেশে পাড়ি দিয়েছে ৷ যেন আমি ওকে হাত দিয়ে আদর করে ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছি ৷" তাঁর সংযোজন, "আমি নিশ্চিত যে কাবোসু পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী কুকুর ছিল এবং সে আমাকে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মালিকও করে তুলেছে । যারা আমাদের অনেক ভালোবাসা পাঠিয়েছেন আমি তাদের প্রত্যেকের প্রতি আমার গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ।"

আরও পড়ুন:

ডেডলাইনের রিপোর্ট অনুসারে, 2008 সাল থেকে কাবোসু জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল ৷ যখন কিন্ডারগার্ডেনের শিক্ষিকা আতসুকো সাতো তাকে দত্তক নিয়েছিলেন ৷ সেসময় শিবা ইনু কুকুরের ব্রিডের ব্যবসা খুব একটা চল ছিল না ৷ তাই কাবোসুকে সেল্টার থেকে দত্তক নেন আতসুকো সাতো । এরপর কাবোসুকে নিয়ে সোশাল মিডিয়ায় বিভিন্ন মজাদার পোস্ট করতে থাকেন তার মালিক ৷ যার ফলে রাতারাতি আনন্দময় হাসি এবং অভিব্যক্তিপূর্ণ চোখের ফলে কাবোসু বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা লাভ করে ৷ অনুরাগীরা কাবোসুকে ভালোবাসায় ভরিয়ে দেয় ৷

কাবোসুর একটি বিশেষ ছবি যেখানে সে মাথা কাত করে সরাসরি ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে রহস্যময় হাসি হাসছে, মানুষের মন জয় করে ৷ যা পরে আইকনিক হয়ে ওঠে । এই ছবিটি সকলে মিম হিসাবে ব্যবহার করতে থাকে ৷ তার থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ডোজকয়েনের লোগো তৈরি হয় । 2013 একটি সাক্ষাৎকারে কাবোসুর মালিক আতসুকো সাতো জানিয়েছিলেন যে, সেল্টারে থাকাকালীন একটি গোলাকার জাপানি সাইট্রাস ফলের নাম অনুসারে কাবোসুর নামকরণ করা হয়েছিল । তিনি মনে করেছিলেন এই নামটি ভালোই ৷ তাই তিনি এটিকে আর পরিবর্তন করেননি । রবিবার নারিতায় কাবোসুর জন্য একটি বিদায়ী সম্বোর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে ৷ যেখানে অনুরাগী এবং বন্ধুরা সারমেয়টিকে শ্রদ্ধা জানাতে পারে ৷ কাবোসু অনেকের জীবনে আনন্দ এবং হাসি এনেছিল ।

আরও পড়ুন:

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.