ETV Bharat / international

জাপান, চিন ও দক্ষিণ কোরিয়ার ত্রিপাক্ষিক সম্মেলন, ভারতের উপর কী প্রভাব ? - China South Korea Japan Relation

China South Korea Japan trilateral summit: জাপান, চিন ও দক্ষিণ কোরিয়ার ত্রিপাক্ষিক সম্মেলনে একটি যৌথ ঘোষণা বা ডিক্লারেশন জারি করেছে, যা ওই দেশগুলির এলাকায় শান্তি স্থাপনের কথা বলে ৷ এই ত্রিপাক্ষিক সম্মেলনের গুরুত্ব কী? ভারতে এর কী প্রভাব? বিশ্লেষণ করলেন ইটিভি ভারতের অরুণিম ভুঁইয়া ৷

প্রতীকী ছবি
চিন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে সম্পর্ক (নিজস্ব চিত্র)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Jun 15, 2024, 7:39 PM IST

নয়াদিল্লি, 15 জুন: এবছর চিন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপানের ত্রিপাক্ষিক সম্মেলন হচ্ছে সিওলে ৷ এই তিনটি দেশের মধ্যে এটি নবম ত্রিপাক্ষিক সম্মেলন এবং 2019 সালের পর আবার তিনটি দেশ একসঙ্গে বৈঠকে বসেছিল ৷ চিনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা এবং দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল একটি যৌথভাবে একটি ডিক্লারেশন জারি করেছেন ৷ উত্তর-পূর্ব এশিয়া এবং কোরিয়ার আশপাশের অঞ্চলে শান্তি এবং স্থিরতা বজায় রাখতে এই ডিক্লারেশনে 38টি পয়েন্টের উল্লেখ করা হয়েছে ৷ এই বৈঠকে চিন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে আর্জি জানিয়েছে রক্ষণশীলতা দূরে রেখে মুক্ত বাণিজ্যকে উৎসাহিত ধরতে ৷

শিলংয়ে অবস্থিত এশিয়া বিষয়ের থিঙ্ক ট্যাঙ্কের ফেলো কে ইওহোম জানিয়েছেন, এই যৌথ ডিক্লারেশন অনুযায়ী তিনটি দেশ আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করতে চাইছে ৷ যাতে প্রতিটি দেশ কিছু না কিছু উপকার পেতে পারে ৷ তিনি ইটিভি ভারতকে বলেন, "ওই অঞ্চলে স্বাভাবিক অবস্থা বজায় রাখতে চিন ও জাপান কূটনৈতিক পদক্ষেপ করছে ৷"

দক্ষিণ চিন সাগরে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে রয়েছে ৷ তাইওয়ানের স্বাধীনতা এবং জাপানের উত্তর চিন সাগরে সেনকাকু দ্বীপপুঞ্জের দাবি নিয়ে চিনের সঙ্গে ঝামেলা চলছে ৷ ইতিমধ্যে উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানকে হুমকি দিয়েছে ৷

তিনটি দেশের জারি করা যৌথ ডিক্লারেশন নিয়ে ইওহোম বলেন, "ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চিন ও আমেরিকার শত্রুতা বেড়ে চলেছে ৷ সেই প্রেক্ষাপটে এই ডিক্লারেশনটা পড়া দরকার ৷" ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চিনের দৌরাত্ম্য বেড়ে চলেছে ৷ এদিকে আমেরিকাও ভারত, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো বহু দেশের গোষ্ঠীতে যুক্ত রয়েছে ৷ তার মধ্যে অন্যতম কোয়াড ৷

ইওহোমের মতে, এই ত্রিপাক্ষিক সম্মেলনের মধ্যে দিয়ে টোকিও হয়তো বেজিংকে ইঙ্গিত দেওয়ার চেষ্টা করছে যে, নিরাপত্তার স্বার্থে জাপান যাই করুক না কেন তাতে চিনকে নিশানা করা হচ্ছে না ৷ তিনি বলেন, "টোকিও বলছে, তারা এলাকায় নিরাপত্তা বজায় রাখতে বেজিং-এর সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক ৷"

এদিকে এই সম্মেলনে চিনের ইস্যু তাইওয়ান ইস্যু ৷ তাইওয়ানের নতুন প্রেসিডেন্ট লাই চিংতে বারবার দেশের স্বাধীনতা নিয়ে চিনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন ৷ নতুন সরকার গঠন হওয়ার পর বেজিংও তাইওয়ানের চারদিকে বারবার জলপথে মহড়া দিয়েছে ৷ ইওহোম বলেন, "আবার তাইওয়ানে আমেরিকার উপস্থিতি যত বাড়ছে, ততই যেন চিন তার মতো করে জানাচ্ছে যে তারা কিন্তু এলাকায় কোনও সংঘাত চায় না ৷ ওই এলাকার দুজন গুরুত্বপূর্ণ অভিনেতা হল জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া ৷"

এদিকে তাইওয়ানের চারপাশে যা হচ্ছে, তা নিয়ে কোরিয়াও দুশ্চিন্তায় পড়েছে ৷ ইওহোম জানান, দক্ষিণ কোরিয়া এই সম্মেলনের আয়োজক হয়েছিল, কারণ তারা ওই এলাকার উত্তাপ কমাতে চায় ৷ সিওল তার চারদিকে কোনও ঝামেলা বা সংঘাত নয়, একটা সহযোগিতাপূর্ণ রূপরেখা চায় ৷

গত ডিসেম্বরে দক্ষিণ কোয়িরা ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে একটি নতুন কৌশল উন্মোচন করে ৷ পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সেই কৌশল কোয়াড গোষ্ঠীর মতো ৷ স্বাধীনতা, গণতন্ত্র এবং মানবিক অধিকার রক্ষায় দক্ষিণ কোরিয়া প্রতিজ্ঞবদ্ধ ৷ তারা আমেরিকা এবং মিত্র দেশগুলির জাতীয় নিরাপত্তার কৌশলের সামঞ্জস্য বজায় রেখে চলতে চায় ৷

1953 সালের মিউচুয়াল ডিফেন্স ট্রিটির অধীনে দক্ষিণ কোরিয়া সরকারিভাবে আমেরিকার মিত্র দেশ ৷ তবে কোরিয়ার সঙ্গে চিনের অর্থনৈতিক যোগাযোগ অনেক গভীরে প্রোথিত ৷ 2015 সাল থেকে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বা এফটিএ-র আওতায় চিন দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে বড় বাণিজ্য পার্টনার ৷

ইওহোম বলেন, "আমাদের আরও অপেক্ষা করতে হবে এবং দেখতে হবে কীভাবে এটা কাজ করে ৷" এই ত্রিপাক্ষিক সম্মেলনে ভারতে কী প্রভাব পড়বে ? ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের জলভাগে নিরাপত্তার বিষয়টি ভারতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ৷ চিন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপানের মধ্যে সহযোগিতার ফলে ওই অঞ্চলে দস্যু প্রতিরোধ করার প্রচেষ্টা, জলভাগে নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করবে ৷ ভারতের জন্য তা গুরুত্বপূর্ণ ৷ কারণ, ভারত মুক্ত, স্বাধীন এবং নিরাপদ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল চায় ৷

ভারতের সঙ্গে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক দৃঢ় ৷ কিন্তু চিনের সঙ্গে কিছুটা জটিল ৷ সেখানে প্রতিযোগিতা, সহযোগিতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে ৷ ইওহোম জানাচ্ছেন, এই জয়েন্ট ডিক্লারেশন আঞ্চলিক শান্তির কথা বলে ৷ তার সঙ্গে ভারত-চিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সরাসরি যুক্ত, তা নয় ৷

ভারতেরও দু'টি ত্রিপাক্ষিক সম্পর্ক রয়েছে ৷ একটি আমেরিকা এবং জাপানের সঙ্গে ৷ অন্যটি রাশিয়া ও চিনের সঙ্গে, যাকে আরআইসি বলে ৷ ইওহোম বলেন, "ওইরকম ছোট ছোট পাক্ষিক সম্পর্ক দিয়েই বিশ্বের ইস্যুগুলিতে চালনা করা হয় ৷ আরআইসি ত্রিপাক্ষিক জোটের অর্থ কিন্তু জাপানকে নিশানা করা নয় ৷ একই ভাবে ভারত-আমেরিকা-জাপান জোটের অর্থ চিনকে নিশানা করা নয় ৷" চিন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে ত্রিপাক্ষিক সম্পর্ক ভারত আর জাপানের অবস্থান বদলে দেবে না ৷

নয়াদিল্লি, 15 জুন: এবছর চিন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপানের ত্রিপাক্ষিক সম্মেলন হচ্ছে সিওলে ৷ এই তিনটি দেশের মধ্যে এটি নবম ত্রিপাক্ষিক সম্মেলন এবং 2019 সালের পর আবার তিনটি দেশ একসঙ্গে বৈঠকে বসেছিল ৷ চিনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা এবং দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল একটি যৌথভাবে একটি ডিক্লারেশন জারি করেছেন ৷ উত্তর-পূর্ব এশিয়া এবং কোরিয়ার আশপাশের অঞ্চলে শান্তি এবং স্থিরতা বজায় রাখতে এই ডিক্লারেশনে 38টি পয়েন্টের উল্লেখ করা হয়েছে ৷ এই বৈঠকে চিন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে আর্জি জানিয়েছে রক্ষণশীলতা দূরে রেখে মুক্ত বাণিজ্যকে উৎসাহিত ধরতে ৷

শিলংয়ে অবস্থিত এশিয়া বিষয়ের থিঙ্ক ট্যাঙ্কের ফেলো কে ইওহোম জানিয়েছেন, এই যৌথ ডিক্লারেশন অনুযায়ী তিনটি দেশ আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করতে চাইছে ৷ যাতে প্রতিটি দেশ কিছু না কিছু উপকার পেতে পারে ৷ তিনি ইটিভি ভারতকে বলেন, "ওই অঞ্চলে স্বাভাবিক অবস্থা বজায় রাখতে চিন ও জাপান কূটনৈতিক পদক্ষেপ করছে ৷"

দক্ষিণ চিন সাগরে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে রয়েছে ৷ তাইওয়ানের স্বাধীনতা এবং জাপানের উত্তর চিন সাগরে সেনকাকু দ্বীপপুঞ্জের দাবি নিয়ে চিনের সঙ্গে ঝামেলা চলছে ৷ ইতিমধ্যে উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানকে হুমকি দিয়েছে ৷

তিনটি দেশের জারি করা যৌথ ডিক্লারেশন নিয়ে ইওহোম বলেন, "ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চিন ও আমেরিকার শত্রুতা বেড়ে চলেছে ৷ সেই প্রেক্ষাপটে এই ডিক্লারেশনটা পড়া দরকার ৷" ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চিনের দৌরাত্ম্য বেড়ে চলেছে ৷ এদিকে আমেরিকাও ভারত, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো বহু দেশের গোষ্ঠীতে যুক্ত রয়েছে ৷ তার মধ্যে অন্যতম কোয়াড ৷

ইওহোমের মতে, এই ত্রিপাক্ষিক সম্মেলনের মধ্যে দিয়ে টোকিও হয়তো বেজিংকে ইঙ্গিত দেওয়ার চেষ্টা করছে যে, নিরাপত্তার স্বার্থে জাপান যাই করুক না কেন তাতে চিনকে নিশানা করা হচ্ছে না ৷ তিনি বলেন, "টোকিও বলছে, তারা এলাকায় নিরাপত্তা বজায় রাখতে বেজিং-এর সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক ৷"

এদিকে এই সম্মেলনে চিনের ইস্যু তাইওয়ান ইস্যু ৷ তাইওয়ানের নতুন প্রেসিডেন্ট লাই চিংতে বারবার দেশের স্বাধীনতা নিয়ে চিনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন ৷ নতুন সরকার গঠন হওয়ার পর বেজিংও তাইওয়ানের চারদিকে বারবার জলপথে মহড়া দিয়েছে ৷ ইওহোম বলেন, "আবার তাইওয়ানে আমেরিকার উপস্থিতি যত বাড়ছে, ততই যেন চিন তার মতো করে জানাচ্ছে যে তারা কিন্তু এলাকায় কোনও সংঘাত চায় না ৷ ওই এলাকার দুজন গুরুত্বপূর্ণ অভিনেতা হল জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া ৷"

এদিকে তাইওয়ানের চারপাশে যা হচ্ছে, তা নিয়ে কোরিয়াও দুশ্চিন্তায় পড়েছে ৷ ইওহোম জানান, দক্ষিণ কোরিয়া এই সম্মেলনের আয়োজক হয়েছিল, কারণ তারা ওই এলাকার উত্তাপ কমাতে চায় ৷ সিওল তার চারদিকে কোনও ঝামেলা বা সংঘাত নয়, একটা সহযোগিতাপূর্ণ রূপরেখা চায় ৷

গত ডিসেম্বরে দক্ষিণ কোয়িরা ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে একটি নতুন কৌশল উন্মোচন করে ৷ পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সেই কৌশল কোয়াড গোষ্ঠীর মতো ৷ স্বাধীনতা, গণতন্ত্র এবং মানবিক অধিকার রক্ষায় দক্ষিণ কোরিয়া প্রতিজ্ঞবদ্ধ ৷ তারা আমেরিকা এবং মিত্র দেশগুলির জাতীয় নিরাপত্তার কৌশলের সামঞ্জস্য বজায় রেখে চলতে চায় ৷

1953 সালের মিউচুয়াল ডিফেন্স ট্রিটির অধীনে দক্ষিণ কোরিয়া সরকারিভাবে আমেরিকার মিত্র দেশ ৷ তবে কোরিয়ার সঙ্গে চিনের অর্থনৈতিক যোগাযোগ অনেক গভীরে প্রোথিত ৷ 2015 সাল থেকে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বা এফটিএ-র আওতায় চিন দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে বড় বাণিজ্য পার্টনার ৷

ইওহোম বলেন, "আমাদের আরও অপেক্ষা করতে হবে এবং দেখতে হবে কীভাবে এটা কাজ করে ৷" এই ত্রিপাক্ষিক সম্মেলনে ভারতে কী প্রভাব পড়বে ? ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের জলভাগে নিরাপত্তার বিষয়টি ভারতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ৷ চিন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপানের মধ্যে সহযোগিতার ফলে ওই অঞ্চলে দস্যু প্রতিরোধ করার প্রচেষ্টা, জলভাগে নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করবে ৷ ভারতের জন্য তা গুরুত্বপূর্ণ ৷ কারণ, ভারত মুক্ত, স্বাধীন এবং নিরাপদ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল চায় ৷

ভারতের সঙ্গে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক দৃঢ় ৷ কিন্তু চিনের সঙ্গে কিছুটা জটিল ৷ সেখানে প্রতিযোগিতা, সহযোগিতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে ৷ ইওহোম জানাচ্ছেন, এই জয়েন্ট ডিক্লারেশন আঞ্চলিক শান্তির কথা বলে ৷ তার সঙ্গে ভারত-চিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সরাসরি যুক্ত, তা নয় ৷

ভারতেরও দু'টি ত্রিপাক্ষিক সম্পর্ক রয়েছে ৷ একটি আমেরিকা এবং জাপানের সঙ্গে ৷ অন্যটি রাশিয়া ও চিনের সঙ্গে, যাকে আরআইসি বলে ৷ ইওহোম বলেন, "ওইরকম ছোট ছোট পাক্ষিক সম্পর্ক দিয়েই বিশ্বের ইস্যুগুলিতে চালনা করা হয় ৷ আরআইসি ত্রিপাক্ষিক জোটের অর্থ কিন্তু জাপানকে নিশানা করা নয় ৷ একই ভাবে ভারত-আমেরিকা-জাপান জোটের অর্থ চিনকে নিশানা করা নয় ৷" চিন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে ত্রিপাক্ষিক সম্পর্ক ভারত আর জাপানের অবস্থান বদলে দেবে না ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.