ETV Bharat / international

বাংলাদেশ ইস্যুতে রাষ্ট্রসংঘের নেতৃত্বে তদন্তের দাবি ব্রিটেনের, অনিশ্চিত হাসিনার আশ্রয় - UK on Bangladesh Issue - UK ON BANGLADESH ISSUE

UK on Bangladesh Issue: শেখ হাসিনাকে কি আশ্রয় দেবে ইংল্যান্ড ? নাকি তাঁকে দিল্লিতে ভারত সরকারের গোপন আস্তানায় গা-ঢাকা দিয়েই থাকতে হবে ? এবার কূটনৈতিকমহলে সেই প্রশ্নই উঠতে শুরু করেছে ৷ এর মূলে রয়েছে, বাংলাদেশে ঘটে চলা লাগাতার হিংসা নিয়ে ব্রিটিশ প্রশাসনের সাম্প্রতিক বিবৃতি ৷

UK on Bangladesh Issue
বাংলাদেশ ইস্যুতে রাষ্ট্রসংঘের নেতৃত্বে তদন্তের দাবি ব্রিটেনের ৷ (ফাইল চিত্র)
author img

By PTI

Published : Aug 6, 2024, 8:45 PM IST

লন্ডন, 6 অগস্ট: কয়েক সপ্তাহ ধরে বাংলাদেশে চলা হিংসা, হানাহানি এবং তার জেরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও ভারতে আশ্রয় ৷ এই সবের বিরুদ্ধে এবার রাষ্ট্রসংঘের নেতৃত্বে তদন্তের দাবি জানাল ব্রিটিশ সরকার ৷ ঘটনাচক্রে, যখন শেখ হাসিনা ব্রিটিশ সরকারের কাছে আশ্রয় চেয়ে আবেদন জানিয়েছেন, তার পরপরই ইংল্যান্ডের বিদেশসচিব ডেভিড ল্যামি সোমবার এনিয়ে একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছেন ৷

বাংলাদেশে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে চলা নজিরবিহীন হিংসা ও মর্মান্তিক সব প্রাণহানির ঘটনার নিন্দা করেছেন ৷ পাশাপাশি, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যতের কথা ভেবে, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করেছেন ইংল্যান্ডের বিদেশসচিব ৷ অন্যদিকে, ব্রিটেনে হাসিনার রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়ার বিষয় নিয়ে কিয়ের স্টারমারের সরকার কোনও মন্তব্য করেনি ৷ ইংল্যান্ডের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সূত্রে শুধুমাত্র ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে, তাদের দেশের অভিবাসন আইন বিশেষভাবে কোনও ব্যক্তিকে ব্রিটেনে আশ্রয় দেওয়ার অনুমতি দেয় না ৷

গত কয়েকসপ্তাহে বাংলাদেশে নজিরবিহীন হিংসার ঘটনায় অসংখ্য প্রাণহানি ঘটছে ৷ রোজ শতাধিক মানুষ হিংসার বলি হচ্ছেন ৷ এমনকি, বাংলাদেশের রাস্তায় আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকদের হত্যার ঘটনাও সামনে আসছে ৷ সেদেশে সংখ্যালঘুদের উপরেও অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছে ৷ কীভাবে এত সংগঠিতভাবে এই সবকিছু হচ্ছে ? তার গভীরে গিয়ে তদন্তের দাবি জানিয়েছে ব্রিটিশ সরকার ৷

উল্লেখ্য, সোমবার শেখ হাসিনা বাংলাদেশ সেনার হাতে তাঁর পদত্যাগপত্র তুলে দেওয়ার পর, সেদেশে সামরিক শাসন শুরু হয়েছে ৷ এনিয়ে বাংলাদেশের সেনাপ্রধানের বক্তব্যকে তুলে ধরে ডেভিড ল্যামি উল্লেখ করেন, "বাংলাদেশের সেনাপ্রধান সেদেশে পরিবর্তনের সময়ের কথা ঘোষণা করেছেন ৷ সব তরফে বলা হয়েছে, শান্তি ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে ও হিংসা বন্ধ করতে সকলকে একসঙ্গে মিলে কাজ করতে হবে ৷ এই পরিস্থিতি কেন তৈরি হল, তা জানার অধিকার বাংলাদেশের মানুষের আছে ৷ এর জন্য রাষ্ট্রসংঘের নেতৃত্ব পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হওয়া জরুরি ৷"

লন্ডন, 6 অগস্ট: কয়েক সপ্তাহ ধরে বাংলাদেশে চলা হিংসা, হানাহানি এবং তার জেরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও ভারতে আশ্রয় ৷ এই সবের বিরুদ্ধে এবার রাষ্ট্রসংঘের নেতৃত্বে তদন্তের দাবি জানাল ব্রিটিশ সরকার ৷ ঘটনাচক্রে, যখন শেখ হাসিনা ব্রিটিশ সরকারের কাছে আশ্রয় চেয়ে আবেদন জানিয়েছেন, তার পরপরই ইংল্যান্ডের বিদেশসচিব ডেভিড ল্যামি সোমবার এনিয়ে একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছেন ৷

বাংলাদেশে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে চলা নজিরবিহীন হিংসা ও মর্মান্তিক সব প্রাণহানির ঘটনার নিন্দা করেছেন ৷ পাশাপাশি, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যতের কথা ভেবে, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করেছেন ইংল্যান্ডের বিদেশসচিব ৷ অন্যদিকে, ব্রিটেনে হাসিনার রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়ার বিষয় নিয়ে কিয়ের স্টারমারের সরকার কোনও মন্তব্য করেনি ৷ ইংল্যান্ডের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সূত্রে শুধুমাত্র ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে, তাদের দেশের অভিবাসন আইন বিশেষভাবে কোনও ব্যক্তিকে ব্রিটেনে আশ্রয় দেওয়ার অনুমতি দেয় না ৷

গত কয়েকসপ্তাহে বাংলাদেশে নজিরবিহীন হিংসার ঘটনায় অসংখ্য প্রাণহানি ঘটছে ৷ রোজ শতাধিক মানুষ হিংসার বলি হচ্ছেন ৷ এমনকি, বাংলাদেশের রাস্তায় আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকদের হত্যার ঘটনাও সামনে আসছে ৷ সেদেশে সংখ্যালঘুদের উপরেও অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছে ৷ কীভাবে এত সংগঠিতভাবে এই সবকিছু হচ্ছে ? তার গভীরে গিয়ে তদন্তের দাবি জানিয়েছে ব্রিটিশ সরকার ৷

উল্লেখ্য, সোমবার শেখ হাসিনা বাংলাদেশ সেনার হাতে তাঁর পদত্যাগপত্র তুলে দেওয়ার পর, সেদেশে সামরিক শাসন শুরু হয়েছে ৷ এনিয়ে বাংলাদেশের সেনাপ্রধানের বক্তব্যকে তুলে ধরে ডেভিড ল্যামি উল্লেখ করেন, "বাংলাদেশের সেনাপ্রধান সেদেশে পরিবর্তনের সময়ের কথা ঘোষণা করেছেন ৷ সব তরফে বলা হয়েছে, শান্তি ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে ও হিংসা বন্ধ করতে সকলকে একসঙ্গে মিলে কাজ করতে হবে ৷ এই পরিস্থিতি কেন তৈরি হল, তা জানার অধিকার বাংলাদেশের মানুষের আছে ৷ এর জন্য রাষ্ট্রসংঘের নেতৃত্ব পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হওয়া জরুরি ৷"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.