ETV Bharat / international

বাংলাদেশে নিষিদ্ধ নয় ইসকন; চিন্ময়কৃষ্ণের মুক্তির দাবিতে সরব হাসিনা

বাংলাদেশের ইসকন নিষিদ্ধ করার আবেদন খারিজ হাইকোর্টে ৷ চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারি অন্যায়, বললেন শেখ হাসিনা ৷

Bangladesh Unrest
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের প্রিজন ভ্যানের সামনে অনুগামীদের ভিড় (ফাইল চিত্র-এপি)
author img

By PTI

Published : Nov 28, 2024, 4:13 PM IST

ঢাকা, 28 নভেম্বর: ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণা কনসাসনেস-এর (ইসকন) বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে কোনও পদক্ষেপ করল না বাংলাদেশের হাইকোর্ট ৷ এই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হোক, আদালতে আবেদন জানিয়েছিলেন একদল আইনজীবী ৷

এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার বিকালে সোশাল মিডিয়ায় আওয়ামী লীগ-এর তরফে একটি বিবৃতি পোস্ট করা হয় ৷ সেখানে দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সনাতনী নেতা চিন্ময়কৃষ্ণের গ্রেফতারিতে অন্যায্য বলে উল্লেখ করেছেন ৷ তাঁর মুক্তির দাবিতে সরব হয়েছেন ৷

আওয়ামী লীগ নেত্রী জানান, "সনাতন ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের একজন শীর্ষ নেতাকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে, অবিলম্বে তাঁকে মুক্তি দিতে হবে ৷ চট্টগ্রামে মন্দির পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। ইতিপূর্বে মসজিদ, মাজার, গির্জা, মঠ এবং আহমাদিয়া সম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি আক্রমণ করে ভাঙচুর ও লুটপাট করে আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। সকল সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা ও জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে ৷"

দেশের সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার সকালে সেই আবেদন খারিজ করেছে হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মেহবুব এবং বিচারপতি দেবাশিস রায়চৌধুরীর বেঞ্চ ৷ সরকার ইসকন-এর বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ করেছে, তা জানতে চেয়েছে দুই বিচারপতির বেঞ্চ ৷

সোমবার, 25 নভেম্বর ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গ্রেফতার হন সনাতনী নেতা চিন্ময়কৃষ্ণ দাস ৷ তিনি সম্মিলত সনাতনী জাগরণ জোট-এর মুখপাত্র ৷ আগে বাংলাদেশের ইসকন-এর সদস্য ছিলেন চিন্ময়কৃষ্ণ দাস ৷ হিন্দু ধর্মগুরুর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ ওঠে ৷ চট্টগ্রামের একটি আদালতে তিনি জামিনের আবেদন করলে তা খারিজ হয়ে যায় ৷

এরপরই পরিস্থিতি উত্তাল হয়ে ওঠে ৷ চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের অনুগামীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে ৷ এর মধ্যে মৃত্যু হয় সহকারী সরকারি আইনজীবী সইফুল ইসলাম আলিফের ৷

ইসকন-এর বিরুদ্ধে পিটিশন দাখিল

এই অবস্থায় বুধবার সুপ্রিম কোর্টের 10 জন আইনজীবীর তরফে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ইসকন-কে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার আবেদন জানিয়ে নোটিশ পাঠান আইনজীবী আল মামুন রাসেল ৷ তাঁরা ইসকন-কে 'মৌলবাদী সংগঠন' বলে দাবি করেন ৷ পাশাপাশি আইনজীবী সইফুল ইসলামের হত্যার ঘটনায় যুক্তদের সাজার দাবিও তোলেন তাঁরা ৷

দ্য ঢাকা ট্রিবিউন সংবাদপত্রে এই নোটিশ প্রকাশিত হয়েছে ৷ সংবাদপত্রে নোটিশ থেকে উদ্ধৃত করে জানানো হয়েছে, "বাংলাদেশে ইসকন একটি মৌলবাদী সংগঠন ৷ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পরিবেশ নষ্ট করতে তারা প্ররোচনামূলক কাজকর্ম করে চলেছে ৷" এর সঙ্গে প্রাক্তন বাংলাদেশি গোয়ান্দা আধিকারিকের লেখা বইয়ের অংশও তুলে ধরা হয়েছে ওই নোটিশে ৷ তাতে ইসকন-এর বিরুদ্ধে অভিযোগ, এই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নানারকম ধর্মীয় অনুষ্ঠান করে ৷ এইভাবে ভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে সংঘাত বাধানো তাদের উদ্দেশ্য ৷ ইসকন হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষের উপর তাদের বিশ্বাস চাপিয়ে দেয় ৷

রাসেলের নোটিশটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক, আইন ও বিচার মন্ত্রক এবং পুলিশের আইজি-র কাছে পাঠানো হয় ৷ এরপরই 2009 সালের অ্যান্টি-টেরোরিজম অ্যাক্টের আওতায় ইসকন-কে সঙ্গে সঙ্গে নিষিদ্ধ ঘোষণার প্রক্রিয়া শুরু হয় ৷

বুধবার ইসকন-কে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবিতে আইনজীবীরা বাংলাদেশ হাইকোর্টের কাছে আবেদন জানায় ৷ এই মর্মে তাঁরা কয়েকটি সংবাদপত্রের প্রকাশিত রিপোর্ট আদালতে পেশ করে ৷ এদিন আদালত অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে জানতে চায়, ইসকন-এর সাম্প্রতিক কাজকর্মের প্রেক্ষিতে সরকার কী ব্যবস্থা নিয়েছে ৷

এদিন দিনের শুরুতে বিচারপতি ফারাহ মেহবুব এবং বিচারপতি দেবাশিস রায়চৌধুরীর বেঞ্চে মামলার শুনানি শুরু হয় ৷ দুই বিচারপতি অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে মামলার সমর্থনে তথ্য চান, জানিয়েছে দ্য ডেইলি স্টার ৷

অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক এবং ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদউদ্দিন বেঞ্চকে জানায়, আইনজীবী সইফুল ইসলাম আলিফের মৃত্যুতে এবং ইসকন-এর বিরুদ্ধে তিনটি পৃথক মামলা দায়ের হয়েছে ৷ 33 জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷ এই সময় বেঞ্চ আশা প্রকাশ করে যে, সরকার নিশ্চয় দেশের আইন ও শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সজাগ রয়েছে ৷

সনাতনী নেতা চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারি এবং তাঁকে জামিন না দেওয়ার ঘটনায় ভারত কড়া সমালোচনা করে ৷ এর উত্তরে বাংলাদেশ বুঝিয়ে দেয়, ভারত যেন প্রতিবেশী দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক না গলায় ৷ এটা দু'দেশের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ নয় ৷ এছাড়া চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের বিষয়টি এখন আদালতের বিচার্য ৷ এক্ষেত্রে সরকারের কিছু করার নেই ৷

বাংলাদেশের ইসকন-ও এই ঘটনার কড়া সমালোচনা করে ৷ তারা কর্তৃপক্ষের কাছে আর্জি জানায়, হিন্দুরা যেন শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান করতে পারে ৷ চিন্ময়কৃষ্ণ দাস সনাতনী নেতা হলেও তাঁর বিচার যেন নিরপেক্ষ হয় ৷ একটি বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানের সাধারণ সম্পাদক চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী বলেন, "আমরা এই ঘটনায় অত্যন্ত উদ্বিগ্ন ৷ চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারির তীব্র নিন্দা করছি ৷ এর পরবর্তী বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় হিন্দুদের উপর যে হিংসা, হামলার ঘটনা ঘটছে, তারও সমালোচনা করছি ৷"

ঢাকা, 28 নভেম্বর: ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণা কনসাসনেস-এর (ইসকন) বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে কোনও পদক্ষেপ করল না বাংলাদেশের হাইকোর্ট ৷ এই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হোক, আদালতে আবেদন জানিয়েছিলেন একদল আইনজীবী ৷

এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার বিকালে সোশাল মিডিয়ায় আওয়ামী লীগ-এর তরফে একটি বিবৃতি পোস্ট করা হয় ৷ সেখানে দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সনাতনী নেতা চিন্ময়কৃষ্ণের গ্রেফতারিতে অন্যায্য বলে উল্লেখ করেছেন ৷ তাঁর মুক্তির দাবিতে সরব হয়েছেন ৷

আওয়ামী লীগ নেত্রী জানান, "সনাতন ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের একজন শীর্ষ নেতাকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে, অবিলম্বে তাঁকে মুক্তি দিতে হবে ৷ চট্টগ্রামে মন্দির পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। ইতিপূর্বে মসজিদ, মাজার, গির্জা, মঠ এবং আহমাদিয়া সম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি আক্রমণ করে ভাঙচুর ও লুটপাট করে আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। সকল সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা ও জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে ৷"

দেশের সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার সকালে সেই আবেদন খারিজ করেছে হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মেহবুব এবং বিচারপতি দেবাশিস রায়চৌধুরীর বেঞ্চ ৷ সরকার ইসকন-এর বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ করেছে, তা জানতে চেয়েছে দুই বিচারপতির বেঞ্চ ৷

সোমবার, 25 নভেম্বর ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গ্রেফতার হন সনাতনী নেতা চিন্ময়কৃষ্ণ দাস ৷ তিনি সম্মিলত সনাতনী জাগরণ জোট-এর মুখপাত্র ৷ আগে বাংলাদেশের ইসকন-এর সদস্য ছিলেন চিন্ময়কৃষ্ণ দাস ৷ হিন্দু ধর্মগুরুর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ ওঠে ৷ চট্টগ্রামের একটি আদালতে তিনি জামিনের আবেদন করলে তা খারিজ হয়ে যায় ৷

এরপরই পরিস্থিতি উত্তাল হয়ে ওঠে ৷ চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের অনুগামীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে ৷ এর মধ্যে মৃত্যু হয় সহকারী সরকারি আইনজীবী সইফুল ইসলাম আলিফের ৷

ইসকন-এর বিরুদ্ধে পিটিশন দাখিল

এই অবস্থায় বুধবার সুপ্রিম কোর্টের 10 জন আইনজীবীর তরফে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ইসকন-কে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার আবেদন জানিয়ে নোটিশ পাঠান আইনজীবী আল মামুন রাসেল ৷ তাঁরা ইসকন-কে 'মৌলবাদী সংগঠন' বলে দাবি করেন ৷ পাশাপাশি আইনজীবী সইফুল ইসলামের হত্যার ঘটনায় যুক্তদের সাজার দাবিও তোলেন তাঁরা ৷

দ্য ঢাকা ট্রিবিউন সংবাদপত্রে এই নোটিশ প্রকাশিত হয়েছে ৷ সংবাদপত্রে নোটিশ থেকে উদ্ধৃত করে জানানো হয়েছে, "বাংলাদেশে ইসকন একটি মৌলবাদী সংগঠন ৷ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পরিবেশ নষ্ট করতে তারা প্ররোচনামূলক কাজকর্ম করে চলেছে ৷" এর সঙ্গে প্রাক্তন বাংলাদেশি গোয়ান্দা আধিকারিকের লেখা বইয়ের অংশও তুলে ধরা হয়েছে ওই নোটিশে ৷ তাতে ইসকন-এর বিরুদ্ধে অভিযোগ, এই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নানারকম ধর্মীয় অনুষ্ঠান করে ৷ এইভাবে ভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে সংঘাত বাধানো তাদের উদ্দেশ্য ৷ ইসকন হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষের উপর তাদের বিশ্বাস চাপিয়ে দেয় ৷

রাসেলের নোটিশটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক, আইন ও বিচার মন্ত্রক এবং পুলিশের আইজি-র কাছে পাঠানো হয় ৷ এরপরই 2009 সালের অ্যান্টি-টেরোরিজম অ্যাক্টের আওতায় ইসকন-কে সঙ্গে সঙ্গে নিষিদ্ধ ঘোষণার প্রক্রিয়া শুরু হয় ৷

বুধবার ইসকন-কে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবিতে আইনজীবীরা বাংলাদেশ হাইকোর্টের কাছে আবেদন জানায় ৷ এই মর্মে তাঁরা কয়েকটি সংবাদপত্রের প্রকাশিত রিপোর্ট আদালতে পেশ করে ৷ এদিন আদালত অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে জানতে চায়, ইসকন-এর সাম্প্রতিক কাজকর্মের প্রেক্ষিতে সরকার কী ব্যবস্থা নিয়েছে ৷

এদিন দিনের শুরুতে বিচারপতি ফারাহ মেহবুব এবং বিচারপতি দেবাশিস রায়চৌধুরীর বেঞ্চে মামলার শুনানি শুরু হয় ৷ দুই বিচারপতি অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে মামলার সমর্থনে তথ্য চান, জানিয়েছে দ্য ডেইলি স্টার ৷

অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক এবং ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদউদ্দিন বেঞ্চকে জানায়, আইনজীবী সইফুল ইসলাম আলিফের মৃত্যুতে এবং ইসকন-এর বিরুদ্ধে তিনটি পৃথক মামলা দায়ের হয়েছে ৷ 33 জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷ এই সময় বেঞ্চ আশা প্রকাশ করে যে, সরকার নিশ্চয় দেশের আইন ও শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সজাগ রয়েছে ৷

সনাতনী নেতা চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারি এবং তাঁকে জামিন না দেওয়ার ঘটনায় ভারত কড়া সমালোচনা করে ৷ এর উত্তরে বাংলাদেশ বুঝিয়ে দেয়, ভারত যেন প্রতিবেশী দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক না গলায় ৷ এটা দু'দেশের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ নয় ৷ এছাড়া চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের বিষয়টি এখন আদালতের বিচার্য ৷ এক্ষেত্রে সরকারের কিছু করার নেই ৷

বাংলাদেশের ইসকন-ও এই ঘটনার কড়া সমালোচনা করে ৷ তারা কর্তৃপক্ষের কাছে আর্জি জানায়, হিন্দুরা যেন শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান করতে পারে ৷ চিন্ময়কৃষ্ণ দাস সনাতনী নেতা হলেও তাঁর বিচার যেন নিরপেক্ষ হয় ৷ একটি বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানের সাধারণ সম্পাদক চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী বলেন, "আমরা এই ঘটনায় অত্যন্ত উদ্বিগ্ন ৷ চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারির তীব্র নিন্দা করছি ৷ এর পরবর্তী বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় হিন্দুদের উপর যে হিংসা, হামলার ঘটনা ঘটছে, তারও সমালোচনা করছি ৷"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.