ETV Bharat / entertainment

মোহিনীর জন্যই ঘর ভাঙল রহমানের! মুখ খুললেন আইনজীবী

দীর্ঘ 29 বছরের দাম্পত্য জীবনে ইতি এআর রহমান ও সাইরা বানুর ৷ নেপথ্যের কারণ কি মোহিনী দে? মুখ খুললেন আইনজীবী ৷

AR Rahman
মোহিনীর জন্যই কি ঘর ভাঙল রহমানের? (আইএএনএস)
author img

By ETV Bharat Entertainment Team

Published : 3 hours ago

হায়দরাবাদ, 21 নভেম্বর: এআর রহমান-মোহিনী দের সম্পর্ক নিয়ে জোর আলোচনা নেটপাড়ায় ৷ একই দিনে দুজনেই বিবাহিত জীবনে ইতি টেনেছেন ৷ এই ঘটনায় চমকে গিয়েছেন অনুরাগীরা ৷ তেমনই নতুন সম্পর্কের শুভারম্ভ নিয়ে চলছে গুঞ্জন ৷ মোহিনীর জন্যই সায়রা বানুর সঙ্গে 29 বছরের দাম্পত্য জীবনে ইতি টানলেন এ আর রহমান, প্রশ্ন উঠেছে নেটপাড়ায় ৷

দু'দিন আগেই মিউজিক লেজেন্ড এআর রহমান ও তাঁর স্ত্রী সায়রা বানুর পথ আলাদা হয়ে গিয়েছে ৷ দীর্ঘ 29 বছরের বিবাহিত জীবনে ইতি টেনেছেন দুজনেই ৷ একই দিনে বিবাহ বিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেছেন রহমানের বেসিস্ট অর্থাৎ বেস গিটারিস্ট মোহিনী দে ৷ রহমানের সঙ্গে প্রায় 40টির বেশি শোয়ে পারফর্ম করতে দেখা গিয়েছে মোহিনীকে ৷ তিনিও তাঁর স্বামী মার্ক হার্টসুচের সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘোষণা করেছেন ৷ তারপর থেকেই নেটপাড়ায় রহমান-মোহিনীর সম্পর্ক নিয়ে শুরু হয়েছে গুঞ্জন ৷

অস্কারজয়ী রহমানের সঙ্গে মোহিনীর প্রেমের সম্পর্কের গুঞ্জন উঠতেই আসরে নেমেছেন শিল্পীর আইনজীবী বন্দনা শাহ ৷ স্পষ্ট ভাষায় তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, দুই শিল্পীর বিচ্ছেদের সঙ্গে একে অপরের কোনও সম্পর্ক নেই ৷ তিনি বলেন, "দুই শিল্পীর বিচ্ছেদের সঙ্গে তাঁদের মধ্যে সম্পর্কের কোনও যোগ নেই ৷ সায়রা ও মিস্টার রহমান স্বেচ্ছায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৷ " পাশাপাশি, তিনি এও জানিয়েছেন, পূর্ণ স্বাধীনতার সঙ্গে রহমান ও সায়রা ভেবেচিন্তে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৷

আইনজীবী আরও জানিয়েছেন, তাঁদের এই বিচ্ছেদের সঙ্গে আর্থিক কোনও বিষয় জড়িয়ে নেই ৷ মানসিকভাবে দুজনেই একে অপরের থেকে আলাদা থাকতে চেয়েছেন ৷ বন্দনা শাহ এই বিচ্ছেদকে "বন্ধুত্বপূর্ণ বিবাহবিচ্ছেদ" বলে উল্লেখ করেছেন৷ পাশাপাশি, আইনজীবী অনুরাগীদের রহমান ও সায়রার কঠিন সময়ে প্রাইভেসি দেওয়ার অনুরোধ করেছেন ৷

একই সময়ে, বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ ঘোষণার পরেই মেয়ে রহিমার এক ক্রিপ্টিক পোস্ট এসেছে সামনে ৷ ইন্সটাগ্রামে তিনি লিখেছেন, "প্রতিটি কষ্টের মধ্যেই রয়েছে স্বস্তি। ভগবান তোমাকে যা দেবে তাই নিয়ে তোমাকে সন্তুষ্ট থাকতে হবে ৷" অন্যদিকে, এআর রহমানও বিচ্ছেদ ঘোষণার পর হৃদয় বিদারক বার্তা দেন সামাজিক মাধ্য়মে ৷

AR Rahman
রহমানের মেয়ের পোস্ট (সোশাল মিডিয়া)

হায়দরাবাদ, 21 নভেম্বর: এআর রহমান-মোহিনী দের সম্পর্ক নিয়ে জোর আলোচনা নেটপাড়ায় ৷ একই দিনে দুজনেই বিবাহিত জীবনে ইতি টেনেছেন ৷ এই ঘটনায় চমকে গিয়েছেন অনুরাগীরা ৷ তেমনই নতুন সম্পর্কের শুভারম্ভ নিয়ে চলছে গুঞ্জন ৷ মোহিনীর জন্যই সায়রা বানুর সঙ্গে 29 বছরের দাম্পত্য জীবনে ইতি টানলেন এ আর রহমান, প্রশ্ন উঠেছে নেটপাড়ায় ৷

দু'দিন আগেই মিউজিক লেজেন্ড এআর রহমান ও তাঁর স্ত্রী সায়রা বানুর পথ আলাদা হয়ে গিয়েছে ৷ দীর্ঘ 29 বছরের বিবাহিত জীবনে ইতি টেনেছেন দুজনেই ৷ একই দিনে বিবাহ বিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেছেন রহমানের বেসিস্ট অর্থাৎ বেস গিটারিস্ট মোহিনী দে ৷ রহমানের সঙ্গে প্রায় 40টির বেশি শোয়ে পারফর্ম করতে দেখা গিয়েছে মোহিনীকে ৷ তিনিও তাঁর স্বামী মার্ক হার্টসুচের সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘোষণা করেছেন ৷ তারপর থেকেই নেটপাড়ায় রহমান-মোহিনীর সম্পর্ক নিয়ে শুরু হয়েছে গুঞ্জন ৷

অস্কারজয়ী রহমানের সঙ্গে মোহিনীর প্রেমের সম্পর্কের গুঞ্জন উঠতেই আসরে নেমেছেন শিল্পীর আইনজীবী বন্দনা শাহ ৷ স্পষ্ট ভাষায় তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, দুই শিল্পীর বিচ্ছেদের সঙ্গে একে অপরের কোনও সম্পর্ক নেই ৷ তিনি বলেন, "দুই শিল্পীর বিচ্ছেদের সঙ্গে তাঁদের মধ্যে সম্পর্কের কোনও যোগ নেই ৷ সায়রা ও মিস্টার রহমান স্বেচ্ছায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৷ " পাশাপাশি, তিনি এও জানিয়েছেন, পূর্ণ স্বাধীনতার সঙ্গে রহমান ও সায়রা ভেবেচিন্তে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৷

আইনজীবী আরও জানিয়েছেন, তাঁদের এই বিচ্ছেদের সঙ্গে আর্থিক কোনও বিষয় জড়িয়ে নেই ৷ মানসিকভাবে দুজনেই একে অপরের থেকে আলাদা থাকতে চেয়েছেন ৷ বন্দনা শাহ এই বিচ্ছেদকে "বন্ধুত্বপূর্ণ বিবাহবিচ্ছেদ" বলে উল্লেখ করেছেন৷ পাশাপাশি, আইনজীবী অনুরাগীদের রহমান ও সায়রার কঠিন সময়ে প্রাইভেসি দেওয়ার অনুরোধ করেছেন ৷

একই সময়ে, বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ ঘোষণার পরেই মেয়ে রহিমার এক ক্রিপ্টিক পোস্ট এসেছে সামনে ৷ ইন্সটাগ্রামে তিনি লিখেছেন, "প্রতিটি কষ্টের মধ্যেই রয়েছে স্বস্তি। ভগবান তোমাকে যা দেবে তাই নিয়ে তোমাকে সন্তুষ্ট থাকতে হবে ৷" অন্যদিকে, এআর রহমানও বিচ্ছেদ ঘোষণার পর হৃদয় বিদারক বার্তা দেন সামাজিক মাধ্য়মে ৷

AR Rahman
রহমানের মেয়ের পোস্ট (সোশাল মিডিয়া)
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.