ETV Bharat / bharat

বার্গার কিং হত্য়াকাণ্ডে দিল্লি পুলিশের এনকাউন্টারে খতম 3 গ্যাংস্টার - Delhi Burger King Murder

author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Jul 13, 2024, 7:50 PM IST

Burger King Murder Case: হরিয়ানা পুলিশ এবং দিল্লি ক্রাইম ব্রাঞ্চের যৌথ অভিযানে দুই শ্যুটার-সহ তিন গ্যাংস্টারের মৃত্যু হল ৷ এনকাউন্টারে নিহত হিমাংশু ভাই গ্যাং-এর সঙ্গে জড়িত দুষ্কৃতীরা ৷ তারা তোলাবাজি-সহ একাধিক অপরাধমূলক কাজ করেছে বলেও জানা গিয়েছে।

Burger King Murder Case
এনকাউন্টারে খতম 3 গ্যাংস্টার (নিজস্ব চিত্র)

নয়াদিল্লি, 13 জুলাই: দুই শ্যুটার-সহ তিন গ্যাংস্টারের এনকাউন্টার করল দিল্লি ক্রাইম ব্রাঞ্চ ৷ গত মাসে পশ্চিম দিল্লির একটি রেস্তোরাঁর মালিকের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে শুক্রবার হরিয়ানা পুলিশ এবং দিল্লি ক্রাইম ব্রাঞ্চ যৌথ অভিযান চালায় ৷ এই অভিযানে সোনিপতে গুলির লড়াইয়ে গ্যাংস্টারদের মৃত্যু হয় বলে জানা গিয়েছে ৷

পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযানে ক্রাইম ব্রাঞ্চের একজন সাব ইনস্পেক্টর অমিত আহত হয়েছেন। ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ অমিত গোয়েলের তত্ত্বাবধানে সহকারী পুলিশ কমিশনার উমেশ ভরতওয়ালের নেতৃত্বে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ এই অপারেশন চালায় ৷ ডিসি (পশ্চিম) সোনিপত নারিন্দর সিং পিটিআইকে জানিয়েছেন, হরিয়ানা পুলিশের বিশেষ টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ)-এর সদস্যও আহত হয়েছেন ৷ সোনিপতের আরও এক পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন, এনকাউন্টার হয় খারখোদার চিনোলি রোডে। পুলিশ অভিযানে মৃতদের মধ্যে রয়েছে আশিস ওরফে লালু, সানি খারর এবং ভিকি রিধানা ৷ এই তিনজনই হিমাংশু ভাই গ্যাংয়ের সদস্য বলে জানা গিয়েছে।

আশিস এবং রিধানা 26 বছর বয়সি আমান জুনকে 18 জুন রাজৌরি গার্ডেন বার্গার কিং আউটলেটে গুলি করে হত্যা করে বলে অভিযোগ। হরিয়ানার স্থানীয় জুন একজন মহিলার সঙ্গে খাবারের দোকানে বসে থাকার সময় এই আক্রমণ করা হয়েছিল বলে খবর। সেই মহিলা কার্যত আমান জুনকে 'হানি ট্র্যাপ' করেছিল বলে অভিযোগ ৷ সে এখন পলাতক। দুই শ্যুটারের একজন সহযোগী, বিজেন্দরকে 28 জুন রোহিণীতে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল গ্রেফতার করেছিল। সে আশিস এবং রিধানাকে তার মোটরসাইকেলে আউটলেটে নিয়ে গিয়েছিল। জুন হত্যার কয়েকদিন পর আশিস এবং রিধানার সঙ্গে খারর হিসারে একটি গাড়ির শোরুমের বাইরে গুলি চালানোর সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।

দিল্লি পুলিশের এক শীর্ষ আধিকারিক জানান, ক্রাইম ব্রাঞ্চ এবং হরিয়ানা পুলিশের এসটিএফ খরখোদা গ্রামে তিনজন লুকিয়ে আছে বলে খবর পায় ৷ এরপরই পুলিশের একটি যৌথ দল ঘটনাস্থলে পৌঁছয় ৷ পুলিশ সূত্রে দাবি, দুষ্কৃতীরা পুলিশ কর্মীদের লক্ষ্য করে গুলি চালায় ৷ ঘটনায় একজন সা ইন্সপেক্টর আহত হয়েছেন ৷ ওই আধিকারিক জানান, এসআই অমিতের উরুতে গুলি লেগেছে ৷ এরপরই পালটা গুলি চালায় পুলিশ ৷ ঘটনায় তিন গ্যাংস্টার গুরুতর আহত হয়েছে ৷ পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাদের মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা ৷ হিমাংশুর গ্যাং হরিয়ানা ও দিল্লির ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কয়েক লক্ষ টাকা তোলাবাজি করছে। যৌথ বাহিনী এনকাউন্টারের জায়গা থেকে পাঁচটি পিস্তল বাজেয়াপ্ত করেছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ আধিকারিকরা ৷

নয়াদিল্লি, 13 জুলাই: দুই শ্যুটার-সহ তিন গ্যাংস্টারের এনকাউন্টার করল দিল্লি ক্রাইম ব্রাঞ্চ ৷ গত মাসে পশ্চিম দিল্লির একটি রেস্তোরাঁর মালিকের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে শুক্রবার হরিয়ানা পুলিশ এবং দিল্লি ক্রাইম ব্রাঞ্চ যৌথ অভিযান চালায় ৷ এই অভিযানে সোনিপতে গুলির লড়াইয়ে গ্যাংস্টারদের মৃত্যু হয় বলে জানা গিয়েছে ৷

পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযানে ক্রাইম ব্রাঞ্চের একজন সাব ইনস্পেক্টর অমিত আহত হয়েছেন। ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ অমিত গোয়েলের তত্ত্বাবধানে সহকারী পুলিশ কমিশনার উমেশ ভরতওয়ালের নেতৃত্বে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ এই অপারেশন চালায় ৷ ডিসি (পশ্চিম) সোনিপত নারিন্দর সিং পিটিআইকে জানিয়েছেন, হরিয়ানা পুলিশের বিশেষ টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ)-এর সদস্যও আহত হয়েছেন ৷ সোনিপতের আরও এক পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন, এনকাউন্টার হয় খারখোদার চিনোলি রোডে। পুলিশ অভিযানে মৃতদের মধ্যে রয়েছে আশিস ওরফে লালু, সানি খারর এবং ভিকি রিধানা ৷ এই তিনজনই হিমাংশু ভাই গ্যাংয়ের সদস্য বলে জানা গিয়েছে।

আশিস এবং রিধানা 26 বছর বয়সি আমান জুনকে 18 জুন রাজৌরি গার্ডেন বার্গার কিং আউটলেটে গুলি করে হত্যা করে বলে অভিযোগ। হরিয়ানার স্থানীয় জুন একজন মহিলার সঙ্গে খাবারের দোকানে বসে থাকার সময় এই আক্রমণ করা হয়েছিল বলে খবর। সেই মহিলা কার্যত আমান জুনকে 'হানি ট্র্যাপ' করেছিল বলে অভিযোগ ৷ সে এখন পলাতক। দুই শ্যুটারের একজন সহযোগী, বিজেন্দরকে 28 জুন রোহিণীতে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল গ্রেফতার করেছিল। সে আশিস এবং রিধানাকে তার মোটরসাইকেলে আউটলেটে নিয়ে গিয়েছিল। জুন হত্যার কয়েকদিন পর আশিস এবং রিধানার সঙ্গে খারর হিসারে একটি গাড়ির শোরুমের বাইরে গুলি চালানোর সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।

দিল্লি পুলিশের এক শীর্ষ আধিকারিক জানান, ক্রাইম ব্রাঞ্চ এবং হরিয়ানা পুলিশের এসটিএফ খরখোদা গ্রামে তিনজন লুকিয়ে আছে বলে খবর পায় ৷ এরপরই পুলিশের একটি যৌথ দল ঘটনাস্থলে পৌঁছয় ৷ পুলিশ সূত্রে দাবি, দুষ্কৃতীরা পুলিশ কর্মীদের লক্ষ্য করে গুলি চালায় ৷ ঘটনায় একজন সা ইন্সপেক্টর আহত হয়েছেন ৷ ওই আধিকারিক জানান, এসআই অমিতের উরুতে গুলি লেগেছে ৷ এরপরই পালটা গুলি চালায় পুলিশ ৷ ঘটনায় তিন গ্যাংস্টার গুরুতর আহত হয়েছে ৷ পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাদের মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা ৷ হিমাংশুর গ্যাং হরিয়ানা ও দিল্লির ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কয়েক লক্ষ টাকা তোলাবাজি করছে। যৌথ বাহিনী এনকাউন্টারের জায়গা থেকে পাঁচটি পিস্তল বাজেয়াপ্ত করেছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ আধিকারিকরা ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.